অন্য মানুষকে সাহায্য করতে শেখান ছোট থেকে। সাহায্য করতে জানলে মানবিকতা ও নেতৃত্বগুণ তৈরি হবে।

যমজ সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা কাদের বেশি? ভুল ধারণা পুষে রাখবেন না, সত্যিটা জানুন

কলকাতা: আইভিএফ মানেই যমজ সন্তানের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। অনেকের মনেই এই ধারণা রয়েছে। যমজ সন্তান চান অনেকেই। তবে অনেকে আবার যমজ সন্তান হওয়ার ব্যাপারে আশঙ্কাতেও থাকেন।

যমজ সন্তান হবে কি না, তা নির্ভর করে বেশ কিছু বিষয়ের উপর। এখনকার দিনে অনেক মহিলাই বেশি বয়সে মা হওয়ার পরিকল্পনা করেন। তাঁদের মধ্যে অনেকেই কর্মরত। বয়স বেশি হলে মহিলাদের সন্তানধারণের ক্ষেত্রে বেশ কিছু শারীরিক সমস্যা দেখা যায়।

সন্তানধারণের জন্য আইভিএফ পদ্ধতির সাহায্য নেন অনেকে। তবে আইভিএফ মানেই যমজ সন্তানের সম্ভাবনা বেড়ে যায়, এমনটা কিন্তু একেবারেই নয়। আসলে বেশ কিছু কারণে যমজ সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। সেগুলি নিয়েই আজ আমরা আলোচনা করব।

আরও পড়ুন- সবুজ না লাল টম্যাটো-ব্লাড প্রেশার ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে কোনটা বেশি উপকারী?জানুন

১) পরিবারে যমজ কেউ থাকলে, আপনারও যমজ সন্তান হতে পারে। অনেক মহিলার শরীরে দুই বা তার থেকে বেশি সংখ্যক ডিম্বাণু উৎপাদন হয়। একে বলে হাইপার ওভিউলেশন। এই প্রবণতা মেয়েদের মধ্যে মায়ের ডিএনএ থেকে আসতে পারে। এক্ষেত্রে যমজ সন্তানের সম্ভাবনা থাকে।

২) বিভিন্ন সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, স্থৃলতার সমস্যা থাকলেও যমজ সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। বিশেষত যাদের বডি মাস ইনডেস্ক (বিএমআই) ৩০-এর ওপর, তাঁদের যমজ সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।

আরও পড়ুন- এইসব উপসর্গ দেখলেই সাবধান, হতে পারে জরায়ুতে ক্যানসার! জেনে নিন চিকিৎসকের মত

৩) বেশি বয়সে সন্তানধারণ করলে যমজ সন্তানের সম্ভাবনা বাড়ে। ৩৫ বা ৪০ বছরের বেশি হলে এমনটা হতে পারে। মাসিক ঋতুস্রাব বন্ধ হয়ে যাওয়া দিকে এগিয়ে যাওয়া মহিলাদের ক্ষেত্রে এই সম্ভাবনা বেশি। ওই সময় শরীরে কিছু হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হতে শুরু করে। ফলে যমজ সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।