Fish vs Chicken: মাছ না চিকেন? কোনটা বেশি উপকারী? দূর করুন সব রোগ, শরীর ফিট রাখতে জানুন সত্যিটা

কিছু মানুষ মুরগির মাংস খুব পছন্দ করে। কেউ কেউ পছন্দ করে। মাছ এবং মুরগি উভয়ই সাদা। কিন্তু দুটির মধ্যে কোনটি স্বাস্থ্যের জন্য ভাল? বিখ্যাত পুষ্টিবিদ সোমশ্রী চট্টোপাধ্যায় এই বিষয়ে কিছু তথ্য দিয়েছেন।
কিছু মানুষ মুরগির মাংস খুব পছন্দ করে। কেউ কেউ পছন্দ করে। মাছ এবং মুরগি উভয়ই সাদা। কিন্তু দুটির মধ্যে কোনটি স্বাস্থ্যের জন্য ভাল? বিখ্যাত পুষ্টিবিদ সোমশ্রী চট্টোপাধ্যায় এই বিষয়ে কিছু তথ্য দিয়েছেন।
পুষ্টিবিদ সোমশ্রী চ্যাটার্জির মতে, মাছ ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ। এই উপাদানটি হার্টের জন্য খুবই উপকারী। এতে প্রথম শ্রেণীর প্রোটিনও রয়েছে। এই ধরনের প্রোটিন সহজে হজম হয়।
পুষ্টিবিদ সোমশ্রী চ্যাটার্জির মতে, মাছ ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ। এই উপাদানটি হার্টের জন্য খুবই উপকারী। এতে প্রথম শ্রেণীর প্রোটিনও রয়েছে। এই ধরনের প্রোটিন সহজে হজম হয়।
মাছে ভিটামিন বি২ এবং ভিটামিন ডি পাওয়া যায়। এতে পটাশিয়াম, আয়োডিন, জিঙ্ক-সহ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপাদান রয়েছে। তাই যে কেউ নিয়মিত মাছ খেতে পারেন। এতে হার্ট, চোখ, কিডনিসহ শরীরের অনেক অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সুস্থ থাকে।
মাছে ভিটামিন বি২ এবং ভিটামিন ডি পাওয়া যায়। এতে পটাশিয়াম, আয়োডিন, জিঙ্ক-সহ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপাদান রয়েছে। তাই যে কেউ নিয়মিত মাছ খেতে পারেন। এতে হার্ট, চোখ, কিডনিসহ শরীরের অনেক অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সুস্থ থাকে।
অন্য দিকে মুরগির মাংস খাওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, মুরগিতে প্রোটিন রয়েছে। এছাড়া ভিটামিন বি৬, ভিটামিন বি ১২, ম্যাগনেসিয়াম, সেলেনিয়াম এবং জিঙ্ক রয়েছে। তাই সব বয়সের মানুষই নিয়মিত মুরগির মাংস খেতে পারেন। এটি প্রোটিনের ঘাটতি দূর করে।
অন্য দিকে মুরগির মাংস খাওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, মুরগিতে প্রোটিন রয়েছে। এছাড়া ভিটামিন বি৬, ভিটামিন বি ১২, ম্যাগনেসিয়াম, সেলেনিয়াম এবং জিঙ্ক রয়েছে। তাই সব বয়সের মানুষই নিয়মিত মুরগির মাংস খেতে পারেন। এটি প্রোটিনের ঘাটতি দূর করে।
কোনটা বেশি উপকারী? মুরগি না মাছ? এই প্রশ্নের উত্তরে সোমশ্রী বলেন, দু'টি খাবারেই প্রোটিন এবং পুষ্টিগুণ রয়েছে। তবে মুরগির চেয়ে মাছে প্রোটিনের গুণমান বেশি।
কোনটা বেশি উপকারী? মুরগি না মাছ? এই প্রশ্নের উত্তরে সোমশ্রী বলেন, দু’টি খাবারেই প্রোটিন এবং পুষ্টিগুণ রয়েছে। তবে মুরগির চেয়ে মাছে প্রোটিনের গুণমান বেশি।
তবে মাছ-মাংস নিয়মিত একসঙ্গে খাওয়া উচিত নয়। এতে শরীরে অতিরিক্ত প্রোটিন হতে পারে। অতিরিক্ত প্রোটিন শরীরে নাইট্রোজেনের ভারসাম্যহীনতা সৃষ্টি করে।
তবে মাছ-মাংস নিয়মিত একসঙ্গে খাওয়া উচিত নয়। এতে শরীরে অতিরিক্ত প্রোটিন হতে পারে। অতিরিক্ত প্রোটিন শরীরে নাইট্রোজেনের ভারসাম্যহীনতা সৃষ্টি করে।