Health Tips: রুটিতে মেশান এই জিনিস! ক্যালসিয়ামের ভাণ্ডার, প্রোটিনের পাওয়ারহাউজ, সারায় সব রোগ

অনেকেই কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ জিনিস বেশি এবং কম প্রোটিন সমৃদ্ধ জিনিস খান। সেই কারণেই দেশের বেশির ভাগ মানুষের পেটের চারপাশে মেদ জমেছে। অন্যদিকে, বেশি কার্বোহাইড্রেট খাওয়ার ফলে রক্তে শর্করা এবং কোলেস্টেরল বৃদ্ধির ঝুঁকিও বেড়ে যায়। এর ফলে হার্ট এবং কিডনিতেও সমস্যা হতে শুরু করে। স্থূলতাও এর একটা বড় কারণ।
অনেকেই কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ জিনিস বেশি এবং কম প্রোটিন সমৃদ্ধ জিনিস খান। সেই কারণেই দেশের বেশির ভাগ মানুষের পেটের চারপাশে মেদ জমেছে। অন্যদিকে, বেশি কার্বোহাইড্রেট খাওয়ার ফলে রক্তে শর্করা এবং কোলেস্টেরল বৃদ্ধির ঝুঁকিও বেড়ে যায়। এর ফলে হার্ট এবং কিডনিতেও সমস্যা হতে শুরু করে। স্থূলতাও এর একটা বড় কারণ।
কার্বোহাইড্রেট মানে চাল, গমের আটা, ময়দা, সুজি, চিনি, মিষ্টি, আলু, ফাস্ট ফুড, প্রক্রিয়াজাত খাবার ইত্যাদি বেশি খাওয়া। এর মধ্যে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ বেশি এবং প্রোটিনের পরিমাণ কম। একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির প্রতিদিন ৫০ থেকে ৬০ গ্রাম প্রোটিন প্রয়োজন। কিন্তু খুব কম লোকই এত প্রোটিন গ্রহণ করতে সক্ষম হন। প্রোটিনের অনেক সস্তা উৎসও রয়েছে, যা ব্যবহার করে আমরা প্রোটিনের ঘাটতি পূরণ করা যেতে পারে। বিস্তারিত জানাচ্ছেন বেঙ্গালুরুর অ্যাপোলো হাসপাতালের চিফ ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশনিস্ট ডাঃ প্রিয়াঙ্কা রোহাতগি।
কার্বোহাইড্রেট মানে চাল, গমের আটা, ময়দা, সুজি, চিনি, মিষ্টি, আলু, ফাস্ট ফুড, প্রক্রিয়াজাত খাবার ইত্যাদি বেশি খাওয়া। এর মধ্যে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ বেশি এবং প্রোটিনের পরিমাণ কম। একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির প্রতিদিন ৫০ থেকে ৬০ গ্রাম প্রোটিন প্রয়োজন। কিন্তু খুব কম লোকই এত প্রোটিন গ্রহণ করতে সক্ষম হন। প্রোটিনের অনেক সস্তা উৎসও রয়েছে, যা ব্যবহার করে আমরা প্রোটিনের ঘাটতি পূরণ করা যেতে পারে। বিস্তারিত জানাচ্ছেন বেঙ্গালুরুর অ্যাপোলো হাসপাতালের চিফ ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশনিস্ট ডাঃ প্রিয়াঙ্কা রোহাতগি।
প্রোটিনের অনেক সস্তা উৎস আছে, যা খেলে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ কমানো যেতে।কার্বোহাইড্রেট গ্রহণ কম করলে রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে থাকবে। খারাপ কোলেস্টেরল বৃদ্ধির ঝুঁকিও কমবে। ডাঃ প্রিয়াঙ্কা বলেন যে, মসুর ডাল, বেসন, ছোলা, মটরশুটি ইত্যাদি খাওয়ার মাধ্যমে প্রোটিনের ঘাটতি পূরণ করা যেতে পারে।
