Tag Archives: Investment and Returns

LIC Policy: প্রতি মাসে ১ লাখ টাকা পেনশন চান? LIC-র এই পলিসিতে বিনিয়োগ করলে অবসরের চিন্তা করতে হবে না

অবসরের পর আয় কোথা থেকে আসবে? দৈনন্দিন খরচ চলবে কীভাবে? এর জন্যই রয়েছে পেনশন স্কিম। মোটা টাকা দিয়ে অ্যানুইটি প্ল্যান কিনতে হয়। বদলে প্রতি মাসে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা দেয় কোম্পানি।
অবসরের পর আয় কোথা থেকে আসবে? দৈনন্দিন খরচ চলবে কীভাবে? এর জন্যই রয়েছে পেনশন স্কিম। মোটা টাকা দিয়ে অ্যানুইটি প্ল্যান কিনতে হয়। বদলে প্রতি মাসে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা দেয় কোম্পানি।
বিশেষজ্ঞরা বলেন, শুধুমাত্র সঞ্চয়ের উপর ভরসা করে অবসর জীবন কাটবে না। কারণ পর্যাপ্ত রিটার্ন নাও মিলতে পারে। এর সঙ্গে যোগ হবে মুদ্রাস্ফীতি। তাই সঠিক জায়গায় বিনিয়োগ করা উচিত। এখানে এলআইসি-র কিছু পেনশন প্ল্যানের হদিশ দেওয়া হল।
বিশেষজ্ঞরা বলেন, শুধুমাত্র সঞ্চয়ের উপর ভরসা করে অবসর জীবন কাটবে না। কারণ পর্যাপ্ত রিটার্ন নাও মিলতে পারে। এর সঙ্গে যোগ হবে মুদ্রাস্ফীতি। তাই সঠিক জায়গায় বিনিয়োগ করা উচিত। এখানে এলআইসি-র কিছু পেনশন প্ল্যানের হদিশ দেওয়া হল।
প্রতি মাসে মিলবে ১ লাখ টাকা পেনশন: এলআইসি-র এমন কিছু স্কিম রয়েছে যেখানে কম টাকা বিনিয়োগ করেও ভাল রিটার্ন পাওয়া যায়। ফলে অবসর জীবনের জন্য নিশ্চন্তে কাটাতে পারেন গ্রাহক। এলআইসি দেশের সুপরিচিত জীবন বিমা কোম্পানি। বেশ কিছু স্কিম রয়েছে যেখানে বিনিয়োগ করে গ্রাহক প্রতি মাসে ১ লাখ টাকা পেনশন পেতে পারেন।
প্রতি মাসে মিলবে ১ লাখ টাকা পেনশন: এলআইসি-র এমন কিছু স্কিম রয়েছে যেখানে কম টাকা বিনিয়োগ করেও ভাল রিটার্ন পাওয়া যায়। ফলে অবসর জীবনের জন্য নিশ্চন্তে কাটাতে পারেন গ্রাহক। এলআইসি দেশের সুপরিচিত জীবন বিমা কোম্পানি। বেশ কিছু স্কিম রয়েছে যেখানে বিনিয়োগ করে গ্রাহক প্রতি মাসে ১ লাখ টাকা পেনশন পেতে পারেন।
এলআইসি জীবন উৎসব প্ল্যান: এলআইসি সম্প্রতি জীবন উৎসব প্ল্যান নামে নতুন পলিসি নিয়ে এসেছে। নিশ্চিত রিটার্ন মেলে। সীমিত সময়ের জন্য প্রিমিয়াম দিতে হয়। এর সঙ্গে গ্রাহক ১০ শতাংশ আয়ের সুবিধাও পান। এই পলিসিতে ৫ থেকে ১৬ বছরের জন্য প্রিমিয়াম দিতে হয়। মেয়াদ শেষে প্রতি মাসে ১ লাখ টাকা পেনশন মেলে।
এলআইসি জীবন উৎসব প্ল্যান: এলআইসি সম্প্রতি জীবন উৎসব প্ল্যান নামে নতুন পলিসি নিয়ে এসেছে। নিশ্চিত রিটার্ন মেলে। সীমিত সময়ের জন্য প্রিমিয়াম দিতে হয়। এর সঙ্গে গ্রাহক ১০ শতাংশ আয়ের সুবিধাও পান। এই পলিসিতে ৫ থেকে ১৬ বছরের জন্য প্রিমিয়াম দিতে হয়। মেয়াদ শেষে প্রতি মাসে ১ লাখ টাকা পেনশন মেলে।
বিমার সঙ্গে নিশ্চিত রিটার্ন: এলআইসি জীবন উৎসব প্ল্যান পলিসি হোল্ডার ডেথ বেনিফিটের সুবিধাও পান। অর্থাৎ পলিসি চলাকালীন পলিসি হোল্ডারের মৃত্যু হলে প্রাথমিক পরিমাণ বা বার্ষিক প্রিমিয়ামের ৭ গুণ, যেটা বেশি হয়, দেওয়া হয়। এছাড়া পলিসি হোল্ডার যদি দীর্ঘ সময়ের জন্য পলিসি চালিয়ে যেতে চান, তাহলে আয় হিসেবে মূল বিমা করা অর্থের ১০ শতাংশ দেওয়া হয়।
বিমার সঙ্গে নিশ্চিত রিটার্ন: এলআইসি জীবন উৎসব প্ল্যান পলিসি হোল্ডার ডেথ বেনিফিটের সুবিধাও পান। অর্থাৎ পলিসি চলাকালীন পলিসি হোল্ডারের মৃত্যু হলে প্রাথমিক পরিমাণ বা বার্ষিক প্রিমিয়ামের ৭ গুণ, যেটা বেশি হয়, দেওয়া হয়। এছাড়া পলিসি হোল্ডার যদি দীর্ঘ সময়ের জন্য পলিসি চালিয়ে যেতে চান, তাহলে আয় হিসেবে মূল বিমা করা অর্থের ১০ শতাংশ দেওয়া হয়।
এখন প্রশ্ন হল, এত সুবিধা দেওয়া হচ্ছে যখন, প্রিমিয়ামও নিশ্চয় বেশি দিতে হবে। এলআইসি জীবন উৎসব প্ল্যানে বয়স এবং আর্থিক অবস্থার উপর নির্ভর করে প্রিমিয়াম নির্ধারিত হয়। যদি কারও বয়স ২৫ বছর হয় এবং তিনি ১০ লক্ষ টাকার বিমা চান এবং ১২ বছর প্রিমিয়াম দেন, তাহলে তাঁকে ২৫ বছর থেকে ৩৬ বছর পর্যন্ত প্রিমিয়াম দিতে হবে।
এখন প্রশ্ন হল, এত সুবিধা দেওয়া হচ্ছে যখন, প্রিমিয়ামও নিশ্চয় বেশি দিতে হবে। এলআইসি জীবন উৎসব প্ল্যানে বয়স এবং আর্থিক অবস্থার উপর নির্ভর করে প্রিমিয়াম নির্ধারিত হয়। যদি কারও বয়স ২৫ বছর হয় এবং তিনি ১০ লক্ষ টাকার বিমা চান এবং ১২ বছর প্রিমিয়াম দেন, তাহলে তাঁকে ২৫ বছর থেকে ৩৬ বছর পর্যন্ত প্রিমিয়াম দিতে হবে।
প্রথম বছরে ৯২,৫৩৫ টাকা এবং দ্বিতীয় বছর থেকে ১২ বছর ৯০৫৪২ টাকা প্রিমিয়াম দিতে হবে। এরপর ৩৯ বছর থেকে ১০০ বছর পর্যন্ত টানা এক লাখ টাকা প্রিমিয়াম পাবেন পলিসি হোল্ডার।
প্রথম বছরে ৯২,৫৩৫ টাকা এবং দ্বিতীয় বছর থেকে ১২ বছর ৯০৫৪২ টাকা প্রিমিয়াম দিতে হবে। এরপর ৩৯ বছর থেকে ১০০ বছর পর্যন্ত টানা এক লাখ টাকা প্রিমিয়াম পাবেন পলিসি হোল্ডার।

SBI FD না কি মিউচুয়াল ফান্ড, কোথায় ৩, ৫, ৭ এবং ১০ বছরে বেশি রিটার্ন আসতে পারে?

স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া বিগত ২৭ ডিসেম্বর, ২০২৩ সালে ২ কোটি টাকার নিচে আমানতের উপর তার স্থায়ী সুদের হার পরিবর্তন করেছে। এক বছরের কম বিনিয়োগ সীমা এবং ৩ থেকে ৫ বছরের মধ্যে বিনিয়োগকারীরা সংশোধিত SBI FD হারের সবচেয়ে বেশি সুবিধাভোগী৷ ফলস্বরূপ, SBI FD-তে বিনিয়োগকারীরা আরও ধনী হবেন, কারণ তাঁরা উচ্চতর রিটার্ন পাবে। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক SBI FD না মিউচুয়াল ফান্ড, কোন বিনিয়োগ বিকল্প ৩, ৫, ৭ এবং ১০ বছরে আরও ভাল রিটার্ন দিতে পারে।
স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া বিগত ২৭ ডিসেম্বর, ২০২৩ সালে ২ কোটি টাকার নিচে আমানতের উপর তার স্থায়ী সুদের হার পরিবর্তন করেছে। এক বছরের কম বিনিয়োগ সীমা এবং ৩ থেকে ৫ বছরের মধ্যে বিনিয়োগকারীরা সংশোধিত SBI FD হারের সবচেয়ে বেশি সুবিধাভোগী৷ ফলস্বরূপ, SBI FD-তে বিনিয়োগকারীরা আরও ধনী হবেন, কারণ তাঁরা উচ্চতর রিটার্ন পাবে। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক SBI FD না মিউচুয়াল ফান্ড, কোন বিনিয়োগ বিকল্প ৩, ৫, ৭ এবং ১০ বছরে আরও ভাল রিটার্ন দিতে পারে।c
নিশ্চিত রিটার্ন এবং নির্দিষ্ট আয়ের জন্য বিনিয়োগকারীদের মধ্যে SBI FDগুলি বেশ জনপ্রিয়৷ যেহেতু একটি FD বাজার-সংযুক্ত নয়, তাই কম-ঝুঁকির ক্ষুধা সহ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে এটি একটি জনপ্রিয় বিনিয়োগ বিকল্প। সর্বনিম্ন ১০০০ টাকা পর্যন্ত ১০ বছর পর্যন্ত বিনিয়োগ করা যেতে পারে। অন্য দিকে, বিগত এক দশকে বিনিয়োগকারীদের ঐতিহাসিক রিটার্নের পরিপ্রেক্ষিতে, একটি সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান (এসআইপি) অর্থাৎ মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগও জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। মিউচুয়াল ফান্ডগুলি বাজার-সংযুক্ত এবং স্টক মার্কেটের কর্মক্ষমতার সঙ্গে তাদের মূল্য বৃদ্ধি বা হ্রাস হতে পারে।
নিশ্চিত রিটার্ন এবং নির্দিষ্ট আয়ের জন্য বিনিয়োগকারীদের মধ্যে SBI FDগুলি বেশ জনপ্রিয়৷ যেহেতু একটি FD বাজার-সংযুক্ত নয়, তাই কম-ঝুঁকির ক্ষুধা সহ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে এটি একটি জনপ্রিয় বিনিয়োগ বিকল্প। সর্বনিম্ন ১০০০ টাকা পর্যন্ত ১০ বছর পর্যন্ত বিনিয়োগ করা যেতে পারে। অন্য দিকে, বিগত এক দশকে বিনিয়োগকারীদের ঐতিহাসিক রিটার্নের পরিপ্রেক্ষিতে, একটি সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান (এসআইপি) অর্থাৎ মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগও জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। মিউচুয়াল ফান্ডগুলি বাজার-সংযুক্ত এবং স্টক মার্কেটের কর্মক্ষমতার সঙ্গে তাদের মূল্য বৃদ্ধি বা হ্রাস হতে পারে।
এসবিআই এফডি এবং মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগের ইতিবাচক এবং নেতিবাচক দিক রয়েছে। একটি এফডি বিনিয়োগকে সুরক্ষিত রাখে। মিউচুয়াল ফান্ডের বিনিয়োগ, এফডি-তে যা পাওয়া যেতে পারে তার থেকে বহুগুণ বেশি রিটার্ন দিতে পারে। তাই এক নজরে দেখে নেওয়া যাক কীভাবে SBI FD এবং মিউচুয়াল ফান্ডে একই পরিমাণ বিনিয়োগ ৩, ৫, ৭ এবং ১০ বছরে সম্পূর্ণ ভিন্ন ফলাফল দিতে পারে।
এসবিআই এফডি এবং মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগের ইতিবাচক এবং নেতিবাচক দিক রয়েছে। একটি এফডি বিনিয়োগকে সুরক্ষিত রাখে। মিউচুয়াল ফান্ডের বিনিয়োগ, এফডি-তে যা পাওয়া যেতে পারে তার থেকে বহুগুণ বেশি রিটার্ন দিতে পারে। তাই এক নজরে দেখে নেওয়া যাক কীভাবে SBI FD এবং মিউচুয়াল ফান্ডে একই পরিমাণ বিনিয়োগ ৩, ৫, ৭ এবং ১০ বছরে সম্পূর্ণ ভিন্ন ফলাফল দিতে পারে।
SBI FD বনাম মিউচুয়াল ফান্ড: ৩ বছরে ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ -তিন বছর থেকে পাঁচ বছরের কম সময়ের জন্য SBI FD সুদের হার হল ৬.৭৫ শতাংশ। সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য, এটি ৭.২৫ শতাংশ৷ অন্য দিকে, মিউচুয়াল ফান্ডে কোনও নির্দিষ্ট রিটার্ন নেই। যাই হোক, গণনার জন্য বার্ষিক ১২ শতাংশ রিটার্ন ধরে নেওয়া যেতে পারে।
SBI FD বনাম মিউচুয়াল ফান্ড: ৩ বছরে ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ –
তিন বছর থেকে পাঁচ বছরের কম সময়ের জন্য SBI FD সুদের হার হল ৬.৭৫ শতাংশ। সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য, এটি ৭.২৫ শতাংশ৷ অন্য দিকে, মিউচুয়াল ফান্ডে কোনও নির্দিষ্ট রিটার্ন নেই। যাই হোক, গণনার জন্য বার্ষিক ১২ শতাংশ রিটার্ন ধরে নেওয়া যেতে পারে।
মিউচুয়াল ফান্ডগুলি চক্রবৃদ্ধির সুযোগও প্রদান করে, যেখানে মূল পরিমাণ প্রতি চক্রে পরিবর্তিত হয় এবং শুধুমাত্র প্রাথমিক মূল পরিমাণ নয়, পুরো পরিমাণের উপর একটি রিটার্ন পাওয়া যেতে পারে। SBI FD-তে, ১ লক্ষ টাকার বিনিয়োগে একজন ৬.৭৫ শতাংশ সুদের হারে ২২,২৩৯ টাকা সুদ পাবেন এবং সেই সময়ের মধ্যে একজন মোট রিটার্ন পাবে ১,২২,২৩৯ টাকা।
মিউচুয়াল ফান্ডগুলি চক্রবৃদ্ধির সুযোগও প্রদান করে, যেখানে মূল পরিমাণ প্রতি চক্রে পরিবর্তিত হয় এবং শুধুমাত্র প্রাথমিক মূল পরিমাণ নয়, পুরো পরিমাণের উপর একটি রিটার্ন পাওয়া যেতে পারে। SBI FD-তে, ১ লক্ষ টাকার বিনিয়োগে একজন ৬.৭৫ শতাংশ সুদের হারে ২২,২৩৯ টাকা সুদ পাবেন এবং সেই সময়ের মধ্যে একজন মোট রিটার্ন পাবে ১,২২,২৩৯ টাকা।
কেউ যদি একটি মিউচুয়াল ফান্ডে এক লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করেন এবং ১২ শতাংশ রিটার্ন পান, তাহলে তিনি লাভ হিসাবে ৪০,৪৯৩ টাকা পাবেন এবং মোট মূল্য হবে ১.৪ লক্ষ টাকা।
কেউ যদি একটি মিউচুয়াল ফান্ডে এক লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করেন এবং ১২ শতাংশ রিটার্ন পান, তাহলে তিনি লাভ হিসাবে ৪০,৪৯৩ টাকা পাবেন এবং মোট মূল্য হবে ১.৪ লক্ষ টাকা।
SBI FD বনাম মিউচুয়াল ফান্ড: ৫ বছরে ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ -সুদের SBI FD-এর সুদের হার হবে পাঁচ বছর বা তার বেশি মেয়াদের বিনিয়োগের জন্য ৬.৫ শতাংশ, ৩ বছর বা তার কম সময়ের জন্য ৬.৭৫ শতাংশের বিপরীতে। SBI FD-এ, পাঁচ বছরে ৩৮০৪২ টাকা সুদ পাওয়া যাবে এবং যে রিটার্ন পাবেন তা হবে ১৩৮০৪২ টাকা। একটি মিউচুয়াল ফান্ডে, ১ লক্ষ টাকার একক যোগফল ৭৬,২৩৪ টাকা লাভ দেবে এবং ৫ বছর পর ১৭৬২৩৪ টাকা পাওয়া যাবে।
SBI FD বনাম মিউচুয়াল ফান্ড: ৫ বছরে ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ –
সুদের SBI FD-এর সুদের হার হবে পাঁচ বছর বা তার বেশি মেয়াদের বিনিয়োগের জন্য ৬.৫ শতাংশ, ৩ বছর বা তার কম সময়ের জন্য ৬.৭৫ শতাংশের বিপরীতে। SBI FD-এ, পাঁচ বছরে ৩৮০৪২ টাকা সুদ পাওয়া যাবে এবং যে রিটার্ন পাবেন তা হবে ১৩৮০৪২ টাকা। একটি মিউচুয়াল ফান্ডে, ১ লক্ষ টাকার একক যোগফল ৭৬,২৩৪ টাকা লাভ দেবে এবং ৫ বছর পর ১৭৬২৩৪ টাকা পাওয়া যাবে।
SBI FD বনাম মিউচুয়াল ফান্ড: ৭ বছরে ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ -SBI FD-এ, সাত বছরের ১ লক্ষ টাকার বিনিয়োগ ৫৭,০৪২ টাকা সুদ দেবে এবং ১,৫৭,০৪২ টাকা রিটার্ন পাওয়া যাবে। একটি মিউচুয়াল ফান্ডে, একই বিনিয়োগ সাত বছরে ২.২১ লক্ষ টাকা ফেরত দেবে।
SBI FD বনাম মিউচুয়াল ফান্ড: ৭ বছরে ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ –
SBI FD-এ, সাত বছরের ১ লক্ষ টাকার বিনিয়োগ ৫৭,০৪২ টাকা সুদ দেবে এবং ১,৫৭,০৪২ টাকা রিটার্ন পাওয়া যাবে। একটি মিউচুয়াল ফান্ডে, একই বিনিয়োগ সাত বছরে ২.২১ লক্ষ টাকা ফেরত দেবে।
SBI FD বনাম মিউচুয়াল ফান্ড: ৭ বছরে ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ -SBI FD-এ, সাত বছরের ১ লক্ষ টাকার বিনিয়োগ ৫৭,০৪২ টাকা সুদ দেবে এবং ১,৫৭,০৪২ টাকা রিটার্ন পাওয়া যাবে। একটি মিউচুয়াল ফান্ডে, একই বিনিয়োগ সাত বছরে ২.২১ লক্ষ টাকা ফেরত দেবে।
SBI FD বনাম মিউচুয়াল ফান্ড: ৭ বছরে ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ –
SBI FD-এ, সাত বছরের ১ লক্ষ টাকার বিনিয়োগ ৫৭,০৪২ টাকা সুদ দেবে এবং ১,৫৭,০৪২ টাকা রিটার্ন পাওয়া যাবে। একটি মিউচুয়াল ফান্ডে, একই বিনিয়োগ সাত বছরে ২.২১ লক্ষ টাকা ফেরত দেবে।
SBI FD বনাম মিউচুয়াল ফান্ড: ১০ বছরে ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ -যেহেতু ১০ বছর FD বিনিয়োগের সর্বোচ্চ সীমা, তাই ৯০৫৫৬ টাকা সুদ পাওয়া যাবে এবং মোট রিটার্ন হবে ১৯০৫৫৬ টাকা। একটি মিউচুয়াল ফান্ডে, মূলধন লাভ হিসাবে ২.১১ লক্ষ টাকা উপার্জন করা যেতে পারে এবং ১০ বছরে মোট রিটার্ন হবে ৩.১১ লক্ষ টাকা।
SBI FD বনাম মিউচুয়াল ফান্ড: ১০ বছরে ১ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ –
যেহেতু ১০ বছর FD বিনিয়োগের সর্বোচ্চ সীমা, তাই ৯০৫৫৬ টাকা সুদ পাওয়া যাবে এবং মোট রিটার্ন হবে ১৯০৫৫৬ টাকা। একটি মিউচুয়াল ফান্ডে, মূলধন লাভ হিসাবে ২.১১ লক্ষ টাকা উপার্জন করা যেতে পারে এবং ১০ বছরে মোট রিটার্ন হবে ৩.১১ লক্ষ টাকা।

Mutual Fund Investment: মিউচুয়াল ফান্ডে পাওয়া রিটার্নেও ট্যাক্স দিতে হয়? জেনে নিন বিনিয়োগের আগেই

বর্তমান সময়ে মিউচুয়াল ফান্ড খুবই জনপ্রিয়। এই ফান্ডের বিভিন্ন ভাগ রয়েছে। এর মধ্যে একটি হল ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ড। এই ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করে মোটা টাকা লাভ করা যেতে পারে। কিন্তু, এর লাভের পরিমাণের উপরে ট্যাক্স দিতে হয়। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম।
বর্তমান সময়ে মিউচুয়াল ফান্ড খুবই জনপ্রিয়। এই ফান্ডের বিভিন্ন ভাগ রয়েছে। এর মধ্যে একটি হল ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ড। এই ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করে মোটা টাকা লাভ করা যেতে পারে। কিন্তু, এর লাভের পরিমাণের উপরে ট্যাক্স দিতে হয়। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম।
বর্তমান সময়ে অনেক বিনিয়োগকারী শেয়ার বাজারের সঙ্গে যুক্ত। এদের মধ্যে অনেকে আবার ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করেন। ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করার সুবিধা হল, একই বছরে এই বিনিয়োগকে লং টার্ম বিনিয়োগ হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
বর্তমান সময়ে অনেক বিনিয়োগকারী শেয়ার বাজারের সঙ্গে যুক্ত। এদের মধ্যে অনেকে আবার ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করেন। ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করার সুবিধা হল, একই বছরে এই বিনিয়োগকে লং টার্ম বিনিয়োগ হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
কিন্তু, এই ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করলে, অন্য কয়েকটি বিষয়ে নজর রাখতে হয়। এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডের রিডিম কখন করা হচ্ছে। ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ড থেকে টাকা বের করলে ইক্যুইটি অর্থাৎ শেয়ারের মতোই ট্যাক্স দিতে হয়।
কিন্তু, এই ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করলে, অন্য কয়েকটি বিষয়ে নজর রাখতে হয়। এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডের রিডিম কখন করা হচ্ছে। ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ড থেকে টাকা বের করলে ইক্যুইটি অর্থাৎ শেয়ারের মতোই ট্যাক্স দিতে হয়।
এর জন্য ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম জেনে রাখা প্রয়োজন। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডের সেই নিয়ম।
এর জন্য ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম জেনে রাখা প্রয়োজন। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডের সেই নিয়ম।
ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে ১২ মাসের বেশি সময়কে লং টার্ম বিনিয়োগ হিসাবে ধরা হয়ে থাকে। এর ফলে ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে ১২ মাসের বেশি সময় ধরে বিনিয়োগ করলে, টাকা তুলে নেওয়ার সময় লং টার্ম ক্যাপিট্যাল গেন ট্যাক্স দিতে হয়।
ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে ১২ মাসের বেশি সময়কে লং টার্ম বিনিয়োগ হিসাবে ধরা হয়ে থাকে। এর ফলে ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে ১২ মাসের বেশি সময় ধরে বিনিয়োগ করলে, টাকা তুলে নেওয়ার সময় লং টার্ম ক্যাপিট্যাল গেন ট্যাক্স দিতে হয়।
অন্য দিকে, কোনও বিনিয়োগকারী যদি ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ড এক বছরের মধ্যে রিডিম করেন অর্থাৎ টাকা তুলে নেন, তাহলে তিনি লং টার্ম ইনভেস্টমেন্টের লাভ তুলতে পারবেন না।
অন্য দিকে, কোনও বিনিয়োগকারী যদি ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ড এক বছরের মধ্যে রিডিম করেন অর্থাৎ টাকা তুলে নেন, তাহলে তিনি লং টার্ম ইনভেস্টমেন্টের লাভ তুলতে পারবেন না।
ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে যে সকল ক্যাপিট্যাল গেন হয়, তা তুলে নেওয়ার সময় কিছু পরিমাণ টাকা ট্যাক্স ফ্রি হিসাবে বের করা যেতে পারে।
ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে যে সকল ক্যাপিট্যাল গেন হয়, তা তুলে নেওয়ার সময় কিছু পরিমাণ টাকা ট্যাক্স ফ্রি হিসাবে বের করা যেতে পারে।
আয়কর আইন অনুযায়ী ১ লাখ টাকার মুনাফা হলে কোনও ট্যাক্স দিতে হবে না। অর্থাৎ ১ লাখ টাকার বেশি মুনাফা হলে তা ট্যাক্সের আওতায় চলে আসবে।
আয়কর আইন অনুযায়ী ১ লাখ টাকার মুনাফা হলে কোনও ট্যাক্স দিতে হবে না। অর্থাৎ ১ লাখ টাকার বেশি মুনাফা হলে তা ট্যাক্সের আওতায় চলে আসবে।

Mutual Fund বাছতে গিয়ে হিমসিম? এখানে রইল সেরা ১০ ফান্ডের তালিকা, বিনিয়োগ এখন আরও সহজ

ক্ষুদ্র সঞ্চয় প্রকল্পে নিশ্চিত রিটার্ন মেলে। কিন্তু রিটার্নের হার মুদ্রাস্ফীতিকে হারাতে পারে না। একমাত্র মিউচুয়াল ফান্ডেই সেই সুযোগ রয়েছে। কিন্তু মিউচুয়াল ফান্ডে ফান্ড বাছাই করতে গিয়ে সমস্যায় পড়েন বিনিয়োগকারীরা। কোন ফান্ডে বিনিয়োগ করলে ভাল রিটার্ন মিলবে, বাছতে গিয়ে হিমসিম দশা হয়।
ক্ষুদ্র সঞ্চয় প্রকল্পে নিশ্চিত রিটার্ন মেলে। কিন্তু রিটার্নের হার মুদ্রাস্ফীতিকে হারাতে পারে না। একমাত্র মিউচুয়াল ফান্ডেই সেই সুযোগ রয়েছে। কিন্তু মিউচুয়াল ফান্ডে ফান্ড বাছাই করতে গিয়ে সমস্যায় পড়েন বিনিয়োগকারীরা। কোন ফান্ডে বিনিয়োগ করলে ভাল রিটার্ন মিলবে, বাছতে গিয়ে হিমসিম দশা হয়।
গত পাঁচ বছরে বিভিন্ন মার্কেট সেগমেন্টে জুড়ে উল্লেখযোগ্য রিটার্ন দিয়েছে একাধিক মিউচুয়াল ফান্ড। AMFI-এর ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, মিড ক্যাপ বিভাগের সেরা ১০ মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে সবার প্রথমে রয়েছে কোয়ান্ট মিড ক্যাপ ফান্ড।
গত পাঁচ বছরে বিভিন্ন মার্কেট সেগমেন্টে জুড়ে উল্লেখযোগ্য রিটার্ন দিয়েছে একাধিক মিউচুয়াল ফান্ড। AMFI-এর ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, মিড ক্যাপ বিভাগের সেরা ১০ মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে সবার প্রথমে রয়েছে কোয়ান্ট মিড ক্যাপ ফান্ড।
কোয়ান্টের পরেই রয়েছে মতিলাল অসওয়াল মিডক্যাপ ফান্ড এবং মহিন্দ্রা ম্যানুলাইফ মিড ক্যাপ ফান্ড। অন্যান্য উল্লেখযোগ্য পারফর্মারদের মধ্যে রয়েছে পিজিআইএম ইন্ডিয়া মিডক্যাপ অপরচুনিটিজ ফান্ড, এডেলওয়েইস মিড ক্যাপ ফান্ড এবং বরোদা বিএনপি পারিবাস মিডক্যাপ ফান্ড।
কোয়ান্টের পরেই রয়েছে মতিলাল অসওয়াল মিডক্যাপ ফান্ড এবং মহিন্দ্রা ম্যানুলাইফ মিড ক্যাপ ফান্ড। অন্যান্য উল্লেখযোগ্য পারফর্মারদের মধ্যে রয়েছে পিজিআইএম ইন্ডিয়া মিডক্যাপ অপরচুনিটিজ ফান্ড, এডেলওয়েইস মিড ক্যাপ ফান্ড এবং বরোদা বিএনপি পারিবাস মিডক্যাপ ফান্ড।
এইচডিএফসি মিড-ক্যাপ অপরচুনিটিজ ফান্ড, কোটাক ইমার্জিং ইক্যুইটি ফান্ড, এসবিআই ম্যাগনাম মিডক্যাপ ফান্ড, এবং ইনভেসকো ইন্ডিয়া মিড ক্যাপ ফান্ডও সেরা ১০ ফান্ডের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে। আগামীদিনেও এই ফান্ডগুলির বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে মিড ক্যাপ স্টকে এই ফান্ডগুলিকেই সবচেয়ে বেশি পছন্দ করছেন বিনিয়োগকারীরা।
এইচডিএফসি মিড-ক্যাপ অপরচুনিটিজ ফান্ড, কোটাক ইমার্জিং ইক্যুইটি ফান্ড, এসবিআই ম্যাগনাম মিডক্যাপ ফান্ড, এবং ইনভেসকো ইন্ডিয়া মিড ক্যাপ ফান্ডও সেরা ১০ ফান্ডের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে। আগামীদিনেও এই ফান্ডগুলির বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে মিড ক্যাপ স্টকে এই ফান্ডগুলিকেই সবচেয়ে বেশি পছন্দ করছেন বিনিয়োগকারীরা।
রিটার্নের ভিত্তিতে সেরা ১০ মিড ক্যাপ মিউচুয়াল ফান্ড: বছরে গড়ে ৩৩.৩৩ শতাংশ রিটার্ন দিয়ে শীর্ষে কোয়ান্ট মিড ক্যাপ ফান্ড। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে মতিলাল অসওয়াল মিডক্যাপ ফান্ড। বার্ষিক গড় রিটার্ন ২৮.১৩ শতাংশ।
রিটার্নের ভিত্তিতে সেরা ১০ মিড ক্যাপ মিউচুয়াল ফান্ড: বছরে গড়ে ৩৩.৩৩ শতাংশ রিটার্ন দিয়ে শীর্ষে কোয়ান্ট মিড ক্যাপ ফান্ড। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে মতিলাল অসওয়াল মিডক্যাপ ফান্ড। বার্ষিক গড় রিটার্ন ২৮.১৩ শতাংশ।
তালিকায় মাহিন্দ্রা ম্যানুলাইফ মিড ক্যাপ ফান্ড রয়েছে তৃতীয় স্থানে। ২৭.২১ শতাংশ গড় বার্ষিক রিটার্ন দিয়েছে। চতুর্থ স্থানে রয়েছে পিজিআইএম ইন্ডিয়া মিডক্যাপ অপরচুনিটিজ ফান্ড। বার্ষিক গড় রিটার্নের পরিমাণ ২৭.১২ শতাংশ। এডেলউইস মিড ক্যাপ ফান্ড তালিকার পঞ্চম স্থানে রয়েছে। গড় বার্ষিক রিটার্ন ২৫.৮৯ শতাংশ।
তালিকায় মাহিন্দ্রা ম্যানুলাইফ মিড ক্যাপ ফান্ড রয়েছে তৃতীয় স্থানে। ২৭.২১ শতাংশ গড় বার্ষিক রিটার্ন দিয়েছে। চতুর্থ স্থানে রয়েছে পিজিআইএম ইন্ডিয়া মিডক্যাপ অপরচুনিটিজ ফান্ড। বার্ষিক গড় রিটার্নের পরিমাণ ২৭.১২ শতাংশ। এডেলউইস মিড ক্যাপ ফান্ড তালিকার পঞ্চম স্থানে রয়েছে। গড় বার্ষিক রিটার্ন ২৫.৮৯ শতাংশ।
ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে বরোদা বিএনপি পরিবাস মিডক্যাপ ফান্ড। গড় বার্ষিক রিটার্নের পরিমাণ ২৪.৮৭ শতাংশ। রিটার্নের ভিত্তিতে সপ্তম স্থানে রয়েছে এইচডিএফসি মিড-ক্যাপ অপরচুনিটিজ ফান্ড। ২৪.৭৫ শতাংশ গড়ে বার্ষিক রিটার্ন পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। কোটক ইমার্জিং ইক্যুইটি ফান্ড অষ্টম স্থানে রয়েছে। গড় বার্ষিক রিটার্নের পরিমাণ ২৪.২২ শতাংশ।
ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে বরোদা বিএনপি পরিবাস মিডক্যাপ ফান্ড। গড় বার্ষিক রিটার্নের পরিমাণ ২৪.৮৭ শতাংশ। রিটার্নের ভিত্তিতে সপ্তম স্থানে রয়েছে এইচডিএফসি মিড-ক্যাপ অপরচুনিটিজ ফান্ড। ২৪.৭৫ শতাংশ গড়ে বার্ষিক রিটার্ন পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। কোটক ইমার্জিং ইক্যুইটি ফান্ড অষ্টম স্থানে রয়েছে। গড় বার্ষিক রিটার্নের পরিমাণ ২৪.২২ শতাংশ।
নবম স্থানে রয়েছে এসবিআই ম্যাগনাম মিডক্যাপ ফান্ড। গড় বার্ষিক রিটার্ন ২৪.০৯ শতাংশ। তালিকায় দশম স্থানে ইনভেস্কো ইন্ডিয়া মিড ক্যাপ ফান্ড। গড় বার্ষিক রিটার্ন ২৪.০৮ শতাংশ।
নবম স্থানে রয়েছে এসবিআই ম্যাগনাম মিডক্যাপ ফান্ড। গড় বার্ষিক রিটার্ন ২৪.০৯ শতাংশ। তালিকায় দশম স্থানে ইনভেস্কো ইন্ডিয়া মিড ক্যাপ ফান্ড। গড় বার্ষিক রিটার্ন ২৪.০৮ শতাংশ।

Investment Tips: হাতে ১ কোটি টাকা আছে? এই ৫ জায়গায় টাকা রাখলে মাসিক রোজগার নিয়ে ভাবতে হবে না !

হাতে ১ কোটি টাকা আছে। এখন মাসিক আয়ের জন্য সেই টাকা কোথায় বিনিয়োগ করা উচিত? সন্দেহ নেই যে বুঝেশুনে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। কারণ ১ কোটি অনেক টাকা। আর মাসিক আয়ের জন্য বিনিয়োগ করলে সঠিক জায়গায় বিনিয়োগ করা গুরুত্বপূর্ণ।
হাতে ১ কোটি টাকা আছে। এখন মাসিক আয়ের জন্য সেই টাকা কোথায় বিনিয়োগ করা উচিত? সন্দেহ নেই যে বুঝেশুনে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। কারণ ১ কোটি অনেক টাকা। আর মাসিক আয়ের জন্য বিনিয়োগ করলে সঠিক জায়গায় বিনিয়োগ করা গুরুত্বপূর্ণ।
ডেবট মিউচুয়াল ফান্ড: সিস্টেমেটিক উইথড্রয়াল প্ল্যানে মিউচুয়াল ফান্ডে একসঙ্গে পুরো টাকা বিনিয়োগ করতে হয়। পরিবর্তে প্রতি মাসে সুদ সমেত টাকা গ্রাহককে দেওয়া হয়। এসডব্লিউপি-তে সাধারণত ডেবট মিউচুয়াল ফান্ডেই বিনিয়োগ করা হয়।
ডেবট মিউচুয়াল ফান্ড: সিস্টেমেটিক উইথড্রয়াল প্ল্যানে মিউচুয়াল ফান্ডে একসঙ্গে পুরো টাকা বিনিয়োগ করতে হয়। পরিবর্তে প্রতি মাসে সুদ সমেত টাকা গ্রাহককে দেওয়া হয়। এসডব্লিউপি-তে সাধারণত ডেবট মিউচুয়াল ফান্ডেই বিনিয়োগ করা হয়।
এতে বিনিয়োগ করলে পোর্টফোলিোতে বৈচিত্র আসবে। তাছাড়া পেশাদার ফান্ড ম্যানেজাররা বিনিয়োগ দেখভাল করবেন। যে কোনও সময় বিনিয়োগ তুলে নেওয়াও যায়। কিন্তু অসুবিধা হল, এসডব্লিউপিতে বিনিয়োগে ঝুঁকি রয়েছে।
এতে বিনিয়োগ করলে পোর্টফোলিোতে বৈচিত্র আসবে। তাছাড়া পেশাদার ফান্ড ম্যানেজাররা বিনিয়োগ দেখভাল করবেন। যে কোনও সময় বিনিয়োগ তুলে নেওয়াও যায়। কিন্তু অসুবিধা হল, এসডব্লিউপিতে বিনিয়োগে ঝুঁকি রয়েছে।
ফিক্সড ডিপোজিট: নিরাপত্তা এবং নিশ্চিত রিটার্নের জন্য ফিক্সড ডিপোজিট সবচেয়ে জনপ্রিয় বিনিয়োগ মাধ্যম। যে কোনও ব্যাঙ্ক বা পোস্ট অফিসে এফডি অ্যাকাউন্ট খোলা যায়। মেয়াদ ৭ দিন থেকে ১০ বছর।
ফিক্সড ডিপোজিট: নিরাপত্তা এবং নিশ্চিত রিটার্নের জন্য ফিক্সড ডিপোজিট সবচেয়ে জনপ্রিয় বিনিয়োগ মাধ্যম। যে কোনও ব্যাঙ্ক বা পোস্ট অফিসে এফডি অ্যাকাউন্ট খোলা যায়। মেয়াদ ৭ দিন থেকে ১০ বছর।
এফডি-র সঙ্গে বাজারের কোনও সম্পর্ক নেই। ফলে গ্রাহক নিশ্চিত সুদ পান। পছন্দ অনুযায়ী মেয়াদ বেছে নেওয়ার সুবিধাও রয়েছে। কিন্তু অসুবিধাও এটাই। বাজার উঠলে তার লাভ গ্রাহক পাবেন না। অন্যান্য বিনিয়োগের তুলনায় রিটার্নও কম।
এফডি-র সঙ্গে বাজারের কোনও সম্পর্ক নেই। ফলে গ্রাহক নিশ্চিত সুদ পান। পছন্দ অনুযায়ী মেয়াদ বেছে নেওয়ার সুবিধাও রয়েছে। কিন্তু অসুবিধাও এটাই। বাজার উঠলে তার লাভ গ্রাহক পাবেন না। অন্যান্য বিনিয়োগের তুলনায় রিটার্নও কম।
পি২পি লেন্ডিং: বন্ধুবান্ধব, আত্মীয়স্বজন পাশে না দাঁড়ালে বাধ্য হয়েই ব্যাঙ্ক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ নিতে হয়। এখানেই আসে পি২পি লেন্ডিং। এখানে ঋণদাতা ব্যক্তির সঙ্গে ঋণগ্রহীতা সরাসরি যুক্ত হন। ব্যাঙ্ক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান মাঝখানে থাকে না। বিনিয়োগকারী ঋণগ্রহীতাদের টাকা ধার দিয়ে মাসিক রিটার্ন পেতে পারেন।
পি২পি লেন্ডিং: বন্ধুবান্ধব, আত্মীয়স্বজন পাশে না দাঁড়ালে বাধ্য হয়েই ব্যাঙ্ক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ নিতে হয়। এখানেই আসে পি২পি লেন্ডিং। এখানে ঋণদাতা ব্যক্তির সঙ্গে ঋণগ্রহীতা সরাসরি যুক্ত হন। ব্যাঙ্ক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান মাঝখানে থাকে না। বিনিয়োগকারী ঋণগ্রহীতাদের টাকা ধার দিয়ে মাসিক রিটার্ন পেতে পারেন।
এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হল, স্থির আয়ের বিনিয়োগ বিকল্পের তুলনায় রিটার্ন বেশি পাওয়া যায়। কিন্তু অসুবিধা হল, ঋণগ্রহীতার ঋণখেলাপি হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।
এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হল, স্থির আয়ের বিনিয়োগ বিকল্পের তুলনায় রিটার্ন বেশি পাওয়া যায়। কিন্তু অসুবিধা হল, ঋণগ্রহীতার ঋণখেলাপি হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।
পোস্ট অফিস মান্থলি ইনকাম স্কিম: মাসিক আয়ের জন্য অনেকেই পোস্ট অফিস মান্থলি ইনকাম স্কিমে বিনিয়োগ করেন। সুদের টাকা প্রতি মাসে মেলে। সিঙ্গল অ্যাকাউন্টে সর্বোচ্চ ৯ লাখ এবং জয়েন্ট অ্যাকাউন্টে সর্বোচ্চ ১৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করা যায়।
পোস্ট অফিস মান্থলি ইনকাম স্কিম: মাসিক আয়ের জন্য অনেকেই পোস্ট অফিস মান্থলি ইনকাম স্কিমে বিনিয়োগ করেন। সুদের টাকা প্রতি মাসে মেলে। সিঙ্গল অ্যাকাউন্টে সর্বোচ্চ ৯ লাখ এবং জয়েন্ট অ্যাকাউন্টে সর্বোচ্চ ১৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করা যায়।
এখানে মূলধন সুরক্ষিত থাকে। মেয়াদ শেষে জমা টাকা আবার ফেরত পান গ্রাহক। তাছাড়া রিটার্নো নিশ্চিত। কিন্তু অসুবিধা হল, বিনিয়োগের সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। তার বেশি বিনিয়োগ করা যাবে না।
এখানে মূলধন সুরক্ষিত থাকে। মেয়াদ শেষে জমা টাকা আবার ফেরত পান গ্রাহক। তাছাড়া রিটার্নো নিশ্চিত। কিন্তু অসুবিধা হল, বিনিয়োগের সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। তার বেশি বিনিয়োগ করা যাবে না।
রিয়েল এস্টেট: রিয়েল এস্টেটে জমি বা বাড়িতে বিনিয়োগ করা যায়। ভাড়া বা লিজ থেকে রোজগার করতে পারেন বিনিয়োগকারী। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সম্পত্তির মূল্য বাড়ে। ভাড়া বাড়ে। ফলে আয়ও বাড়ে।
রিয়েল এস্টেট: রিয়েল এস্টেটে জমি বা বাড়িতে বিনিয়োগ করা যায়। ভাড়া বা লিজ থেকে রোজগার করতে পারেন বিনিয়োগকারী। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সম্পত্তির মূল্য বাড়ে। ভাড়া বাড়ে। ফলে আয়ও বাড়ে।

LIC-র এই স্কিম অনেকের স্বপ্ন পূরণ করছে; মাত্র ১৫১ টাকায় পাওয়া যেতে পারে ৩১ লক্ষ টাকা

LIC অর্থাৎ লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানির এই স্কিম অনেকের স্বপ্ন পূরণ করছে। LIC-র এই স্কিমে ১৫১ টাকার বিনিয়োগে বিনিয়োগকারীরা পাবেন ৩১ লক্ষ টাকা। LIC-র এই স্কিমের বিষয়ে জেনে রাখা প্রয়োজন যে, কারও বাড়িতে যদি বোন বা মেয়ে থাকে, তাহলে এই স্কিমের মাধ্যমে তাঁদের ভাগ্য উজ্জ্বল হতে পারে।
LIC অর্থাৎ লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানির এই স্কিম অনেকের স্বপ্ন পূরণ করছে। LIC-র এই স্কিমে ১৫১ টাকার বিনিয়োগে বিনিয়োগকারীরা পাবেন ৩১ লক্ষ টাকা। LIC-র এই স্কিমের বিষয়ে জেনে রাখা প্রয়োজন যে, কারও বাড়িতে যদি বোন বা মেয়ে থাকে, তাহলে এই স্কিমের মাধ্যমে তাঁদের ভাগ্য উজ্জ্বল হতে পারে।
কারণ এখন তাঁদের বিয়ে নিয়ে চিন্তা করতে হবে না। এঁদের জন্য একটি বড় স্কিম সরকার চালাচ্ছে এবং এই স্কিমে কেউ যদি দৈনিক ১৫১ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে একবারে ৩১ লক্ষ টাকা পাওয়া যেতে পারে। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক LIC-র এই স্কিম সম্পর্কে সমস্ত খুঁটিনাটি।
কারণ এখন তাঁদের বিয়ে নিয়ে চিন্তা করতে হবে না। এঁদের জন্য একটি বড় স্কিম সরকার চালাচ্ছে এবং এই স্কিমে কেউ যদি দৈনিক ১৫১ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে একবারে ৩১ লক্ষ টাকা পাওয়া যেতে পারে। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক LIC-র এই স্কিম সম্পর্কে সমস্ত খুঁটিনাটি।
১৫১ টাকার বিনিয়োগে ৩১ লক্ষ টাকা পাওয়া যেতে পারে -LIC-র এই স্কিমের তথ্যের জন্য, জেনে রাখা প্রয়োজন যে, কেউ যদি LIC-র এই কন্যাদান পলিসি নিতে চান, তবে তার জন্য বয়স কমপক্ষে ৩০ বছর এবং সন্তানের বয়স কমপক্ষে ১ বছর হওয়া উচিত। LIC-র এই কন্যাদান পলিসি ২৫ বছরের জন্য। যেটিতে প্রিমিয়াম হিসাবে ২২ বছর টাকা দিতে হবে এবং বাকি ৩ বছরের জন্য কোনও প্রিমিয়াম দিতে হবে না।
১৫১ টাকার বিনিয়োগে ৩১ লক্ষ টাকা পাওয়া যেতে পারে –
LIC-র এই স্কিমের তথ্যের জন্য, জেনে রাখা প্রয়োজন যে, কেউ যদি LIC-র এই কন্যাদান পলিসি নিতে চান, তবে তার জন্য বয়স কমপক্ষে ৩০ বছর এবং সন্তানের বয়স কমপক্ষে ১ বছর হওয়া উচিত। LIC-র এই কন্যাদান পলিসি ২৫ বছরের জন্য। যেটিতে প্রিমিয়াম হিসাবে ২২ বছর টাকা দিতে হবে এবং বাকি ৩ বছরের জন্য কোনও প্রিমিয়াম দিতে হবে না।
LIC-র এই কন্যাদান পলিসির জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র -
LIC-র এই কন্যাদান পলিসির জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র –
- শিশুর জন্ম শংসাপত্র- পিতামাতার আধার কার্ড, প্যান কার্ড - মায়ের আধার কার্ড - পাসপোর্ট সাইজ ছবি - ব্যাঙ্ক পাসবুক
– শিশুর জন্ম শংসাপত্র
– পিতামাতার আধার কার্ড, প্যান কার্ড
– মায়ের আধার কার্ড
– পাসপোর্ট সাইজ ছবি
– ব্যাঙ্ক পাসবুক
LIC-র কন্যাদান পলিসিতে প্রতিদিন ১৫১ টাকা দিতে হবে এবং প্রতি মাসে ৪৫৩০ টাকা জমা দিতে হবে। এই বিষয়ে জেনে রাখা প্রয়োজন যে কারও বেতন যদি ১৫,০০০ টাকা হয় তাহলে তিনি তাঁর মেয়ের নামে কন্যাদান পলিসি নিতে পারেন। এতে তাঁকে ২২ বছর পর্যন্ত প্রিমিয়াম দিতে হবে। এর পরে ২৫ বছর পূর্ণ হওয়ার পরে তিনি ৩১ লক্ষ টাকা পাবেন।
LIC-র কন্যাদান পলিসিতে প্রতিদিন ১৫১ টাকা দিতে হবে এবং প্রতি মাসে ৪৫৩০ টাকা জমা দিতে হবে। এই বিষয়ে জেনে রাখা প্রয়োজন যে কারও বেতন যদি ১৫,০০০ টাকা হয় তাহলে তিনি তাঁর মেয়ের নামে কন্যাদান পলিসি নিতে পারেন। এতে তাঁকে ২২ বছর পর্যন্ত প্রিমিয়াম দিতে হবে। এর পরে ২৫ বছর পূর্ণ হওয়ার পরে তিনি ৩১ লক্ষ টাকা পাবেন।

Investment Scheme For Women: স্বনির্ভরতার বড় ঠিকানা; কোন প্রকল্পে বিনিয়োগ করলে মহিলারা পাবেন মুঠো মুঠো টাকা, দেখে নিন

