পশ্চিমবঙ্গের সবচেয়ে পরিচ্ছন্ন শহর কোনটি?

GK: বলতে পারবেন, পশ্চিমবঙ্গের সবচেয়ে পরিচ্ছন্ন শহর কোনটি? সেন্ট্রাল রিপোর্টে প্রকাশ, নামটি শুনলে চমকে উঠবেন নিশ্চিত

পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন শহরের নিরিখে রাজ্যের মধ্যে প্রথম স্থান অধিকার করল বৈদ্যবাটি পুরসভা। দেশের হাউজ়িং ও আরবান অ্যাফেয়ার্স মন্ত্রকের বিচারে ২০২৩ সালে স্বচ্ছ ভারত মিশনে গঙ্গার পশ্চিম তীরের শহর বৈদ্যবাটি পুরসভা বিরল সম্মানে ভূষিত হয়েছে।
পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন শহরের নিরিখে রাজ্যের মধ্যে প্রথম স্থান অধিকার করল বৈদ্যবাটি পুরসভা। দেশের হাউজ়িং ও আরবান অ্যাফেয়ার্স মন্ত্রকের বিচারে ২০২৩ সালে স্বচ্ছ ভারত মিশনে গঙ্গার পশ্চিম তীরের শহর বৈদ্যবাটি পুরসভা বিরল সম্মানে ভূষিত হয়েছে।
দেশের এক লক্ষ শহরের মধ্যে ৪২৬ নম্বরে ও পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে পয়লা নম্বরে উঠে এসেছে বৈদ্যবাটি। রাজ্যের মধ্যে পরিচ্ছন্ন শহরের মর্যাদা প্রাপ্তিতে খুশির হাওয়া বইছে পুরপ্রশাসন এবং পুরকর্মীদের অন্দরে।
দেশের এক লক্ষ শহরের মধ্যে ৪২৬ নম্বরে ও পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে পয়লা নম্বরে উঠে এসেছে বৈদ্যবাটি। রাজ্যের মধ্যে পরিচ্ছন্ন শহরের মর্যাদা প্রাপ্তিতে খুশির হাওয়া বইছে পুরপ্রশাসন এবং পুরকর্মীদের অন্দরে।
পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, স্বচ্ছ ভারত মিশন প্রকল্পে কেন্দ্রীয় হাউজ়িং ও আরবান অ্যাফেয়ার্স মন্ত্রক রাজ্যকে সে কথা জানিয়েছিল। এ বছর জানুয়ারি মাসে রাজ্য সরকার পুর ও নগরোন্নয়ন দফতরের মাধ্যমে বৈদ্যবাটি পুরসভাকে সেরা পরিচ্ছন্ন শহরের কথা জানিয়েছে।
পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, স্বচ্ছ ভারত মিশন প্রকল্পে কেন্দ্রীয় হাউজ়িং ও আরবান অ্যাফেয়ার্স মন্ত্রক রাজ্যকে সে কথা জানিয়েছিল। এ বছর জানুয়ারি মাসে রাজ্য সরকার পুর ও নগরোন্নয়ন দফতরের মাধ্যমে বৈদ্যবাটি পুরসভাকে সেরা পরিচ্ছন্ন শহরের কথা জানিয়েছে।
গত বছর সেপ্টেম্বর মাসে কেন্দ্রীয় মন্ত্রকের ১৬ জনের একটি প্রতিনিধি দল বৈদ্যবাটি শহরে এসেছিলেন। প্রায় এক সপ্তাহ ওই প্রতিনিধিরা শহরে বর্জ্য নিষ্কাশন, পচনশীল ও অপচনশীল বর্জ্যের পৃথকীকরণ ও পুনর্ব্যবহারের বিষয়গুলি খতিয়ে দেখেন। সেই সঙ্গে নিকাশি, রাস্তাঘাটের পরিচ্ছন্নতা সেগুলিও খতিয়ে দেখা হয়। এ ছাড়া জল অপচয় রোধ ও জল সঞ্চয়ে পুরসভার কার্যকরী ভূমিকা খতিয়ে দেখেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রকের প্রতিনিধিরা।
