ব্যবসা-বাণিজ্য HDFC ব্যাঙ্কে পাঁচ বছরের জন্য ১০ হাজার টাকার RD করেছেন? কত রিটার্ন পাবেন দেখুন Gallery May 18, 2024 Bangla Digital Desk ফিক্সড ডিপোজিটের মতো রেকারিং ডিপোজিটেও নিশ্চিত রিটার্ন মেলে। টাকাও থাকে নিরাপদ। তবে রিটার্ন নির্ভর করে বেশ কিছু ফ্যাক্টরের উপর। গ্রাহক বিনিয়োগের কোন বিভাগে পড়েন এবং কত বছরের জন্য বিনিয়োগ করছেন, এই দুটো জিনিস সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। রেকারিং ডিপোজিটে বিনিয়োগকারীকে প্রতি মাসে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করতে হয়। ম্যাচিউরিটিতে সুদ-সহ পুরো টাকা হাতে আসে। ব্যাঙ্কে বিভিন্ন মেয়াদে আরডি অ্যাকাউন্ট খোলা যায়। এর মধ্যে গ্রাহকের জন্য কোনটা সবচেয়ে উপযুক্ত হবে, সেটা দেখতে হবে। ব্যাঙ্কগুলি বর্তমানে রেকারিং ডিপোজিটে ৫.৫০ শতাংশ থেকে ৭.৫৫ শতাংশ পর্যন্ত সুদ দিচ্ছে। মেয়াদ এক বছর থেকে ৫ বছর পর্যন্ত। প্রবীণ নাগরিকদের এর উপর ৫০ বেসিস পয়েন্ট অতিরিক্ত সুদ দেওয়া হয়। তবে এই মুহূর্তে রেকারিং ডিপোজিটে সবচেয়ে বেশি সুদ দিচ্ছে এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক। এইচডিএফসি ব্যাঙ্কের ওয়েবসাইট অনুযায়ী, ৬ মাসের রেকারিং ডিপোজিট স্কিমে ৪.৫০ শতাংশ, ৯ মাস মেয়াদে ৫.৭৫ শতাংশ, ১২ মাস মেয়াদে ৬.৬০ শতাংশ, ১৫ মাস মেয়াদে ৭.১০ শতাংশ, ২৪ মাস মেয়াদে ৭ শতাংশ, ২৭ মাস মেয়াদে ৭ শতাংশ, ৩৬ মাস মেয়াদে ৭ শতাংশ, ৩৯ মাস মেয়াদে ৭ শতাংশ, ৪৮ মাস মেয়াদে ৭ শতাংশ, ৬০ মাস মেয়াদে ৭ শতাংশ, ৯০ মাস মেয়াদে ৭ শতাংশ এবং ১২০ মাস মেয়াদে ৭ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া হচ্ছে। এখন কেউ যদি এইচডিএফসি ব্যাঙ্কে ৫ বছরের জন্য প্রতি মাসে ১০ হাজার টাকার রেকারিং ডিপোজিট করেন তাহলে মেয়াদ শেষে তিনি কত রিটার্ন পাবেন? এইচডিএফসি-র আরডি ক্যালকুলেটর অনুযায়ী, ৭ শতাংশ সুদের হারে ম্যাচিউরিটিতে ৭,১৯,২১৩ টাকা রিটার্ন মিলবে। আর প্রবীণ নাগরিকরা ৫ বছরের জন্য প্রতি মাসে ১০ হাজার টাকার আরডি করলে ৭.৫০ শতাংশ সুদের হারে ৭,২৮,৭৭১ টাকা রিটার্ন পাবেন। আবার যদি কেউ পাঁচ বছরের জন্য প্রতি মাসে ৫ হাজার টাকা জমা করেন তাহলে ৭ শতাংশ সুদের হারে তিনি ৩,৫৯,৬০৮ টাকা রিটার্ন পাবেন। পাঁচ বছর মেয়াদে প্রতি মাসে ১৫ হাজার টাকা জমা করলে রিটার্নের পরিমাণ দাঁড়াবে ১,০৭৮,৮১৬ টাকা।
ব্যবসা-বাণিজ্য HDFC BANK: কর্মীদের ১৫০০ কোটি টাকার এক্স-গ্রেশিয়া পেমেন্ট দিচ্ছে HDFC ব্যাঙ্ক, কিন্তু এটা কী? Gallery April 24, 2024 Bangla Digital Desk এইচডিএফসি লিমিটেডের সঙ্গে এইচডিএফসি ব্যাঙ্কের একত্রীকরণ হওয়ার সময় কর্মীদের কাজে খুশি হয়ে ১৫০০ কোটি টাকার এক্স-গ্রেশিয়া পেমেন্টের ঘোষণা করল এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক। এইচডিএফসি ব্যাঙ্কের সিইও শশীধর জগদীশন বলেছেন, “একীভূতকরণের সময় এবং পরবর্তীকালে জটিল এবং প্রতিকূল পরিস্থিতিতে কঠোর পরিশ্রম করেছেন কর্মীরা। বড় বড় ব্যালেন্স শিট মিলিয়েছেন। নতুন নিয়মের সঙ্গে সুন্দরভাবে মানিয়ে নিয়েছেন”। এরপর তিনি যোগ করেন, “বৃহৎ গ্রাউন্ড ওয়ার্কফোর্স, যা আমাদের মোট জনশক্তির ৯০ শতাংশ, এক্স গ্রেশিয়া পেমেন্ট তাঁদের অনুপ্রাণিত করার এবং ধন্যবাদ জানানোর একটা প্রচেষ্টা”। এক্স-গ্রেশিয়া কী: এক্স-গ্রেশিয়া পেমেন্ট হল স্বেচ্ছায় অর্থপ্রদান। কোনও সংস্থা, সরকার বা প্রতিষ্ঠান কোনও একক ব্যক্তি বা গোষ্ঠীকে তার সদিচ্ছা, কাজ বা কষ্টের জন্য ক্ষতিপূরণ হিসেবে টাকা দিতে পারে। এর কোনও নির্দিষ্ট আইন নেই, কোম্পানির ইচ্ছার উপর নির্ভর করে। ছাঁটাই, বরখাস্ত, মৃত্যু, প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা অন্যান্য বিপর্যয় এবং স্থান পরিবর্তনের মতো পরিস্থিতিতে এক্স-গ্রেশিয়া পেমেন্ট করা হয়। অর্থপ্রদানের পরিমাণ সীমিত নয়, তবে এটা সাধারণত ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর প্রয়োজন এবং পরিস্থিতির উপর ভিত্তি করে নির্ধারিত হয়। এক্স-গ্রেশিয়া পেমেন্টের মূল বৈশিষ্ট: এক্স-গ্রেশিয়া পেমেন্ট স্বেচ্ছায় করা হয়। কোনও আইনি বাধ্যবাধকতা নেই। কোম্পানি জনসমক্ষে ইতিবাচক ভাবমূর্তি বজায় রাখতে বা স্টেকহোল্ডারদের প্রতি সদিচ্ছা প্রদর্শনের অঙ্গ হিসেবে এক্স-গ্রেশিয়া পেমেন্ট করে। এই অর্থপ্রদানকে সদিচ্ছা বা উদারতা হিসেবে দেখা হয়। এক্স-গ্রেশিয়া পেমেন্ট করা হবে কি না, নির্ভর করে কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের উপর। কর্মী কোনও দাবি করতে পারে না। এক্স-গ্রেশিয়া পেমেন্টের পরিমাণ নির্ভর করে সংস্থার আর্থিক পরিস্থিতি, টাকা দেওয়ার কারণ এবং নিয়োগকর্তা বা প্রতিষ্ঠানের বিবচেনার উপর। এক্স-গ্রেশিয়া পেমেন্ট আর বোনাস কী আলাদা: হ্যাঁ আলাদা। কর্মচারীদের কর্মক্ষমতা অনুযায়ী কোম্পানি বোনাস দেয়। কিন্তু এক্স-গ্রেশিয়া দেওয়া হবে কি না, দিলে কত, পুরোটাই নির্ভর করে কোম্পানির উপর। কর্মীদের বোনাস দেওয়াটা দায়িত্ব, কোম্পানি তা এড়াতে পারে না। এক্স-গ্রেশিয়া পেমেন্ট কী করযোগ্য: কোম্পানি কর্মীকে অর্থপ্রদান করলে ভারতীয় আয়কর আইন অনুযায়ী তা করযোগ্য। তবে বেশ কিছু ছাড়ও রয়েছে।
ব্যবসা-বাণিজ্য ১ এপ্রিল NEFT-র মাধ্যমে টাকা পাঠাতে পারবেন না গ্রাহক, বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানাল HDFC Gallery April 1, 2024 Bangla Digital Desk ১ এপ্রিল ন্যাশনাল ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার উপলব্ধ নাও হতে পারে। গ্রাহকদের জানিয়ে দিল এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক। এমনকী নির্বাচিত এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক গ্রাহকদের জন্য এটি কার্যকর থাকলেও, দেরি হতে পারে। তাই টাকা পাঠানোর পরিকল্পনা থাকলে সোমবার এনইএফটি এড়িয়ে যাওয়াই উচিত। বার্ষিক অ্যাকাউন্ট বন্ধের সঙ্গে যুক্ত কাজের কারণে এই অসুবিধা বলে জানিয়েছে এইচডিএফসি। এনইএফটি-র মাধ্যমে যারা বেতন পান বা অন্য জায়গা থেকে টাকা ঢোকে, তাঁদের ক্ষেত্রেও বিলম্ব হতে পারে বলে জানিয়ে দিয়েছে এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক। তাই সোমবার টাকা পাঠানোর জন্য ইমিডিয়েট পেমেন্ট সার্ভিস (IMPS), রিয়েল টাইম গ্রস সেটেলমেন্ট (RTGS) এবং ইউনিফাইড পেমেন্ট ইন্টারফেস (UPI)-এর মতো অন্যান্য পেমেন্ট পদ্ধতি ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। গ্রাহকদের পাঠানো মেলে এইচডিএসসি ব্যাঙ্ক লিখেছে, “দয়া করে মনে রাখবেন, NEFT লেনদেন বিলম্বিত হতে পারে/ আর্থিক বছরের শেষে কাজের কারণে ১ এপ্রিল ২০২৪-এ উপলব্ধ নাও হতে পারে। অনুগ্রহ করে IMPS, UPI, RTGS-এর মাধ্যমে লেনদেন সম্পূর্ণ করার অনুরোধ জানাই। এই অসুবিধার জন্য আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখিত”। পাশাপাশি এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক জানিয়েছে, “অর্থ স্থানান্তর সংক্রান্ত কোনও সহায়তার প্রয়োজন হলে 18001600/1800 2600 নম্বরে ব্যাঙ্কের কাস্টমার কেয়ার টিমের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন”।T প্রসঙ্গত, ২০২৪-এর ১ এপ্রিল সব ব্যাঙ্ক খোলা নাও থাকতে পারে। বছর শেষের অ্যাকাউন্ট বন্ধ থাকার কারণে ১ এপ্রিল অনেক রাজ্যেই ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকছে। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের নির্দেশিকা অনুযায়ী এমনটাই জানা গিয়েছে। মিজোরাম, চণ্ডীগড়, সিকিম, পশ্চিমবঙ্গ, হিমাচল প্রদেশ এবং মেঘালয় ছাড়া বেশিরভাগ রাজ্যে ব্যাঙ্ক বন্ধ রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। সুতরাং, সোমবার ব্যাঙ্কে যাওয়ার আগে ছুটির তালিকা দেখে নেওয়া উচিত। সোমবার ২ হাজার টাকা নোট জমা দেওয়া বা বিনিময় করা যাবে না বলেও জানিয়েছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, “বার্ষিক অ্যাকাউন্ট বন্ধের সঙ্গে যুক্ত কাজের কারণে ১ এপ্রিল ২০২৪ সোমবার ২ হাজার টাকার নোট বিনিময় বা জমা করা যাবে না। ২ এপ্রিল থেকে আবার এই সুবিধা পাবেন গ্রাহক”।
ব্যবসা-বাণিজ্য গ্রাহকদের মালামাল করছে HDFC, পাওয়া যাচ্ছে ধামাকা রিটার্ন; দেখে নিন কীভাবে Gallery March 20, 2024 Bangla Digital Desk কেউ যদি HDFC ব্যাঙ্কের গ্রাহক হন, তবে এই খবর তাঁর জন্য বিশেষ হতে পারে। কারণ HDFC ব্যাঙ্ক ফিক্সড ডিপোজিটে সুদের হার বাড়িয়েছে। এই নতুন বর্ধিত হারগুলিও আজ থেকে কার্যকর হয়েছে। এর অধীনে HDFC ব্যাঙ্কের এফডি করা গ্রাহকরা ৭.৭৫ শতাংশ পর্যন্ত সুদের হার পেয়েছেন। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক HDFC ব্যাঙ্কে ফিক্সড ডিপোজিটে কত পরিমাণে সুদ পাওয়া যাচ্ছে। HDFC ব্যাঙ্ক ২ কোটি টাকার কম FD-তে সুদ বাড়িয়েছে –HDFC ব্যাঙ্ক সেই সমস্ত গ্রাহকদের বর্ধিত সুদের হারের আকারে একটি উপহার দিচ্ছে, যাঁরা ২ কোটি টাকার কম FD করছেন। HDFC ব্যাঙ্ক তার FD হার ০.২৫ শতাংশ বা ২৫ শতাংশ পয়েন্ট বাড়িয়েছে। ৯ শতাংশের এই হারগুলি আজ ২০২৪ থেকে কার্যকর হয়েছে এবং HDFC ব্যাঙ্ক তার ওয়েবসাইটে এই তথ্য পোস্ট করেছে। কোন মেয়াদে গ্রাহকরা সর্বাধিক সুদ পাচ্ছেন তা জেনে নেওয়া যাক – সাধারণ বিনিয়োগকারীরা ১৮ মাস থেকে ২১ মাস পর্যন্ত FD-তে সর্বোচ্চ ৭.২৫ শতাংশ সুদ পাচ্ছেন। একই সময়ের জন্য সিনিয়র সিটিজেনরা পাচ্ছেন ৭.৭৫ শতাংশ সুদ। ৫ বছর, ১ দিন থেকে ১০ বছরের স্থায়ী আমানতেও সিনিয়র সিটিজেনদের সর্বোচ্চ সুদ – ৫ বছর, ১ দিন থেকে ১০ বছর পর্যন্ত স্থায়ী আমানতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের সর্বোচ্চ ৭ শতাংশ সুদ দেওয়া হচ্ছে এবং সিনিয়র সিটিজেনদের একই সময়ের মধ্যে ৭.৭৫ শতাংশ সুদ দেওয়া হচ্ছে। HDFC ব্যাঙ্ক ৭ দিন থেকে ১০ বছর পর্যন্ত ফিক্সড ডিপোজিট অফার করে – ব্যাঙ্কের ওয়েবসাইট অনুসারে, আমানতকারীরা এই ব্যাঙ্কে ৭ দিন থেকে ১০ বছর পর্যন্ত বিভিন্ন সুদের হারে টাকা জমা করে। HDFC ব্যাঙ্ক ৭ দিন থেকে ১০ বছরের ফিক্সড ডিপোজিটে ৩.৫ শতাংশ থেকে ৭.৭৫ শতাংশ পর্যন্ত সুদ দিচ্ছে৷ ব্যাঙ্ক ১৮ মাস থেকে ২১ মাসের কম মেয়াদের FD-এর সুদের হার ২৫ bps বাড়িয়েছে, যা ৭ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৭.২৫ শতাংশ করা হয়েছে।
ব্যবসা-বাণিজ্য HDFC থেকে পাঁচ বছরের জন্য ১২ লক্ষ টাকা লোন নিতে চাইছেন? তাহলে প্রতি মাসে কত টাকা EMI গুনতে হবে? দেখে নিন Gallery March 18, 2024 Bangla Digital Desk ভারতে সবথেকে বেশি পার্সোনাল লোনই নেওয়া হয়ে থাকে। ফলে বোঝাই যাচ্ছে যে, এই ধরনের লোন বেশ জনপ্রিয়। মূলত আচমকা কোনও জরুরিকালীন পরিস্থিতি উপস্থিত হলে সেক্ষেত্রে সহায় হতে পারে পার্সোনাল লোন। কারণ এই ধরনের লোন খুব সহজেই পাওয়া সম্ভব। অন্যদিকে আবার পার্সোনাল লোন দেওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এইচডিএফসি। যাঁরা এখান থেকে পার্সোনাল লোন নেওয়ার কথা ভাবছেন, তাঁদের সবার আগে ইএমআই ক্যালকুলেটরে ইএমআই হিসাব করে নেওয়া উচিত। এর জন্য ব্যবহার করতে হবে এইচডিএফসি পার্সোনাল লোন ক্যালকুলেটর। ধরা যাক, কেউ ৫ বছরের জন্য ১২ লক্ষ টাকা লোন নিতে চাইছেন। তাহলে তাঁকে মাসে মাসে কত টাকা ইএমআই গুনতে হবে? তাহলে দেখে নেওয়া যাক সেই হিসাব। সুদের হার যদি ১০.