Tag Archives: Love Story

Cricketer Love Story: টিম ইন্ডিয়ার তারকা ক্রিকেটারের সঙ্গে প্রেম, বিয়ের আগেই গর্ভবতী হয়েছেন অভিনেত্রী! তারপর যা ঘটেছিল

বলিউড ও ক্রিকেট জগতের সম্পর্ক অনেক গভীর। বলিউডের এমন অনেক অভিনেত্রী আছেন যারা অভিনেতা বা মডেল নন, ক্রিকেট বিশ্বের একজন সুপরিচিত ব্যক্তিকে জীবনসঙ্গী করেছেন। আজ আমরা এমন একজন অভিনেত্রীর কথা বলতে যাচ্ছি যিনি বলিউডে কিছু করার আশা নিয়ে নিজের দেশ ছেড়ে ভারতে এসেছিলেন। (ছবি সৌজন্যে-instagram@natasastankovic__)
বলিউড ও ক্রিকেট জগতের সম্পর্ক অনেক গভীর। বলিউডের এমন অনেক অভিনেত্রী আছেন যারা অভিনেতা বা মডেল নন, ক্রিকেট বিশ্বের একজন সুপরিচিত ব্যক্তিকে জীবনসঙ্গী করেছেন। আজ আমরা এমন একজন অভিনেত্রীর কথা বলতে যাচ্ছি যিনি বলিউডে কিছু করার আশা নিয়ে নিজের দেশ ছেড়ে ভারতে এসেছিলেন। (ছবি সৌজন্যে-instagram@natasastankovic__)
নৃত্যশিল্পী ও মডেল অভিনেত্রী নাতাশা স্তানকোভিচ সার্বিয়ার বাসিন্দা। তিনি তার দেশ ছেড়ে ভারতে এসেছিলেন বলিউডে ছাপ রাখতে। নাতাশা হিন্দি ছবিতে অভিনয় থেকে শুরু করে রিয়েলিটি শোতে ডান্স করে নিজের কেরিয়ার তৈরি করার চেষ্টা করেছিলেন। (ছবি সৌজন্যে-instagram@natasastankovic__)
নৃত্যশিল্পী ও মডেল অভিনেত্রী নাতাশা স্তানকোভিচ সার্বিয়ার বাসিন্দা। তিনি তার দেশ ছেড়ে ভারতে এসেছিলেন বলিউডে ছাপ রাখতে। নাতাশা হিন্দি ছবিতে অভিনয় থেকে শুরু করে রিয়েলিটি শোতে ডান্স করে নিজের কেরিয়ার তৈরি করার চেষ্টা করেছিলেন। (ছবি সৌজন্যে-instagram@natasastankovic__)
২০১৩ সালে প্রকাশ ঝাঁ-র 'সত্যাগ্রহ' দিয়ে হিন্দি ছবিতে অভিষেক হয় নাতাশা স্তানকোভিচের। অজয় দেবগন, কারিনা কাপুর, অমিতাভ বচ্চন, মনোজ বাজপেয়ী, অর্জুন রামপালের মত অভিনেতারা রয়েছে সিনেমাটিতে। (ছবি সৌজন্যে-instagram@natasastankovic__)
২০১৩ সালে প্রকাশ ঝাঁ-র ‘সত্যাগ্রহ’ দিয়ে হিন্দি ছবিতে অভিষেক হয় নাতাশা স্তানকোভিচের। অজয় দেবগন, কারিনা কাপুর, অমিতাভ বচ্চন, মনোজ বাজপেয়ী, অর্জুন রামপালের মত অভিনেতারা রয়েছে সিনেমাটিতে। (ছবি সৌজন্যে-instagram@natasastankovic__)
'সত্যাগ্রহ' ছাড়াও রণবীর সিংয়ের সঙ্গে বহু অ্যাড ফিল্মেও দেখা গিয়েছে নাতাশাকে। তবে সিনেমা ও নাচের থেকেও তার প্রেম জীবন বরাবরই আলোচনার কেন্দ্র বিন্দুতে থেকেছেন। প্রাক্তন প্রেমিক আলি গনির সঙ্গে রিয়েলিটি শো 'নাচ বালিয়ে'-তে অংশ নিয়েছিলেন নাতাশা। (ছবি সৌজন্যে-instagram@natasastankovic__)
‘সত্যাগ্রহ’ ছাড়াও রণবীর সিংয়ের সঙ্গে বহু অ্যাড ফিল্মেও দেখা গিয়েছে নাতাশাকে। তবে সিনেমা ও নাচের থেকেও তার প্রেম জীবন বরাবরই আলোচনার কেন্দ্র বিন্দুতে থেকেছেন। প্রাক্তন প্রেমিক আলি গনির সঙ্গে রিয়েলিটি শো ‘নাচ বালিয়ে’-তে অংশ নিয়েছিলেন নাতাশা। (ছবি সৌজন্যে-instagram@natasastankovic__)
নাতাশা এবং আলি গনি 'নাচ বালিয়ে'-তে একসঙ্গে হাজির হওয়ার পরেই তাদের ব্রেকআপ হয়েছিল। অভিনেতা তার একটি সাক্ষাৎকারে তার ব্রেকআপ সম্পর্কে কথা বলার সময় বলেছিলেন যে তারা উভয়ই ভিন্ন সংস্কৃতি ও চিন্তা-ভাবনা, যার কারণে তাদের সম্পর্ক স্থায়ী হতে পারে না। (ছবি সৌজন্যে-instagram@natasastankovic__)
নাতাশা এবং আলি গনি ‘নাচ বালিয়ে’-তে একসঙ্গে হাজির হওয়ার পরেই তাদের ব্রেকআপ হয়েছিল। অভিনেতা তার একটি সাক্ষাৎকারে তার ব্রেকআপ সম্পর্কে কথা বলার সময় বলেছিলেন যে তারা উভয়ই ভিন্ন সংস্কৃতি ও চিন্তা-ভাবনা, যার কারণে তাদের সম্পর্ক স্থায়ী হতে পারে না। (ছবি সৌজন্যে-instagram@natasastankovic__)
আলি গনির সঙ্গে বিচ্ছেদের পর টিম ইন্ডিয়ার তারকা ক্রিকেটার হার্দিক পান্ডিয়ার সঙ্গে দেখা হয় নতাশার। অভিনেত্রী হার্দিকের সঙ্গে একটি নাইটক্লাবে দেখা করেছিলেন এবং শীঘ্রই দুজনের সাক্ষাৎ প্রেমে পরিণত হয়েছিল। (ছবি সৌজন্যে-instagram@natasastankovic__)
আলি গনির সঙ্গে বিচ্ছেদের পর টিম ইন্ডিয়ার তারকা ক্রিকেটার হার্দিক পান্ডিয়ার সঙ্গে দেখা হয় নতাশার। অভিনেত্রী হার্দিকের সঙ্গে একটি নাইটক্লাবে দেখা করেছিলেন এবং শীঘ্রই দুজনের সাক্ষাৎ প্রেমে পরিণত হয়েছিল। (ছবি সৌজন্যে-instagram@natasastankovic__)
নাতাশা এবং হার্দিক পান্ডিয়া একটি ব্যক্তিগত অনুষ্ঠানে বিয়ে করেছিলেন। জল্পনা শোনা যায় বিয়ের আগেই গর্ভবতী হয়েছিলেন নতাশা। এই দম্পতি ২০২০ সালের ৩০শে জুলাই তাদের ছেলে অগস্ত্য পান্ডিয়াকে স্বাগত জানিয়েছিলেন। গত বছর এই জুটি আবার জাঁকজমকের সঙ্গে বিয়ে করেন। (ছবি সৌজন্যে-instagram@natasastankovic__)
নাতাশা এবং হার্দিক পান্ডিয়া একটি ব্যক্তিগত অনুষ্ঠানে বিয়ে করেছিলেন। জল্পনা শোনা যায় বিয়ের আগেই গর্ভবতী হয়েছিলেন নতাশা। এই দম্পতি ২০২০ সালের ৩০শে জুলাই তাদের ছেলে অগস্ত্য পান্ডিয়াকে স্বাগত জানিয়েছিলেন। গত বছর এই জুটি আবার জাঁকজমকের সঙ্গে বিয়ে করেন। (ছবি সৌজন্যে-instagram@natasastankovic__)
গত বছর ভ্যালেন্টাইনস ডে উপলক্ষে হার্দিক পান্ডিয়া এবং নতাশা স্তানকোভিচ উদয়পুরে হিন্দু ও খ্রিস্টান রীতি মেনে পুনরায় বিয়ে করেছিলেন এবং ক্রীড়া জগতের অনেক বড় তারকা এই দম্পতির বিয়েতে উপস্থিত ছিলেন। (ছবি সৌজন্যে-instagram@natasastankovic__)
গত বছর ভ্যালেন্টাইনস ডে উপলক্ষে হার্দিক পান্ডিয়া এবং নতাশা স্তানকোভিচ উদয়পুরে হিন্দু ও খ্রিস্টান রীতি মেনে পুনরায় বিয়ে করেছিলেন এবং ক্রীড়া জগতের অনেক বড় তারকা এই দম্পতির বিয়েতে উপস্থিত ছিলেন। (ছবি সৌজন্যে-instagram@natasastankovic__)

Love Story: স্বামী সিনেমার সুপারস্টার, চুটিয়ে প্রেমের পর বিয়ে, ঠাকুরদার ব্যবসা সামলে তিনি ২৫০৪০ কোটির মালকিন

: উপাসনা কামিনেনি কোনিদেলা- পারিবারিক সূত্রে পেয়েছেন ব্যবসার উত্তরাধিকার৷ তিনি নিজে এই মুহূর্তে  ব্যবসায়ী৷ পাশাপাশি ফিলনথ্রপিস্ট হিসেবেও নিজের একটা বড়  জায়গা করে নিয়েছেন৷  জগতে একটি সুপরিচিত নাম। তিনি ভারতের অন্যতম সর্ববৃহৎ হাসপাতাল চেন অ্যাপোলো হাসপাতাল পরিবারের তৃতীয় প্রজন্মের উদ্যোক্তা। Photo- File
: উপাসনা কামিনেনি কোনিদেলা- পারিবারিক সূত্রে পেয়েছেন ব্যবসার উত্তরাধিকার৷ তিনি নিজে এই মুহূর্তে  ব্যবসায়ী৷ পাশাপাশি ফিলনথ্রপিস্ট হিসেবেও নিজের একটা বড়  জায়গা করে নিয়েছেন৷  জগতে একটি সুপরিচিত নাম। তিনি ভারতের অন্যতম সর্ববৃহৎ হাসপাতাল চেন অ্যাপোলো হাসপাতাল পরিবারের তৃতীয় প্রজন্মের উদ্যোক্তা। Photo- File
বছর ৩৪-র  উপাসনা অ্যাপোলো হাসপাতালের চেয়ারম্যান প্রতাপ সি রেড্ডির নাতনি৷ সংবাদমাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্য অনুসারে যার মার্কেট ক্যাপ ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত ৮৮৭১৮ কোটি টাকা। ফোর্বস অনুসারে রেড্ডির রিয়েল-টাইম নেট ওয়ার্থ ২৫০৪০ কোটি টাকা। Photo- File
বছর ৩৪-র  উপাসনা অ্যাপোলো হাসপাতালের চেয়ারম্যান প্রতাপ সি রেড্ডির নাতনি৷ সংবাদমাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্য অনুসারে যার মার্কেট ক্যাপ ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত ৮৮৭১৮ কোটি টাকা। ফোর্বস অনুসারে রেড্ডির রিয়েল-টাইম নেট ওয়ার্থ ২৫০৪০ কোটি টাকা। Photo- File
একদিকে তিনি নিজে যেমন পারিবারিক সূত্রে বিশাল ব্যবসা এবং প্রবল অর্থের অধিকারী, ঠিক তেমনিই তাঁর স্বামীও খুবই হেভিওয়েট এক তারকা৷  তেলুগু তারকা রাম চরণের স্ত্রী। Photo- File
একদিকে তিনি নিজে যেমন পারিবারিক সূত্রে বিশাল ব্যবসা এবং প্রবল অর্থের অধিকারী, ঠিক তেমনিই তাঁর স্বামীও খুবই হেভিওয়েট এক তারকা৷  তেলুগু তারকা রাম চরণের স্ত্রী। Photo- File
কলেজে পড়াশুনোর সময় থেকে একে অপরের প্রতি আকৃষ্ট হন দুজনে৷ বেশ কিছুদিন চলে তাঁদের ডেটিং পর্ব৷ রামচরণ উপাসনার থেকে চার বছরের বড় কিন্তু তাতে আটকায়নি তাঁদের বিয়ের পথে হাঁটার ভাবনা৷ Photo- File
কলেজে পড়াশুনোর সময় থেকে একে অপরের প্রতি আকৃষ্ট হন দুজনে৷ বেশ কিছুদিন চলে তাঁদের ডেটিং পর্ব৷ রামচরণ উপাসনার থেকে চার বছরের বড় কিন্তু তাতে আটকায়নি তাঁদের বিয়ের পথে হাঁটার ভাবনা৷ Photo- File
চুটিয়ে প্রেমের পর  উপাসনা এক দশকেরও বেশি সময় ধরে রামের সঙ্গে সংসার করছেন৷ তাঁদের বিয়ে হয়েছিল ২০১২তে। এই দম্পতি এই মুহূর্তে ভারতের তরুণ পাওয়ার কাপলদের মধ্যে অন্যতম৷ Photo- File
চুটিয়ে প্রেমের পর  উপাসনা এক দশকেরও বেশি সময় ধরে রামের সঙ্গে সংসার করছেন৷ তাঁদের বিয়ে হয়েছিল ২০১২তে। এই দম্পতি এই মুহূর্তে ভারতের তরুণ পাওয়ার কাপলদের মধ্যে অন্যতম৷ Photo- File
উপাসনা এবং রাম চরণের  একটি মেয়ে রয়েছে। মেয়ের নাম ক্লিন কারা৷ Photo- File
উপাসনা এবং রাম চরণের  একটি মেয়ে রয়েছে। মেয়ের নাম ক্লিন কারা৷ Photo- File
উপাসনা রিজেন্ট ইউনিভার্সিটি লন্ডন থেকে এমবিএ-তে মাস্টার্স করেছেন। তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন যেখানে তিনি ব্যবসা চালানোর  দক্ষতা অর্জন নিয়ে শিখেছেন। Photo- File
উপাসনা রিজেন্ট ইউনিভার্সিটি লন্ডন থেকে এমবিএ-তে মাস্টার্স করেছেন। তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন যেখানে তিনি ব্যবসা চালানোর  দক্ষতা অর্জন নিয়ে শিখেছেন। Photo- File
উপাসনা হল ইউআরএললাইফের প্রতিষ্ঠাতা, একটি হলিস্টিক ওয়েলনেস প্ল্যাটফর্ম এবং সিএসআর অ্যাপোলো হসপিটালস গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান। এছাড়াও তিনি এফএইচপিএল (ফ্যামিলি হেলথ প্ল্যান ইনসিওরেন্স  টিপিএ লিমিটেড)-র ব্যবস্থাপনা পরিচালক। Photo- File
উপাসনা হল ইউআরএললাইফের প্রতিষ্ঠাতা, একটি হলিস্টিক ওয়েলনেস প্ল্যাটফর্ম এবং সিএসআর অ্যাপোলো হসপিটালস গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান। এছাড়াও তিনি এফএইচপিএল (ফ্যামিলি হেলথ প্ল্যান ইনসিওরেন্স  টিপিএ লিমিটেড)-র ব্যবস্থাপনা পরিচালক। Photo- File
উপাসনা পরিবেশে নিয়েও কাজ করেন৷ এছাড়াও বিভিন্ন উপজাতির লোকদের পুনর্বাসন অন্তর্ভুক্ত করার জন্য অ্যাপোলো ফাউন্ডেশনের কাজের প্রসার ঘটাচ্ছেন। তাঁর মা শোভনা অ্যাপোলো হাসপাতালের এক্সিকিউটিভ ভাইস-চেয়ারপার্সন৷ Photo- File
উপাসনা পরিবেশে নিয়েও কাজ করেন৷ এছাড়াও বিভিন্ন উপজাতির লোকদের পুনর্বাসন অন্তর্ভুক্ত করার জন্য অ্যাপোলো ফাউন্ডেশনের কাজের প্রসার ঘটাচ্ছেন। তাঁর মা শোভনা অ্যাপোলো হাসপাতালের এক্সিকিউটিভ ভাইস-চেয়ারপার্সন৷ Photo- File
উপাসনা মনে করেন যে বিশ্বকে সুস্থ করার জন্য প্রযুক্তিকে একটি শক্তিশালী হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করা উচিত। উপাসনা ভারতে স্বাস্থ্য পরিষেবাকে উন্নত করার জন্য কাজ করছে। এছাড়াও তিনি YPO হায়দরাবাদ চ্যাপ্টার  এবং CII তেলেঙ্গানার সদস্য। Photo- File
উপাসনা মনে করেন যে বিশ্বকে সুস্থ করার জন্য প্রযুক্তিকে একটি শক্তিশালী হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করা উচিত। উপাসনা ভারতে স্বাস্থ্য পরিষেবাকে উন্নত করার জন্য কাজ করছে। এছাড়াও তিনি YPO হায়দরাবাদ চ্যাপ্টার  এবং CII তেলেঙ্গানার সদস্য। Photo- File

Love Story: এ শহরে প্রতি পুরুষের দু-তিন জন প্রেমিকা থাকা বাধ্যতামূলক! নাহলে মান-সম্মান মাটি! কোন শহর বলুন তো

প্রেমের ক্ষেত্রে অনেকেই গোপনীয়তা অবলম্বন করে চান। আবার কেউ যদি একের অধিক প্রেম করে তাহলে তো কথাই নেই। সব সময়ই সে একটা ভয়ের মধ্যে থাকে। তবে চিনে গুয়াংঝায়ের ডংগুয়ান শহরের চিত্র কিন্তু ভিন্ন। এখানে পুরুষদের একাধিক সঙ্গী থাকাই নিয়ম।
প্রেমের ক্ষেত্রে অনেকেই গোপনীয়তা অবলম্বন করে চান। আবার কেউ যদি একের অধিক প্রেম করে তাহলে তো কথাই নেই। সব সময়ই সে একটা ভয়ের মধ্যে থাকে। তবে চিনে গুয়াংঝায়ের ডংগুয়ান শহরের চিত্র কিন্তু ভিন্ন। এখানে পুরুষদের একাধিক সঙ্গী থাকাই নিয়ম।
এই শহরে কোনও পুরুষের একজন সঙ্গী থাকার নিয়ম নেই। প্রত্যেকেরই অন্ততপক্ষে দু থেকে তিনজন প্রেমিকা থাকা চাই। এজন্য এ শহরকে বহুগামী শহরের খেতাব দেওয়া হয়েছে।
এই শহরে কোনও পুরুষের একজন সঙ্গী থাকার নিয়ম নেই। প্রত্যেকেরই অন্ততপক্ষে দু থেকে তিনজন প্রেমিকা থাকা চাই। এজন্য এ শহরকে বহুগামী শহরের খেতাব দেওয়া হয়েছে।
কারণ কোনও পুরুষের একজন প্রেমিকা থাকা অত্যন্ত লজ্জাজনক ৷ তাই এ শহরের পুরুষরা একাধিক নারীর সঙ্গে সম্পর্কে জড়ান।
কারণ কোনও পুরুষের একজন প্রেমিকা থাকা অত্যন্ত লজ্জাজনক ৷ তাই এ শহরের পুরুষরা একাধিক নারীর সঙ্গে সম্পর্কে জড়ান।
পুরুষদের একাধিক প্রেমিকার ক্ষেত্রে আপত্তি নেই এখানকার নারীদেরও। সমাজের স্বার্থেই পুরুষদের দুই থেকে তিনটি প্রেমিকা রয়েছে। কিন্তু কেন এমন নিয়ম?
পুরুষদের একাধিক প্রেমিকার ক্ষেত্রে আপত্তি নেই এখানকার নারীদেরও। সমাজের স্বার্থেই পুরুষদের দুই থেকে তিনটি প্রেমিকা রয়েছে। কিন্তু কেন এমন নিয়ম?
পরিসংখ্যান বলছে, এই নিয়মের জন্য দায়ী ওই অঞ্চলের নারী ও পুরুষের অনুপাত। এই শহরে প্রতি ১০০ জন নারীর বিপরীতে পুরুষ রয়েছে ৮৫ জন। এছাড়া এই শহরে একাধিক উৎপাদন সংস্থার কারখানা রয়েছে। সেখানে পুরুষদের বদলে নারী কর্মী নিয়োগ করতে বেশি উৎসাহী সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
পরিসংখ্যান বলছে, এই নিয়মের জন্য দায়ী ওই অঞ্চলের নারী ও পুরুষের অনুপাত। এই শহরে প্রতি ১০০ জন নারীর বিপরীতে পুরুষ রয়েছে ৮৫ জন। এছাড়া এই শহরে একাধিক উৎপাদন সংস্থার কারখানা রয়েছে। সেখানে পুরুষদের বদলে নারী কর্মী নিয়োগ করতে বেশি উৎসাহী সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
তাদের দাবি, কাজের ক্ষেত্রে পুরুষদের তুলনায় নারীরা বেশি উৎসাহী, দক্ষ এবং বিশ্বস্ত৷ এই ধারণার কারণে বিভিন্ন শহর থেকে বিভিন্ন সংস্থা সেখানে নারীকর্মী খুঁজতে আসে। আর সেই কারণে এই শহরে পুরুষদের তুলনায় নারীর সংখ্যা অসম হারে বেড়েছে।
তাদের দাবি, কাজের ক্ষেত্রে পুরুষদের তুলনায় নারীরা বেশি উৎসাহী, দক্ষ এবং বিশ্বস্ত৷ এই ধারণার কারণে বিভিন্ন শহর থেকে বিভিন্ন সংস্থা সেখানে নারীকর্মী খুঁজতে আসে। আর সেই কারণে এই শহরে পুরুষদের তুলনায় নারীর সংখ্যা অসম হারে বেড়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা মনে করেন, এই শহরে কাজের তুলনায় বান্ধবী খুঁজে পাওয়া অনেক সহজ। এখানকার নারীরা যেমন সুন্দর তেমনি মিশুকে। ফলে তারা একে অপরের বন্ধু হয়ে যান খুব সহজে। তবে এ অঞ্চলে পুরুষদের পক্ষ কাজ পাওয়া কঠিন। আবার কাজ জোটাতে পারলেও দেওয়া হয় না পারিশ্রমিক।
স্থানীয় বাসিন্দারা মনে করেন, এই শহরে কাজের তুলনায় বান্ধবী খুঁজে পাওয়া অনেক সহজ। এখানকার নারীরা যেমন সুন্দর তেমনি মিশুকে। ফলে তারা একে অপরের বন্ধু হয়ে যান খুব সহজে। তবে এ অঞ্চলে পুরুষদের পক্ষ কাজ পাওয়া কঠিন। আবার কাজ জোটাতে পারলেও দেওয়া হয় না পারিশ্রমিক।

Love Story: প্রতিবেশী দেওরের প্রেমে মজে বৌদি! প্রেমের টানে যা করলেন ৩ বাচ্চার মা…

পিরিতি কাঁঠালের আঠা, লাগলে পরে ছাড়ে না! প্রচলিত প্রবাদের এই কথার সত্যতা প্রমাণ হল শীতলকুচিতে। প্রতিবেশী দেওরের প্রমে মজে বৌদি। আর সেই দীর্ঘদিনের প্রেমের টানেই ঘর ছাড়ল গৃহবধূ। তবে খালি হাতে নয়। বাড়ির সমস্ত গহনা, টাকা-পয়সা সব নিয়ে দেওরের সঙ্গে চম্পট দেয় জনৈক ওই গৃহবধূ। এই ঘটনার সর্বস্ব হারিয়ে দিশেহারা জনৈক গৃহবধূর পরিবার।
পিরিতি কাঁঠালের আঠা, লাগলে পরে ছাড়ে না! প্রচলিত প্রবাদের এই কথার সত্যতা প্রমাণ হল শীতলকুচিতে। প্রতিবেশী দেওরের প্রমে মজে বৌদি। আর সেই দীর্ঘদিনের প্রেমের টানেই ঘর ছাড়ল গৃহবধূ। তবে খালি হাতে নয়। বাড়ির সমস্ত গহনা, টাকা-পয়সা সব নিয়ে দেওরের সঙ্গে চম্পট দেয় জনৈক ওই গৃহবধূ। এই ঘটনার সর্বস্ব হারিয়ে দিশেহারা জনৈক গৃহবধূর পরিবার। (Sarthak Pandit)
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, শীতলকুচির বড় পিনঝারির ঝাড় এলাকার বাসিন্দা মলিন বর্মন। দীর্ঘদিন ধরে ভিন রাজ্যের শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন তিনি। তাঁর বাড়িতে তিন সন্তান, তাঁর স্ত্রী এবং তাঁর বাবা-মা থাকতেন। স্বামী বাড়িতে না থাকায় প্রতিবেশী এক দেওরের সঙ্গে প্রণয়ের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন তাঁর স্ত্রী। জনৈক ওই প্রতিবেশী দেওরের দুই সন্তান রয়েছে। তা সত্বেও দীর্ঘদিন ধরে চুটিয়ে প্রেম করেছেন তাঁরা। তবে আচমকাই ওই গৃহবধূ কোন কাজের উদ্দেশ্যে সকালবেলা বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। অপরদিকে প্রতিবেশী সম্পর্কে দেওরও কাজের জন্য বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। তারপর তাঁরা আর ঘরে ফিরে না আসায় গোটা ঘটনা প্রকাশ্যে আসে। ঘটনায় রীতিমত দিশেহারা দুটি পরিবারের মানুষেরা।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, শীতলকুচির বড় পিনঝারির ঝাড় এলাকার বাসিন্দা মলিন বর্মন। দীর্ঘদিন ধরে ভিন রাজ্যের শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন তিনি। তাঁর বাড়িতে তিন সন্তান, তাঁর স্ত্রী এবং তাঁর বাবা-মা থাকতেন। স্বামী বাড়িতে না থাকায় প্রতিবেশী এক দেওরের সঙ্গে প্রণয়ের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন তাঁর স্ত্রী। জনৈক ওই প্রতিবেশী দেওরের দুই সন্তান রয়েছে। তা সত্বেও দীর্ঘদিন ধরে চুটিয়ে প্রেম করেছেন তাঁরা। তবে আচমকাই ওই গৃহবধূ কোন কাজের উদ্দেশ্যে সকালবেলা বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। অপরদিকে প্রতিবেশী সম্পর্কে দেওরও কাজের জন্য বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। তারপর তাঁরা আর ঘরে ফিরে না আসায় গোটা ঘটনা প্রকাশ্যে আসে। ঘটনায় রীতিমত দিশেহারা দুটি পরিবারের মানুষেরা।
নিখোঁজ গৃহবধূর স্বামী মলিন বর্মন জানান যে সংসার চালানো এবং তিন সন্তানকে মানুষ করার লক্ষ্য নিয়ে ভিন রাজ্যে গিয়েছিলেন কাজের উদ্দ্যেশ্যে। বাইরে থেকে যা রোজগার করতেন সমস্ত টাকা বাড়িতে পাঠিয়ে দিতেন। কিন্তু, সেই টাকা এবং বাড়ির সমস্ত সোনার গহনা নিয়ে প্রতিবেশী ভাইয়ের সঙ্গে চম্পট দিয়েছে তাঁর স্ত্রী।
নিখোঁজ গৃহবধূর স্বামী মলিন বর্মন জানান যে সংসার চালানো এবং তিন সন্তানকে মানুষ করার লক্ষ্য নিয়ে ভিন রাজ্যে গিয়েছিলেন কাজের উদ্দ্যেশ্যে। বাইরে থেকে যা রোজগার করতেন সমস্ত টাকা বাড়িতে পাঠিয়ে দিতেন। কিন্তু, সেই টাকা এবং বাড়ির সমস্ত সোনার গহনা নিয়ে প্রতিবেশী ভাইয়ের সঙ্গে চম্পট দিয়েছে তাঁর স্ত্রী।
অপরদিকে প্রতিবেশী দেওরের স্ত্রী স্বপ্না বর্মন পাল জানান যে তাঁর ফুটফুটে দুটি সন্তান রয়েছে। স্বামী প্রতিদিনের মতো কাজের কথা বলে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। ফোন করে জানান যে রাত্রিবেলা বাড়িতে ফিরবে না। এই কথা বলে সে মোবাইল বন্ধ সুইচ অফ করে দিয়েছে। এখনও বন্ধ অবস্থায় রয়েছে মোবাইল।
অপরদিকে প্রতিবেশী দেওরের স্ত্রী স্বপ্না বর্মন পাল জানান যে তাঁর ফুটফুটে দুটি সন্তান রয়েছে। স্বামী প্রতিদিনের মতো কাজের কথা বলে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। ফোন করে জানান যে রাত্রিবেলা বাড়িতে ফিরবে না। এই কথা বলে সে মোবাইল বন্ধ সুইচ অফ করে দিয়েছে। এখনও বন্ধ অবস্থায় রয়েছে মোবাইল।
এই বিষয়ে শীতলকুঁচি থানার ওসি জানান, "একটি নিখোঁজ অভিযোগ দায়ের হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করছে পুলিশ।" তবে বর্তমানে হতাশ হয়ে পড়ে রয়েছে দুটি পরিবার। একদিকে দুই সন্তান অপরদিকে তিন সন্তান নিয়ে রীতিমত বিপাকে দুই পরিবার।
এই বিষয়ে শীতলকুঁচি থানার ওসি জানান, “একটি নিখোঁজ অভিযোগ দায়ের হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করছে পুলিশ।” তবে বর্তমানে হতাশ হয়ে পড়ে রয়েছে দুটি পরিবার। একদিকে দুই সন্তান অপরদিকে তিন সন্তান নিয়ে রীতিমত বিপাকে দুই পরিবার।

Kala Jatheri & Revolver Rani Love Story: পুলিশের চোখে ধুলো দিয়ে গা ঢাকা দিতে গিয়েই গাঢ় সম্পর্ক, জানুন গ্যাংস্টার কালা জঠেড়ী ও রিভলবার রানির প্রেমকাহিনি

কালা জঠেড়ী এবং রিভলবার রানি। দিল্লির দ্বারকা এলাকায় এক ব্যাঙ্কোয়েট হলে মঙ্গলবার বসেছিল বিয়ের আসর। বিয়ে উপলক্ষে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার বন্দোবস্ত করা হয়েছিল।
কালা জঠেড়ী এবং রিভলবার রানি। দিল্লির দ্বারকা এলাকায় এক ব্যাঙ্কোয়েট হলে মঙ্গলবার বসেছিল বিয়ের আসর। বিয়ে উপলক্ষে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার বন্দোবস্ত করা হয়েছিল।

 

গ্যাংস্টার কালা জঠেড়ীর আসল নাম সন্দীপ। এক সময় তাঁর নামে ৭ লক্ষ টাকার পুরস্কার ঘোষিত হয়েছিল। ডাকাতি, খুন, খুনের চেষ্টা, তোলাবাজি এবং বেআইনি অস্ত্র মামলা-সহ এক ডজনের বেশি কাণ্ডে তিনি অভিযুক্ত। দিল্লি, হরিয়ানা, পঞ্জাব, রাজস্থান, উত্তরপ্রদেশ তাঁর অবাধ বিচরণক্ষেত্র।
গ্যাংস্টার কালা জঠেড়ীর আসল নাম সন্দীপ। এক সময় তাঁর নামে ৭ লক্ষ টাকার পুরস্কার ঘোষিত হয়েছিল। ডাকাতি, খুন, খুনের চেষ্টা, তোলাবাজি এবং বেআইনি অস্ত্র মামলা-সহ এক ডজনের বেশি কাণ্ডে তিনি অভিযুক্ত। দিল্লি, হরিয়ানা, পঞ্জাব, রাজস্থান, উত্তরপ্রদেশ তাঁর অবাধ বিচরণক্ষেত্র।

 

বর্তমানে তিহাড় জেলে বন্দি সন্দীপ বিয়ের জন্য সকাল ১০ থেকে বিকেল ৪ পর্যন্ত প্যারোলে মুক্তি পেয়েছে। এক সময় তাঁর নামে ৭ লক্ষ টাকার পুরস্কার ঘোষিত হয়েছিল।
বর্তমানে তিহাড় জেলে বন্দি সন্দীপ বিয়ের জন্য সকাল ১০ থেকে বিকেল ৪ পর্যন্ত প্যারোলে মুক্তি পেয়েছে। এক সময় তাঁর নামে ৭ লক্ষ টাকার পুরস্কার ঘোষিত হয়েছিল।

 

 বিয়ের পাত্রী অনুরাধা চৌধুরি বেশি পরিচিত ম্যাডাম মিঞ্জ বা রিভলবার রানি বলে। গ্যাংস্টার আনন্দপাল সিংয়ের সহযোগী অনুরাধা বর্তমানে জামিনে মুক্ত। অর্থ তছরুপ, অপহরণ, হুমকি-সহ একাধিক অভিযোগ রয়েছে তাঁর নামে।
বিয়ের পাত্রী অনুরাধা চৌধুরি বেশি পরিচিত ম্যাডাম মিঞ্জ বা রিভলবার রানি বলে। গ্যাংস্টার আনন্দপাল সিংয়ের সহযোগী অনুরাধা বর্তমানে জামিনে মুক্ত। অর্থ তছরুপ, অপহরণ, হুমকি-সহ একাধিক অভিযোগ রয়েছে তাঁর নামে।

 

অনুরাধা আদতে রাজস্থানের আলফসার গ্রামের মেয়ে। জীবনে প্রতারিত হয়ে ঘটনার টানাপড়েনে ও ঘাত প্রতিঘাতে তিনি চলে আসেন অন্ধকার দুনিয়ায়। নতুন পরিচয় হয় রিভলবার রানি এবং লেডি ডন। অন্ধকার দুনিয়া দাপটের সঙ্গে শাসন করেন তিনি। হয়ে ওঠেন আন্ডারওয়ার্ল্ডের রানি।
অনুরাধা আদতে রাজস্থানের আলফসার গ্রামের মেয়ে। জীবনে প্রতারিত হয়ে ঘটনার টানাপড়েনে ও ঘাত প্রতিঘাতে তিনি চলে আসেন অন্ধকার দুনিয়ায়। নতুন পরিচয় হয় রিভলবার রানি এবং লেডি ডন। অন্ধকার দুনিয়া দাপটের সঙ্গে শাসন করেন তিনি। হয়ে ওঠেন আন্ডারওয়ার্ল্ডের রানি।

 

এর আগেও প্রেম, লিভ ইন, বিয়ের সম্পর্কে জড়িয়ে ছিলেন রিভলবার রানি। বর্তমানে তাঁর পরিচয় রাজস্থানের অন্যতম নিষ্ঠুর গ্যাংস্টার হিসেবে। কালা জঠেড়ীর সঙ্গে তিনি যমুনানগর-সাহারানপুর হাইওয়ের এক ধাবা থেকে ২০২১ সালে দিল্লি পুলিশের জালে ধরা পড়েন। সে সময় দু’জনে সহবাসে ছিলেন।
এর আগেও প্রেম, লিভ ইন, বিয়ের সম্পর্কে জড়িয়ে ছিলেন রিভলবার রানি। বর্তমানে তাঁর পরিচয় রাজস্থানের অন্যতম নিষ্ঠুর গ্যাংস্টার হিসেবে। কালা জঠেড়ীর সঙ্গে তিনি যমুনানগর-সাহারানপুর হাইওয়ের এক ধাবা থেকে ২০২১ সালে দিল্লি পুলিশের জালে ধরা পড়েন। সে সময় দু’জনে সহবাসে ছিলেন।

 

জানা যায়, তাঁদের প্রেমের সূত্রপাত ২০২০ সালে। আনন্দপাল সিংয়ের আত্মীয় ভিকি সিং-এর মাধ্যমে আলাপ হয়েছিল গ্যাংস্টার সন্দীপ এবং রাজস্থানের রিভলবার রানির। পুলিশ এবং প্রতিপক্ষদের নজর এড়িয়ে সন্দীপ এবং অনুরাধা দীর্ঘ কয়েক মাস ধরে এক শহর থেকে অন্য শহরে ঘুরে শেষে উত্তরাখণ্ডের গাড়ওয়াল এলাকায় আশ্রয় নেন। সেখানেই দু’জনের প্রেম ক্রমে গাঢ় হয়। এর পর তাঁরা যেখানেই গা ঢাকা দিতে গিয়েছিলেন, একসঙ্গে গিয়েছিলেন।
জানা যায়, তাঁদের প্রেমের সূত্রপাত ২০২০ সালে। আনন্দপাল সিংয়ের আত্মীয় ভিকি সিং-এর মাধ্যমে আলাপ হয়েছিল গ্যাংস্টার সন্দীপ এবং রাজস্থানের রিভলবার রানির। পুলিশ এবং প্রতিপক্ষদের নজর এড়িয়ে সন্দীপ এবং অনুরাধা দীর্ঘ কয়েক মাস ধরে এক শহর থেকে অন্য শহরে ঘুরে শেষে উত্তরাখণ্ডের গাড়ওয়াল এলাকায় আশ্রয় নেন। সেখানেই দু’জনের প্রেম ক্রমে গাঢ় হয়। এর পর তাঁরা যেখানেই গা ঢাকা দিতে গিয়েছিলেন, একসঙ্গে গিয়েছিলেন।

 

অন্ধকার জগতের দুই হেভিওয়েটের জীবনে শুরু হল রোমাঞ্চকর নতুন অধ্যায়। ঘটনাপ্রবাহ কোন দিকে মোড় নেয়, এখন সেটাই দেখার।
অন্ধকার জগতের দুই হেভিওয়েটের জীবনে শুরু হল রোমাঞ্চকর নতুন অধ্যায়। ঘটনাপ্রবাহ কোন দিকে মোড় নেয়, এখন সেটাই দেখার।

 

Love Letter: প্রেমিকাকে ভুলতে গিয়ে বিশ্ব রেকর্ড! গল্প শুনলে অবাক হবেন

প্রেমিকাকে ভোলার জন্য নিয়েছিলেন অভিনব পন্থা। আর সেই চেষ্টাতেই অনুপম বাবু অবাক করেছিলেন দেশের মানুষকে। প্রেমিকাকে চিষ্টি লিখতে লিখতে লিখে ফেলেছেন বিশাল চিঠি৷ যা গড়েছে বিশ্ব রেকর্ড৷

Ex Chief Minister and Actress Love Story: পরিবারের অমতে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীকে বিয়ে অভিনেত্রীর, দ্বিতীয় স্ত্রী হিসেবে কোটি কোটি টাকার মালকিন তিনি

অভিনেত্রী হিসেবে কাজ শুরু৷ কিন্তু সেই কেরিয়ার বেশি দূর এগোয়নি৷ তারপর প্রযোজনা শুরু করেন তিনি৷ সেখানে তিনি সফল৷ এবং বিয়ের পর তাঁর জীবন পুরোই বদলে যায়৷ বাবা-মায়ের অমতেই প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীকে বিয়ে করেন তিনি৷ বিয়ের খবর প্রথমে গোপনই ছিল৷ পরে খবর ছড়িয়ে পড়তেই শোরগোল পড়ে যায়৷
অভিনেত্রী হিসেবে কাজ শুরু৷ কিন্তু সেই কেরিয়ার বেশি দূর এগোয়নি৷ তারপর প্রযোজনা শুরু করেন তিনি৷ সেখানে তিনি সফল৷ এবং বিয়ের পর তাঁর জীবন পুরোই বদলে যায়৷ বাবা-মায়ের অমতেই প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীকে বিয়ে করেন তিনি৷ বিয়ের খবর প্রথমে গোপনই ছিল৷ পরে খবর ছড়িয়ে পড়তেই শোরগোল পড়ে যায়৷
কন্নড় চলচ্চিত্রের বিখ্যাত অভিনেত্রী ও প্রযোজক রাধিকা কুমারস্বামী। কর্নাটকের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এইচ ডি কুমরাস্বামীকে বিয়ে করেন রাধিকা৷ ২০০৬ সালেই তাঁদের বিয়ে হয় এবং ২০১০-এ সেই খবর ছড়িয়ে পড়ে৷ তাঁর এক কন্যা সন্তানও রয়েছে, নাম শামিকা৷
কন্নড় চলচ্চিত্রের বিখ্যাত অভিনেত্রী ও প্রযোজক রাধিকা কুমারস্বামী। কর্নাটকের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এইচ ডি কুমরাস্বামীকে বিয়ে করেন রাধিকা৷ ২০০৬ সালেই তাঁদের বিয়ে হয় এবং ২০১০-এ সেই খবর ছড়িয়ে পড়ে৷ তাঁর এক কন্যা সন্তানও রয়েছে, নাম শামিকা৷
এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই দু’জনের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে জোর চর্চা শুরু হয়৷ কারণ দু’জনই নিজ নিজ কাজের জায়গায় সুপ্রতিষ্ঠিত৷ রাজনীতিবিদ হিসেবে এইচ ডি কুমারস্বামী অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং সিনেমার তারকা হিসেবে রাধিকাও পরিচিত৷ ফলে তাঁদের বিয়ের খবরই সেই সময় ছিল শিরোনামে৷
এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই দু’জনের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে জোর চর্চা শুরু হয়৷ কারণ দু’জনই নিজ নিজ কাজের জায়গায় সুপ্রতিষ্ঠিত৷ রাজনীতিবিদ হিসেবে এইচ ডি কুমারস্বামী অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং সিনেমার তারকা হিসেবে রাধিকাও পরিচিত৷ ফলে তাঁদের বিয়ের খবরই সেই সময় ছিল শিরোনামে৷
২০০২ সালে কন্নড় ছবি 'নীলা মেঘা শ্যামা' দিয়ে লাইমলাইটে আসেন রাধিকা। তাঁর প্রথম ছবি 'নীনাগাগি'। প্রথম ছবিতে অভিনয় করার সময় রাধিকা ৯বম শ্রেণীতে পড়তেন, তাঁর বয়স ছিল মাত্র ১৪!তবে তাঁর সিনেমার ক্যারিয়ার বেশিদিন স্থায়ী হয়নি।
২০০২ সালে কন্নড় ছবি ‘নীলা মেঘা শ্যামা’ দিয়ে লাইমলাইটে আসেন রাধিকা। তাঁর প্রথম ছবি ‘নীনাগাগি’। প্রথম ছবিতে অভিনয় করার সময় রাধিকা ৯বম শ্রেণীতে পড়তেন, তাঁর বয়স ছিল মাত্র ১৪!তবে তাঁর সিনেমার ক্যারিয়ার বেশিদিন স্থায়ী হয়নি।
৩০টিরও বেশি ছবিতে কাজ করেন৷ অভিনেত্রী হিসেবে নয় প্রযোজক হিসেবে তিনি সুপ্রতিষ্ঠিত৷ ২০১২ সালে তিনি তাঁর প্রথম কন্নড় ছবি 'লাকি' প্রযোজনা করেন।
৩০টিরও বেশি ছবিতে কাজ করেন৷ অভিনেত্রী হিসেবে নয় প্রযোজক হিসেবে তিনি সুপ্রতিষ্ঠিত৷ ২০১২ সালে তিনি তাঁর প্রথম কন্নড় ছবি ‘লাকি’ প্রযোজনা করেন।
বিয়ের সময় এইচডি কুমারস্বামীর বয়স ছিল ৪৭ এবং রাধিকা তাঁর থেকে ২৭ বছরের ছোট। দুপক্ষের দ্বিতীয় বিয়ে এটি৷ তাঁর প্রথম বিয়ে হয়েছিল ১৯৮৬ সালে। রাধিকারও এটা দ্বিতীয় বিয়ে। ২০০০ সালে রতন কুমার নামে একজনের সঙ্গে বিয়ে করেছিলেন রাধিকা, কিন্তু তাঁর সেই বিয়ে ভেঙে যায়৷
বিয়ের সময় এইচডি কুমারস্বামীর বয়স ছিল ৪৭ এবং রাধিকা তাঁর থেকে ২৭ বছরের ছোট। দুপক্ষের দ্বিতীয় বিয়ে এটি৷ তাঁর প্রথম বিয়ে হয়েছিল ১৯৮৬ সালে। রাধিকারও এটা দ্বিতীয় বিয়ে। ২০০০ সালে রতন কুমার নামে একজনের সঙ্গে বিয়ে করেছিলেন রাধিকা, কিন্তু তাঁর সেই বিয়ে ভেঙে যায়৷
প্রথমে রাধিকার বাবা চাননি তাঁর মেয়ে কুমারস্বামীকে বিয়ে করুন। কিন্তু রাধিকা পরিবারের বিরুদ্ধে গিয়ে রাজনীতিবিদকে বিয়ে করেন। দুজনেই প্রথমদিকে তাঁদের বিয়ের কথা গোপন রেখেছিলেন।
প্রথমে রাধিকার বাবা চাননি তাঁর মেয়ে কুমারস্বামীকে বিয়ে করুন। কিন্তু রাধিকা পরিবারের বিরুদ্ধে গিয়ে রাজনীতিবিদকে বিয়ে করেন। দুজনেই প্রথমদিকে তাঁদের বিয়ের কথা গোপন রেখেছিলেন।
রাধিকা কুমারস্বামী একজন অভিনেত্রী হিসাবে ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে সম্পূর্ণ ফ্লপ হলেও ব্যবসায়ী হিসেবে তিনি খুবই বিখ্যাত৷ কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রীকে বিয়ে করে কোটি টাকার মালিক হয়েছিলেন তিনি। মিডিয়া রিপোর্ট যে রাধিকা ১২৪ কোটি টাকার মালিক এবং তাঁর স্বামী কুমারস্বামীর ৪৪ কোটি টাকার সম্পদ রয়েছে।
রাধিকা কুমারস্বামী একজন অভিনেত্রী হিসাবে ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে সম্পূর্ণ ফ্লপ হলেও ব্যবসায়ী হিসেবে তিনি খুবই বিখ্যাত৷ কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রীকে বিয়ে করে কোটি টাকার মালিক হয়েছিলেন তিনি। মিডিয়া রিপোর্ট যে রাধিকা ১২৪ কোটি টাকার মালিক এবং তাঁর স্বামী কুমারস্বামীর ৪৪ কোটি টাকার সম্পদ রয়েছে।

Fake Love Story: ৫ বছরে ৩০ জন মহিলাকে প্রেমের জালে ভুলিয়ে ৫৮ লক্ষ টাকা আদায় করে বিলাসিতায় ডুবে ২৫ বছরের যুবক

২৫ বছর বয়সি নাইজেরীয় ক্রিস ম্যাক্সওয়েল স্বীকার করেছেন তিনি গত ৫ বছরে ৩০ জন মহিলাকে ঠকিয়েছেন টাকার জন্য। এবং তাঁর দাবি, খুব কম কিছু নয়। নয় নয় করে প্রায় ৭০ হাজার ডলার বা ৫৮ লক্ষ টাকা লুটেছেন তিনি। সেই টাকা খরচ করেছেন বিলাসবহুল জীবনে। প্রথম দিকে অপরাধবোধে ভুগলেও পরের দিকে লাভের কড়ি গোনা ছাড়া কিছু করেননি তিনি।

ক্রিস জানিয়েছেন ছাত্র অবস্থায় মাত্র ১৭ বছর বয়সেই দুষ্কর্ম শুরু তাঁর। আমেরিকা, ইংল্যান্ড, কানাডা, জার্মানির সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি ফাঁদ পাততেন। সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে জেনে যেতেন পছন্দ অপছন্দ। তার পর প্রেমের অভিনয় করে ‘শিকার’-দের জালে ফেলতেন। আমেরিকার সেনাবাহিনীর উর্দি পরে তিনি আকৃষ্ট করতেন মহিলাদের। তাঁর পেশিবহুল চেহারা, ছোট সোনালি চুলের সঙ্গে সেনাবাহিনীর পোশাক ভাল মানাত বলে দাবি ক্রিসের। তার পর প্রেমের জালে মহিলাদের ভুলিয়ে নানা অছিলায় অর্থ আদায় করতেন তিনি। স্বীকার করেছেন জেরার মুখে।

আরও পড়ুন : আজ গোটা সেদ্ধ খাওয়ার দিন! কেন পালন করা হয় এই পার্বণ, নিয়মই বা কী এই উ‍ৎসবের, জানুন

নিজের কুকীর্তির জন্য নাইজেরিয়ায় ধরাও পড়েন অভিযুক্ত ক্রিস। কিন্তু তাঁর বিরুদ্ধে নির্দিষ্ট অভিযোগের ধারা আনা সম্ভব হয়নি। তার সঙ্গে জড়িত কিছু চক্রী কারাদণ্ডও ভোগ করেছে বলে জানান ক্রিস। কিন্তু তাঁর লুঠ করা টাকা ফিরে যায়নি ভুক্তোভোগীদের কাছে। বরং তিনিই সেগুলির ‘সদ্ব্যবহার’ করেছেন চরম বিলাসিতায়।

Real Life Love Story: ”যে মেয়ে আপনাকে ফিরিয়েছে, তার সঙ্গে বন্ধুত্ব করুন…” নিজের লাভস্টোরি থেকে যা যা টিপস দিলেন IPS মনোজ শর্মা

বিক্রান্ত মাসে অভিনীত টুয়েলথ ফেল ছবি মুক্তির পরেই শিরোনামে উঠে এসেছে। ছবিটি পরিচালনা করেছেন বিধু বিনোদ চোপড়া। এই ছবির গল্প আইআরএস শ্রদ্ধা জোশী এবং আইপিএস মনোজ শর্মার জীবন নিয়ে। তাঁরা আজ সর্বত্রই আলোচনার শিরোনামে রয়েছেন। শুধু ভারতেই নয়, দেশ-বিদেশেও তাঁদের ফ্যান ফলোয়িংয়ের সংখ্যা ক্রমাগত বাড়ছে। টুয়েলথ ফেল ছবিটি সবাইকেই মুগ্ধ করেছে। শ্রদ্ধা জোশী ও মনোজ কুমার শর্মাকে নিয়ে নির্মিত এই ছবিটি সকল স্তরের দর্শকের হৃদয় ছুঁয়ে গিয়েছে।
বিক্রান্ত মাসে অভিনীত টুয়েলথ ফেল ছবি মুক্তির পরেই শিরোনামে উঠে এসেছে। ছবিটি পরিচালনা করেছেন বিধু বিনোদ চোপড়া। এই ছবির গল্প আইআরএস শ্রদ্ধা জোশী এবং আইপিএস মনোজ শর্মার জীবন নিয়ে। তাঁরা আজ সর্বত্রই আলোচনার শিরোনামে রয়েছেন। শুধু ভারতেই নয়, দেশ-বিদেশেও তাঁদের ফ্যান ফলোয়িংয়ের সংখ্যা ক্রমাগত বাড়ছে। টুয়েলথ ফেল ছবিটি সবাইকেই মুগ্ধ করেছে। শ্রদ্ধা জোশী ও মনোজ কুমার শর্মাকে নিয়ে নির্মিত এই ছবিটি সকল স্তরের দর্শকের হৃদয় ছুঁয়ে গিয়েছে।
আইপিএস মনোজ কুমার শর্মা একটি মিডিয়া সংস্থাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন যে, কোনও মেয়ে বিয়ে করতে অস্বীকার করলে তাকে জীবনের ব্যর্থতা বলে মনে করা উচিত নয়। মেয়েদের প্রত্যাখ্যানকে নিজেদের জীবনে যেন পরাজয় বলে মনে না করে ছেলেরা। ভালবাসার মানুষের অস্বীকৃতির পরেও সম্ভব হলে তার সঙ্গে বন্ধুত্ব বজায় রাখা উচিত।
আইপিএস মনোজ কুমার শর্মা একটি মিডিয়া সংস্থাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন যে, কোনও মেয়ে বিয়ে করতে অস্বীকার করলে তাকে জীবনের ব্যর্থতা বলে মনে করা উচিত নয়। মেয়েদের প্রত্যাখ্যানকে নিজেদের জীবনে যেন পরাজয় বলে মনে না করে ছেলেরা। ভালবাসার মানুষের অস্বীকৃতির পরেও সম্ভব হলে তার সঙ্গে বন্ধুত্ব বজায় রাখা উচিত।
একবার প্রেমে ব্যর্থ হয়েছেন আইপিএস মনোজ কুমার শর্মাও। প্রথমে তাঁকে প্রত্যাখ্যান করেছিলেন বর্তমান স্ত্রী শ্রদ্ধা নিজেই। একদিকে ইউপিএসসি পরীক্ষায় ব্যর্থতা, অন্য দিকে শ্রদ্ধার অস্বীকৃতি, জীবনের একটা সময়ে একেবারেই ভেঙে পড়েছিলেন মনোজ। কিন্তু মনোজ কুমার শর্মা শ্রদ্ধার সঙ্গে বন্ধুত্ব এতে ভাঙেননি। সেই সূত্র ধরেই একসময় বন্ধুত্ব প্রেমে রূপান্তরিত হয়। অবশেষে ২০০৫ সালে তাঁরা বিয়ে করেন।
একবার প্রেমে ব্যর্থ হয়েছেন আইপিএস মনোজ কুমার শর্মাও। প্রথমে তাঁকে প্রত্যাখ্যান করেছিলেন বর্তমান স্ত্রী শ্রদ্ধা নিজেই। একদিকে ইউপিএসসি পরীক্ষায় ব্যর্থতা, অন্য দিকে শ্রদ্ধার অস্বীকৃতি, জীবনের একটা সময়ে একেবারেই ভেঙে পড়েছিলেন মনোজ। কিন্তু মনোজ কুমার শর্মা শ্রদ্ধার সঙ্গে বন্ধুত্ব এতে ভাঙেননি। সেই সূত্র ধরেই একসময় বন্ধুত্ব প্রেমে রূপান্তরিত হয়। অবশেষে ২০০৫ সালে তাঁরা বিয়ে করেন।
আইপিএস মনোজ কুমার শর্মা একটি সাক্ষাৎকারে আর জানিয়েছেন যে, ভালবাসার মানুষ যদি প্রস্তাব অস্বীকার করেন তবে তাঁর কাছে প্রমাণ করার চেষ্টা করতে হবে যে, আমার চেয়ে ভাল মানুষ আর কেউ নেই। আসলে, মনোজ কুমার শর্মাও নিজের জীবনে শ্রদ্ধার ভালবাসা পেতে একই পথ ধরেছিলেন।
আইপিএস মনোজ কুমার শর্মা একটি সাক্ষাৎকারে আর জানিয়েছেন যে, ভালবাসার মানুষ যদি প্রস্তাব অস্বীকার করেন তবে তাঁর কাছে প্রমাণ করার চেষ্টা করতে হবে যে, আমার চেয়ে ভাল মানুষ আর কেউ নেই। আসলে, মনোজ কুমার শর্মাও নিজের জীবনে শ্রদ্ধার ভালবাসা পেতে একই পথ ধরেছিলেন।
আইপিএস মনোজ কুমার শর্মা এবং আইআরএস শ্রদ্ধা জোশীর প্রেমের গল্প আজ সব সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মেই জনপ্রিয়। আজ সকলের শ্রদ্ধা জোশী এবং মনোজ কুমার শর্মার প্রেমের গল্প থেকে অনুপ্রেরণা নেওয়া উচিত কারণ তাঁরা দুজনই কঠিন সময়ে একসঙ্গে পাশে দাঁড়িয়েছেন। মনোজ যখন তাঁর ইউপিএসসি প্রস্তুতিতে ব্যর্থ হচ্ছিলেন, তখনও শ্রদ্ধা তাঁকে ছাড়েননি।
আইপিএস মনোজ কুমার শর্মা এবং আইআরএস শ্রদ্ধা জোশীর প্রেমের গল্প আজ সব সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মেই জনপ্রিয়। আজ সকলের শ্রদ্ধা জোশী এবং মনোজ কুমার শর্মার প্রেমের গল্প থেকে অনুপ্রেরণা নেওয়া উচিত কারণ তাঁরা দুজনই কঠিন সময়ে একসঙ্গে পাশে দাঁড়িয়েছেন। মনোজ যখন তাঁর ইউপিএসসি প্রস্তুতিতে ব্যর্থ হচ্ছিলেন, তখনও শ্রদ্ধা তাঁকে ছাড়েননি।

Love Story: বিয়ের এক বছরের মধ্যেই ইন্দিরা গান্ধির থেকে মন উঠেছিল ফিরোজের, প্রেমে পড়েছিলেন অন্য ধর্মের সুন্দরীর সঙ্গে, তারপর…

