Tag Archives: HDFC

HDFC BANK: কর্মীদের ১৫০০ কোটি টাকার এক্স-গ্রেশিয়া পেমেন্ট দিচ্ছে HDFC ব্যাঙ্ক, কিন্তু এটা কী?

এইচডিএফসি লিমিটেডের সঙ্গে এইচডিএফসি ব্যাঙ্কের একত্রীকরণ হওয়ার সময় কর্মীদের কাজে খুশি হয়ে ১৫০০ কোটি টাকার এক্স-গ্রেশিয়া পেমেন্টের ঘোষণা করল এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক।
এইচডিএফসি লিমিটেডের সঙ্গে এইচডিএফসি ব্যাঙ্কের একত্রীকরণ হওয়ার সময় কর্মীদের কাজে খুশি হয়ে ১৫০০ কোটি টাকার এক্স-গ্রেশিয়া পেমেন্টের ঘোষণা করল এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক।
এইচডিএফসি ব্যাঙ্কের সিইও শশীধর জগদীশন বলেছেন, “একীভূতকরণের সময় এবং পরবর্তীকালে জটিল এবং প্রতিকূল পরিস্থিতিতে কঠোর পরিশ্রম করেছেন কর্মীরা। বড় বড় ব্যালেন্স শিট মিলিয়েছেন। নতুন নিয়মের সঙ্গে সুন্দরভাবে মানিয়ে নিয়েছেন”।
এইচডিএফসি ব্যাঙ্কের সিইও শশীধর জগদীশন বলেছেন, “একীভূতকরণের সময় এবং পরবর্তীকালে জটিল এবং প্রতিকূল পরিস্থিতিতে কঠোর পরিশ্রম করেছেন কর্মীরা। বড় বড় ব্যালেন্স শিট মিলিয়েছেন। নতুন নিয়মের সঙ্গে সুন্দরভাবে মানিয়ে নিয়েছেন”।
এরপর তিনি যোগ করেন, “বৃহৎ গ্রাউন্ড ওয়ার্কফোর্স, যা আমাদের মোট জনশক্তির ৯০ শতাংশ, এক্স গ্রেশিয়া পেমেন্ট তাঁদের অনুপ্রাণিত করার এবং ধন্যবাদ জানানোর একটা প্রচেষ্টা”।
এরপর তিনি যোগ করেন, “বৃহৎ গ্রাউন্ড ওয়ার্কফোর্স, যা আমাদের মোট জনশক্তির ৯০ শতাংশ, এক্স গ্রেশিয়া পেমেন্ট তাঁদের অনুপ্রাণিত করার এবং ধন্যবাদ জানানোর একটা প্রচেষ্টা”।
এক্স-গ্রেশিয়া কী: এক্স-গ্রেশিয়া পেমেন্ট হল স্বেচ্ছায় অর্থপ্রদান। কোনও সংস্থা, সরকার বা প্রতিষ্ঠান কোনও একক ব্যক্তি বা গোষ্ঠীকে তার সদিচ্ছা, কাজ বা কষ্টের জন্য ক্ষতিপূরণ হিসেবে টাকা দিতে পারে। এর কোনও নির্দিষ্ট আইন নেই, কোম্পানির ইচ্ছার উপর নির্ভর করে।
এক্স-গ্রেশিয়া কী: এক্স-গ্রেশিয়া পেমেন্ট হল স্বেচ্ছায় অর্থপ্রদান। কোনও সংস্থা, সরকার বা প্রতিষ্ঠান কোনও একক ব্যক্তি বা গোষ্ঠীকে তার সদিচ্ছা, কাজ বা কষ্টের জন্য ক্ষতিপূরণ হিসেবে টাকা দিতে পারে। এর কোনও নির্দিষ্ট আইন নেই, কোম্পানির ইচ্ছার উপর নির্ভর করে।
ছাঁটাই, বরখাস্ত, মৃত্যু, প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা অন্যান্য বিপর্যয় এবং স্থান পরিবর্তনের মতো পরিস্থিতিতে এক্স-গ্রেশিয়া পেমেন্ট করা হয়। অর্থপ্রদানের পরিমাণ সীমিত নয়, তবে এটা সাধারণত ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর প্রয়োজন এবং পরিস্থিতির উপর ভিত্তি করে নির্ধারিত হয়।
