সাইক্লোনিক সার্কুলেশন উত্তরপূর্ব অসমে বিস্তৃত রয়েছে , ইস্ট-ওয়েস্ট ট্রফ বিস্তৃত রয়েছে উত্তরপ্রদেশ থেকে অসম পর্যন্ত৷ যা নিম্ন ট্রপোস্ফিয়ার স্তর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে৷ মৌসুমী অক্ষরেখা রাজস্থান থেকে শুরু হয়ে জয়সলমীর, কোটা শিবপুরি ডালটনগঞ্জ হয়ে পুরুলিয়া কাঁথি পর্যন্ত বিস্তৃত।এরপর দক্ষিণ পূর্ব দিকে মধ্য বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত। উত্তর প্রদেশ থেকে আসাম পর্যন্ত একে অক্ষরেখা রয়েছে যেটি বিহার এবং উত্তরবঙ্গের উপর দিয়ে গেছে।বৃহস্পতিবার থেকে শনিবার কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই বজ্র-বিদ্যুৎ- সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা বাড়বে। বজ্র-বিদ্যুৎ- সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস; সঙ্গে বজ্রপাতের আশঙ্কা থাকবে।উত্তরবঙ্গে দুর্যোগের পূর্বাভাস থাকছেই। বুধবার থেকে বৃষ্টির পরিমাণ আরও বাড়তে পারে উত্তরবঙ্গে। সেক্ষেত্রে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির সতর্কতা জারি করা হয়েছে বিভিন্ন জেলায়।প্রবল বৃষ্টি হতে পারে দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি ও আলিপুরদুয়ার জেলায়। ২০০ মিলিমিটারেরও বেশি বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। পাশাপাশি কালিম্পং ও কোচবিহার জেলাতে অতি ভারী বৃষ্টির সতর্কতা থাকছে।এরপর পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ, নদিয়া জেলায় বজ্র-বিদ্যুৎ সহ হালকা মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা কিছুটা বেশি থাকবে।এরপর বৃহস্পতিবার ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির সতর্কতা থাকছে আলিপুরদুয়ার জেলায়। পাশাপাশি দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি ও কোচবিহার জেলাতেও অতি ভারী বৃষ্টির সতর্কতা জারি করেছে হাওয়া অফিস।পরেরদিন অর্থাৎ শুক্রবার ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির সতর্কতা রয়েছে দার্জিলিং, আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি জেলায়। একইসঙ্গে ভারী বৃষ্টি হতে পারে কোচবিহার ও কালিম্পঙে।এরপর সপ্তাহান্তে শনিবার ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার ও জলপাইগুড়িতে। উত্তরবঙ্গের সব জেলায় ভারি বৃষ্টি হওয়ার ফলে নদীর জলস্তর বেড়ে যাওয়া, ধসের আশঙ্কাও থাকছে।
