HDFC থেকে পাঁচ বছরের জন্য ১২ লক্ষ টাকা লোন নিতে চাইছেন? তাহলে প্রতি মাসে কত টাকা EMI গুনতে হবে? দেখে নিন

ভারতে সবথেকে বেশি পার্সোনাল লোনই নেওয়া হয়ে থাকে। ফলে বোঝাই যাচ্ছে যে, এই ধরনের লোন বেশ জনপ্রিয়। মূলত আচমকা কোনও জরুরিকালীন পরিস্থিতি উপস্থিত হলে সেক্ষেত্রে সহায় হতে পারে পার্সোনাল লোন। কারণ এই ধরনের লোন খুব সহজেই পাওয়া সম্ভব।
ভারতে সবথেকে বেশি পার্সোনাল লোনই নেওয়া হয়ে থাকে। ফলে বোঝাই যাচ্ছে যে, এই ধরনের লোন বেশ জনপ্রিয়। মূলত আচমকা কোনও জরুরিকালীন পরিস্থিতি উপস্থিত হলে সেক্ষেত্রে সহায় হতে পারে পার্সোনাল লোন। কারণ এই ধরনের লোন খুব সহজেই পাওয়া সম্ভব।
অন্যদিকে আবার পার্সোনাল লোন দেওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এইচডিএফসি। যাঁরা এখান থেকে পার্সোনাল লোন নেওয়ার কথা ভাবছেন, তাঁদের সবার আগে ইএমআই ক্যালকুলেটরে ইএমআই হিসাব করে নেওয়া উচিত। এর জন্য ব্যবহার করতে হবে এইচডিএফসি পার্সোনাল লোন ক্যালকুলেটর।
অন্যদিকে আবার পার্সোনাল লোন দেওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এইচডিএফসি। যাঁরা এখান থেকে পার্সোনাল লোন নেওয়ার কথা ভাবছেন, তাঁদের সবার আগে ইএমআই ক্যালকুলেটরে ইএমআই হিসাব করে নেওয়া উচিত। এর জন্য ব্যবহার করতে হবে এইচডিএফসি পার্সোনাল লোন ক্যালকুলেটর।
ধরা যাক, কেউ ৫ বছরের জন্য ১২ লক্ষ টাকা লোন নিতে চাইছেন। তাহলে তাঁকে মাসে মাসে কত টাকা ইএমআই গুনতে হবে? তাহলে দেখে নেওয়া যাক সেই হিসাব।
ধরা যাক, কেউ ৫ বছরের জন্য ১২ লক্ষ টাকা লোন নিতে চাইছেন। তাহলে তাঁকে মাসে মাসে কত টাকা ইএমআই গুনতে হবে? তাহলে দেখে নেওয়া যাক সেই হিসাব।
সুদের হার যদি ১০.৫ শতাংশ হয়, তাহলে ৫ বছরের ১২ লক্ষ টাকার ঋণের ক্ষেত্রে প্রতি মাসে ইএমআই দিতে হবে ২৫৭৯৩ টাকা।
সুদের হার যদি ১০.৫ শতাংশ হয়, তাহলে ৫ বছরের ১২ লক্ষ টাকার ঋণের ক্ষেত্রে প্রতি মাসে ইএমআই দিতে হবে ২৫৭৯৩ টাকা।
ইএমআই-এর পরিমাণ নির্ণয় করার উপায়:যে সূত্র ধরে ইএমআই নির্ণ করা সম্ভব, সেটা হল: P x R x (1+R)^N] / [(1+R)^N-1]
P হল আসল বা ঋণ নেওয়ার পরিমাণ
R হল সুদের হার
N হল মেয়াদ (ঋণ নেওয়ার মেয়াদ)
ইএমআই-এর পরিমাণ নির্ণয় করার উপায়:
যে সূত্র ধরে ইএমআই নির্ণ করা সম্ভব, সেটা হল: P x R x (1+R)^N] / [(1+R)^N-1]
P হল আসল বা ঋণ নেওয়ার পরিমাণ
R হল সুদের হার
N হল মেয়াদ (ঋণ নেওয়ার মেয়াদ)
এইচডিএফসি পার্সোনাল লোন ক্যালকুলেটর ব্যবহার করার উপায়:১. লোন অ্যামাউন্ট স্লাইডারের নিচে লোনের পরিমাণ সেট করা হবে। কতটা পরিমাণ লোন নিতে চাইছেন, সেটা লিখতে হবে।
২. টেনিওর-এর জায়গায় লোন রিপেমেন্ট মেয়াদ লিখতে হবে। কিংবা যে মেয়াদের জন্য লোন নিতে চাইছেন, সেটা লিখতে হবে।
৩. সুদের হারের জায়গায় সেটা লিখতে হবে।
৪. এরপরে প্রসেসিং ফি পার্সেন্টেজ বা প্রসেসিং ফি-এর হার দিতে হবে।
৫. সব শেষে ইএমআই তথ্য দেখার জন্য ক্যালকুলেট অপশনে ক্লিক করতে হবে।
এইচডিএফসি পার্সোনাল লোন ক্যালকুলেটর ব্যবহার করার উপায়:
১. লোন অ্যামাউন্ট স্লাইডারের নিচে লোনের পরিমাণ সেট করা হবে। কতটা পরিমাণ লোন নিতে চাইছেন, সেটা লিখতে হবে।
২. টেনিওর-এর জায়গায় লোন রিপেমেন্ট মেয়াদ লিখতে হবে। কিংবা যে মেয়াদের জন্য লোন নিতে চাইছেন, সেটা লিখতে হবে।
৩. সুদের হারের জায়গায় সেটা লিখতে হবে।
৪. এরপরে প্রসেসিং ফি পার্সেন্টেজ বা প্রসেসিং ফি-এর হার দিতে হবে।
৫. সব শেষে ইএমআই তথ্য দেখার জন্য ক্যালকুলেট অপশনে ক্লিক করতে হবে।
ইএমআই লোন ক্যালকুলেটরের উপকারিতা এবং সুবিধা:১. কয়েক মুহূর্তের মধ্যেই নিজের যোগ্যতা এবং ইএমআই হিসাব করতে সক্ষম হবেন।
২. এটা নির্ঝঞ্ঝাট। আর সময়ও বাঁচে অনেকটাই।
৩. ইএমআই হিসাব করা যায় সম্পূর্ণ নির্ভুল ভাবে।
ইএমআই লোন ক্যালকুলেটরের উপকারিতা এবং সুবিধা:
১. কয়েক মুহূর্তের মধ্যেই নিজের যোগ্যতা এবং ইএমআই হিসাব করতে সক্ষম হবেন।
২. এটা নির্ঝঞ্ঝাট। আর সময়ও বাঁচে অনেকটাই।
৩. ইএমআই হিসাব করা যায় সম্পূর্ণ নির্ভুল ভাবে।