ছাঁটাই, বরখাস্ত, মৃত্যু, প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা অন্যান্য বিপর্যয় এবং স্থান পরিবর্তনের মতো পরিস্থিতিতে এক্স-গ্রেশিয়া পেমেন্ট করা হয়। অর্থপ্রদানের পরিমাণ সীমিত নয়, তবে এটা সাধারণত ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর প্রয়োজন এবং পরিস্থিতির উপর ভিত্তি করে নির্ধারিত হয়।
এক্স-গ্রেশিয়া পেমেন্টের মূল বৈশিষ্ট: এক্স-গ্রেশিয়া পেমেন্ট স্বেচ্ছায় করা হয়। কোনও আইনি বাধ্যবাধকতা নেই। কোম্পানি জনসমক্ষে ইতিবাচক ভাবমূর্তি বজায় রাখতে বা স্টেকহোল্ডারদের প্রতি সদিচ্ছা প্রদর্শনের অঙ্গ হিসেবে এক্স-গ্রেশিয়া পেমেন্ট করে।
এক্স-গ্রেশিয়া পেমেন্টের মূল বৈশিষ্ট: এক্স-গ্রেশিয়া পেমেন্ট স্বেচ্ছায় করা হয়। কোনও আইনি বাধ্যবাধকতা নেই। কোম্পানি জনসমক্ষে ইতিবাচক ভাবমূর্তি বজায় রাখতে বা স্টেকহোল্ডারদের প্রতি সদিচ্ছা প্রদর্শনের অঙ্গ হিসেবে এক্স-গ্রেশিয়া পেমেন্ট করে।
এই অর্থপ্রদানকে সদিচ্ছা বা উদারতা হিসেবে দেখা হয়। এক্স-গ্রেশিয়া পেমেন্ট করা হবে কি না, নির্ভর করে কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের উপর। কর্মী কোনও দাবি করতে পারে না। এক্স-গ্রেশিয়া পেমেন্টের পরিমাণ নির্ভর করে সংস্থার আর্থিক পরিস্থিতি, টাকা দেওয়ার কারণ এবং নিয়োগকর্তা বা প্রতিষ্ঠানের বিবচেনার উপর।
এই অর্থপ্রদানকে সদিচ্ছা বা উদারতা হিসেবে দেখা হয়। এক্স-গ্রেশিয়া পেমেন্ট করা হবে কি না, নির্ভর করে কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের উপর। কর্মী কোনও দাবি করতে পারে না। এক্স-গ্রেশিয়া পেমেন্টের পরিমাণ নির্ভর করে সংস্থার আর্থিক পরিস্থিতি, টাকা দেওয়ার কারণ এবং নিয়োগকর্তা বা প্রতিষ্ঠানের বিবচেনার উপর।
এক্স-গ্রেশিয়া পেমেন্ট আর বোনাস কী আলাদা: হ্যাঁ আলাদা। কর্মচারীদের কর্মক্ষমতা অনুযায়ী কোম্পানি বোনাস দেয়। কিন্তু এক্স-গ্রেশিয়া দেওয়া হবে কি না, দিলে কত, পুরোটাই নির্ভর করে কোম্পানির উপর। কর্মীদের বোনাস দেওয়াটা দায়িত্ব, কোম্পানি তা এড়াতে পারে না।
এক্স-গ্রেশিয়া পেমেন্ট আর বোনাস কী আলাদা: হ্যাঁ আলাদা। কর্মচারীদের কর্মক্ষমতা অনুযায়ী কোম্পানি বোনাস দেয়। কিন্তু এক্স-গ্রেশিয়া দেওয়া হবে কি না, দিলে কত, পুরোটাই নির্ভর করে কোম্পানির উপর। কর্মীদের বোনাস দেওয়াটা দায়িত্ব, কোম্পানি তা এড়াতে পারে না।
এক্স-গ্রেশিয়া পেমেন্ট কী করযোগ্য: কোম্পানি কর্মীকে অর্থপ্রদান করলে ভারতীয় আয়কর আইন অনুযায়ী তা করযোগ্য। তবে বেশ কিছু ছাড়ও রয়েছে।
এক্স-গ্রেশিয়া পেমেন্ট কী করযোগ্য: কোম্পানি কর্মীকে অর্থপ্রদান করলে ভারতীয় আয়কর আইন অনুযায়ী তা করযোগ্য। তবে বেশ কিছু ছাড়ও রয়েছে।

