শরীরে কোলেস্টেরল প্রয়োজন। শারীরবৃত্তীয় কাজের কারণেই একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় প্রয়োজন। কিন্তু সেটার মাত্রা যদি অতিরিক্ত হয়ে যায় তাহলে তা প্রাণঘাতীও হতে পারে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)শরীরে অতিরিক্ত কোলেস্টেরল থাকলে তা হৃদরোগের অন্যতম কারণ হতে পারে। রক্তবাহী ধমনীতে জমে রক্ত চলাচলে বাধা সৃষ্টি করে অতিরিক্ত কোলেস্টেরল।শরীরে এর মাত্রা বাড়লে কিছু কিছু উপসর্গ দেখা যায়। সেগুলো কী কী?রক্তে ভাল এবং খারাপ– দু’ধরনেরই কোলেস্টেরল থাকে। এইচডিএল এবং এলডিএল, মূলত এই দু’ধরনের কোলেস্টেরলের খোঁজ পাওয়া যায়।এর মধ্যে ‘এলডিএল’ খারাপ কোলেস্টেরল নামে পরিচিত। তাই এই কোলেস্টেরল বশে রাখা অত্যন্ত জরুরি। নয়তো এই তার হাত ধরেই জন্ম নেবে হার্টের রোগ।চিকিৎসকদের দাবি, শরীরে বাইরে থেকেও কয়েকটি লক্ষণ দেখে বোঝা সম্ভব শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়েছে কিনা। প্রথমেই তাকাতে হবে পায়ের নখের দিকে।নখে কী ধরনের উপসর্গ দেখলে সাবধান হতে হবে? পায়ের নখের রং হলদে হতে শুরু করলে সতর্ক থাকতে হবে। রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল বাড়তে শুরু করলে নখ, চামড়ার তলায় তা জমতে শুরু করে।নিয়মিত পেডিকিয়োর করেও পায়ের নখের মান খারাপ হয়ে যাচ্ছে। এটিও কিন্তু রক্তে কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়ার লক্ষণ হতে পারে। পাতলা নখ পুরু হতে শুরু করে। নখের আকারও বিকৃত হয়ে যায়।হলদেটে রঙের ছোট ছোট লাম্প মতো হতে পরে দেহের নানা জায়গায়। হাতের তালু, কনুইয়ে, কোমরের দিকে বা নিতম্বে এমন হতে পারে যদি রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়।নখের স্বাভাবিক রং বদল হতে পারে। পায়ের নখের বৃদ্ধির গতি কমে যায়, নখের স্বাভাবিক আকৃতি বদল হতে পারে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