৫ শতাংশ হয়, তাহলে ৫ বছরের ১২ লক্ষ টাকার ঋণের ক্ষেত্রে প্রতি মাসে ইএমআই দিতে হবে ২৫৭৯৩ টাকা। ইএমআই-এর পরিমাণ নির্ণয় করার উপায়:যে সূত্র ধরে ইএমআই নির্ণ করা সম্ভব, সেটা হল: P x R x (1+R)^N] / [(1+R)^N-1]P হল আসল বা ঋণ নেওয়ার পরিমাণR হল সুদের হারN হল মেয়াদ (ঋণ নেওয়ার মেয়াদ) এইচডিএফসি পার্সোনাল লোন ক্যালকুলেটর ব্যবহার করার উপায়:১. লোন অ্যামাউন্ট স্লাইডারের নিচে লোনের পরিমাণ সেট করা হবে। কতটা পরিমাণ লোন নিতে চাইছেন, সেটা লিখতে হবে।২. টেনিওর-এর জায়গায় লোন রিপেমেন্ট মেয়াদ লিখতে হবে। কিংবা যে মেয়াদের জন্য লোন নিতে চাইছেন, সেটা লিখতে হবে।৩. সুদের হারের জায়গায় সেটা লিখতে হবে।৪. এরপরে প্রসেসিং ফি পার্সেন্টেজ বা প্রসেসিং ফি-এর হার দিতে হবে।৫. সব শেষে ইএমআই তথ্য দেখার জন্য ক্যালকুলেট অপশনে ক্লিক করতে হবে। ইএমআই লোন ক্যালকুলেটরের উপকারিতা এবং সুবিধা:১. কয়েক মুহূর্তের মধ্যেই নিজের যোগ্যতা এবং ইএমআই হিসাব করতে সক্ষম হবেন।২. এটা নির্ঝঞ্ঝাট। আর সময়ও বাঁচে অনেকটাই।৩. ইএমআই হিসাব করা যায় সম্পূর্ণ নির্ভুল ভাবে।
ব্যবসা-বাণিজ্য HDFC ব্যাঙ্ক থেকে ৫০ লক্ষ টাকার হোম লোন নিয়েছেন ? জানেন তো কত EMI দিতে হবে Gallery March 15, 2024 Bangla Digital Desk HDFC ব্যাঙ্ক চাকুরিজীবী ও ব্যবসায়ীদের হোম লোনে ৮.৭০ থেকে ৯.৩০ শতাংশ পর্যন্ত স্পেশ্যাল সুদের হারের অফার দিচ্ছে ৷ এমনিতে ব্যাঙ্কের স্ট্যান্ডার্ড হোম লোন রেট ৯.০৫ শতাংশ থেকে ৯.৮০ শতাংশের মধ্যে থাকে ৷ আপনি যদি ৫০ লক্ষ টাকার হোম লোন ৩০ বছরের জন্য নিয়ে থাকেন ৷ এবং সুদের হার ৯ শতাংশ হয় তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনাকে ৪০২৩১ টাকা ইএমআই দিতে হবে ৷ ৩০ লক্ষ টাকার হোম লোন ৯ শতাংশ রেটে ২০ বছরের জন্য নিলে মানন্থলি আপনাকে ২৬৯৯২ টাকা দিতে হবে ৷ অন্যদিকে ২০ লক্ষ টাকার হোম লোন ৩০ বছরের জন্য নিলে এবং সুদের হার ৯ শতাংশ হলে ইএমআই দিতে হবে ১৬,০৯২ টাকা ৷
ব্যবসা-বাণিজ্য HDFC ব্যাঙ্কের রেকারিং ডিপোজিটে প্রতি মাসে ৯০০০ টাকা করে রাখলে কত টাকা রিটার্ন পাওয়া সম্ভব? এক নজরে দেখে নিন Gallery March 4, 2024 Bangla Digital Desk বর্তমান সময়ে সকলেই চান এমন জায়গায় বিনিয়োগ করতে, যেখান থেকে মোটা টাকা রিটার্ন পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বর্তমান বাজারে বিনিয়োগ করার বিভিন্ন ধরনের মাধ্যম রয়েছে। কিন্তু, মোটা টাকা রিটার্ন পাওয়ার লোভে যেখানে সেখানে বিনিয়োগ করার আগে একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মাথায় রাখা