গ্রাহকদের মালামাল করছে HDFC, পাওয়া যাচ্ছে ধামাকা রিটার্ন; দেখে নিন কীভাবে

কেউ যদি HDFC ব্যাঙ্কের গ্রাহক হন, তবে এই খবর তাঁর জন্য বিশেষ হতে পারে। কারণ HDFC ব্যাঙ্ক ফিক্সড ডিপোজিটে সুদের হার বাড়িয়েছে। এই নতুন বর্ধিত হারগুলিও আজ থেকে কার্যকর হয়েছে। এর অধীনে HDFC ব্যাঙ্কের এফডি করা গ্রাহকরা ৭.৭৫ শতাংশ পর্যন্ত সুদের হার পেয়েছেন। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক HDFC ব্যাঙ্কে ফিক্সড ডিপোজিটে কত পরিমাণে সুদ পাওয়া যাচ্ছে।
কেউ যদি HDFC ব্যাঙ্কের গ্রাহক হন, তবে এই খবর তাঁর জন্য বিশেষ হতে পারে। কারণ HDFC ব্যাঙ্ক ফিক্সড ডিপোজিটে সুদের হার বাড়িয়েছে। এই নতুন বর্ধিত হারগুলিও আজ থেকে কার্যকর হয়েছে। এর অধীনে HDFC ব্যাঙ্কের এফডি করা গ্রাহকরা ৭.৭৫ শতাংশ পর্যন্ত সুদের হার পেয়েছেন। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক HDFC ব্যাঙ্কে ফিক্সড ডিপোজিটে কত পরিমাণে সুদ পাওয়া যাচ্ছে।
HDFC ব্যাঙ্ক ২ কোটি টাকার কম FD-তে সুদ বাড়িয়েছে -HDFC ব্যাঙ্ক সেই সমস্ত গ্রাহকদের বর্ধিত সুদের হারের আকারে একটি উপহার দিচ্ছে, যাঁরা ২ কোটি টাকার কম FD করছেন। HDFC ব্যাঙ্ক তার FD হার ০.২৫ শতাংশ বা ২৫ শতাংশ পয়েন্ট বাড়িয়েছে। ৯ শতাংশের এই হারগুলি আজ ২০২৪ থেকে কার্যকর হয়েছে এবং HDFC ব্যাঙ্ক তার ওয়েবসাইটে এই তথ্য পোস্ট করেছে।
HDFC ব্যাঙ্ক ২ কোটি টাকার কম FD-তে সুদ বাড়িয়েছে –
HDFC ব্যাঙ্ক সেই সমস্ত গ্রাহকদের বর্ধিত সুদের হারের আকারে একটি উপহার দিচ্ছে, যাঁরা ২ কোটি টাকার কম FD করছেন। HDFC ব্যাঙ্ক তার FD হার ০.২৫ শতাংশ বা ২৫ শতাংশ পয়েন্ট বাড়িয়েছে। ৯ শতাংশের এই হারগুলি আজ ২০২৪ থেকে কার্যকর হয়েছে এবং HDFC ব্যাঙ্ক তার ওয়েবসাইটে এই তথ্য পোস্ট করেছে।
কোন মেয়াদে গ্রাহকরা সর্বাধিক সুদ পাচ্ছেন তা জেনে নেওয়া যাক -
কোন মেয়াদে গ্রাহকরা সর্বাধিক সুদ পাচ্ছেন তা জেনে নেওয়া যাক –
সাধারণ বিনিয়োগকারীরা ১৮ মাস থেকে ২১ মাস পর্যন্ত FD-তে সর্বোচ্চ ৭.২৫ শতাংশ সুদ পাচ্ছেন। একই সময়ের জন্য সিনিয়র সিটিজেনরা পাচ্ছেন ৭.৭৫ শতাংশ সুদ।
