প্রতি মাসে ৩ হাজার টাকা বিনিয়োগ করুন, অবসরে পাবেন ১ কোটি টাকা, কীভাবে দেখুন

মোটা টাকা জমাতে চাইলে বিপুল বিনিয়োগ করতে হবে, এর কোনও মানে নেই। বরং মাসে মাত্র ৩ হাজার টাকা জমিয়েও কোটি টাকা রিটার্ন পাওয়া যায়। না, ভুরু কোঁচকানোর কিছু নেই। এটা সত্যি। এই প্রতিবেদনে অঙ্ক কষে সেই হিসেবই দেখানো হল।
মোটা টাকা জমাতে চাইলে বিপুল বিনিয়োগ করতে হবে, এর কোনও মানে নেই। বরং মাসে মাত্র ৩ হাজার টাকা জমিয়েও কোটি টাকা রিটার্ন পাওয়া যায়। না, ভুরু কোঁচকানোর কিছু নেই। এটা সত্যি। এই প্রতিবেদনে অঙ্ক কষে সেই হিসেবই দেখানো হল।
বাজারে শত শত বিনিয়োগ বিকল্প রয়েছে। এগুলির অধিকাংশই মার্কেট লিঙ্কড এবং গ্যারান্টিযুক্ত রিটার্ন প্রদান করে। অবসরকালীন বয়সে মোটা টাকা জমাতে এই বিনিয়োগ বিকল্পগুলির জুড়ি নেই। মিউচুয়াল ফান্ড সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান এর মধ্যে অন্যতম।
বাজারে শত শত বিনিয়োগ বিকল্প রয়েছে। এগুলির অধিকাংশই মার্কেট লিঙ্কড এবং গ্যারান্টিযুক্ত রিটার্ন প্রদান করে। অবসরকালীন বয়সে মোটা টাকা জমাতে এই বিনিয়োগ বিকল্পগুলির জুড়ি নেই। মিউচুয়াল ফান্ড সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান এর মধ্যে অন্যতম।
মার্কেট লিঙ্কড বিনিয়োগে চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ পাওয়া যায়। অর্থাৎ শুধু বিনিয়োগ করা পরিমাণের উপর নয়, সামগ্রিক কর্পাসের উপর সুদ মেলে। কেউ যদি মাসে ৩ হাজার টাকার এসআইপি করেন তাহলেও ১২ শতাংশ রিটার্ন ধরে ১ কোটি টাকা হাতে আসতে পারে।
মার্কেট লিঙ্কড বিনিয়োগে চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ পাওয়া যায়। অর্থাৎ শুধু বিনিয়োগ করা পরিমাণের উপর নয়, সামগ্রিক কর্পাসের উপর সুদ মেলে। কেউ যদি মাসে ৩ হাজার টাকার এসআইপি করেন তাহলেও ১২ শতাংশ রিটার্ন ধরে ১ কোটি টাকা হাতে আসতে পারে।
কী করতে হবে: বিনিয়োগকারীকে মিউচুয়াল ফান্ডে মাসিক এসআইপি করতে হবে। সেটা একটি মিউচুয়াল ফান্ড হতে পারে কিংবা একাধিক। এক বছরেরও বেশি সময় ধরে স্টক মার্কেট ভাল পারফরম্যান্স করার পর থেকে মিউচুয়াল ফান্ড প্রচুর রিটার্ন দিচ্ছে। যেহেতু মিউচুয়াল ফান্ডের টাকাও শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করা হয়, তাই এক বছরেরও বেশি সময় ধরে এমন রিটার্ন মিলছে।
কী করতে হবে: বিনিয়োগকারীকে মিউচুয়াল ফান্ডে মাসিক এসআইপি করতে হবে। সেটা একটি মিউচুয়াল ফান্ড হতে পারে কিংবা একাধিক। এক বছরেরও বেশি সময় ধরে স্টক মার্কেট ভাল পারফরম্যান্স করার পর থেকে মিউচুয়াল ফান্ড প্রচুর রিটার্ন দিচ্ছে। যেহেতু মিউচুয়াল ফান্ডের টাকাও শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করা হয়, তাই এক বছরেরও বেশি সময় ধরে এমন রিটার্ন মিলছে।
একটি এসআইপি-তে টানা ৩০ বছর ধরে যদি কেউ ৩ হাজার টাকা বিনিয়োগ করে যান তাহলে তাঁর মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ১০.৮০ লাখ টাকা। এক্ষেত্রে ১২ শতাংশ বার্ষিক রিটার্ন ধরে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন লাভ হবে ৯৫.১ লক্ষ টাকা। ম্যাচিউরিটিতে হাতে আসবে ১.০৫ কোটি টাকা।
একটি এসআইপি-তে টানা ৩০ বছর ধরে যদি কেউ ৩ হাজার টাকা বিনিয়োগ করে যান তাহলে তাঁর মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ১০.৮০ লাখ টাকা। এক্ষেত্রে ১২ শতাংশ বার্ষিক রিটার্ন ধরে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন লাভ হবে ৯৫.১ লক্ষ টাকা। ম্যাচিউরিটিতে হাতে আসবে ১.০৫ কোটি টাকা।
৩০ বছর দীর্ঘ সময়। তাই কেউ যদি ২৫ বছর বয়সে বিনিয়োগ শুরু করেন তাহলে ৫৫ বছর বয়সের মধ্যেই তিনি ১.০৫ কোটি টাকার মালিক হতে পারবেন। এখন ৩০ বছরে আয় বাড়বে।
৩০ বছর দীর্ঘ সময়। তাই কেউ যদি ২৫ বছর বয়সে বিনিয়োগ শুরু করেন তাহলে ৫৫ বছর বয়সের মধ্যেই তিনি ১.০৫ কোটি টাকার মালিক হতে পারবেন। এখন ৩০ বছরে আয় বাড়বে।
সেই অনুযায়ী যদি বিনিয়োগের পরিমাণ ১০ শতাংশ বাড়ানো হয় তাহলে ২ হাজার টাকার মাসিক এসআইপিতেই ১ কোটি টাকার বেশি কর্পাস জমা হয়ে যাবে। এর জন্য স্টেপ আপ এসআইপি বেছে নিতে হবে এবং প্রতি বছর এসআইপি-র পরিমাণ ১০ শতাংশ করে বাড়াতে হবে।
সেই অনুযায়ী যদি বিনিয়োগের পরিমাণ ১০ শতাংশ বাড়ানো হয় তাহলে ২ হাজার টাকার মাসিক এসআইপিতেই ১ কোটি টাকার বেশি কর্পাস জমা হয়ে যাবে। এর জন্য স্টেপ আপ এসআইপি বেছে নিতে হবে এবং প্রতি বছর এসআইপি-র পরিমাণ ১০ শতাংশ করে বাড়াতে হবে।