ছবি প্রতীকী 

Crying Benefits: একটুতেই কেঁদে ফেলেন? ঘন ঘন কান্না আদৌ ভাল না খারাপ! কাঁদলে কী হয় জানেন? জানুন মনোবিদের পরামর্শ

কান্না আসলে এমন এক অভিব্যক্তি যা বিশ্বের সকল মানুষের প্রথম ভাষা বলা যেতে পারে। পৃথিবীর সব ভাষাভাষী মানুষই কান্না বুঝতে পারে। একজন নবজাতকও নিজের অস্তিত্ব জানান দেয় কান্নার মাধ্যমে। নবজাতক শিশু প্রথম কান্নার মাধ্যমে সুস্থতার প্রকাশ ফুটিয়ে তোলে। মনে দুঃখ, কষ্ট বা আনন্দে মানুষ কাঁদে।
কান্না আসলে এমন এক অভিব্যক্তি যা বিশ্বের সকল মানুষের প্রথম ভাষা বলা যেতে পারে। পৃথিবীর সব ভাষাভাষী মানুষই কান্না বুঝতে পারে। একজন নবজাতকও নিজের অস্তিত্ব জানান দেয় কান্নার মাধ্যমে। নবজাতক শিশু প্রথম কান্নার মাধ্যমে সুস্থতার প্রকাশ ফুটিয়ে তোলে। মনে দুঃখ, কষ্ট বা আনন্দে মানুষ কাঁদে।
কান্না সব সময় কষ্ট প্রকাশ করে এননটি নয়, অতিরিক্ত আনন্দেরও বহি:প্রকাশে কান্না আসে। তবে অবাক করা বিষয় হল কান্না আমাদের শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যে নানারকম প্রভাব ফেলে। কান্না করলে স্বাস্থ্যের উপর কিছু উপকারী প্রভাব পড়ে।
কান্না সব সময় কষ্ট প্রকাশ করে এননটি নয়, অতিরিক্ত আনন্দেরও বহি:প্রকাশে কান্না আসে। তবে অবাক করা বিষয় হল কান্না আমাদের শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যে নানারকম প্রভাব ফেলে। কান্না করলে স্বাস্থ্যের উপর কিছু উপকারী প্রভাব পড়ে।
এই কান্নায় মনের আক্ষেপ বা আবেগের প্রকাশ ঘটে যা কান্নায় বেদনা প্রশমিত হয় এবং মানুষকে কোনও সমস্যা থেকে সেরে উঠতে সহায়তা করে। কান্না আসলে একটি ইমোশনাল থেরাপি।
এই কান্নায় মনের আক্ষেপ বা আবেগের প্রকাশ ঘটে যা কান্নায় বেদনা প্রশমিত হয় এবং মানুষকে কোনও সমস্যা থেকে সেরে উঠতে সহায়তা করে। কান্না আসলে একটি ইমোশনাল থেরাপি।
মনোবিদ নিলঞ্জনা পাল জানান, "উদ্বেগ কমায় ও হতাশা থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে। যখন খুব মন খারাপ থাকে বা মানসিক কষ্টে থাকেন, তখন একটু কেঁদে নিতে পারেন।" দীর্ঘসময় ধরে দুঃখ বা মানসিক চাপ চেপে রাখলে মস্তিস্কের ওপর খারাপ প্রভাব পড়তে পারে। তাই সুস্থ থাকতে মাঝে মাঝে মন খুলে কাঁদুন।
মনোবিদ নিলঞ্জনা পাল জানান, “উদ্বেগ কমায় ও হতাশা থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে। যখন খুব মন খারাপ থাকে বা মানসিক কষ্টে থাকেন, তখন একটু কেঁদে নিতে পারেন।” দীর্ঘসময় ধরে দুঃখ বা মানসিক চাপ চেপে রাখলে মস্তিস্কের ওপর খারাপ প্রভাব পড়তে পারে। তাই সুস্থ থাকতে মাঝে মাঝে মন খুলে কাঁদুন।
কান্নার সময় চোখের জল আমাদের মণি আর চোখের পাতা ধুয়ে-মুছে পরিষ্কার করে দেয়। এটি আমাদের চোখযুগলকে জলশূন্যতা থেকেও বাঁচায়। ফলে চোখ পরিষ্কার রাখতে আর দৃষ্টি পরিষ্কার করতে সাহায্য করে কান্না।চোখের জলে থাকে ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস দূর করার উপাদান। রাস্তা-ঘাটে, বাসে-ট্রাকের ধুলাবালি থেকে ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসের জীবাণু ধ্বংসে খুবই কার্যকর।
কান্নার সময় চোখের জল আমাদের মণি আর চোখের পাতা ধুয়ে-মুছে পরিষ্কার করে দেয়। এটি আমাদের চোখযুগলকে জলশূন্যতা থেকেও বাঁচায়। ফলে চোখ পরিষ্কার রাখতে আর দৃষ্টি পরিষ্কার করতে সাহায্য করে কান্না।চোখের জলে থাকে ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস দূর করার উপাদান। রাস্তা-ঘাটে, বাসে-ট্রাকের ধুলাবালি থেকে ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসের জীবাণু ধ্বংসে খুবই কার্যকর।
চোখের জলে থাকা আইসোজাইম ৮-১০ মিনিটেই চোখের প্রায় ৯০-৯৫ শতাংশ ব্যাকটেরিয়া মেরে ফেলতে পারে। কান্না শরীরের স্ট্রেস হরমোন বের করার একটি ভাল উপায়। কান্নার পর মানসিক চাপ অনেকটা কম অনুভূত হয়।
চোখের জলে থাকা আইসোজাইম ৮-১০ মিনিটেই চোখের প্রায় ৯০-৯৫ শতাংশ ব্যাকটেরিয়া মেরে ফেলতে পারে। কান্না শরীরের স্ট্রেস হরমোন বের করার একটি ভাল উপায়। কান্নার পর মানসিক চাপ অনেকটা কম অনুভূত হয়।
তবে সব ধরনের কান্না কিন্তু উপকারী নয়। যারা একা একা কান্না করেন বা কান্নার পর তা নিয়ে অপ্রস্তুত বোধ করেন, কান্নার পর তারা সাধারণত আরও খারাপ বোধ করেন। সেজন্য কান্না হোক নিয়মমাফিক অল্প পরিসরে।
তবে সব ধরনের কান্না কিন্তু উপকারী নয়। যারা একা একা কান্না করেন বা কান্নার পর তা নিয়ে অপ্রস্তুত বোধ করেন, কান্নার পর তারা সাধারণত আরও খারাপ বোধ করেন। সেজন্য কান্না হোক নিয়মমাফিক অল্প পরিসরে।