সাধারণ বিনিয়োগকারীরা ১৮ মাস থেকে ২১ মাস পর্যন্ত FD-তে সর্বোচ্চ ৭.২৫ শতাংশ সুদ পাচ্ছেন। একই সময়ের জন্য সিনিয়র সিটিজেনরা পাচ্ছেন ৭.৭৫ শতাংশ সুদ।
৫ বছর, ১ দিন থেকে ১০ বছরের স্থায়ী আমানতেও সিনিয়র সিটিজেনদের সর্বোচ্চ সুদ -
৫ বছর, ১ দিন থেকে ১০ বছরের স্থায়ী আমানতেও সিনিয়র সিটিজেনদের সর্বোচ্চ সুদ –
৫ বছর, ১ দিন থেকে ১০ বছর পর্যন্ত স্থায়ী আমানতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের সর্বোচ্চ ৭ শতাংশ সুদ দেওয়া হচ্ছে এবং সিনিয়র সিটিজেনদের একই সময়ের মধ্যে ৭.৭৫ শতাংশ সুদ দেওয়া হচ্ছে।
৫ বছর, ১ দিন থেকে ১০ বছর পর্যন্ত স্থায়ী আমানতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের সর্বোচ্চ ৭ শতাংশ সুদ দেওয়া হচ্ছে এবং সিনিয়র সিটিজেনদের একই সময়ের মধ্যে ৭.৭৫ শতাংশ সুদ দেওয়া হচ্ছে।
HDFC ব্যাঙ্ক ৭ দিন থেকে ১০ বছর পর্যন্ত ফিক্সড ডিপোজিট অফার করে -
HDFC ব্যাঙ্ক ৭ দিন থেকে ১০ বছর পর্যন্ত ফিক্সড ডিপোজিট অফার করে –
ব্যাঙ্কের ওয়েবসাইট অনুসারে, আমানতকারীরা এই ব্যাঙ্কে ৭ দিন থেকে ১০ বছর পর্যন্ত বিভিন্ন সুদের হারে টাকা জমা করে। HDFC ব্যাঙ্ক ৭ দিন থেকে ১০ বছরের ফিক্সড ডিপোজিটে ৩.৫ শতাংশ থেকে ৭.৭৫ শতাংশ পর্যন্ত সুদ দিচ্ছে৷ ব্যাঙ্ক ১৮ মাস থেকে ২১ মাসের কম মেয়াদের FD-এর সুদের হার ২৫ bps বাড়িয়েছে, যা ৭ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৭.২৫ শতাংশ করা হয়েছে।
ব্যাঙ্কের ওয়েবসাইট অনুসারে, আমানতকারীরা এই ব্যাঙ্কে ৭ দিন থেকে ১০ বছর পর্যন্ত বিভিন্ন সুদের হারে টাকা জমা করে। HDFC ব্যাঙ্ক ৭ দিন থেকে ১০ বছরের ফিক্সড ডিপোজিটে ৩.৫ শতাংশ থেকে ৭.৭৫ শতাংশ পর্যন্ত সুদ দিচ্ছে৷ ব্যাঙ্ক ১৮ মাস থেকে ২১ মাসের কম মেয়াদের FD-এর সুদের হার ২৫ bps বাড়িয়েছে, যা ৭ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৭.২৫ শতাংশ করা হয়েছে।

HDFC থেকে পাঁচ বছরের জন্য ১২ লক্ষ টাকা লোন নিতে চাইছেন? তাহলে প্রতি মাসে কত টাকা EMI গুনতে হবে? দেখে নিন

