প্রতিকী ছবি (ছবি সৌজন্য - ইন্টারনেট)

Love Story: প্রতিবেশী দেওরের প্রেমে মজে বৌদি! প্রেমের টানে যা করলেন ৩ বাচ্চার মা…

পিরিতি কাঁঠালের আঠা, লাগলে পরে ছাড়ে না! প্রচলিত প্রবাদের এই কথার সত্যতা প্রমাণ হল শীতলকুচিতে। প্রতিবেশী দেওরের প্রমে মজে বৌদি। আর সেই দীর্ঘদিনের প্রেমের টানেই ঘর ছাড়ল গৃহবধূ। তবে খালি হাতে নয়। বাড়ির সমস্ত গহনা, টাকা-পয়সা সব নিয়ে দেওরের সঙ্গে চম্পট দেয় জনৈক ওই গৃহবধূ। এই ঘটনার সর্বস্ব হারিয়ে দিশেহারা জনৈক গৃহবধূর পরিবার।
পিরিতি কাঁঠালের আঠা, লাগলে পরে ছাড়ে না! প্রচলিত প্রবাদের এই কথার সত্যতা প্রমাণ হল শীতলকুচিতে। প্রতিবেশী দেওরের প্রমে মজে বৌদি। আর সেই দীর্ঘদিনের প্রেমের টানেই ঘর ছাড়ল গৃহবধূ। তবে খালি হাতে নয়। বাড়ির সমস্ত গহনা, টাকা-পয়সা সব নিয়ে দেওরের সঙ্গে চম্পট দেয় জনৈক ওই গৃহবধূ। এই ঘটনার সর্বস্ব হারিয়ে দিশেহারা জনৈক গৃহবধূর পরিবার। (Sarthak Pandit)
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, শীতলকুচির বড় পিনঝারির ঝাড় এলাকার বাসিন্দা মলিন বর্মন। দীর্ঘদিন ধরে ভিন রাজ্যের শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন তিনি। তাঁর বাড়িতে তিন সন্তান, তাঁর স্ত্রী এবং তাঁর বাবা-মা থাকতেন। স্বামী বাড়িতে না থাকায় প্রতিবেশী এক দেওরের সঙ্গে প্রণয়ের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন তাঁর স্ত্রী। জনৈক ওই প্রতিবেশী দেওরের দুই সন্তান রয়েছে। তা সত্বেও দীর্ঘদিন ধরে চুটিয়ে প্রেম করেছেন তাঁরা। তবে আচমকাই ওই গৃহবধূ কোন কাজের উদ্দেশ্যে সকালবেলা বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। অপরদিকে প্রতিবেশী সম্পর্কে দেওরও কাজের জন্য বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। তারপর তাঁরা আর ঘরে ফিরে না আসায় গোটা ঘটনা প্রকাশ্যে আসে। ঘটনায় রীতিমত দিশেহারা দুটি পরিবারের মানুষেরা।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, শীতলকুচির বড় পিনঝারির ঝাড় এলাকার বাসিন্দা মলিন বর্মন। দীর্ঘদিন ধরে ভিন রাজ্যের শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন তিনি। তাঁর বাড়িতে তিন সন্তান, তাঁর স্ত্রী এবং তাঁর বাবা-মা থাকতেন। স্বামী বাড়িতে না থাকায় প্রতিবেশী এক দেওরের সঙ্গে প্রণয়ের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন তাঁর স্ত্রী। জনৈক ওই প্রতিবেশী দেওরের দুই সন্তান রয়েছে। তা সত্বেও দীর্ঘদিন ধরে চুটিয়ে প্রেম করেছেন তাঁরা। তবে আচমকাই ওই গৃহবধূ কোন কাজের উদ্দেশ্যে সকালবেলা বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। অপরদিকে প্রতিবেশী সম্পর্কে দেওরও কাজের জন্য বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। তারপর তাঁরা আর ঘরে ফিরে না আসায় গোটা ঘটনা প্রকাশ্যে আসে। ঘটনায় রীতিমত দিশেহারা দুটি পরিবারের মানুষেরা।
নিখোঁজ গৃহবধূর স্বামী মলিন বর্মন জানান যে সংসার চালানো এবং তিন সন্তানকে মানুষ করার লক্ষ্য নিয়ে ভিন রাজ্যে গিয়েছিলেন কাজের উদ্দ্যেশ্যে। বাইরে থেকে যা রোজগার করতেন সমস্ত টাকা বাড়িতে পাঠিয়ে দিতেন। কিন্তু, সেই টাকা এবং বাড়ির সমস্ত সোনার গহনা নিয়ে প্রতিবেশী ভাইয়ের সঙ্গে চম্পট দিয়েছে তাঁর স্ত্রী।
নিখোঁজ গৃহবধূর স্বামী মলিন বর্মন জানান যে সংসার চালানো এবং তিন সন্তানকে মানুষ করার লক্ষ্য নিয়ে ভিন রাজ্যে গিয়েছিলেন কাজের উদ্দ্যেশ্যে। বাইরে থেকে যা রোজগার করতেন সমস্ত টাকা বাড়িতে পাঠিয়ে দিতেন। কিন্তু, সেই টাকা এবং বাড়ির সমস্ত সোনার গহনা নিয়ে প্রতিবেশী ভাইয়ের সঙ্গে চম্পট দিয়েছে তাঁর স্ত্রী।
অপরদিকে প্রতিবেশী দেওরের স্ত্রী স্বপ্না বর্মন পাল জানান যে তাঁর ফুটফুটে দুটি সন্তান রয়েছে। স্বামী প্রতিদিনের মতো কাজের কথা বলে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। ফোন করে জানান যে রাত্রিবেলা বাড়িতে ফিরবে না। এই কথা বলে সে মোবাইল বন্ধ সুইচ অফ করে দিয়েছে। এখনও বন্ধ অবস্থায় রয়েছে মোবাইল।
অপরদিকে প্রতিবেশী দেওরের স্ত্রী স্বপ্না বর্মন পাল জানান যে তাঁর ফুটফুটে দুটি সন্তান রয়েছে। স্বামী প্রতিদিনের মতো কাজের কথা বলে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। ফোন করে জানান যে রাত্রিবেলা বাড়িতে ফিরবে না। এই কথা বলে সে মোবাইল বন্ধ সুইচ অফ করে দিয়েছে। এখনও বন্ধ অবস্থায় রয়েছে মোবাইল।
এই বিষয়ে শীতলকুঁচি থানার ওসি জানান, "একটি নিখোঁজ অভিযোগ দায়ের হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করছে পুলিশ।" তবে বর্তমানে হতাশ হয়ে পড়ে রয়েছে দুটি পরিবার। একদিকে দুই সন্তান অপরদিকে তিন সন্তান নিয়ে রীতিমত বিপাকে দুই পরিবার।
এই বিষয়ে শীতলকুঁচি থানার ওসি জানান, “একটি নিখোঁজ অভিযোগ দায়ের হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করছে পুলিশ।” তবে বর্তমানে হতাশ হয়ে পড়ে রয়েছে দুটি পরিবার। একদিকে দুই সন্তান অপরদিকে তিন সন্তান নিয়ে রীতিমত বিপাকে দুই পরিবার।