এবার কমবে সোনার দাম?

Gold: বিরাট পদক্ষেপ! ইংল্যান্ড থেকে ভারতে এল ১ লক্ষ কেজি সোনা! এবার কি তাহলে দাম কমবে সোনার?

ধনতেরাসের সময়ই ইংল্যান্ড থেকে ভারতে আনা হল ১০২ টন সোনা। ১০২ টন মানে এক লাখ (৯২৫৩২.৮) কেজির কাছাকাছি। এত দিন এই সোনা লন্ডনের ভল্টে রাখা ছিল। এ বার তা দেশেরই কোনও সুরক্ষিত জায়গায় রাখা থাকবে বলে জানিয়েছে আরবিআই।
ধনতেরাসের সময়ই ইংল্যান্ড থেকে ভারতে আনা হল ১০২ টন সোনা। ১০২ টন মানে এক লাখ (৯২৫৩২.৮) কেজির কাছাকাছি। এত দিন এই সোনা লন্ডনের ভল্টে রাখা ছিল। এ বার তা দেশেরই কোনও সুরক্ষিত জায়গায় রাখা থাকবে বলে জানিয়েছে আরবিআই।
ব্রিটেনে পড়ে থাকা ১০০ টনের বেশি সোনা এবার দেশে নিয়ে এল আরবিআই। ১৯৯১ সাল থেকে এত বেশি পরিমাণ সোনা একসঙ্গে এক জায়গা থেকে অন্যত্র নিয়ে যায়নি ভারত।
ব্রিটেনে পড়ে থাকা ১০০ টনের বেশি সোনা এবার দেশে নিয়ে এল আরবিআই। ১৯৯১ সাল থেকে এত বেশি পরিমাণ সোনা একসঙ্গে এক জায়গা থেকে অন্যত্র নিয়ে যায়নি ভারত।
সরকারি সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, ভারতীয় ভল্টে (Indian vault) সোনা সরানোর জন্য একাধিক কারণ রয়েছে। পরিকাঠামোগত কারণও রয়েছে এর মধ্যে। এর ফলে আগামী কয়েকমাসে ভারতে বিপুল পরিমাণ সোনা ঢুকছে। আরও জানা যাচ্ছে, মার্চের শেষ পর্যন্ত RBI-এর হাতে ৮২২.১ টন সোনা ছিল। যার মধ্যে ৪১৩.৮ টন সোনা বাইরে ছিল।
সরকারি সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, ভারতীয় ভল্টে (Indian vault) সোনা সরানোর জন্য একাধিক কারণ রয়েছে। পরিকাঠামোগত কারণও রয়েছে এর মধ্যে। এর ফলে আগামী কয়েকমাসে ভারতে বিপুল পরিমাণ সোনা ঢুকছে। আরও জানা যাচ্ছে, মার্চের শেষ পর্যন্ত RBI-এর হাতে ৮২২.১ টন সোনা ছিল। যার মধ্যে ৪১৩.৮ টন সোনা বাইরে ছিল।
গতবছরই নতুন করে ২৭.৫ টন সোনা কিনেছিল ভারত। বিদেশ থেকে কেনা সোনা অনেক সময়ই সেই দেশের ভল্টেই রেখে দেওয়া হয় পরিবহণ সমস্যার কারণে। তবে এবার ভারত সেই সোনা ধাপে ধাপে দেশে নিয়ে আসার কথা ভাবছে বলে জানা গিয়েছে। সেই সূত্রেই এবার দেশে এল ১০২ টন সোনা।
গতবছরই নতুন করে ২৭.৫ টন সোনা কিনেছিল ভারত। বিদেশ থেকে কেনা সোনা অনেক সময়ই সেই দেশের ভল্টেই রেখে দেওয়া হয় পরিবহণ সমস্যার কারণে। তবে এবার ভারত সেই সোনা ধাপে ধাপে দেশে নিয়ে আসার কথা ভাবছে বলে জানা গিয়েছে। সেই সূত্রেই এবার দেশে এল ১০২ টন সোনা।
২০২৪ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত করা হিসেবে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার ব্যালেন্স শিটের আকার ১১.০৮ শতাংশ বেড়ে ৭০.৪৮ লক্ষ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। ভারতের মোট জিডিপি-র যা ২৪.১ শতাংশ। এর আগে ২০২৩ সালের ৩১ মার্চে আরবিআই-এর ব্যালেন্স শিট ছিল ৬৪.৪৪ লক্ষ কোটি টাকার।
২০২৪ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত করা হিসেবে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার ব্যালেন্স শিটের আকার ১১.০৮ শতাংশ বেড়ে ৭০.৪৮ লক্ষ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। ভারতের মোট জিডিপি-র যা ২৪.১ শতাংশ। এর আগে ২০২৩ সালের ৩১ মার্চে আরবিআই-এর ব্যালেন্স শিট ছিল ৬৪.৪৪ লক্ষ কোটি টাকার।
১৯৯১ সালের পর এত বেশি পরিমাণ সোনা একবারে দেশে নিয়ে আসার পর দেশের সম্পদের একটা বড় অংশ দেশেই থাকবে। ব্রিটেনের ভল্টে এই সোনা রাখার জন্য ভারতকে 'স্টোরেজ কস্ট' দিতে হত ব্যাঙ্ক অফ ইংল্যান্ডকে। তাই ১০২ টন সোনা দেশের ফিরিয়ে এনে সেই খরচও বাঁচাতে পারবে আরবিআই।
১৯৯১ সালের পর এত বেশি পরিমাণ সোনা একবারে দেশে নিয়ে আসার পর দেশের সম্পদের একটা বড় অংশ দেশেই থাকবে। ব্রিটেনের ভল্টে এই সোনা রাখার জন্য ভারতকে ‘স্টোরেজ কস্ট’ দিতে হত ব্যাঙ্ক অফ ইংল্যান্ডকে। তাই ১০২ টন সোনা দেশের ফিরিয়ে এনে সেই খরচও বাঁচাতে পারবে আরবিআই।
বিশেষ বিমানে করে এই সোনা দেশে আনার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। তবে দেশের কোথায়, কী ভাবে এই বিপুল সম্পদ সুরক্ষিত রাখা হবে তা জানা যায়নি।
বিশেষ বিমানে করে এই সোনা দেশে আনার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। তবে দেশের কোথায়, কী ভাবে এই বিপুল সম্পদ সুরক্ষিত রাখা হবে তা জানা যায়নি।
অর্থমন্ত্রক, আরবিআই থেকে শুরু করে বিভিন্ন কেন্দ্রীয় মন্ত্রক ও রাজ্য সরকারের মধ্যে তুমুল বোঝাপড়ার মাধ্যমে এই কাজ করাতে হয়। এর সঙ্গেই নীতি-নির্ধারণের দিক থেকেও একাধিক সিদ্ধান্ত নিতে হয়।
অর্থমন্ত্রক, আরবিআই থেকে শুরু করে বিভিন্ন কেন্দ্রীয় মন্ত্রক ও রাজ্য সরকারের মধ্যে তুমুল বোঝাপড়ার মাধ্যমে এই কাজ করাতে হয়। এর সঙ্গেই নীতি-নির্ধারণের দিক থেকেও একাধিক সিদ্ধান্ত নিতে হয়।