ভারতে সবথেকে বেশি পার্সোনাল লোনই নেওয়া হয়ে থাকে। ফলে বোঝাই যাচ্ছে যে, এই ধরনের লোন বেশ জনপ্রিয়। মূলত আচমকা কোনও জরুরিকালীন পরিস্থিতি উপস্থিত হলে সেক্ষেত্রে সহায় হতে পারে পার্সোনাল লোন। কারণ এই ধরনের লোন খুব সহজেই পাওয়া সম্ভব।
ভারতে সবথেকে বেশি পার্সোনাল লোনই নেওয়া হয়ে থাকে। ফলে বোঝাই যাচ্ছে যে, এই ধরনের লোন বেশ জনপ্রিয়। মূলত আচমকা কোনও জরুরিকালীন পরিস্থিতি উপস্থিত হলে সেক্ষেত্রে সহায় হতে পারে পার্সোনাল লোন। কারণ এই ধরনের লোন খুব সহজেই পাওয়া সম্ভব।
অন্যদিকে আবার পার্সোনাল লোন দেওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এইচডিএফসি। যাঁরা এখান থেকে পার্সোনাল লোন নেওয়ার কথা ভাবছেন, তাঁদের সবার আগে ইএমআই ক্যালকুলেটরে ইএমআই হিসাব করে নেওয়া উচিত। এর জন্য ব্যবহার করতে হবে এইচডিএফসি পার্সোনাল লোন ক্যালকুলেটর।
অন্যদিকে আবার পার্সোনাল লোন দেওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এইচডিএফসি। যাঁরা এখান থেকে পার্সোনাল লোন নেওয়ার কথা ভাবছেন, তাঁদের সবার আগে ইএমআই ক্যালকুলেটরে ইএমআই হিসাব করে নেওয়া উচিত। এর জন্য ব্যবহার করতে হবে এইচডিএফসি পার্সোনাল লোন ক্যালকুলেটর।
ধরা যাক, কেউ ৫ বছরের জন্য ১২ লক্ষ টাকা লোন নিতে চাইছেন। তাহলে তাঁকে মাসে মাসে কত টাকা ইএমআই গুনতে হবে? তাহলে দেখে নেওয়া যাক সেই হিসাব।
ধরা যাক, কেউ ৫ বছরের জন্য ১২ লক্ষ টাকা লোন নিতে চাইছেন। তাহলে তাঁকে মাসে মাসে কত টাকা ইএমআই গুনতে হবে? তাহলে দেখে নেওয়া যাক সেই হিসাব।
সুদের হার যদি ১০.৫ শতাংশ হয়, তাহলে ৫ বছরের ১২ লক্ষ টাকার ঋণের ক্ষেত্রে প্রতি মাসে ইএমআই দিতে হবে ২৫৭৯৩ টাকা।
সুদের হার যদি ১০.৫ শতাংশ হয়, তাহলে ৫ বছরের ১২ লক্ষ টাকার ঋণের ক্ষেত্রে প্রতি মাসে ইএমআই দিতে হবে ২৫৭৯৩ টাকা।
ইএমআই-এর পরিমাণ নির্ণয় করার উপায়:যে সূত্র ধরে ইএমআই নির্ণ করা সম্ভব, সেটা হল: P x R x (1+R)^N] / [(1+R)^N-1]
