ঘি 

Health Tips: গরম ভাতে ঘি? কোলেস্টেরল ও ব্লাড সুগারের রোগীরা কি ঘি খেতে পারেন? যা বলছেন চিকিৎসক

অনেকেই গরম ভাতের সঙ্গে ঘি মেখে খেতে পছন্দ করেন। গরম ভাত আর ঘি, যেন অমৃত।
অনেকেই গরম ভাতের সঙ্গে ঘি মেখে খেতে পছন্দ করেন। গরম ভাত আর ঘি, যেন অমৃত।
অনেকেই মনে করেন, ঘি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক। আদৌ কি ঘি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক?
অনেকেই মনে করেন, ঘি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক। আদৌ কি ঘি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক?
ড: মিলটন বিশ্বাস বলছেন, অনেকেরই মনে হয় ঘি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক। কিন্তু এই ধারণা সম্পূর্ণ ভুল।
ড: মিলটন বিশ্বাস বলছেন, অনেকেরই মনে হয় ঘি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক। কিন্তু এই ধারণা সম্পূর্ণ ভুল।
ঘি যদি অল্প আঁচে জ্বালিয়ে তৈরি করা হয়, তাহলে ভিটামিন-এর সব পুষ্টিগুণ ঘি-এর মধ্যে অটুট থাকে। ঘি এর মধ্যে সাধারণত যে ফ্যাট পাওয়া যায় তা স্যাচুরেটেড ফ্যাট,যা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।
ঘি যদি অল্প আঁচে জ্বালিয়ে তৈরি করা হয়, তাহলে ভিটামিন-এর সব পুষ্টিগুণ ঘি-এর মধ্যে অটুট থাকে। ঘি এর মধ্যে সাধারণত যে ফ্যাট পাওয়া যায় তা স্যাচুরেটেড ফ্যাট,যা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।
ঘি-এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি, ফ্যাটি এসিড থাকে, যা শরীরের জন্য খুবই উপকারী।
এছাড়াও ঘি-এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি, ফ্যাটি এসিড পাওয়া যায়, যা শরীরের জন্য খুবই উপকারী।
তবে পরিমাণে বেশি নয় । প্রত্যেক দিন যদি এক চামচ ঘি খাওয়া যায়, তবে রক্তে এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরল কমে। রক্তে শর্করার মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে থাকে
তবে পরিমাণে বেশি নয় । প্রত্যেক দিন যদি এক চামচ ঘি খাওয়া যায়, তবে রক্তে এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরল কমে। রক্তে শর্করার মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে থাকে।
কোনওরকম দুশ্চিন্তা না করে প্রত্যেকদিন এক চামচ ঘি খাওয়া যেতে পারে। ব্রেলাড সুগারের রোগীরাও ঘি খেতে পারেন।
কোনওরকম দুশ্চিন্তা না করে প্রত্যেকদিন এক চামচ ঘি খাওয়া যেতে পারে। ব্রেলাড সুগারের রোগীরাও ঘি খেতে পারেন।।