দেহে দু'ধরনের কোলেস্টেরল রয়েছে, এইচডিএল ও এলডিএল কোলেস্টেরল। এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গেলেই কপালে চিন্তার ভাঁজ দেখা যায়।

High Cholesterol Sign: কোলেস্টেরল নিঃশব্দ প্রাণঘাতী, আপনার ত্বকের এই লক্ষণ দেখলে সাবধান হোন! রইল ডাক্তারের পরামর্শ

দেহে দু'ধরনের কোলেস্টেরল রয়েছে, এইচডিএল ও এলডিএল কোলেস্টেরল। এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গেলেই কপালে চিন্তার ভাঁজ দেখা যায়।
দেহে দু’ধরনের কোলেস্টেরল রয়েছে, এইচডিএল ও এলডিএল কোলেস্টেরল। এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গেলেই কপালে চিন্তার ভাঁজ দেখা যায়।
অনেকেই জানেন না, এই এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে, এইচডিএল বা ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে যায়, যা আরও ক্ষতিকর। রক্তে ট্রাইগ্লিসারাইড আর কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে সেখান থেকে একাধিক শারীরিক সমস্যা আসে। রোজকার জীবনযাত্রা, খাদ্যাভ্যাস, স্ট্রেস এসবই কিন্তু কোলেস্টেরল বৃদ্ধির জন্য দায়ী।
অনেকেই জানেন না, এই এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে, এইচডিএল বা ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে যায়, যা আরও ক্ষতিকর। রক্তে ট্রাইগ্লিসারাইড আর কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে সেখান থেকে একাধিক শারীরিক সমস্যা আসে। রোজকার জীবনযাত্রা, খাদ্যাভ্যাস, স্ট্রেস এসবই কিন্তু কোলেস্টেরল বৃদ্ধির জন্য দায়ী।
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ দাসের মতে, নিয়মিত রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে অবশ্যই কোলেস্টেরলের মাত্রা চেক করে রাখুন। কোলেস্টেরল বাড়লে ত্বকে বেশ কিছু পরিবর্তন আসে। কিন্তু খালি চোখে তা মোটেই ধরা পড়ে না। তবে একটু খেয়াল করলেই কিন্তু দেখতে পাবেন ত্বকের এই সূক্ষ্ম পরিবর্তন।
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ দাসের মতে, নিয়মিত রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে অবশ্যই কোলেস্টেরলের মাত্রা চেক করে রাখুন। কোলেস্টেরল বাড়লে ত্বকে বেশ কিছু পরিবর্তন আসে। কিন্তু খালি চোখে তা মোটেই ধরা পড়ে না। তবে একটু খেয়াল করলেই কিন্তু দেখতে পাবেন ত্বকের এই সূক্ষ্ম পরিবর্তন।
অনেকের চোখের উপরে আর নীচে হলুদ রঙের চর্বি জমা হয়। খানিকটা মোমের মত। চোখের চামড়াতেও একটা হলদেটে আস্তরণ পড়ে। এছাড়াও পায়ের ত্বকে আর পায়ের পিছনের দিকেও এই হলুদ রঙের মোমর আস্তরণ পড়ে। এই আস্তরণ দেখে সহজেই আপনি বুঝতে পারবেন যে শরীরে কোলেস্টেরল বাড়ছে।
অনেকের চোখের উপরে আর নীচে হলুদ রঙের চর্বি জমা হয়। খানিকটা মোমের মত। চোখের চামড়াতেও একটা হলদেটে আস্তরণ পড়ে। এছাড়াও পায়ের ত্বকে আর পায়ের পিছনের দিকেও এই হলুদ রঙের মোমর আস্তরণ পড়ে। এই আস্তরণ দেখে সহজেই আপনি বুঝতে পারবেন যে শরীরে কোলেস্টেরল বাড়ছে।
কোলেস্টেরল বাড়লে সেখান থেরে সোরিয়াসিসের ঝুঁকি বাড়ে। যা হাইপারলিপিডেমিয়া নামে পরিচিত। নিয়মিত ভাবে ডায়েট করে আর ওষুধ খেয়ে তবেই কিন্তু কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে হয়। কোলেস্টেরল একবার বাড়লে নিয়ম মানলে তা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়, চিরতরের জন্য নির্মূল হয়ে যায় না। যে কারণে জীবনযাত্রায় নিয়ন্ত্রণ আনা বাধ্যতামূলক।
কোলেস্টেরল বাড়লে সেখান থেরে সোরিয়াসিসের ঝুঁকি বাড়ে। যা হাইপারলিপিডেমিয়া নামে পরিচিত। নিয়মিত ভাবে ডায়েট করে আর ওষুধ খেয়ে তবেই কিন্তু কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে হয়। কোলেস্টেরল একবার বাড়লে নিয়ম মানলে তা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়, চিরতরের জন্য নির্মূল হয়ে যায় না। যে কারণে জীবনযাত্রায় নিয়ন্ত্রণ আনা বাধ্যতামূলক।
কোলেস্টেরল বাড়ার অন্যতম লক্ষণ হল ত্বকের রং পরিবর্তন। কোলেস্টেরল ত্বকের নীচে জমতে শুরু করলে রক্তপ্রবাহ কমে যায়। রক্তপ্রবাহ কমতে শুরু করলে ত্বক যথাযথ পুষ্টি পায় না। যে কারণে ত্বকের রং পরিবর্তন হয়ে যায়। ওছাড়াও বেশিক্ষণ সময় ধরে দাঁড়িয়ে থাকলে পা নীলচে বেগুনি হয়ে যেতে পারে। অতিরিক্ত বেশি হিল পরেন যে সব মহিলারা তাঁদের পায়ে হলুদ রঙের মোমের স্তর পড়ে যায়।
কোলেস্টেরল বাড়ার অন্যতম লক্ষণ হল ত্বকের রং পরিবর্তন। কোলেস্টেরল ত্বকের নীচে জমতে শুরু করলে রক্তপ্রবাহ কমে যায়। রক্তপ্রবাহ কমতে শুরু করলে ত্বক যথাযথ পুষ্টি পায় না। যে কারণে ত্বকের রং পরিবর্তন হয়ে যায়। ওছাড়াও বেশিক্ষণ সময় ধরে দাঁড়িয়ে থাকলে পা নীলচে বেগুনি হয়ে যেতে পারে। অতিরিক্ত বেশি হিল পরেন যে সব মহিলারা তাঁদের পায়ে হলুদ রঙের মোমের স্তর পড়ে যায়।
কীভাবে কমাবেন শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল? দেহে কোলেস্টেরলের ভারসাম্য বজায় রাখতে রোজ শরীরচর্চা করুন। যোগব্যায়াম করলে রক্তে ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। পাশাপাশি এলডিএল-এর মাত্রাও কমে। নিয়মিত হাঁটাহাটি করলে, সাঁতার কাটলেও রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বজায় রাখে।
কীভাবে কমাবেন শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল? দেহে কোলেস্টেরলের ভারসাম্য বজায় রাখতে রোজ শরীরচর্চা করুন। যোগব্যায়াম করলে রক্তে ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। পাশাপাশি এলডিএল-এর মাত্রাও কমে। নিয়মিত হাঁটাহাটি করলে, সাঁতার কাটলেও রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বজায় রাখে।
কোলেস্টেরল বেড়েছে বলে ডায়েট থেকে ফ্যাটকে কেটে বাদ দেবেন না। বরং, ডায়েটে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট রাখুন। আমন্ড, আখরোট, সামুদ্রিক মাছ, ফ্ল্যাক্স সিড, অ্যাভোকাডো, অলিভ অয়েলের মতো স্বাস্থ্যকর খাবার খান।
কোলেস্টেরল বেড়েছে বলে ডায়েট থেকে ফ্যাটকে কেটে বাদ দেবেন না। বরং, ডায়েটে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট রাখুন। আমন্ড, আখরোট, সামুদ্রিক মাছ, ফ্ল্যাক্স সিড, অ্যাভোকাডো, অলিভ অয়েলের মতো স্বাস্থ্যকর খাবার খান।
এইচডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা ভাল থাকলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে। হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখে আরেকটি পুষ্টি, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড। সামুদ্রিক মাছ, ফ্ল্যাক্সসিড, চিয়া সিড, আখরোটের মতো খাবারে সহজেই এই পুষ্টি পেয়ে যাবেন।
এইচডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা ভাল থাকলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে। হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখে আরেকটি পুষ্টি, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড। সামুদ্রিক মাছ, ফ্ল্যাক্সসিড, চিয়া সিড, আখরোটের মতো খাবারে সহজেই এই পুষ্টি পেয়ে যাবেন।
দেহে ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে ধূমপান ছাড়ুন। ধূমপানের বদভ্যাস ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়। অন্যদিকে, খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে।
দেহে ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে ধূমপান ছাড়ুন। ধূমপানের বদভ্যাস ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়। অন্যদিকে, খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে।