Investment Tips: হাতে ১ কোটি টাকা আছে? এই ৫ জায়গায় টাকা রাখলে মাসিক রোজগার নিয়ে ভাবতে হবে না !

হাতে ১ কোটি টাকা আছে। এখন মাসিক আয়ের জন্য সেই টাকা কোথায় বিনিয়োগ করা উচিত? সন্দেহ নেই যে বুঝেশুনে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। কারণ ১ কোটি অনেক টাকা। আর মাসিক আয়ের জন্য বিনিয়োগ করলে সঠিক জায়গায় বিনিয়োগ করা গুরুত্বপূর্ণ।
হাতে ১ কোটি টাকা আছে। এখন মাসিক আয়ের জন্য সেই টাকা কোথায় বিনিয়োগ করা উচিত? সন্দেহ নেই যে বুঝেশুনে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। কারণ ১ কোটি অনেক টাকা। আর মাসিক আয়ের জন্য বিনিয়োগ করলে সঠিক জায়গায় বিনিয়োগ করা গুরুত্বপূর্ণ।
ডেবট মিউচুয়াল ফান্ড: সিস্টেমেটিক উইথড্রয়াল প্ল্যানে মিউচুয়াল ফান্ডে একসঙ্গে পুরো টাকা বিনিয়োগ করতে হয়। পরিবর্তে প্রতি মাসে সুদ সমেত টাকা গ্রাহককে দেওয়া হয়। এসডব্লিউপি-তে সাধারণত ডেবট মিউচুয়াল ফান্ডেই বিনিয়োগ করা হয়।
ডেবট মিউচুয়াল ফান্ড: সিস্টেমেটিক উইথড্রয়াল প্ল্যানে মিউচুয়াল ফান্ডে একসঙ্গে পুরো টাকা বিনিয়োগ করতে হয়। পরিবর্তে প্রতি মাসে সুদ সমেত টাকা গ্রাহককে দেওয়া হয়। এসডব্লিউপি-তে সাধারণত ডেবট মিউচুয়াল ফান্ডেই বিনিয়োগ করা হয়।
এতে বিনিয়োগ করলে পোর্টফোলিোতে বৈচিত্র আসবে। তাছাড়া পেশাদার ফান্ড ম্যানেজাররা বিনিয়োগ দেখভাল করবেন। যে কোনও সময় বিনিয়োগ তুলে নেওয়াও যায়। কিন্তু অসুবিধা হল, এসডব্লিউপিতে বিনিয়োগে ঝুঁকি রয়েছে।
এতে বিনিয়োগ করলে পোর্টফোলিোতে বৈচিত্র আসবে। তাছাড়া পেশাদার ফান্ড ম্যানেজাররা বিনিয়োগ দেখভাল করবেন। যে কোনও সময় বিনিয়োগ তুলে নেওয়াও যায়। কিন্তু অসুবিধা হল, এসডব্লিউপিতে বিনিয়োগে ঝুঁকি রয়েছে।
ফিক্সড ডিপোজিট: নিরাপত্তা এবং নিশ্চিত রিটার্নের জন্য ফিক্সড ডিপোজিট সবচেয়ে জনপ্রিয় বিনিয়োগ মাধ্যম। যে কোনও ব্যাঙ্ক বা পোস্ট অফিসে এফডি অ্যাকাউন্ট খোলা যায়। মেয়াদ ৭ দিন থেকে ১০ বছর।
ফিক্সড ডিপোজিট: নিরাপত্তা এবং নিশ্চিত রিটার্নের জন্য ফিক্সড ডিপোজিট সবচেয়ে জনপ্রিয় বিনিয়োগ মাধ্যম। যে কোনও ব্যাঙ্ক বা পোস্ট অফিসে এফডি অ্যাকাউন্ট খোলা যায়। মেয়াদ ৭ দিন থেকে ১০ বছর।
এফডি-র সঙ্গে বাজারের কোনও সম্পর্ক নেই। ফলে গ্রাহক নিশ্চিত সুদ পান। পছন্দ অনুযায়ী মেয়াদ বেছে নেওয়ার সুবিধাও রয়েছে। কিন্তু অসুবিধাও এটাই। বাজার উঠলে তার লাভ গ্রাহক পাবেন না। অন্যান্য বিনিয়োগের তুলনায় রিটার্নও কম।
এফডি-র সঙ্গে বাজারের কোনও সম্পর্ক নেই। ফলে গ্রাহক নিশ্চিত সুদ পান। পছন্দ অনুযায়ী মেয়াদ বেছে নেওয়ার সুবিধাও রয়েছে। কিন্তু অসুবিধাও এটাই। বাজার উঠলে তার লাভ গ্রাহক পাবেন না। অন্যান্য বিনিয়োগের তুলনায় রিটার্নও কম।
পি২পি লেন্ডিং: বন্ধুবান্ধব, আত্মীয়স্বজন পাশে না দাঁড়ালে বাধ্য হয়েই ব্যাঙ্ক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ নিতে হয়। এখানেই আসে পি২পি লেন্ডিং। এখানে ঋণদাতা ব্যক্তির সঙ্গে ঋণগ্রহীতা সরাসরি যুক্ত হন। ব্যাঙ্ক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান মাঝখানে থাকে না। বিনিয়োগকারী ঋণগ্রহীতাদের টাকা ধার দিয়ে মাসিক রিটার্ন পেতে পারেন।
পি২পি লেন্ডিং: বন্ধুবান্ধব, আত্মীয়স্বজন পাশে না দাঁড়ালে বাধ্য হয়েই ব্যাঙ্ক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ নিতে হয়। এখানেই আসে পি২পি লেন্ডিং। এখানে ঋণদাতা ব্যক্তির সঙ্গে ঋণগ্রহীতা সরাসরি যুক্ত হন। ব্যাঙ্ক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান মাঝখানে থাকে না। বিনিয়োগকারী ঋণগ্রহীতাদের টাকা ধার দিয়ে মাসিক রিটার্ন পেতে পারেন।
এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হল, স্থির আয়ের বিনিয়োগ বিকল্পের তুলনায় রিটার্ন বেশি পাওয়া যায়। কিন্তু অসুবিধা হল, ঋণগ্রহীতার ঋণখেলাপি হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।
এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হল, স্থির আয়ের বিনিয়োগ বিকল্পের তুলনায় রিটার্ন বেশি পাওয়া যায়। কিন্তু অসুবিধা হল, ঋণগ্রহীতার ঋণখেলাপি হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।
পোস্ট অফিস মান্থলি ইনকাম স্কিম: মাসিক আয়ের জন্য অনেকেই পোস্ট অফিস মান্থলি ইনকাম স্কিমে বিনিয়োগ করেন। সুদের টাকা প্রতি মাসে মেলে। সিঙ্গল অ্যাকাউন্টে সর্বোচ্চ ৯ লাখ এবং জয়েন্ট অ্যাকাউন্টে সর্বোচ্চ ১৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করা যায়।
পোস্ট অফিস মান্থলি ইনকাম স্কিম: মাসিক আয়ের জন্য অনেকেই পোস্ট অফিস মান্থলি ইনকাম স্কিমে বিনিয়োগ করেন। সুদের টাকা প্রতি মাসে মেলে। সিঙ্গল অ্যাকাউন্টে সর্বোচ্চ ৯ লাখ এবং জয়েন্ট অ্যাকাউন্টে সর্বোচ্চ ১৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করা যায়।
এখানে মূলধন সুরক্ষিত থাকে। মেয়াদ শেষে জমা টাকা আবার ফেরত পান গ্রাহক। তাছাড়া রিটার্নো নিশ্চিত। কিন্তু অসুবিধা হল, বিনিয়োগের সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। তার বেশি বিনিয়োগ করা যাবে না।
এখানে মূলধন সুরক্ষিত থাকে। মেয়াদ শেষে জমা টাকা আবার ফেরত পান গ্রাহক। তাছাড়া রিটার্নো নিশ্চিত। কিন্তু অসুবিধা হল, বিনিয়োগের সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। তার বেশি বিনিয়োগ করা যাবে না।
রিয়েল এস্টেট: রিয়েল এস্টেটে জমি বা বাড়িতে বিনিয়োগ করা যায়। ভাড়া বা লিজ থেকে রোজগার করতে পারেন বিনিয়োগকারী। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সম্পত্তির মূল্য বাড়ে। ভাড়া বাড়ে। ফলে আয়ও বাড়ে।
রিয়েল এস্টেট: রিয়েল এস্টেটে জমি বা বাড়িতে বিনিয়োগ করা যায়। ভাড়া বা লিজ থেকে রোজগার করতে পারেন বিনিয়োগকারী। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সম্পত্তির মূল্য বাড়ে। ভাড়া বাড়ে। ফলে আয়ও বাড়ে।