জল থেকে ছড়ানো রোগ।

Health Tips: বাইরের ঠান্ডা জল-লস্যি খাচ্ছেন? গরমে সাবধান…! এই ভয়ঙ্কর মারণ রোগের হানা কেড়ে নেবে জীবন

*জ্বলন্ত তাপ থেকে বাঁচতে, আমরা প্রায়শই ঠান্ডা কিছু খেতে চাই। এমন পরিস্থিতিতে মাঝে মাঝে বাইরের খাবারের কারণে কিছু রোগ আমাদের শরীরে প্রবেশ করতে পারে, যা পরে মারাত্মক আকার নেয়। এরকম একটি রোগ হল লেপ্টোস্পাইরোসিস। সংগৃহীত ছবি। 
*জ্বলন্ত তাপ থেকে বাঁচতে, আমরা প্রায়শই ঠান্ডা কিছু খেতে চাই। এমন পরিস্থিতিতে মাঝে মাঝে বাইরের খাবারের কারণে কিছু রোগ আমাদের শরীরে প্রবেশ করতে পারে, যা পরে মারাত্মক আকার নেয়। এরকম একটি রোগ হল লেপ্টোস্পাইরোসিস। সংগৃহীত ছবি।
*লেপ্টোস্পাইরোসিস একটি ব্যাকটেরিয়া সংক্রান্ত রোগ। এই রোগটি মানুষ এবং অন্য প্রাণী উভয়কেই সংক্রামিত করতে সক্ষম। এর মূল কারণ লেপ্টোস্পাইরা ব্যাকটেরিয়া। সংগৃহীত ছবি। 
*লেপ্টোস্পাইরোসিস একটি ব্যাকটেরিয়া সংক্রান্ত রোগ। এই রোগটি মানুষ এবং অন্য প্রাণী উভয়কেই সংক্রামিত করতে সক্ষম। এর মূল কারণ লেপ্টোস্পাইরা ব্যাকটেরিয়া। সংগৃহীত ছবি।
*এই রোগ মৃত্যুর কারণ হতে পারেঃ মানুষের মধ্যে লেপ্টোস্পাইরার অনেক ধরনের উপসর্গ দেখা যায়। বিশেষ বিষয় হল এই রোগের উপসর্গও অন্যান্য রোগের মতোই। তাই এটি ধরা একটু কঠিন হয়ে পড়ে। অনেক সময় রোগীদের মধ্যে কোনও উপসর্গই দেখা যায় না। সংগৃহীত ছবি। 
*এই রোগ মৃত্যুর কারণ হতে পারেঃ মানুষের মধ্যে লেপ্টোস্পাইরার অনেক ধরনের উপসর্গ দেখা যায়। বিশেষ বিষয় হল এই রোগের উপসর্গও অন্যান্য রোগের মতোই। তাই এটি ধরা একটু কঠিন হয়ে পড়ে। অনেক সময় রোগীদের মধ্যে কোনও উপসর্গই দেখা যায় না। সংগৃহীত ছবি।
*লেপ্টোস্পাইরোসিস কোনও ছোটোখাটো রোগ নয় এবং সময়মতো এর চিকিৎসা না করলে কিডনি নষ্ট, লিভার ফেলিওর, শ্বাসকষ্ট হতে পারে। এমনকি মৃত্যুও হতে পারে। এই বিষয়ে বিশেষ তথ্য দিয়েছেন সন্তোষ হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের প্রধান ডা. নেহা গুপ্তা। সংগৃহীত ছবি। 
*লেপ্টোস্পাইরোসিস কোনও ছোটোখাটো রোগ নয় এবং সময়মতো এর চিকিৎসা না করলে কিডনি নষ্ট, লিভার ফেলিওর, শ্বাসকষ্ট হতে পারে। এমনকি মৃত্যুও হতে পারে। এই বিষয়ে বিশেষ তথ্য দিয়েছেন সন্তোষ হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের প্রধান ডা. নেহা গুপ্তা। সংগৃহীত ছবি।
*নেহা জানিয়েছেন, এটি এক ধরনের ভাইরাল ফিভার, যার মধ্যে ডেঙ্গু, টাইফয়েড, ম্যালেরিয়াও রয়েছে। তবে এটি সাধারণ রোগের মতো নয়, বরং এটি একটি সম্পূর্ণ ভিন্ন রোগ। এটি ডাক্তারদের দ্বারা পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন, কারণ এই রোগের কারণে মৃত্যুও হতে পারে। তাই এই বিষয়ে মানুষের সচেতন থাকা প্রয়োজন, তাহলেই সমস্যাগ্রস্ত ব্যক্তির যথাসময়ে চিকিৎসা করা সম্ভব। এর চিকিৎসা বেশ সহজ। সংগৃহীত ছবি। 
*নেহা জানিয়েছেন, এটি এক ধরনের ভাইরাল ফিভার, যার মধ্যে ডেঙ্গু, টাইফয়েড, ম্যালেরিয়াও রয়েছে। তবে এটি সাধারণ রোগের মতো নয়, বরং এটি একটি সম্পূর্ণ ভিন্ন রোগ। এটি ডাক্তারদের দ্বারা পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন, কারণ এই রোগের কারণে মৃত্যুও হতে পারে। তাই এই বিষয়ে মানুষের সচেতন থাকা প্রয়োজন, তাহলেই সমস্যাগ্রস্ত ব্যক্তির যথাসময়ে চিকিৎসা করা সম্ভব। এর চিকিৎসা বেশ সহজ। সংগৃহীত ছবি।
*এই রোগটি একটি জুনোটিক সংক্রমণ। জুনোটিক সংক্রমণ হল সেই সমস্ত রোগ যা প্রাণী থেকে মানুষের মধ্যে আসে। এই প্রাণীদের মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ প্রাণী হল ইঁদুর। আসলে যখন এই প্রাণীদের শরীরে থাকা ব্যাকটেরিয়া আমাদের শরীরে প্রবেশ করে তখনই এই রোগ হয়। এর উৎস সংক্রামিত জল এবং সংক্রামিত খাবার। সংগৃহীত ছবি। 
*এই রোগটি একটি জুনোটিক সংক্রমণ। জুনোটিক সংক্রমণ হল সেই সমস্ত রোগ যা প্রাণী থেকে মানুষের মধ্যে আসে। এই প্রাণীদের মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ প্রাণী হল ইঁদুর। আসলে যখন এই প্রাণীদের শরীরে থাকা ব্যাকটেরিয়া আমাদের শরীরে প্রবেশ করে তখনই এই রোগ হয়। এর উৎস সংক্রামিত জল এবং সংক্রামিত খাবার। সংগৃহীত ছবি।
*রাস্তার ধারের জল পান করা বিপজ্জনকঃ গ্রীষ্মে বাইরে বের হলেই তেষ্টা পায়। আমরা যে জল খাচ্ছি তাও দূষিত হতে পারে। আমাদের রাস্তার পানীয় জল এড়িয়ে চলা উচিত, কারণ আমরা জানি না কোথা থেকে জল সংগ্রহ করা হচ্ছে এবং কত দিনের জন্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। এমনও হতে পারে যে আশেপাশের কোনও ইঁদুর ওই জলের মধ্যে ঘোরাফেরা করে, এবং আমরা যদি সেই জল পান করি তাহলে আমাদের মধ্যে রোগটি ছড়িয়ে পড়তে পারে। সংগৃহীত ছবি। 
*রাস্তার ধারের জল পান করা বিপজ্জনকঃ গ্রীষ্মে বাইরে বের হলেই তেষ্টা পায়। আমরা যে জল খাচ্ছি তাও দূষিত হতে পারে। আমাদের রাস্তার পানীয় জল এড়িয়ে চলা উচিত, কারণ আমরা জানি না কোথা থেকে জল সংগ্রহ করা হচ্ছে এবং কত দিনের জন্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। এমনও হতে পারে যে আশেপাশের কোনও ইঁদুর ওই জলের মধ্যে ঘোরাফেরা করে, এবং আমরা যদি সেই জল পান করি তাহলে আমাদের মধ্যে রোগটি ছড়িয়ে পড়তে পারে। সংগৃহীত ছবি।
*লক্ষণঃ এই রোগের সবচেয়ে সাধারণ উপসর্গ হল জ্বর, শরীরে ব্যথা। যদি সাধারণ ওষুধে উপশম না হয়, তাহলে নিকটস্থ ডাক্তারের কাছে যাওয়া এবং তাঁকে সেই সমস্ত লক্ষণগুলি সম্পর্কে বলা দরকার। যখন এই রোগের লক্ষণগুলি সনাক্ত করা হয়, তখন রোগীকে একটি অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া হয়, তারপরেই এটি উপশম দেয়। সংগৃহীত ছবি।
*লক্ষণঃ এই রোগের সবচেয়ে সাধারণ উপসর্গ হল জ্বর, শরীরে ব্যথা। যদি সাধারণ ওষুধে উপশম না হয়, তাহলে নিকটস্থ ডাক্তারের কাছে যাওয়া এবং তাঁকে সেই সমস্ত লক্ষণগুলি সম্পর্কে বলা দরকার। যখন এই রোগের লক্ষণগুলি সনাক্ত করা হয়, তখন রোগীকে একটি অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া হয়, তারপরেই এটি উপশম দেয়। সংগৃহীত ছবি।