জওহরলাল নেহরুর মেয়ে ইন্দিরা বিয়ের বিরোধিতা করেছিলেন, ফিরোজ গান্ধির সঙ্গে ইন্দিরার বিয়েটা মোটেই পছন্দ ছিল না নেহেরুর।  ইন্দিরা-ফিরোজ দুজনেই লন্ডনে পড়ার সময় প্রেমে পড়েন এবং বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু নেহেরু মেয়ের  বিয়েতে রাজি হননি। কিন্তু, ইন্দিরা তাঁর বাবার কথা শোনেননি।
জওহরলাল নেহরুর মেয়ে ইন্দিরা বিয়ের বিরোধিতা করেছিলেন, ফিরোজ গান্ধির সঙ্গে ইন্দিরার বিয়েটা মোটেই পছন্দ ছিল না নেহেরুর।  ইন্দিরা-ফিরোজ দুজনেই লন্ডনে পড়ার সময় প্রেমে পড়েন এবং বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু নেহেরু মেয়ের  বিয়েতে রাজি হননি। কিন্তু, ইন্দিরা তাঁর বাবার কথা শোনেননি।
১৯৪২ সালে, ইন্দিরা গান্ধি একজন পারসি ফিরোজ গান্ধীকে বিয়ে করেন। কিন্তু বিয়ের এক বছর পর থেকেই তাদের সম্পর্কের অবনতি হতে থাকে। ইন্দিরা গান্ধি তার স্বামী ফিরোজকে ছেড়ে বাবা জওহরলাল নেহরুর সঙ্গে থাকতে শুরু করেন। ফিরোজ গান্ধি লখনউতে থাকতেন এবং ন্যাশনাল হেরাল্ড পত্রিকার কাজ দেখাশোনা করতেন।
১৯৪২ সালে, ইন্দিরা গান্ধি একজন পারসি ফিরোজ গান্ধীকে বিয়ে করেন। কিন্তু বিয়ের এক বছর পর থেকেই তাদের সম্পর্কের অবনতি হতে থাকে। ইন্দিরা গান্ধি তার স্বামী ফিরোজকে ছেড়ে বাবা জওহরলাল নেহরুর সঙ্গে থাকতে শুরু করেন। ফিরোজ গান্ধি লখনউতে থাকতেন এবং ন্যাশনাল হেরাল্ড পত্রিকার কাজ দেখাশোনা করতেন।
ফিরোজ গান্ধি এক মুসলিম মহিলাকে বিয়ে করতে চেয়েছিলেনইন্দিরা যখন তাঁর থেকে আলাদা থাকতে শুরু করেন, তখন তাঁর নাম জড়িয়ে যায় বহু মহিলার সঙ্গে। প্রবীণ সাংবাদিক কুমি কাপুরের লেখা "দ্য টাটাস, ফ্রেডি মার্কারি অ্যান্ড আদার বাওয়াস" বইতে ফিরোজের এইসব বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের গল্প লেখা রয়েছে৷ একটি প্রেমে এতটাই মাতোয়ারা হয়েছিলেন ফিরোজ গান্ধি যে সরকারিভাবে ইন্দিরা গান্ধিকে ডিভোর্স  দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন এবং তারপর লখনউতে একজন মুসলিম মহিলাকে বিয়ে করতে চেয়েছিলেন৷ শোনা যায় সেই মুসলিম মহিলা ছিলেন  অল্পবয়সী এবং খুব সুন্দরী।
ফিরোজ গান্ধি এক মুসলিম মহিলাকে বিয়ে করতে চেয়েছিলেন
ইন্দিরা যখন তাঁর থেকে আলাদা থাকতে শুরু করেন, তখন তাঁর নাম জড়িয়ে যায় বহু মহিলার সঙ্গে। প্রবীণ সাংবাদিক কুমি কাপুরের লেখা “দ্য টাটাস, ফ্রেডি মার্কারি অ্যান্ড আদার বাওয়াস” বইতে ফিরোজের এইসব বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের গল্প লেখা রয়েছে৷ একটি প্রেমে এতটাই মাতোয়ারা হয়েছিলেন ফিরোজ গান্ধি যে সরকারিভাবে ইন্দিরা গান্ধিকে ডিভোর্স  দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন এবং তারপর লখনউতে একজন মুসলিম মহিলাকে বিয়ে করতে চেয়েছিলেন৷ শোনা যায় সেই মুসলিম মহিলা ছিলেন  অল্পবয়সী এবং খুব সুন্দরী।
পন্ডিত নেহেরু কী বলেছিলেন?বইটিতে বলা হয়েছে, ফিরোজের এই প্রেমের সম্পর্কের কথা জওহরলাল নেহরু যখন বিষয়টি জানতে পারেন, তখন তিনি অত্যন্ত ক্ষুব্ধ হয়েছিলেন৷
পন্ডিত নেহেরু কী বলেছিলেন?
বইটিতে বলা হয়েছে, ফিরোজের এই প্রেমের সম্পর্কের কথা জওহরলাল নেহরু যখন বিষয়টি জানতে পারেন, তখন তিনি অত্যন্ত ক্ষুব্ধ হয়েছিলেন৷
সিনিয়র সাংবাদিক রশিদ কিদওয়াইও এক সাক্ষাৎকারে এই খবরটিকে সত্যি বলে দাবি  করেছেন। কিদওয়াই বলেন, ফিরোজ গান্ধি বুদ্ধিমান, সুমিষ্টভাষী এবং খুবই রসিক  ছিলেন। তিনি বলেছিলেন এই গুণগুলির কারণে মহিলারা খুবই সহজেই তাঁর  প্রতি আকৃষ্ট হতেন। নেহরু পরিবারের এক মেয়ের সঙ্গে তার সম্পর্কের গুজব ছিল যে সে সময় তিনি ন্যাশনাল হেরাল্ডে কাজ করেছিল। উত্তর প্রদেশের একজন প্রবীণ মুসলিম মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গেও তাঁর সম্পর্ক ছিল৷ যা নিয়ে প্রচুর গসিপও তৈরি হয়েছিল সেই সময়ে৷  নেহরু একজন ঘনিষ্ঠ বন্ধুকে বুঝিয়ে পাঠিয়েছিলেন বিষয়টি বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য৷
সিনিয়র সাংবাদিক রশিদ কিদওয়াইও এক সাক্ষাৎকারে এই খবরটিকে সত্যি বলে দাবি  করেছেন। কিদওয়াই বলেন, ফিরোজ গান্ধি বুদ্ধিমান, সুমিষ্টভাষী এবং খুবই রসিক  ছিলেন। তিনি বলেছিলেন এই গুণগুলির কারণে মহিলারা খুবই সহজেই তাঁর  প্রতি আকৃষ্ট হতেন। নেহরু পরিবারের এক মেয়ের সঙ্গে তার সম্পর্কের গুজব ছিল যে সে সময় তিনি ন্যাশনাল হেরাল্ডে কাজ করেছিল। উত্তর প্রদেশের একজন প্রবীণ মুসলিম মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গেও তাঁর সম্পর্ক ছিল৷ যা নিয়ে প্রচুর গসিপও তৈরি হয়েছিল সেই সময়ে৷  নেহরু একজন ঘনিষ্ঠ বন্ধুকে বুঝিয়ে পাঠিয়েছিলেন বিষয়টি বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য৷
কিদওয়াই বলেছিলেন যে পন্ডিত নেহেরু যখন ফিরোজ গান্ধি এবং যুবতী মুসলিম মহিলার সম্পর্কের বিষয়ে  তখনিই রফি আহমেদ কিদওয়াইকে ডেকে পাঠান, যিনি কেন্দ্রীয় সরকারের একজন মন্ত্রী ছিলেন। রফি আহমেদ কিদওয়াই যখন মুসলিম মন্ত্রী, তাঁর মেয়ে এবং ফিরোজকে নেহরুর মত জানান এবং এই এক্সট্রা ম্যারিটাল অ্যাফেয়ার থেকে জামাইকে নিরস্ত করেন৷
কিদওয়াই বলেছিলেন যে পন্ডিত নেহেরু যখন ফিরোজ গান্ধি এবং যুবতী মুসলিম মহিলার সম্পর্কের বিষয়ে  তখনিই রফি আহমেদ কিদওয়াইকে ডেকে পাঠান, যিনি কেন্দ্রীয় সরকারের একজন মন্ত্রী ছিলেন। রফি আহমেদ কিদওয়াই যখন মুসলিম মন্ত্রী, তাঁর মেয়ে এবং ফিরোজকে নেহরুর মত জানান এবং এই এক্সট্রা ম্যারিটাল অ্যাফেয়ার থেকে জামাইকে নিরস্ত করেন৷
ফিরোজ গান্ধির জীবনী- 'ফিরোজ: দ্য ফরগটেন গান্ধি'-তে লেখক বার্টিল ফক লিখেছেন যে ফিরোজ যত বেশি তার বিষয়গুলি লুকানোর চেষ্টা করেছিলেন, ততই তিনি সেগুলি সামনে চলে আসত৷
ফিরোজ গান্ধির জীবনী- ‘ফিরোজ: দ্য ফরগটেন গান্ধি’-তে লেখক বার্টিল ফক লিখেছেন যে ফিরোজ যত বেশি তার বিষয়গুলি লুকানোর চেষ্টা করেছিলেন, ততই তিনি সেগুলি সামনে চলে আসত৷
স্ত্রী-র  থেকে দূরত্ব১৯৫৫তে ইন্দিরা গান্ধি প্রথমবারের মতো কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটি এবং কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিটির সদস্য হন, লিখেছেন বার্টিল ফক। একই সঙ্গে ফিরোজ গান্ধী দলের দুর্নীতির প্রসঙ্গও সামনে এনেছিলেন। এতে তাঁদের সম্পর্কের আরও অবনতি হয়। ফিরোজ গান্ধি মারা যান ১৯৬০ সালে। তার মৃত্যুর ১৫ বছর পরে ইন্দিরা গান্ধি প্রধানমন্ত্রী হন।
স্ত্রী-র  থেকে দূরত্ব
১৯৫৫তে ইন্দিরা গান্ধি প্রথমবারের মতো কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটি এবং কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিটির সদস্য হন, লিখেছেন বার্টিল ফক। একই সঙ্গে ফিরোজ গান্ধী দলের দুর্নীতির প্রসঙ্গও সামনে এনেছিলেন। এতে তাঁদের সম্পর্কের আরও অবনতি হয়। ফিরোজ গান্ধি মারা যান ১৯৬০ সালে। তার মৃত্যুর ১৫ বছর পরে ইন্দিরা গান্ধি প্রধানমন্ত্রী হন।