ধর্মরাজের গাজন

Howrah News: তরবারি শয্যায় শয়ন! চৈত্রে নয়, জৈষ্ঠের সংক্রান্তিতে হয় এই ধর্মরাজের গাজন

দেবতার আশীর্বাদ পেতে তরবারি শয্যায় শয়ন করেন ভক্ত! ৩ শতাব্দী প্রাচীন এই রীতি আজও অক্ষত। এমন আশ্চর্যজনক রীতি হাওড়া জেলার এক গ্রামে।
দেবতার আশীর্বাদ পেতে তরবারি শয্যায় শয়ন করেন ভক্ত! ৩ শতাব্দী প্রাচীন এই রীতি আজও অক্ষত। এমন আশ্চর্যজনক রীতি হাওড়া জেলার এক গ্রামে।
এখানে দেবতার আশীর্বাদ পেতে নিষ্ঠার সঙ্গে দিন কয়েকের সন্যাস গ্রহণ করেন ভক্তরা। তারপর নানা নিয়ম রীতির শেষে পুজোর দিন সন্ধায় বিশেষ পুজোর পর সময় আসে শালে ভর দেওয়া।
এখানে দেবতার আশীর্বাদ পেতে নিষ্ঠার সঙ্গে দিন কয়েকের সন্যাস গ্রহণ করেন ভক্তরা। তারপর নানা নিয়ম রীতির শেষে পুজোর দিন সন্ধায় বিশেষ পুজোর পর সময় আসে শালে ভর দেওয়া।
পুজোর দিন সকাল থেকে তৈরি হয় শাল। কাঁচা বাঁশে কল গাছের পেটকো বেঁধে তাতে সারিসারি বেশ কয়েকটা ধারালো তরোয়ারি গেঁথে তৈরি সন্যাসীর শাল।
পুজোর দিন সকাল থেকে তৈরি হয় শাল। কাঁচা বাঁশে কল গাছের পেটকো বেঁধে তাতে সারিসারি বেশ কয়েকটা ধারালো তরোয়ারি গেঁথে তৈরি সন্যাসীর শাল।
প্রতিটি শালে তরোয়ারি গাঁথার আগে ভাল করে শান দেওয়া হয় তাতে। ক্ষুরধার তরোয়ারি হলেও দেবতার অশেষ কৃপায় ভক্তের দেহ থাকে অক্ষত।
প্রতিটি শালে তরোয়ারি গাঁথার আগে ভাল করে শান দেওয়া হয় তাতে। ক্ষুরধার তরোয়ারি হলেও দেবতার অশেষ কৃপায় ভক্তের দেহ থাকে অক্ষত।
তবে এখানেই শেষ নয়, আশ্চর্যের বিষয় হল শালে চড়ে সন্যাসী মন্দির সংলগ্ন পুকুর ঘাট থেকে দেবতার মন্দির আসেন, বেশ কয়েকবার মন্দির প্রদক্ষিণ করেন ভক্তরা। একই সঙ্গে অনুষ্ঠিত হয় ঝাঁপ।
তবে এখানেই শেষ নয়, আশ্চর্যের বিষয় হল শালে চড়ে সন্যাসী মন্দির সংলগ্ন পুকুর ঘাট থেকে দেবতার মন্দির আসেন, বেশ কয়েকবার মন্দির প্রদক্ষিণ করেন ভক্তরা। একই সঙ্গে অনুষ্ঠিত হয় ঝাঁপ।
হাওড়া জেলার পাঁচলা গঙ্গাধরপুর গ্রামে প্রায় তিন শতাব্দীর বেশি প্রাচীন ধর্মরাজের পুজো। গঙ্গাধরপুর ও গোন্ডলপাড়া গ্রাম মিলিত হয়ে গঙ্গাধরপুর ধর্মরাজের পুজোর আয়োজন হয় প্রতি বছর। এই পুজো কেন্দ্র করে বসে মেলা। পুজোর দিন কয়েক হাজার মানুষ এসে উপস্থিত হয়।
হাওড়া জেলার পাঁচলা গঙ্গাধরপুর গ্রামে প্রায় তিন শতাব্দীর বেশি প্রাচীন ধর্মরাজের পুজো। গঙ্গাধরপুর ও গোন্ডলপাড়া গ্রাম মিলিত হয়ে গঙ্গাধরপুর ধর্মরাজের পুজোর আয়োজন হয় প্রতি বছর। এই পুজো কেন্দ্র করে বসে মেলা। পুজোর দিন কয়েক হাজার মানুষ এসে উপস্থিত হয়।
প্রায় ১২ দিন পালাগান শেষে প্রথম কুমির রুপি দেবতার পুজো। এরপর সন্যাসীদের নগর ভ্রমণ সমাপ্ত হলে স্নান বা মুক্তার স্নান শেষে পরের দিন হয় ধর্মরাজ পুজো বা শালেভর। এখানে নানা সাজের শালেভর দেখা যায়।
প্রায় ১২ দিন পালাগান শেষে প্রথম কুমির রুপি দেবতার পুজো। এরপর সন্যাসীদের নগর ভ্রমণ সমাপ্ত হলে স্নান বা মুক্তার স্নান শেষে পরের দিন হয় ধর্মরাজ পুজো বা শালেভর। এখানে নানা সাজের শালেভর দেখা যায়।