দক্ষিণ দিনাজপুর, লাইফস্টাইল Skin Rashes Remedies: গরম বাড়তেই গায়ে গুড়িগুড়ি ঘামাচি! রান্নাঘরেই রয়েছে সমস্যার সমাধান, এই ছোট জিনিসে স্কিন রিল্যাক্স হবে Gallery May 14, 2024 Bangla Digital Desk ঘামাচি দূরীভূত করতে একমুঠো নিমপাতা ফুটিয়ে স্নানের জলে মিশিয়ে নেওয়া যেতে পারে। পুরো গরমকাল জুড়ে সেই জল দিয়ে স্নান করলে ঘামাচি, র্যাশ, ব্রণর কোনও সমস্যাই থাকবে না।(সুস্মিতা গোস্বামী) ঘামাচি নিয়ন্ত্রণ করতে শীতাতপনিয়ন্ত্রিত ঘরে থাকার পাশাপাশি বৃষ্টির জল গায়ে পড়লেও ঘামাচি দূর করতে সহায়ক ভূমিকা রাখে। বৃষ্টি হলে সেই জলে ভিজলে উপকার মেলে। (সুস্মিতা গোস্বামী) বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ বেশি থাকলে কিংবা অতিরিক্ত পরিমাণে ঘাম হলেই ঘামাচি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। এইসময় ত্বক লাল হয়ে চুলকানি বা জ্বালা করতে পারে এবং পরবর্তী সময়ে সেখানে ছোট ছোট স্কিনব়্যাশ দেখা যায়। ঘামাচিতে ফিটকিরি অত্যন্ত উপকারী। ফিটকিরি মিশ্রিত জল পরিষ্কার কাপড় দিয়ে ত্বকে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে স্নান করলে বেশ উপকার পাওয়া যায়। লেবুর রসে রয়েছে শক্তিশালী অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান, যা ঘামাচি দূর করতে বেশ কার্যকরী। ঘামাচিতে উপকার পেতে গ্লাসে লেবুর রস মিশ্রিত জল পান করলে ঘামাচি থেকে উপকার মেলে। ঘামাচির মোকাবেলায় বরফ অত্যন্ত কার্যকরী। একটি পাতলা এবং পরিষ্কার কাপড়ে মুড়ে বরফের টুকরো ঘামাচির উপর ৮-১০ মিনিট ঘষলে ঘামাচি মরে গিয়ে ত্বকের জ্বালা, চুলকানি ভাব অনেকটাই কমে যাবে।
লাইফস্টাইল Health Tips: ঝোপঝাড়ের আগাছা ভেবে অবহেলা নয়, ছোট্ট ‘এই’ ফল শুষে নেয় শরীরের সব ব্যথা! মাত্র ১ মাস খেলেই জন্ডিস-সহ ৫ জটিল রোগ গোড়া থেকে নির্মূল Gallery May 13, 2024 Bangla Digital Desk বন হোক বা ঝোপঝাড়ে অনেক গাছপালা জন্মায় যা স্বাস্থ্যের জন্য আশীর্বাদ স্বরূপ। কিন্তু তাদের সম্পর্কে সঠিক তথ্য না থাকায় অনেকেই এই ফল এড়িয়ে যান৷ তেমনই একটি ফল হল ম্যাকয়৷ যা আয়ুর্বেদে কাকমাচি নামে পরিচিত৷ এর অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে, যা আপনার শরীরের জন্য বিরাট উপকারী। পিরিয়ডের সময়, কিংবা আর্থ্রাইটিস বা ব্যথার সমস্যায় ভুগলে এটি ব্যথানাশক হিসেবে কাজ করে। এর সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হল এর কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। লখনউয়ের সরকারি আয়ুর্বেদ কলেজ ও হাপাতালের ডা. সর্বেশ কুমার এই ফলের কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে বলেছেন৷ ডা. সর্বেশ কুমারের মতে, শরীরের ব্যথা, পিরিয়ডের ব্যথা বা যে কোনও সংক্রমণের ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য ম্যাকয় একটি দুর্দান্ত বিকল্প। আসলে ম্যাকয়ের মধ্যে অ্যান্টি-পাইরেটিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা আপনাকে ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে। প্রদাহ, জয়েন্টে ব্যথা হলে এই ফল দারুণ উপকারী। ম্যাকয় পাতায় রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। যে ব্যক্তি নিয়মিত ম্যাকয়ের ক্বাথ সেবন করলে লিভারের জন্য অনেক উপকার পাবেন। এ কারণেই যখন কেউ লিভারের রোগ বা জন্ডিসে আক্রান্ত হন, তখন তাকে ম্যাকয়ের ক্বাথ খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। ম্যাকয়ে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে। ম্যাকয়ের মধ্যে থেরাপিউটিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা কোষের পুনর্জন্মে সাহায্য করে। এটি আপনার ত্বক সম্পর্কিত বেশিরভাগ সমস্যা দূর করবে। মুখের দাগ-ছোপ দূর করতে ম্যাকয়ের ফেসপ্যাক তৈরি করে লাগাতে পারেন। ম্যাকয়ের মধ্যে ফাইটোকেমিক্যাল রয়েছে এবং এছাড়াও অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে যার কারণে ইউটিআই বারবার হয় না। এটি শরীরে উপস্থিত ব্যাকটেরিয়া দূর করতে সাহায্য করে এবং পরবর্তী সময়ে ইউটিআই হওয়ার ঝুঁকিও কমায়। ম্যাকয় প্রাকৃতিক মূত্রবর্ধক। আপনি যদি মাঝে মাঝে মনে করেন যে কোনও কারণে আপনি রাতে ঘুমাতে পারেন না বা আপনি খুব ভয় পান, তাহলে নিয়মিত ম্যাকয় খাওয়া শুরু করুন। এটি আপনাকে উদ্বেগ ইত্যাদি কমাতেও স্বস্তি দেয়। এতে অক্সিডেটিভ বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা অক্সিজেনের মাত্রা বাড়াতেও সাহায্য করে।