P হল আসল বা ঋণ নেওয়ার পরিমাণ
R হল সুদের হার
N হল মেয়াদ (ঋণ নেওয়ার মেয়াদ)
ইএমআই-এর পরিমাণ নির্ণয় করার উপায়:
যে সূত্র ধরে ইএমআই নির্ণ করা সম্ভব, সেটা হল: P x R x (1+R)^N] / [(1+R)^N-1]
P হল আসল বা ঋণ নেওয়ার পরিমাণ
R হল সুদের হার
N হল মেয়াদ (ঋণ নেওয়ার মেয়াদ)
এইচডিএফসি পার্সোনাল লোন ক্যালকুলেটর ব্যবহার করার উপায়:১. লোন অ্যামাউন্ট স্লাইডারের নিচে লোনের পরিমাণ সেট করা হবে। কতটা পরিমাণ লোন নিতে চাইছেন, সেটা লিখতে হবে।
২. টেনিওর-এর জায়গায় লোন রিপেমেন্ট মেয়াদ লিখতে হবে। কিংবা যে মেয়াদের জন্য লোন নিতে চাইছেন, সেটা লিখতে হবে।
৩. সুদের হারের জায়গায় সেটা লিখতে হবে।
৪. এরপরে প্রসেসিং ফি পার্সেন্টেজ বা প্রসেসিং ফি-এর হার দিতে হবে।
৫. সব শেষে ইএমআই তথ্য দেখার জন্য ক্যালকুলেট অপশনে ক্লিক করতে হবে।
এইচডিএফসি পার্সোনাল লোন ক্যালকুলেটর ব্যবহার করার উপায়:
১. লোন অ্যামাউন্ট স্লাইডারের নিচে লোনের পরিমাণ সেট করা হবে। কতটা পরিমাণ লোন নিতে চাইছেন, সেটা লিখতে হবে।
২. টেনিওর-এর জায়গায় লোন রিপেমেন্ট মেয়াদ লিখতে হবে। কিংবা যে মেয়াদের জন্য লোন নিতে চাইছেন, সেটা লিখতে হবে।
৩. সুদের হারের জায়গায় সেটা লিখতে হবে।
৪. এরপরে প্রসেসিং ফি পার্সেন্টেজ বা প্রসেসিং ফি-এর হার দিতে হবে।
৫. সব শেষে ইএমআই তথ্য দেখার জন্য ক্যালকুলেট অপশনে ক্লিক করতে হবে।
ইএমআই লোন ক্যালকুলেটরের উপকারিতা এবং সুবিধা:১. কয়েক মুহূর্তের মধ্যেই নিজের যোগ্যতা এবং ইএমআই হিসাব করতে সক্ষম হবেন।
২. এটা নির্ঝঞ্ঝাট। আর সময়ও বাঁচে অনেকটাই।
৩. ইএমআই হিসাব করা যায় সম্পূর্ণ নির্ভুল ভাবে।
ইএমআই লোন ক্যালকুলেটরের উপকারিতা এবং সুবিধা:
১. কয়েক মুহূর্তের মধ্যেই নিজের যোগ্যতা এবং ইএমআই হিসাব করতে সক্ষম হবেন।
২. এটা নির্ঝঞ্ঝাট। আর সময়ও বাঁচে অনেকটাই।
৩. ইএমআই হিসাব করা যায় সম্পূর্ণ নির্ভুল ভাবে।

