Money Making Tips: প্রতি মাসে নিশ্চিত ১ লাখ টাকা আয় চান? অবসর জীবনে কোথায় কত টাকা বিনিয়োগ করতে হবে দেখুন

অবসর জীবন নিশ্চিন্তে কাটানোর একটাই উপায়। হাতে পর্যাপ্ত টাকা থাকতে হবে। সংসার খরচ এবং অন্যান্য চাহিদা মিলিয়ে প্রতি মাসে ১ লাখ টাকা যোগাড় করতে পারলে আর চিন্তা নেই। পায়ের উপর পা তুলে কাটবে অবসর জীবন। কিন্তু কীভাবে?
অবসর জীবন নিশ্চিন্তে কাটানোর একটাই উপায়। হাতে পর্যাপ্ত টাকা থাকতে হবে। সংসার খরচ এবং অন্যান্য চাহিদা মিলিয়ে প্রতি মাসে ১ লাখ টাকা যোগাড় করতে পারলে আর চিন্তা নেই। পায়ের উপর পা তুলে কাটবে অবসর জীবন। কিন্তু কীভাবে?
ধরা যাক, এক ব্যক্তির বয়স ৪৫ বছর। ১.২ কোটি টাকা ফিক্সড ডিপোজিট করেছেন। ৪৫ লাখ টাকা ইক্যুইটি ফান্ড এবং ৪২ লাখ টাকার অ্যাসিওর্ড ভ্যালুতে অন্যান্য ইক্যুইটি উপকরণে বিনিয়োগ রয়েছে। এছাড়া ১০ লাখ টাকার দুটো এলআইসি পলিসিও কিনেছেন। নিজের বাড়ি। ভাড়ার ঝামেলা নেই। তিনি আর পাঁচ বছর চাকরি করে অবসর নিতে চান। এখন প্রতি মাসে ১ লাখ টাকা কীভাবে পাবেন?
ধরা যাক, এক ব্যক্তির বয়স ৪৫ বছর। ১.২ কোটি টাকা ফিক্সড ডিপোজিট করেছেন। ৪৫ লাখ টাকা ইক্যুইটি ফান্ড এবং ৪২ লাখ টাকার অ্যাসিওর্ড ভ্যালুতে অন্যান্য ইক্যুইটি উপকরণে বিনিয়োগ রয়েছে। এছাড়া ১০ লাখ টাকার দুটো এলআইসি পলিসিও কিনেছেন। নিজের বাড়ি। ভাড়ার ঝামেলা নেই। তিনি আর পাঁচ বছর চাকরি করে অবসর নিতে চান। এখন প্রতি মাসে ১ লাখ টাকা কীভাবে পাবেন?
ফিনফিক্স রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালিটিক্সের প্রবলীন বাজপেয়ী বলছেন, যথেষ্ট সঞ্চয় রয়েছে। কিন্তু অবসর গ্রহণের সময় সঞ্চয়কে ভালভাবে ব্যবহারের জন্য চ্যানেলাইজ করা দরকার। বর্তমান পোর্টফোলিওতে ১.২ কোটি টাকার ফিক্সড ডিপোজিট ৫০ লাখ টাকা ইক্যুইটি এবং ৬২ লাখ টাকা ইনস্যুরেন্স লিঙ্কড প্রোডাক্টে রাখা আছে।
ফিনফিক্স রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালিটিক্সের প্রবলীন বাজপেয়ী বলছেন, যথেষ্ট সঞ্চয় রয়েছে। কিন্তু অবসর গ্রহণের সময় সঞ্চয়কে ভালভাবে ব্যবহারের জন্য চ্যানেলাইজ করা দরকার। বর্তমান পোর্টফোলিওতে ১.২ কোটি টাকার ফিক্সড ডিপোজিট ৫০ লাখ টাকা ইক্যুইটি এবং ৬২ লাখ টাকা ইনস্যুরেন্স লিঙ্কড প্রোডাক্টে রাখা আছে।
এখন যদি ৬ শতাংশ হারে মূল্যস্ফীতি এবং ৭ শতাংশ হারে অবসর পরবর্তী রিটার্ন ধরে নেওয়া হয়, তাহলে ৩.৬ কোটি টাকা নিয়ে নিশ্চিন্তে অবসর নেওয়া যায়। যদি মিউচুয়াল ফান্ড থেকে মাসিক সিস্টেমেটিক উইথড্রয়াল প্ল্যানের মাধ্যমে মাসিক টাকা নেওয়া যেতে পারে। এতে ৯ শতাংশ বৃদ্ধি ধরে প্রয়োজন ৩ কোটি টাকায় নেমে আসে।
এখন যদি ৬ শতাংশ হারে মূল্যস্ফীতি এবং ৭ শতাংশ হারে অবসর পরবর্তী রিটার্ন ধরে নেওয়া হয়, তাহলে ৩.৬ কোটি টাকা নিয়ে নিশ্চিন্তে অবসর নেওয়া যায়। যদি মিউচুয়াল ফান্ড থেকে মাসিক সিস্টেমেটিক উইথড্রয়াল প্ল্যানের মাধ্যমে মাসিক টাকা নেওয়া যেতে পারে। এতে ৯ শতাংশ বৃদ্ধি ধরে প্রয়োজন ৩ কোটি টাকায় নেমে আসে।
অবসর গ্রহণের সময় দীর্ঘমেয়াদি ইক্যুইটি বিনিয়োগ এবং হঠাৎ প্রয়োজনের জন্য ফান্ড তৈরি করা উচিত। এক্ষেত্রে ৪ কোটি টাকা নিরাপদ বলা যায়। এর জন্য ফিক্সড ডিপোজিট থেকে বরাদ্দ কমিয়ে হাইব্রিড ফান্ডে ৫০ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করতে হবে।
অবসর গ্রহণের সময় দীর্ঘমেয়াদি ইক্যুইটি বিনিয়োগ এবং হঠাৎ প্রয়োজনের জন্য ফান্ড তৈরি করা উচিত। এক্ষেত্রে ৪ কোটি টাকা নিরাপদ বলা যায়। এর জন্য ফিক্সড ডিপোজিট থেকে বরাদ্দ কমিয়ে হাইব্রিড ফান্ডে ৫০ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করতে হবে।
পাশাপাশি একটি অ্যাক্টিভ ইক্যুইটি ফান্ডে ১০ লাখ এবং দুটি প্যাসিভ ইক্যুইটি ফান্ডে ১০ লাখ টাকা করে বিনিয়োগ করা উচিত। এর পাশাপাশি অবসর না নেওয়া পর্যন্ত এসআইপি বিনিয়োগ চালিয়ে যেতে হবে। পরবর্তীকালে এই পরিমাণ বাড়ানো যায়। বিশদ রোডম্যাপের জন্য পেশাদার আর্থিক বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
পাশাপাশি একটি অ্যাক্টিভ ইক্যুইটি ফান্ডে ১০ লাখ এবং দুটি প্যাসিভ ইক্যুইটি ফান্ডে ১০ লাখ টাকা করে বিনিয়োগ করা উচিত। এর পাশাপাশি অবসর না নেওয়া পর্যন্ত এসআইপি বিনিয়োগ চালিয়ে যেতে হবে। পরবর্তীকালে এই পরিমাণ বাড়ানো যায়। বিশদ রোডম্যাপের জন্য পেশাদার আর্থিক বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত।