কোন প্রাণী বলুন দেখি, খুব চেনা

GK: পৃথিবীর একমাত্র প্রাণী, যার নেই হার্ট-মস্তিষ্ক-পাকস্থলী, এমনকী রক্তও! চেনেন? খুব চেনা কিন্তু, নাম শুনে চমকে যাবেন

সমুদ্রে এমন কিছু প্রাণী আছে যাদের জীবন ও গঠন খুবই বিস্ময়কর। এই সব প্রাণীদের মধ্যে কম্ব জেলিফিশ অন্যতম।
সমুদ্রে এমন কিছু প্রাণী আছে যাদের জীবন ও গঠন খুবই বিস্ময়কর। এই সব প্রাণীদের মধ্যে কম্ব জেলিফিশ অন্যতম।
এ প্রাণীটির দেহের ৯৫ শতাংশই জল। এর নেই কোনও পাকস্থলী, অন্ত্র বা ফুসফুস। খাদ্যকণা এবং অক্সিজেন এদের কোষে সরাসরি প্রবেশ করে। লম্বা হতে পারে পাঁচ ফুট পর্যন্ত। তবে এদের ওজন একটি সাধারণ জেলিফিশের সমান। দেহের আবরণ দুই কোষ পুরু।
এ প্রাণীটির দেহের ৯৫ শতাংশই জল। এর নেই কোনও পাকস্থলী, অন্ত্র বা ফুসফুস। খাদ্যকণা এবং অক্সিজেন এদের কোষে সরাসরি প্রবেশ করে। লম্বা হতে পারে পাঁচ ফুট পর্যন্ত। তবে এদের ওজন একটি সাধারণ জেলিফিশের সমান। দেহের আবরণ দুই কোষ পুরু।
এই জেলিফিশের মস্তিষ্ক নেই। তাদের কোন হার্ট, হাড় বা রক্ত নেই এবং শরীরের প্রায় ৯৫% জল দ্বারা পূর্ণ! তাহলে কীভাবে তাদের মস্তিষ্ক বা কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র ছাড়া কাজ করে? তাদের tentacles এর গোড়ায় একটি মৌলিক স্নায়ু থাকে যা স্পর্শ, তাপমাত্রা, লবণাক্ততা ইত্যাদি সনাক্ত করতে পারে।
এই জেলিফিশের মস্তিষ্ক নেই। তাদের কোন হার্ট, হাড় বা রক্ত নেই এবং শরীরের প্রায় ৯৫% জল দ্বারা পূর্ণ! তাহলে কীভাবে তাদের মস্তিষ্ক বা কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র ছাড়া কাজ করে? তাদের tentacles এর গোড়ায় একটি মৌলিক স্নায়ু থাকে যা স্পর্শ, তাপমাত্রা, লবণাক্ততা ইত্যাদি সনাক্ত করতে পারে।
যেহেতু তাদের মস্তিষ্ক নেই, তাই তারা এই উদ্দীপনার প্রতিক্রিয়ায় স্বয়ংক্রিয় প্রতিফলনের উপর নির্ভর করে! তারা সক্রিয়ভাবে তাদের খাদ্য শিকার করে না। তারা শুধু শিকার তাদের tentacles এর সংস্পর্শে আসার জন্য অপেক্ষা করে।
যেহেতু তাদের মস্তিষ্ক নেই, তাই তারা এই উদ্দীপনার প্রতিক্রিয়ায় স্বয়ংক্রিয় প্রতিফলনের উপর নির্ভর করে! তারা সক্রিয়ভাবে তাদের খাদ্য শিকার করে না। তারা শুধু শিকার তাদের tentacles এর সংস্পর্শে আসার জন্য অপেক্ষা করে।
আটটি সিলিয়ার সারি দিয়ে এদের দেহের লম্বা বরাবর সাজানো। যা এদের সাঁতার কাটতে সাহায্য করে। এদের কোনও মস্তিষ্কও নেই। কম্ব জেলির দৈহিক আবরণে নিউরনের নেটওয়ার্ক রয়েছে। এটিই এদের স্নায়ুতন্ত্রের কাজ করে।
আটটি সিলিয়ার সারি দিয়ে এদের দেহের লম্বা বরাবর সাজানো। যা এদের সাঁতার কাটতে সাহায্য করে। এদের কোনও মস্তিষ্কও নেই। কম্ব জেলির দৈহিক আবরণে নিউরনের নেটওয়ার্ক রয়েছে। এটিই এদের স্নায়ুতন্ত্রের কাজ করে।
এদেরকে প্রায়ই রংধনুর মতো আলো ছড়াতে দেখা যায়। পূর্বে ধারণা করা হত, এটি বায়োলুমিনিসেন্সের ফলাফল। প্রকৃতপক্ষে এদের দেহ ডায়মন্ডের মতো বিভিন্ন দিকে আলোর বিচ্ছুরণ ঘটাতে পারে। ফলে তৈরি হয় রং বেরঙের আলোকসজ্জা।
এদেরকে প্রায়ই রংধনুর মতো আলো ছড়াতে দেখা যায়। পূর্বে ধারণা করা হত, এটি বায়োলুমিনিসেন্সের ফলাফল। প্রকৃতপক্ষে এদের দেহ ডায়মন্ডের মতো বিভিন্ন দিকে আলোর বিচ্ছুরণ ঘটাতে পারে। ফলে তৈরি হয় রং বেরঙের আলোকসজ্জা।
দেখতে জেলিফিশের মতো হলেও, প্রকৃতপক্ষে এরা জেলিফিশ নয়। এরা টিনোফোরা নামক একটি স্বতন্ত্র পরিবারের অন্তর্ভুক্ত। বিশ্বব্যাপী এদের প্রায় ১৫০ প্রজাতি বসবাস করে। জেলিফিশের মতোই এদেরও কর্ষিকা রয়েছে। তবে এসব কর্ষিকা যন্ত্রণাদায়ক নয়, বরং আঁঠালো। এসব আঠালো কর্ষিকার সাহায্যেই এরা শিকার ধরে।
দেখতে জেলিফিশের মতো হলেও, প্রকৃতপক্ষে এরা জেলিফিশ নয়। এরা টিনোফোরা নামক একটি স্বতন্ত্র পরিবারের অন্তর্ভুক্ত। বিশ্বব্যাপী এদের প্রায় ১৫০ প্রজাতি বসবাস করে। জেলিফিশের মতোই এদেরও কর্ষিকা রয়েছে। তবে এসব কর্ষিকা যন্ত্রণাদায়ক নয়, বরং আঁঠালো। এসব আঠালো কর্ষিকার সাহায্যেই এরা শিকার ধরে।