মিলছে একাধিক সুযোগ, এক নজরে দেখে নিন HDFC-র দুটি ক্রেডিট কার্ডের ধামাকা অফারের সমস্ত খুঁটিনাটি

কলকাতা: HDFC ব্যাঙ্ক তার রিগেলিয়া এবং মিলেনিয়া ক্রেডিট কার্ডের জন্য কিছু নিয়ম পরিবর্তন করেছে। ১ ডিসেম্বর ২০২৩ থেকে, রিগেলিয়া ক্রেডিট কার্ডের জন্য লাউঞ্জ অ্যাক্সেস প্রোগ্রাম কার্ডধারীর খরচের উপর ভিত্তি করে করা হবে। যে কার্ডধারীরা একটি ক্যালেন্ডার ত্রৈমাসিকে ১ লাখ টাকা বা তার বেশি খরচ করেন, তাঁরা ত্রৈমাসিক মাইলস্টোন সুবিধার অংশ হিসাবে দুটি পর্যন্ত কমপ্লিমেন্টারি লাউঞ্জ অ্যাক্সেস ভাউচার পেতে পারেন। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক HDFC ব্যাঙ্কের এই দুটি কার্ডের সমস্ত খুঁটিনাটি।

HDFC ব্যাঙ্কের রিগেলিয়া কার্ডের মাধ্যমে ভারতের বিমানবন্দরের লাউঞ্জ অ্যাক্সেস –

– লাউঞ্জ অ্যাক্সেস প্রোগ্রাম গ্রাহকদের ক্রেডিট কার্ড খরচের উপর ভিত্তি করে করা হবে।

– একটি ক্যালেন্ডার কোয়ার্টারে ১ লাখ বা তার বেশি টাকা খরচ করতে হবে (জানুয়ারি-মার্চ, এপ্রিল-জুন, জুলাই-সেপ্টেম্বর, অক্টোবর-ডিসেম্বর)

– খরচের মানদণ্ড পূরণ করার পর, Regalia-এর SmartBuy পেজে গিয়ে Lounge অপশনে যেতে হবে।

– এরপর Benefits অপশন থেকে Lounge access voucher অপশনে যেতে হবে (১ ডিসেম্বর, ২০২৩ থেকে খোলা হয়েছে)।

– একটি ত্রৈমাসিক মাইলস্টোন সুবিধার অংশ হিসেবে গ্রাহকরা ২টি পর্যন্ত কমপ্লিমেন্টারি লাউঞ্জ অ্যাক্সেস ভাউচার পেতে পারেন।

আরও পড়ুন: স্ত্রীর নামে এই পোস্ট অফিস স্কিমটি খুলে ঘরে বসে ৫ লাখ টাকা আয় ! জানেন কি এর কথা?

এই লাউঞ্জ অ্যাক্সেস ভাউচারগুলি নিচের লাউঞ্জগুলিতে ব্যবহার করা যেতে পারে –

– দিল্লি রাজ্যের নয়াদিল্লি শহরের ডোমেস্টিক টার্মিনাল ৩-এর Encalm Lounge

– দিল্লি রাজ্যের নয়াদিল্লি শহরের ইন্টারন্যাশনাল টার্মিনাল ৩-এর Encalm Lounge

– দিল্লি রাজ্যের নয়াদিল্লি শহরের ডোমেস্টিক টার্মিনাল ২-এর Encalm Lounge

– মহারাষ্ট্র রাজ্যের মুম্বই শহরের ডোমেস্টিক টার্মিনাল ২-এর Travel Club Lounge (MALS)

– মহারাষ্ট্র রাজ্যের মুম্বই শহরের ইন্টারন্যাশনাল টার্মিনাল ২-এর Loyalty Lounge (Clipper)

– মহারাষ্ট্র রাজ্যের মুম্বই শহরের ডোমেস্টিক টার্মিনাল ১বি-এর Oasis Lounge

– তামিলনাড়ু রাজ্যের চেন্নাই শহরের ডোমেস্টিক টার্মিনাল ১-এর Travel Club Lounge B

– তামিলনাড়ু রাজ্যের চেন্নাই শহরের ডোমেস্টিক টার্মিনাল ১-এর Travel Club Lounge A

– তামিলনাড়ু রাজ্যের চেন্নাই শহরের ইন্টারন্যাশনাল টার্মিনাল 4-এর Travel Club Lounge

– পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কলকাতা শহরের ডোমেস্টিক টার্মিনাল ১-এর Travel Club Lounge

– কর্নাটক রাজ্যের বেঙ্গালুরু শহরের ডোমেস্টিক টার্মিনাল ১-এর BLR Domestic Lounge

– কর্নাটক রাজ্যের বেঙ্গালুরু শহরের ইন্টারন্যাশনাল টার্মিনাল ১-এর BLR International Lounge

আরও পড়ুন: প্রতি মাসে ৩০০০ টাকা ফিরে আসবে ৩০ লাখ টাকা হয়ে, বিনিয়োগের এই উপায় ভেবে দেখবেন না কি?

