Healthy Lifestyle Tips: ‘ব্রেকফাস্ট’, ‘লাঞ্চ’, ‘ডিনার’… কখন কোনটা খাবেন? ফিট থাকতে জেনে রাখুন খাওয়ার ‘আসল’ সময়

সকালে ঘুম থেকে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে অফিসে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত হওয়া, বা বাচ্চাদের টিফিন, বাড়ি থেকে দীর্ঘ সময়ের কাজ... আমাদের জীবন তাড়াহুড়ো এবং ব্যস্ততায় পূর্ণ। এই দ্রুত এবং ব্যস্ত জীবনযাত্রার সবচেয়ে বড় ক্ষতি বা প্রভাব আমাদের স্বাস্থ্য এবং আমাদের শরীরের উপরেই পড়ে। প্রায়শই আমাদের ব্যস্ত জীবনধারা আমাদের স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করে।
সকালে ঘুম থেকে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে অফিসে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত হওয়া, বা বাচ্চাদের টিফিন, বাড়ি থেকে দীর্ঘ সময়ের কাজ… আমাদের জীবন তাড়াহুড়ো এবং ব্যস্ততায় পূর্ণ। এই দ্রুত এবং ব্যস্ত জীবনযাত্রার সবচেয়ে বড় ক্ষতি বা প্রভাব আমাদের স্বাস্থ্য এবং আমাদের শরীরের উপরেই পড়ে। প্রায়শই আমাদের ব্যস্ত জীবনধারা আমাদের স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করে।
প্রায়শই আমরা খাবার খাই কিন্তু সঠিক সময় এবং স্বাস্থ্যকর খাবার উপেক্ষা করে এগিয়ে যাই। পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার এবং সুষম খাদ্য সুস্থ শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু এই সব কিছুর যত্ন নেওয়ার পরেও যে জিনিসটি আপনার স্বাস্থ্যের উপর সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলতে পারে তা হল আপনার খাবারের সময়।
প্রায়শই আমরা খাবার খাই কিন্তু সঠিক সময় এবং স্বাস্থ্যকর খাবার উপেক্ষা করে এগিয়ে যাই। পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার এবং সুষম খাদ্য সুস্থ শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু এই সব কিছুর যত্ন নেওয়ার পরেও যে জিনিসটি আপনার স্বাস্থ্যের উপর সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলতে পারে তা হল আপনার খাবারের সময়।
মনে রাখবেন সন্ধ্যায় শিশুদের ফল বা জুস দেওয়া উচিত নয়। এটি শিশুদের মধ্যে কফের প্রবণতা বাড়ায়। এ সময় শিশুদের পনির টোস্ট দেওয়া যেতে পারে। পনির প্রোটিন এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ যা শিশুর সর্বাঙ্গীন বিকাশে দুর্দান্ত কার্যকরী ভূমিকা নেয়।
দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মিল হল ব্রেকফাস্ট। মনে রাখবেন, এটা দিয়েই কিন্তু আপনার দিনের শুরু হয়। ব্রেকফাস্ট সবসময় স্বাস্থ্যকর হওয়া উচিত। এর সময় সকাল আটটা থেকে নটা।
দুপুরের খাবারের আসল সময় বেলা ১২টা থেকে ১টা। তার বেশি কখনওই নয়। দুপুরে ভাত-রুটি মিশিয়ে খেতে পারেন।
দুপুরের খাবারের আসল সময় বেলা ১২টা থেকে ১টা। তার বেশি কখনওই নয়। দুপুরে ভাত-রুটি মিশিয়ে খেতে পারেন।
সূর্যাস্তের সময় বা সূর্যাস্তের ঠিক পরে রাতের খাবার খাওয়া উচিত। রাতের খাবার দিনের খাবার থেকে অর্ধেক পরিমাণে খাওয়া উচিত। রাতের খাবারের অন্তত অর্ধেক স্যালাড বা কাঁচা আইটেম যেমন শসা, কাচা ছোলা, অঙ্কুরিত শস্য ইত্যাদি গ্রহণ করা উচিত যা স্বাস্থ্যের জন্য সেরা বলে বিবেচিত হয়।
সূর্যাস্তের সময় বা সূর্যাস্তের ঠিক পরে রাতের খাবার খাওয়া উচিত। রাতের খাবার দিনের খাবার থেকে অর্ধেক পরিমাণে খাওয়া উচিত। রাতের খাবারের অন্তত অর্ধেক স্যালাড বা কাঁচা আইটেম যেমন শসা, কাচা ছোলা, অঙ্কুরিত শস্য ইত্যাদি গ্রহণ করা উচিত যা স্বাস্থ্যের জন্য সেরা বলে বিবেচিত হয়। Photo- Representative
চেষ্টা করুন রোজ রাতে একই সময় ডিনার করতে। খাওয়ার পর অন্তত ২ ঘণ্টা পর ঘুমোতে যান।
চেষ্টা করুন রোজ রাতে একই সময় ডিনার করতে। খাওয়ার পর অন্তত ২ ঘণ্টা পর ঘুমোতে যান।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, সকালের খাবার হওয়া উচিত ভারী এবং রাতের খাবার খুব হালকা হওয়া উচিত। এতে মেটাবলিজম ও হজম ঠিক থাকে। ভারী খাবার হজমের সমস্যা সৃষ্টি করে। রাতের খাবারে দেরি করা উচিত নয়। রাতের খাবার ও ঘুমের মধ্যে অন্তত তিন ঘণ্টার ব্যবধান থাকা উচিত।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, সকালের খাবার হওয়া উচিত ভারী এবং রাতের খাবার খুব হালকা হওয়া উচিত। এতে মেটাবলিজম ও হজম ঠিক থাকে। ভারী খাবার হজমের সমস্যা সৃষ্টি করে। রাতের খাবারে দেরি করা উচিত নয়। রাতের খাবার ও ঘুমের মধ্যে অন্তত তিন ঘণ্টার ব্যবধান থাকা উচিত।
রাতের খাবারে রুটি, ডাল, তরকারি, স্যালাড এবং সবুজ শাক-সবজি খাওয়া উচিত। সবুজ শাকসবজিতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। এটি খেলে স্বাস্থ্য ও পরিপাকতন্ত্র দুটোই ভালো থাকে। মসুর ডাল, মসুর ডাল স্যুপ, সবজি, ওটস রাতের খাবারের জন্য ভাল। এগুলো পরিপাকযোগ্য অর্থাৎ সহজে হজম হয়। তাই সামগ্রিকভাবে বলতে হবে খাবার এমন হতে হবে যাতে তা হজম হয়।
রাতের খাবারে রুটি, ডাল, তরকারি, স্যালাড এবং সবুজ শাক-সবজি খাওয়া উচিত। সবুজ শাকসবজিতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। এটি খেলে স্বাস্থ্য ও পরিপাকতন্ত্র দুটোই ভালো থাকে। মসুর ডাল, মসুর ডাল স্যুপ, সবজি, ওটস রাতের খাবারের জন্য ভাল। এগুলো পরিপাকযোগ্য অর্থাৎ সহজে হজম হয়। তাই সামগ্রিকভাবে বলতে হবে খাবার এমন হতে হবে যাতে তা হজম হয়।