বাঁশ করলা পাচনতন্ত্রকে শক্তিশালী করে।

Health Tips: কৃমির সমস্যা রয়েছে? কিছু খেলেই গ্যাস হচ্ছে, এই এক সবজিতেই ম্যাজিক, সুগারও থাকবে নিয়ন্ত্রণে

খেতের কিনারে জন্মায় বাঁশ করলা। বাঁশ করলার লতা খেতের জঙ্গলে, বিল বা জলাশয়ে জন্মায়। তাই একে বন্য শাকসবজিও বলা হয়। বর্ষাকালের এই সবজির ফলন ভালো হয়৷
খেতের কিনারে জন্মায় বাঁশ করলা। বাঁশ করলার লতা খেতের জঙ্গলে, বিল বা জলাশয়ে জন্মায়। তাই একে বন্য শাকসবজিও বলা হয়। বর্ষাকালের এই সবজির ফলন ভালো হয়৷
কিছু কৃষক আলাদাভাবে এই সবজির চাষ করে৷ তারা বাঁশের বেড়ার চারপাশে এই সবজির বীজ ছড়িয়ে দেয়৷ বাঁশ করলার লতা পাঁচ কোণা আকৃতির হাতের মতো হয়। এই লতায় সবুজ রঙের গোলাকার এবং আগে-পিছে তীক্ষ্ণ আকৃতির ফল হয়। এই ফলকেই বাঁশ করলা বলা হয়।
কিছু কৃষক আলাদাভাবে এই সবজির চাষ করে৷ তারা বাঁশের বেড়ার চারপাশে এই সবজির বীজ ছড়িয়ে দেয়৷ বাঁশ করলার লতা পাঁচ কোণা আকৃতির হাতের মতো হয়। এই লতায় সবুজ রঙের গোলাকার এবং আগে-পিছে তীক্ষ্ণ আকৃতির ফল হয়। এই ফলকেই বাঁশ করলা বলা হয়।
আয়ুর্বেদিক গুণে ভরপুর ব্যবসায়ী আয়ুর্বেদ চিকিৎসক রাজেন্দ্র কুমার লোকাল ১৮-কে জানিয়েছেন যে, বাঁশ করলা স্বাদে তিতো হয়। কিন্তু এটি দিয়ে দারুণ সব সবজি তৈরি করা যায়৷ এবং  এটি ওষুধি গুণে ভরপুর। বাঁশ করলা পাচনতন্ত্রকে শক্তিশালী করে। এটি পেটের ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে।
আয়ুর্বেদিক গুণে ভরপুর ব্যবসায়ী আয়ুর্বেদ চিকিৎসক রাজেন্দ্র কুমার লোকাল ১৮-কে জানিয়েছেন যে, বাঁশ করলা স্বাদে তিতো হয়। কিন্তু এটি দিয়ে দারুণ সব সবজি তৈরি করা যায়৷ এবং  এটি ওষুধি গুণে ভরপুর। বাঁশ করলা পাচনতন্ত্রকে শক্তিশালী করে। এটি পেটের ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে।
এই করলা রক্তের সমস্যা, পিত্তের সমস্যা, পান্ডু রোগ, ডায়াবেটিস এবং পেটের কৃমি দূর করতে সাহায্য করে। বাঁশ করলা এসিডিটি, বুকে জ্বালাপোড়া, গ্যাস ইত্যাদি সমস্যায় দারুণ আরাম দেয়।
এই করলা রক্তের সমস্যা, পিত্তের সমস্যা, পান্ডু রোগ, ডায়াবেটিস এবং পেটের কৃমি দূর করতে সাহায্য করে। বাঁশ করলা এসিডিটি, বুকে জ্বালাপোড়া, গ্যাস ইত্যাদি সমস্যায় দারুণ আরাম দেয়।
এখানেই শেষ নয়৷ বাঁশ করলা সবচেয়ে বেশি কাজে আসে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য৷ রক্তের শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে অনেকেই মেডিসিন নেন। কিন্তু করলা খেলে দারুণ উপকার পাবেন৷ ডায়াবেটিস রোগীরা এটিকে শুকনো গুঁড়ো  করে বা  এর রস জলের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারেন।
এখানেই শেষ নয়৷ বাঁশ করলা সবচেয়ে বেশি কাজে আসে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য৷ রক্তের শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে অনেকেই মেডিসিন নেন। কিন্তু করলা খেলে দারুণ উপকার পাবেন৷ ডায়াবেটিস রোগীরা এটিকে শুকনো গুঁড়ো  করে বা  এর রস জলের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারেন।