Heat Stroke Remedy: চাঁদি ফাটা রোদ! কারও হিট স্ট্রোক হলে বুঝবেন কী ভাবে, চটজলদি কী কী করতে হবে…জেনে রাখা দরকার সকলের

এই তো সবে মার্চের শেষ৷ সপ্তাহ ঘুরলেই এপ্রিল৷ তারপরে কাঠফাটা মে মাস৷ গ্রীষ্মের অত্যাচারের ঢের সহ্য করা বাকি৷ কিন্তু, তার মধ্যেই গত কয়েকদিনে যা ভেল্কি দেখাচ্ছে রোদ, তাতে আমরা প্রায় প্রত্যেকেই কাহিল৷ এই পরিস্থিতিতে সবার আগে যেটা আমাদের দরকার তা হল রোদ থেকে নিজেদের বাঁচিয়ে সুস্থ থাকা৷ রোদ চড়া হলেও পেটের তাগিদে আমাদের প্রতিদিনই বাড়ি থেকে বেরতে হয়৷ এমন পরিস্থিতিতে নিজেদের সুস্থ রাখতে আমাদের কী কী করা উচিত এবং কারও হিট স্ট্রোক হলে ফার্স এইড বা প্রাথমিক চিকিৎসা কী হওয়া উচিত তা আমাদের প্রত্যেকেরই জেনে রাখা অবশ্য প্রয়োজন৷
এই তো সবে মার্চের শেষ৷ সপ্তাহ ঘুরলেই এপ্রিল৷ তারপরে কাঠফাটা মে মাস৷ গ্রীষ্মের অত্যাচারের ঢের সহ্য করা বাকি৷ কিন্তু, তার মধ্যেই গত কয়েকদিনে যা ভেল্কি দেখাচ্ছে রোদ, তাতে আমরা প্রায় প্রত্যেকেই কাহিল৷ এই পরিস্থিতিতে সবার আগে যেটা আমাদের দরকার তা হল রোদ থেকে নিজেদের বাঁচিয়ে সুস্থ থাকা৷ রোদ চড়া হলেও পেটের তাগিদে আমাদের প্রতিদিনই বাড়ি থেকে বেরতে হয়৷ এমন পরিস্থিতিতে নিজেদের সুস্থ রাখতে আমাদের কী কী করা উচিত এবং কারও হিট স্ট্রোক হলে ফার্স এইড বা প্রাথমিক চিকিৎসা কী হওয়া উচিত তা আমাদের প্রত্যেকেরই জেনে রাখা অবশ্য প্রয়োজন৷
চাঁদি ফাটা রোদ, সঙ্গে তাপপ্রবাহ সব মিলিয়ে গ্রীষ্ম। এই সময় ডিহাইড্রেশন, হিট স্ট্রোক, পেট খারাপ, ফুড পয়জনিং এমন নানা শারীরিক সমস্যা হতে পারে মানুষের। এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত গ্রীষ্মকালে তাপপ্রবাহে মানুষ সবচেয়ে বেশি কষ্ট পায়। এই গরম বাতাস বা লু কখনও কখনও মারাত্মক হয়ে উঠতে পারে।
চাঁদি ফাটা রোদ, সঙ্গে তাপপ্রবাহ সব মিলিয়ে গ্রীষ্ম। এই সময় ডিহাইড্রেশন, হিট স্ট্রোক, পেট খারাপ, ফুড পয়জনিং এমন নানা শারীরিক সমস্যা হতে পারে মানুষের। এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত গ্রীষ্মকালে তাপপ্রবাহে মানুষ সবচেয়ে বেশি কষ্ট পায়। এই গরম বাতাস বা লু কখনও কখনও মারাত্মক হয়ে উঠতে পারে।
আপনাকে যদি বাইরে বেরতেই হয়, তাহলে সবসময় নিজেকে হাইড্রেটেড রাখুন। প্রচুর জল খান, এমনকি যদি তেষ্টা না-ও পায় তা হলেও অল্প অল্প করে জল খেতে থাকুন। একটানা বাইরে রোদে ঘোরাফেরা করবেন না। ছায়ায় গাছ বা বাড়ির নীচে বিশ্রাম নিন। আঁটসাঁট পোশাক একেবারেই পরবেন না। শুধুমাত্র হাল্কা, ঢিলেঢালা এবং সুতির কাপড়ের ফুলহাতা জামাকাপড় পরার চেষ্টা করুন। জামার রঙও হাল্কা হওয়া বাঞ্ছনীয়৷