– কর্নাটক রাজ্যের বেঙ্গালুরু শহরের ডোমেস্টিক টার্মিনাল ২-এর 080 Domestic Lounge

– তেলঙ্গানা রাজ্যের হায়দরাবাদ শহরের ডোমেস্টিক টার্মিনাল ১-এর Encalm Lounge

– তেলঙ্গানা রাজ্যের হায়দরাবাদ শহরের ইন্টারন্যাশনাল টার্মিনাল ১-এর Encalm Lounge

– গুজরাত রাজ্যের আহমেদাবাদ শহরের ডোমেস্টিক টার্মিনাল ১-এর The Lounge

– কেরল রাজ্যের কোচিন শহরের ডোমেস্টিক টার্মিনাল ১-এর Earth

– মহারাষ্ট্র রাজ্যের পুণে শহরের ডোমেস্টিক টার্মিনাল ১-এর Earth

বিমানবন্দর লাউঞ্জ অ্যাক্সেস ভাউচারগুলি ব্যবহার করার উপায় –

– একটি ক্যালেন্ডার কোয়ার্টারে ১ লাখ টাকা বা তার বেশি খরচ করতে হবে।

– খরচের মানদণ্ড পূরণ করার পর অনুগ্রহ করে Regalia SmartBuy পেজে গিয়ে Lounge অপশনে যেতে হবে।

– এসএমএস/ই-মেইলের মাধ্যমে ভাউচার পেতে “generate voucher”-এ ক্লিক করতে হবে।

– এরপর পিডিএফ ফরম্যাটে ই-ভাউচার খুলতে এসএমএস/ই-মেইলের লিঙ্কে ক্লিক করতে হবে।

– এই ই-ভাউচারটিতে একটি QR কোড রয়েছে যা লাউঞ্জ টার্মিনালে স্ক্যান করতে হবে।

– লাউঞ্জ অ্যাক্সেস করার সময় কোনও সমস্যার ক্ষেত্রে, ই-ভাউচারগুলিতে উল্লিখিত হেল্পলাইন নম্বরগুলিতে যোগাযোগ করতে হবে।

ভারতের বাইরে বিমানবন্দর লাউঞ্জ অ্যাক্সেস –

১) নিজের জন্য একটি Priority Pass-এর জন্য আবেদন করা যেতে পারে এবং HDFC ব্যাঙ্ক রিগালিয়া ক্রেডিট কার্ডে ন্যূনতম চারটি খুচরো লেনদেন সম্পূর্ণ করার পরে অন্য সদস্যদের যোগ করা যেতে পারে।

২) Priority Pass ব্যবহার করে, অ্যাড-অন সদস্যের সুবিধা নিয়ে ভারতের বাইরে প্রতি ক্যালেন্ডার বছরে ছয়টি পর্যন্ত কমপ্লিমেন্টারি লাউঞ্জ অ্যাক্সেস করা যেতে পারে।

৩) কেউ যদি ছয়টি প্রশংসাসূচক ভিজিট অতিক্রম করেন, তাহলে তাণকে প্রতি ভিজিটে ২৭ ডলার + GST চার্জ করা হবে।

HDFC ব্যাঙ্কের মিলেনিয়া ক্রেডিট কার্ডের জন্য –

১) লাউঞ্জ অ্যাক্সেস প্রোগ্রাম গ্রাহকদের ক্রেডিট কার্ড খরচের উপর ভিত্তি করে হবে।

২) একটি ক্যালেন্ডার ত্রৈমাসিকে ১ লাখ টাকা বা তার বেশি খরচ করা (জানুয়ারি-মার্চ, এপ্রিল-জুন, জুলাই-সেপ্টেম্বর, অক্টোবর)

৩) খরচের মানদণ্ড পূরণ করার পরে, গ্রাহকদের Millennia Milestone page-এ গিয়ে lounge access voucher সিলেক্ট করতে হবে। এরপর তাঁরা একটি SMS পাবেন (যা ১ ডিসেম্বর, ২০২৩ থেকে উপলব্ধ )।

৪) গ্রাহকরা ত্রৈমাসিক মাইলস্টোন সুবিধার অংশ হিসাবে ১টি পর্যন্ত প্রশংসাসূচক লাউঞ্জ অ্যাক্সেস ভাউচার পেতে পারেন।