গত বছর সেপ্টেম্বর মাসে কেন্দ্রীয় মন্ত্রকের ১৬ জনের একটি প্রতিনিধি দল বৈদ্যবাটি শহরে এসেছিলেন। প্রায় এক সপ্তাহ ওই প্রতিনিধিরা শহরে বর্জ্য নিষ্কাশন, পচনশীল ও অপচনশীল বর্জ্যের পৃথকীকরণ ও পুনর্ব্যবহারের বিষয়গুলি খতিয়ে দেখেন। সেই সঙ্গে নিকাশি, রাস্তাঘাটের পরিচ্ছন্নতা সেগুলিও খতিয়ে দেখা হয়। এ ছাড়া জল অপচয় রোধ ও জল সঞ্চয়ে পুরসভার কার্যকরী ভূমিকা খতিয়ে দেখেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রকের প্রতিনিধিরা।
জলাধারের চারপাশের পরিচ্ছন্নতা ও স্বচ্ছতার মাপকাঠিতে রাজ্যের অন্য পুরসভাগুলিকে পিছনের সারিতে ফেলে দিয়েছে বৈদ্যবাটি পুরসভা। কেন্দ্রের বিচারে বৈদ্যবাটি পুরসভার রিপোর্ট কার্ড থেকে জানা গিয়েছে, স্বচ্ছ ভারত প্রকল্পের মাধ্যমে চলা বিভিন্ন বিষয়ে সমীক্ষার নিরিখে বাড়ি বাড়ি আর্বজনা সংগ্রহের ক্ষেত্রে ৯৬% কাজ সুষ্ঠু ভাবে করেছে বৈদ্যবাটি পুরসভা।
জলাধারের চারপাশের পরিচ্ছন্নতা ও স্বচ্ছতার মাপকাঠিতে রাজ্যের অন্য পুরসভাগুলিকে পিছনের সারিতে ফেলে দিয়েছে বৈদ্যবাটি পুরসভা। কেন্দ্রের বিচারে বৈদ্যবাটি পুরসভার রিপোর্ট কার্ড থেকে জানা গিয়েছে, স্বচ্ছ ভারত প্রকল্পের মাধ্যমে চলা বিভিন্ন বিষয়ে সমীক্ষার নিরিখে বাড়ি বাড়ি আর্বজনা সংগ্রহের ক্ষেত্রে ৯৬% কাজ সুষ্ঠু ভাবে করেছে বৈদ্যবাটি পুরসভা।
বর্জ্য সংগ্রহের পর সঠিক ভাবে পচন ও অপচনশীল বর্জ্যকে ৮৩% সঠিক কাজে ব্যবহার করা হয়েছে। বর্জ্য নিষ্কাশনের ক্ষেত্রে কোনও গাফিলতি নজরে আসেনি।
বর্জ্য সংগ্রহের পর সঠিক ভাবে পচন ও অপচনশীল বর্জ্যকে ৮৩% সঠিক কাজে ব্যবহার করা হয়েছে। বর্জ্য নিষ্কাশনের ক্ষেত্রে কোনও গাফিলতি নজরে আসেনি।
এ ছাড়া শহরের বসবাসকারী ও বাজারহাট এলাকার দু’টি ক্ষেত্রেই ৯৪% স্থানে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় ছিল। শহরের বিভিন্ন এলাকায় থাকা পুকুর ও জলাশয়গুলির মধ্যে ৮৮% পরিষ্কারের জন্য নজর কেড়েছিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রকের প্রতিনিধিদের। জনসাধারণের জন্য ব্যবহৃত শৌচালয়ের মধ্যে ৮৩% ছিল পরিষ্কার।
এ ছাড়া শহরের বসবাসকারী ও বাজারহাট এলাকার দু’টি ক্ষেত্রেই ৯৪% স্থানে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় ছিল। শহরের বিভিন্ন এলাকায় থাকা পুকুর ও জলাশয়গুলির মধ্যে ৮৮% পরিষ্কারের জন্য নজর কেড়েছিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রকের প্রতিনিধিদের। জনসাধারণের জন্য ব্যবহৃত শৌচালয়ের মধ্যে ৮৩% ছিল পরিষ্কার।