প্রয়োজন। সেটি হল নিজেদের বিনিয়োগ করা টাকা কতটা সুরক্ষিত। অর্থাৎ ম্যাচিউরিটির পরে সুরক্ষিত ভাবে সেখান থেকে মোটা টাকা রিটার্ন পাওয়া সম্ভব কি না, সেটা আগে ভাল করে বিবেচনা করা দরকার। এই জন্য এমন কোনও বিনিয়োগের মাধ্যম বেছে নেওয়া প্রয়োজন যেখানে রিটার্ন একটু কম হলেও, সুরক্ষার কোনও অভাব নেই। এর ফলে গ্রাহকদের বহু কষ্টের জমানো অর্থের ক্ষতি হওয়ার কোনও সম্ভাবনা থাকে না। এর জন্য সবথেকে সেরা মাধ্যম হল ব্যাঙ্ক। ব্যাঙ্কে গ্রাহকদের জন্য বিভিন্ন ধরনের স্কিম রয়েছে। এই স্কিমে বিনিয়োগ করলে মোটা টাকা রিটার্ন পাওয়া যেতে পারে। তেমনই একটি স্কিম হল রেকারিং ডিপোজিট স্কিম। HDFC ব্যাঙ্কের রেকারিং ডিপোজিটে স্কিমে বিনিয়োগ করে মোটা টাকা রিটার্ন পাওয়া যেতে পারে। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক HDFC ব্যাঙ্কের রেকারিং ডিপোজিটে প্রতি মাসে ৯০০০ টাকা করে রাখলে ৯০ মাসে কত টাকা রিটার্ন পাওয়া সম্ভব। HDFC ব্যাঙ্কে ৯০ মাসের RD স্কিম অর্থাৎ রেকারিং ডিপোজিটে মাসিক ৯০০০ টাকা জমা করলে ম্যাচুইরিটিতে সেই টাকার পরিমাণ কত হতে পারে? এক নজরে দেখে নেওয়া যাক সেই সম্পর্কে সমস্ত খুঁটিনাটি। গ্রাহকরা রেকারিং ডিপোজিট অর্থাৎ RD-তে সামান্য পরিমাণ বিনিয়োগ করে একটি বিশাল তহবিল তৈরি করতে পারেন। এর জন্য ৯০ মাস অনেকটাই বেশি সময়। HDFC ব্যাঙ্কের রেকারিং ডিপোজিটে ৯০ মাস ধরে প্রতি মাসে ৯০০০ টাকা জমা করলে মোটা টাকা রিটার্ন পাওয়া যেতে পারে। HDFC ব্যাঙ্ক ৯০ মাসের RD স্কিমে সাধারণ গ্রাহকদের ৭ শতাংশ সুদ দিচ্ছে। একইভাবে, ৯০ মাসের আরডি স্কিমে সিনিয়র সিটিজেনদের ৭.৭৫ শতাংশ সুদ দেওয়া হচ্ছে।গণনা অনুসারে, একজন সাধারণ গ্রাহকের জন্য, যদি তিনি ৯০ মাসের RD স্কিমে মাসিক ৯০০০ টাকা জমা করেন, তাহলে ম্যাচিউরিটির পরিমাণ হবে ১০,৬৫,৮৩৫ টাকা। সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ৯০ মাসের RD স্কিমে মাসিক ৯০০০ টাকা জমা করার উপর ম্যাচিউরিটির পরিমাণ হবে ১০,৯৮,৭৭৭ টাকা।
ব্যবসা-বাণিজ্য HDFC Bank: RBI-এর অনুমোদনে HDFC ব্যাঙ্ক গ্রুপ Yes ও Axis ব্যাঙ্ক-সহ আরও ৪ টি ব্যাঙ্কের ৯.৫% পর্যন্ত অংশীদার হবে! এই তালিকায় নেই তো আপনার ব্যাঙ্ক? দেখে নিন Gallery February 7, 2024 Bangla Digital Desk এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক মঙ্গলবার বলেছে যে আরবিআই আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক এবং অ্যাক্সিস ব্যাঙ্ক-সহ ছয়টি ঋণদাতার প্রতিটিতে ৯.৫ শতাংশ পর্যন্ত অংশীদারিত্ব অর্জনের জন্য গ্রুপকে অনুমোদন দিয়েছে। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (RBI) ৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪-এ এই অনুমোদন দিয়েছে। এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক গ্রুপের অধীনে থাকা সংস্থাগুলি হল এইচডিএফসি মিউচুয়াল ফান্ড, এইচডিএফসি লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানি, এইচডিএফসি ইআরজিও জেনারেল ইনস্যুরেন্স কোম্পানি এবং অন্যান্য। HDFC ব্যাঙ্ক একটি বিবৃতিতে জানিয়েছে যে, “১৮ ডিসেম্বর, ২০২৩-এ HDFC ব্যাঙ্কের RBI-এর কাছে করা আবেদনের ভিত্তিতে এই অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।” এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক যে ছয়টি ব্যাঙ্কের অংশীদারিত্ব অর্জন করতে চলেছে তা হল – অ্যাক্সিস ব্যাঙ্ক, সূর্যোদয় স্মল ফিনান্স ব্যাঙ্ক, আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক, বন্ধন ব্যাঙ্ক, ইয়েস ব্যাঙ্ক এবং ইন্ডাসইন্ড ব্যাঙ্ক। RBI-এর অনুমোদন ৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ পর্যন্ত এক বছরের জন্য বৈধ। RBI নির্দেশ অনুসারে, HDFC ব্যাঙ্ককে নিশ্চিত করতে হবে যে ৬টি ব্যাঙ্কে মোট হোল্ডিং সমস্ত সময়ে সংশ্লিষ্ট ব্যাঙ্কের পরিশোধিত শেয়ার মূলধন বা ভোটাধিকারের ৯.৫০ শতাংশের বেশি না হয়। একই পরিপ্রেক্ষিতে, যখন HDFC ব্যাঙ্ক এই ব্যাঙ্কগুলিতে বিনিয়োগ করতে চায় না, যেহেতু এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক গ্রুপের “সমষ্টি হোল্ডিং” নির্ধারিত সীমা ৫ শতাংশ অতিক্রম করার সম্ভাবনা ছিল, এই বৃদ্ধির জন্য RBI-এর অনুমোদন চেয়ে একটি আবেদন বিনিয়োগ সীমা তৈরি করা হয়েছিল। যেহেতু আরবিআই নির্দেশাবলী HDFC ব্যাঙ্কের উপর প্রযোজ্য, তাই ব্যাঙ্কটি গ্রুপের পক্ষে আরবিআই-এর কাছে আবেদন করেছে। RBI এও বাধ্যতামূলক করেছে যে গ্রুপটি অনুমোদনের তারিখ থেকে এক বছরের মধ্যে সমস্ত ব্যাঙ্কে বড় শেয়ারহোল্ডিং অর্জন করবে, যা ছাড়া এটি বাতিল হয়ে যাবে। ইয়েস ব্যাঙ্কের শেয়ারহোল্ডিং প্যাটার্ন অনুসারে, ১০০ শতাংশ শেয়ার জনগণের হাতে রয়েছে। এর মধ্যে এলআইসি ঋণদাতার ৪.৩৪ শতাংশ শেয়ার ধারণ করে এবং এসবিআই-এর নেতৃত্বাধীন কনসোর্টিয়াম (অ্যাক্সিস ব্যাঙ্ক, এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক, আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক, কোটাক ব্যাঙ্ক সহ) ৩৭.২৩ শতাংশ শেয়ার রাখে। অন্য দিকে সূর্যোদয় স্মল ফিনান্সে গ্রুপটির কোনও অংশীদারিত্ব নেই। RBI অনুমোদন ব্যাঙ্কিং রেগুলেশন অ্যাক্ট, ১৯৪৯ অনুযায়ী ১৬ জানুয়ারি, ২০২৩ তারিখের ব্যাঙ্কিং কোম্পানিগুলিতে শেয়ার বা ভোটিং অধিকার অধিগ্রহণ এবং ধারণ করার বিষয়ে RBI-এর মূল নির্দেশিকা FEMA, Sebi প্রবিধান এবং অন্যান্য প্রবিধানের প্রাসঙ্গিক বিধানগুলির সঙ্গে সম্মতি সাপেক্ষে অনুমোদন দেওয়া হয়ে থাকে।