আপনাকে যদি বাইরে বেরতেই হয়, তাহলে সবসময় নিজেকে হাইড্রেটেড রাখুন। প্রচুর জল খান, এমনকি যদি তেষ্টা না-ও পায় তা হলেও অল্প অল্প করে জল খেতে থাকুন। একটানা বাইরে রোদে ঘোরাফেরা করবেন না। ছায়ায় গাছ বা বাড়ির নীচে বিশ্রাম নিন। আঁটসাঁট পোশাক একেবারেই পরবেন না। শুধুমাত্র হাল্কা, ঢিলেঢালা এবং সুতির কাপড়ের ফুলহাতা জামাকাপড় পরার চেষ্টা করুন। জামার রঙও হাল্কা হওয়া বাঞ্ছনীয়৷
গ্রীষ্মে অতিরিক্ত অ্যালকোহল, ক্যাফেইনযুক্ত পানীয়, চিনিযুক্ত পানীয়, চা পান এড়িয়ে চলুন। কারণ এগুলোর অতিরিক্ত সেবন ডিহাইড্রেশনের কারণ হতে পারে। এই পানীয়গুলির পরিবর্তে, নারকেল জল, আঁখের রস, ঘোলের মতো পানীয় খান। এতে শরীরও ঠান্ডা থাকবে এবং ইলেক্ট্রোলাইটের ভারসাম্যও বজায় থাকবে।
গ্রীষ্মে অতিরিক্ত অ্যালকোহল, ক্যাফেইনযুক্ত পানীয়, চিনিযুক্ত পানীয়, চা পান এড়িয়ে চলুন। কারণ এগুলোর অতিরিক্ত সেবন ডিহাইড্রেশনের কারণ হতে পারে। এই পানীয়গুলির পরিবর্তে, নারকেল জল, আঁখের রস, ঘোলের মতো পানীয় খান। এতে শরীরও ঠান্ডা থাকবে এবং ইলেক্ট্রোলাইটের ভারসাম্যও বজায় থাকবে।
যদি দিনের বেলা বাড়ির বাইরে থাকেন তাহলে কাজের ফাঁকে ফাঁকে কিছুক্ষণের জন্য একটি ঠান্ডা, ছায়াযুক্ত জায়গায় বসুন। প্রয়োজন না হলে সকাল ১১টা থেকে বিকেল ৪টার মধ্যে রোদে বের হবেন না। বাইরে গেলে ছাতা অবশ্যই ব্যবহার করবেন, সঙ্গে রাখুন সানগ্লাস। শুধু মুখ ভাল করে ঢেকে রোদে হাঁটুন।
যদি দিনের বেলা বাড়ির বাইরে থাকেন তাহলে কাজের ফাঁকে ফাঁকে কিছুক্ষণের জন্য একটি ঠান্ডা, ছায়াযুক্ত জায়গায় বসুন। প্রয়োজন না হলে সকাল ১১টা থেকে বিকেল ৪টার মধ্যে রোদে বের হবেন না। বাইরে গেলে ছাতা অবশ্যই ব্যবহার করবেন, সঙ্গে রাখুন সানগ্লাস। শুধু মুখ ভাল করে ঢেকে রোদে হাঁটুন।
কেউ হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছে কি না, তা বোঝার জন্য লক্ষণগুলি চিনে রাখুন। যদি দেখেন তাঁর অতিরিক্ত ঘাম হচ্ছে বা গা হাত পা একেবারে শুকনো খটখটে, সামনের ব্যক্তি জ্ঞান হারাচ্ছেন এছাড়া, মাথা ঘোরা, বমি, দ্রুত নাড়ি, বিভ্রান্তি ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিচ্ছে, তাহলে দ্রুত ফার্স্ট এইড সারুন, তারপরে একটুকুও সময় নষ্ট না করে চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।
কেউ হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছে কি না, তা বোঝার জন্য লক্ষণগুলি চিনে রাখুন। যদি দেখেন তাঁর অতিরিক্ত ঘাম হচ্ছে বা গা হাত পা একেবারে শুকনো খটখটে, সামনের ব্যক্তি জ্ঞান হারাচ্ছেন এছাড়া, মাথা ঘোরা, বমি, দ্রুত নাড়ি, বিভ্রান্তি ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিচ্ছে, তাহলে দ্রুত ফার্স্ট এইড সারুন, তারপরে একটুকুও সময় নষ্ট না করে চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।