প্রোটিনের অনেক সস্তা উৎস আছে, যা খেলে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ কমানো যেতে।কার্বোহাইড্রেট গ্রহণ কম করলে রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে থাকবে। খারাপ কোলেস্টেরল বৃদ্ধির ঝুঁকিও কমবে। ডাঃ প্রিয়াঙ্কা বলেন যে, মসুর ডাল, বেসন, ছোলা, মটরশুটি ইত্যাদি খাওয়ার মাধ্যমে প্রোটিনের ঘাটতি পূরণ করা যেতে পারে।
গমের আটার মধ্যে বেসন মিশিয়ে নিন। এটি ছোলা থেকে তৈরি আটা যা প্রোটিনের ভাণ্ডার। ১৬৪ গ্রাম ছোলা থেকে ১৪ গ্রাম প্রোটিন পেতে পারেন। গমের আটার সঙ্গে অল্প অল্প করে বেসন যোগ করুন এবং এটি থেকে রুটি তৈরি করুন।
গমের আটার মধ্যে বেসন মিশিয়ে নিন। এটি ছোলা থেকে তৈরি আটা যা প্রোটিনের ভাণ্ডার। ১৬৪ গ্রাম ছোলা থেকে ১৪ গ্রাম প্রোটিন পেতে পারেন। গমের আটার সঙ্গে অল্প অল্প করে বেসন যোগ করুন এবং এটি থেকে রুটি তৈরি করুন।
বেসনে শুধু প্রোটিনই থাকে না, কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার, পটাসিয়াম এবং ক্যালসিয়ামেরও কোনও অভাব হয় না। এই সব উপাদান আমাদেরকে হার্ট-সহ অনেক রোগ থেকে রক্ষা করে। আপনি যদি ডায়াবেটিক রোগী হন তবে ময়দায় বেসন যোগ করে রুটি তৈরি করুন। এটি  শরীরে আরও প্রোটিন এবং কম কার্বোহাইড্রেট সরবরাহ করবে। ছোলার গ্লাইসেমিক ইনডেক্স খুবই কম।
বেসনে শুধু প্রোটিনই থাকে না, কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার, পটাসিয়াম এবং ক্যালসিয়ামেরও কোনও অভাব হয় না। এই সব উপাদান আমাদেরকে হার্ট-সহ অনেক রোগ থেকে রক্ষা করে। আপনি যদি ডায়াবেটিক রোগী হন তবে ময়দায় বেসন যোগ করে রুটি তৈরি করুন। এটি শরীরে আরও প্রোটিন এবং কম কার্বোহাইড্রেট সরবরাহ করবে। ছোলার গ্লাইসেমিক ইনডেক্স খুবই কম।
বেসনে প্রচুর পরিমাণে ডায়েটারি ফাইবার রয়েছে, যার কারণে সকালে বেসন মিশ্রিত রুটি খেলে সারাদিন শক্তিতে পূর্ণ থাকবেন এবং খিদেও কম পাবেন। এটি ওজনও নিয়ন্ত্রণ। পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামও পর্যাপ্ত পরিমাণে পাওয়া যায়, যা রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। এতে দ্রবণীয় ফাইবার থাকে যা ট্রাইগ্লিসারাইড এবং এলডিএল অর্থাৎ খারাপ কোলেস্টেরল কমায়।
বেসনে প্রচুর পরিমাণে ডায়েটারি ফাইবার রয়েছে, যার কারণে সকালে বেসন মিশ্রিত রুটি খেলে সারাদিন শক্তিতে পূর্ণ থাকবেন এবং খিদেও কম পাবেন। এটি ওজনও নিয়ন্ত্রণ। পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামও পর্যাপ্ত পরিমাণে পাওয়া যায়, যা রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। এতে দ্রবণীয় ফাইবার থাকে যা ট্রাইগ্লিসারাইড এবং এলডিএল অর্থাৎ খারাপ কোলেস্টেরল কমায়।