প্রতিকী ছবি (ছবি সৌজন্য - ইন্টারনেট)

Health Tips: রোজ কখন ঘুমোতে যান রাতে? ১২’টা বেজে যাচ্ছে কি? ছোট্ট ভুলে শরীরের মারাত্মক ক্ষতি

*বর্তমানে ঘোড়া দৌড়ের জীবনে ক্লান্তি ও মানসিক অবসাদ গ্রাস করছে বেশিরভাগ মানুষকে। এসবের পেছনে লুকিয়ে রয়েছে অন্যতম একটি কারণ। দৈনন্দিন জীবনে এটি দারুণ প্রভাব ফেলে চলেছে প্রতিনিয়ত।
*বর্তমানে ঘোড়া দৌড়ের জীবনে ক্লান্তি ও মানসিক অবসাদ গ্রাস করছে বেশিরভাগ মানুষকে। এসবের পেছনে লুকিয়ে রয়েছে অন্যতম একটি কারণ। দৈনন্দিন জীবনে এটি দারুণ প্রভাব ফেলে চলেছে প্রতিনিয়ত।
*অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান,
*অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, “বর্তমানের দৌড়ঝাঁপের জীবনে সকলেই ব্যস্ত। অধিকাংশ মানুষ মধ্যরাত পার করে ঘুমোতে যান। তবে ছোট্ট এই অভ্যাসের বশেই স্বাস্থ্যের মারাত্মক ক্ষতি করছেন।
*মধ্যরাতের পর ঘুমোতে গেলে সার্কাডিয়ান ছন্দ ব্যহত হয়। ফলে শরীরের বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ হরমোন নিঃসরণ বাধা পায়। এ ছাড়া বিপাক ক্রিয়া ও শরীরের তাপমাত্রা অনিয়ন্ত্রিত হয়। প্রয়োজনীয় কাজ ব্যহত হয়।
*মধ্যরাতের পর ঘুমোতে গেলে সার্কাডিয়ান ছন্দ ব্যহত হয়। ফলে শরীরের বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ হরমোন নিঃসরণ বাধা পায়। এ ছাড়া বিপাক ক্রিয়া ও শরীরের তাপমাত্রা অনিয়ন্ত্রিত হয়। প্রয়োজনীয় কাজ ব্যহত হয়।
*দীর্ঘ রাত পর্যন্ত জেগে থাকার অভ্যাস থাকলে মস্তিক সঠিক ভাবে কাজ করতে পারে না। ফলত স্মৃতিশক্তি ও মানসিক ভারসাম্য অনেকটাই ব্যহত হয়। ফলে মনে রাখার ক্ষমতা কমে ও বুদ্ধির বিকাশ বাধা পায়।
*দীর্ঘ রাত পর্যন্ত জেগে থাকার অভ্যাস থাকলে মস্তিক সঠিক ভাবে কাজ করতে পারে না। ফলত স্মৃতিশক্তি ও মানসিক ভারসাম্য অনেকটাই ব্যহত হয়। ফলে মনে রাখার ক্ষমতা কমে ও বুদ্ধির বিকাশ বাধা পায়।
*মধ্যরাতে ঘুমনোর অভ্যাসের কারণে মানসিক চাপ বৃদ্ধি পায়। তার মূল কারণ হল স্ট্রেস হরমোন বেশি পরিমাণ নিঃসরণ হওয়া। ফলে মানসিক অবসাদ বাড়ে অনেকটাই এবং ওজন অনিয়ন্ত্রিত হয়।
*মধ্যরাতে ঘুমনোর অভ্যাসের কারণে মানসিক চাপ বৃদ্ধি পায়। তার মূল কারণ হল স্ট্রেস হরমোন বেশি পরিমাণ নিঃসরণ হওয়া। ফলে মানসিক অবসাদ বাড়ে অনেকটাই এবং ওজন অনিয়ন্ত্রিত হয়।
*মধ্যরাত পর্যন্ত জেগে কাটালে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে পড়ে। ফলে দ্রুত যে কোনও রোগ আক্রমণ করে শরীরের মধ্যে, যা শরীরকে নানা রোগের সহজ আক্রমণের জায়গা করে দেয়।
*মধ্যরাত পর্যন্ত জেগে কাটালে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে পড়ে। ফলে দ্রুত যে কোনও রোগ আক্রমণ করে শরীরের মধ্যে, যা শরীরকে নানা রোগের সহজ আক্রমণের জায়গা করে দেয়।
*মধ্যরাতের পর ঘুমোতে গেলে শরীরের বিপাকীয় ক্রিয়া বাধা পায়। ফলে অ্যাসিড, গলা-বুক জ্বালা বেড়ে যেতে পারে এবং ইনসুলিন প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। ফলে আচমকাই ওজন বৃদ্ধি পাওয়ায় আশঙ্কা বেড়ে যায়।
*মধ্যরাতের পর ঘুমোতে গেলে শরীরের বিপাকীয় ক্রিয়া বাধা পায়। ফলে অ্যাসিড, গলা-বুক জ্বালা বেড়ে যেতে পারে এবং ইনসুলিন প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। ফলে আচমকাই ওজন বৃদ্ধি পাওয়ায় আশঙ্কা বেড়ে যায়।
*সবচেয়ে বড় সমস্যা হল শরীরের মধ্যে ব্যাড কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায় এবং উচ্চ রক্তচাপ অনেকটাই বৃদ্ধি পায়। ফলে মারাত্মক অসুখ শরীরের মধ্যে বাসা বাঁধতে পারে অনেক সহজে।
*সবচেয়ে বড় সমস্যা হল শরীরের মধ্যে ব্যাড কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায় এবং উচ্চ রক্তচাপ অনেকটাই বৃদ্ধি পায়। ফলে মারাত্মক অসুখ শরীরের মধ্যে বাসা বাঁধতে পারে অনেক সহজে।