সময় বদলাচ্ছে। আর সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে পুরুষদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে মহিলারাও সমস্ত কাজে এগিয়ে আসছেন। সেই সঙ্গে বিভিন্ন মাধ্যমে বিনিয়োগের প্রতি ঝোঁকও বাড়ছে তাঁদের। আজকের দিনে বিভিন্ন ধরনের বিনিয়োগের বিকল্প পাওয়া যায়। তবে আজ কথা বলা যাক মহিলাদের জন্য কয়েকটি সেরা বিনিয়োগ বিকল্প প্রসঙ্গে। যেগুলি দীর্ঘ মেয়াদে ভাল পরিমাণ রিটার্ন দিতে সক্ষম।
সময় বদলাচ্ছে। আর সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে পুরুষদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে মহিলারাও সমস্ত কাজে এগিয়ে আসছেন। সেই সঙ্গে বিভিন্ন মাধ্যমে বিনিয়োগের প্রতি ঝোঁকও বাড়ছে তাঁদের। আজকের দিনে বিভিন্ন ধরনের বিনিয়োগের বিকল্প পাওয়া যায়। তবে আজ কথা বলা যাক মহিলাদের জন্য কয়েকটি সেরা বিনিয়োগ বিকল্প প্রসঙ্গে। যেগুলি দীর্ঘ মেয়াদে ভাল পরিমাণ রিটার্ন দিতে সক্ষম।
এই প্রসঙ্গে একটা কথা না বললেই নয়। টাকার দরকার আছে সবারই, বিনিয়োগও এক সার্বজনীন পদ্ধতি। তাহলে এখানে পুরুষ আর নারীর তফাত কেন করা হচ্ছে? এই প্রেক্ষাপট নিতান্তই সামাজিক। একটা সময়ে নারীর ভরণ-পোষণের ব্যবস্থা করত পরিবার। কিন্তু আধুনিক সমাজে ক্রমশই বাড়ছে সিঙ্গল নারীর সংখ্যা। তিনি সিঙ্গল মাদারও হতে পারেন বা অবিবাহিতা। কিন্তু এটুকু স্পষ্ট যে তাঁর যাবতীয় ব্যয়ভার তাঁকে নিজেকেই বহন করতে হয়।
এই প্রসঙ্গে একটা কথা না বললেই নয়। টাকার দরকার আছে সবারই, বিনিয়োগও এক সার্বজনীন পদ্ধতি। তাহলে এখানে পুরুষ আর নারীর তফাত কেন করা হচ্ছে? এই প্রেক্ষাপট নিতান্তই সামাজিক। একটা সময়ে নারীর ভরণ-পোষণের ব্যবস্থা করত পরিবার। কিন্তু আধুনিক সমাজে ক্রমশই বাড়ছে সিঙ্গল নারীর সংখ্যা। তিনি সিঙ্গল মাদারও হতে পারেন বা অবিবাহিতা। কিন্তু এটুকু স্পষ্ট যে তাঁর যাবতীয় ব্যয়ভার তাঁকে নিজেকেই বহন করতে হয়।
এছাড়া মহিলাদের এমন অনেক কিছুর দরকার হয়, যা একজন পুরুষের না হলেও চলে যায়। আছে সেই খরচের দিকটাও। সঙ্গে মাথায় রাখতে হয় অবসর গ্রহণের পরের জীবনের কথাও। সব মিলিয়ে মহিলাদের ক্ষেত্রে বিনিয়োগের প্রকল্প তাই খুবই জোরালো হওয়া প্রয়োজন। যাতে বেশ ভাল মতো এক তহবিল গড়ে তোলা সম্ভব হয়। কীভাবে তা সম্ভব হতে পারে, সেটাই এবার দেখে নেওয়া যাক এক এক করে।
এছাড়া মহিলাদের এমন অনেক কিছুর দরকার হয়, যা একজন পুরুষের না হলেও চলে যায়। আছে সেই খরচের দিকটাও। সঙ্গে মাথায় রাখতে হয় অবসর গ্রহণের পরের জীবনের কথাও। সব মিলিয়ে মহিলাদের ক্ষেত্রে বিনিয়োগের প্রকল্প তাই খুবই জোরালো হওয়া প্রয়োজন। যাতে বেশ ভাল মতো এক তহবিল গড়ে তোলা সম্ভব হয়। কীভাবে তা সম্ভব হতে পারে, সেটাই এবার দেখে নেওয়া যাক এক এক করে।
সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যানের মাধ্যমে মিউচুয়াল ফান্ড:মিউচুয়াল ফান্ডে বড় কিংবা মোটা অঙ্কের টাকা বিনিয়োগ করা যায়। আবার মোটা অঙ্কের টাকা না থাকলে সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যানের মাধ্যমেও মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করা সম্ভব। বেশির ভাগ মহিলা বিনিয়োগকারী এসআইপি বেছে নেন। এর কারণগুলি নিম্নোক্ত: ৫০০ টাকারও কম পরিমাণ অর্থ মাসিক বিনিয়োগ করা যেতে পারে। এই পরিমাণ অর্থই কাঙ্ক্ষিত মিউচুয়াল ফান্ডে জমা রাখা যায়।
সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যানের মাধ্যমে মিউচুয়াল ফান্ড:
মিউচুয়াল ফান্ডে বড় কিংবা মোটা অঙ্কের টাকা বিনিয়োগ করা যায়। আবার মোটা অঙ্কের টাকা না থাকলে সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যানের মাধ্যমেও মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করা সম্ভব। বেশির ভাগ মহিলা বিনিয়োগকারী এসআইপি বেছে নেন। এর কারণগুলি নিম্নোক্ত: ৫০০ টাকারও কম পরিমাণ অর্থ মাসিক বিনিয়োগ করা যেতে পারে। এই পরিমাণ অর্থই কাঙ্ক্ষিত মিউচুয়াল ফান্ডে জমা রাখা যায়।
এক বারে মোটা অঙ্কের বিনিয়োগ বিকল্পের পরিবর্তে বিনিয়োগকারীরা মাসিক কিংবা ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে নির্ধারিত সময়সীমার জন্য জমা রাখা যেতে পারে। এর থেকে ভাল রিটার্ন পাওয়া যায়। এখানেই শেষ নয়, এসআইপি-র আরও একটি সুবিধা আছে। সেটা হল, বিনিয়োগকারীর পোর্টফোলিও বৈচিত্র্যপূর্ণ করতেও সাহায্য করে এসআইপি। লো থেকে মিডিয়াম রিস্ক অ্যাপেটাইটের নিরিখে মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ সমস্ত মহিলা বিনিয়োগকারীর জন্য আদর্শ।
এক বারে মোটা অঙ্কের বিনিয়োগ বিকল্পের পরিবর্তে বিনিয়োগকারীরা মাসিক কিংবা ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে নির্ধারিত সময়সীমার জন্য জমা রাখা যেতে পারে। এর থেকে ভাল রিটার্ন পাওয়া যায়। এখানেই শেষ নয়, এসআইপি-র আরও একটি সুবিধা আছে। সেটা হল, বিনিয়োগকারীর পোর্টফোলিও বৈচিত্র্যপূর্ণ করতেও সাহায্য করে এসআইপি। লো থেকে মিডিয়াম রিস্ক অ্যাপেটাইটের নিরিখে মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ সমস্ত মহিলা বিনিয়োগকারীর জন্য আদর্শ।
পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড:অন্যতম নিরাপদ এবং সরকার চালিত সেভিংস প্লাস ইনভেস্টমেন্ট স্কিম হল পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড। সেই সব মহিলা বিনিয়োগকারীদের জন্য এটা সেরা বিকল্প, যাঁরা একেবারেই ঝুঁকি নিতে চান না। নির্ধারিত সময়সীমার পরে একটা ভাল অঙ্কের অর্থ রিটার্ন হিসেবে পাওয়া যায়। কয়েকটি বৈশিষ্ট্য:সমস্ত ব্যাঙ্ক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান এই পিপিএফ অ্যাকাউন্টের সুবিধা প্রদান করে। এটি একটি নিরাপদ বিনিয়োগ তথা সেভিংস প্ল্যান। যা সরকার দ্বারা চালিত।
পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড:
অন্যতম নিরাপদ এবং সরকার চালিত সেভিংস প্লাস ইনভেস্টমেন্ট স্কিম হল পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড। সেই সব মহিলা বিনিয়োগকারীদের জন্য এটা সেরা বিকল্প, যাঁরা একেবারেই ঝুঁকি নিতে চান না। নির্ধারিত সময়সীমার পরে একটা ভাল অঙ্কের অর্থ রিটার্ন হিসেবে পাওয়া যায়। কয়েকটি বৈশিষ্ট্য:সমস্ত ব্যাঙ্ক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান এই পিপিএফ অ্যাকাউন্টের সুবিধা প্রদান করে। এটি একটি নিরাপদ বিনিয়োগ তথা সেভিংস প্ল্যান। যা সরকার দ্বারা চালিত।
এতে ঝুঁকি নেই, আর ভবিষ্যতে ভাল রিটার্নও দেয়। ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে পিপিএফ বিনিয়োগের বার্ষিক সুদের হার ৭.১ শতাংশ। পিপিএফ-এর ১৫ বছরের লক-ইন পিরিয়ড রয়েছে। যা আরও ৫ বছরের জন্য বাড়ানো সম্ভব।পিপিএফ অ্যাকাউন্টে ন্যূনতম বার্ষিক ৫০০ টাকা জমা রাখা যায়। পিপিএফ অ্যাকাউন্টে সর্বোচ্চ বার্ষিক ১৫০০০০ টাকা জমা রাখা যায়।১৯৬১-র আয়কর আইনের ৮০সি ধারার আওতায় পিপিএফ ট্যাক্স বেনিফিট প্রদান করে।
এতে ঝুঁকি নেই, আর ভবিষ্যতে ভাল রিটার্নও দেয়। ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে পিপিএফ বিনিয়োগের বার্ষিক সুদের হার ৭.১ শতাংশ। পিপিএফ-এর ১৫ বছরের লক-ইন পিরিয়ড রয়েছে। যা আরও ৫ বছরের জন্য বাড়ানো সম্ভব।পিপিএফ অ্যাকাউন্টে ন্যূনতম বার্ষিক ৫০০ টাকা জমা রাখা যায়। পিপিএফ অ্যাকাউন্টে সর্বোচ্চ বার্ষিক ১৫০০০০ টাকা জমা রাখা যায়।১৯৬১-র আয়কর আইনের ৮০সি ধারার আওতায় পিপিএফ ট্যাক্স বেনিফিট প্রদান করে।
ফিক্সড ডিপোজিট:আর একটা নিরাপদ বিনিয়োগের মাধ্যম হল ফিক্সড ডিপোজিট। সমস্ত ব্যাঙ্ক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানই এই সুবিধা প্রদান করে। তবে এক-এক জায়গার সুদের হার এক-এক রকম। আর ঝুঁকিও থাকে স্বল্প। ভবিষ্যতে ভাল পরিমাণ অর্থ রিটার্ন পেতে চাইলে এখানে বিনিয়োগ করা যেতে পারে। কয়েকটি বৈশিষ্ট্য: বার্ষিক সুদের হার ১.৮৫ শতাংশ থেকে ৬.৯৫ শতাংশ।ন্যূনতম জমার পরিমাণ ১০০০ টাকা। ৭ দিন থেকে ১০ বছরের মেয়াদের জন্য বিনিয়োগ করা যায়।
ফিক্সড ডিপোজিট:
আর একটা নিরাপদ বিনিয়োগের মাধ্যম হল ফিক্সড ডিপোজিট। সমস্ত ব্যাঙ্ক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানই এই সুবিধা প্রদান করে। তবে এক-এক জায়গার সুদের হার এক-এক রকম। আর ঝুঁকিও থাকে স্বল্প। ভবিষ্যতে ভাল পরিমাণ অর্থ রিটার্ন পেতে চাইলে এখানে বিনিয়োগ করা যেতে পারে। কয়েকটি বৈশিষ্ট্য: বার্ষিক সুদের হার ১.৮৫ শতাংশ থেকে ৬.৯৫ শতাংশ।ন্যূনতম জমার পরিমাণ ১০০০ টাকা। ৭ দিন থেকে ১০ বছরের মেয়াদের জন্য বিনিয়োগ করা যায়।
সোনা:যুগ যুগ ধরে বিনিয়োগের জনপ্রিয় বিকল্প হল সোনা। গত ৫০ বছরে সোনার হিসেব দেখলে বোঝা যাবে মহিলাদের জন্য উপযোগী বিনিয়োগের মাধ্যম এই মূল্যবান ধাতু। মুদ্রাস্ফীতির সময় কিংবা মার্কেটে পতন হলেও সোনার দাম কিন্তু সব সময়ই উর্ধ্বমুখী থাকে।
সোনা:
যুগ যুগ ধরে বিনিয়োগের জনপ্রিয় বিকল্প হল সোনা। গত ৫০ বছরে সোনার হিসেব দেখলে বোঝা যাবে মহিলাদের জন্য উপযোগী বিনিয়োগের মাধ্যম এই মূল্যবান ধাতু। মুদ্রাস্ফীতির সময় কিংবা মার্কেটে পতন হলেও সোনার দাম কিন্তু সব সময়ই উর্ধ্বমুখী থাকে।
ন্যাশনাল পেনশন স্কিম:ভারত সরকার এই স্কিম চালু করেছে। পেনশন ফান্ড রেগুলেটরি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অথরিটি দ্বারা পরিচালিত। এটাও মহিলাদের জন্য বিনিয়োগের দারুন বিকল্প। অবসর গ্রহণের পরে মহিলা বিনিয়োগকারীরা হাতে যদি ভাল পরিমাণ অর্থ হাতে পেতে চান, তাহলে চোখ বুজে এই স্কিমে বিনিয়োগ করতে পারেন। আর সবথেকে বড় কথা হল, এতে ঝুঁকি একেবারেই নেই।
ন্যাশনাল পেনশন স্কিম:
ভারত সরকার এই স্কিম চালু করেছে। পেনশন ফান্ড রেগুলেটরি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অথরিটি দ্বারা পরিচালিত। এটাও মহিলাদের জন্য বিনিয়োগের দারুন বিকল্প। অবসর গ্রহণের পরে মহিলা বিনিয়োগকারীরা হাতে যদি ভাল পরিমাণ অর্থ হাতে পেতে চান, তাহলে চোখ বুজে এই স্কিমে বিনিয়োগ করতে পারেন। আর সবথেকে বড় কথা হল, এতে ঝুঁকি একেবারেই নেই।

Axis Bank চালু করেছে নতুন ফিক্সড ডিপোজিট স্কিম; মিলবে এই বিশেষ সুবিধাগুলি

Axis Bank একটি নতুন ফিক্সড ডিপোজিট স্কিম চালু করেছে। এতে ৭ দিন থেকে ১০ বছর পর্যন্ত বিনিয়োগের সুযোগ থাকবে। গ্রাহকরা যদি এটির সুবিধা নিতে চান, তবে মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে এটির জন্য আবেদন করতে পারেন।
Axis Bank একটি নতুন ফিক্সড ডিপোজিট স্কিম চালু করেছে। এতে ৭ দিন থেকে ১০ বছর পর্যন্ত বিনিয়োগের সুযোগ থাকবে। গ্রাহকরা যদি এটির সুবিধা নিতে চান, তবে মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে এটির জন্য আবেদন করতে পারেন।
Axis Bank নতুন ফিক্সড ডিপোজিট স্কিম চালু করেছে তাদের সকল গ্রাহকদের জন্য। Axis Bank-এর নতুন ফিক্সড ডিপোজিট স্কিমে বিনিয়োগ করে ভাল রিটার্ন পাওয়ার সুবিধা রয়েছে। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক Axis Bank-এর নতুন ফিক্সড ডিপোজিট স্কিমের সকল খুঁটিনাটি।
Axis Bank নতুন ফিক্সড ডিপোজিট স্কিম চালু করেছে তাদের সকল গ্রাহকদের জন্য। Axis Bank-এর নতুন ফিক্সড ডিপোজিট স্কিমে বিনিয়োগ করে ভাল রিটার্ন পাওয়ার সুবিধা রয়েছে। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক Axis Bank-এর নতুন ফিক্সড ডিপোজিট স্কিমের সকল খুঁটিনাটি।
এই প্রসঙ্গে জানিয়ে রাখা উচিত হবে যে ভারতীয়রা অবশ্য এই ফিক্সড ডিপোজিট স্কিমের সুবিধা পাবেন না। আসলে Axis Bank GIFT সিটিতে অনাবাসী ভারতীয়দের জন্য ডিজিটাল US ডলার ফিক্সড ডিপোজিট স্কিম চালু করার ঘোষণা করেছে। Axis Bank জানিয়েছে যে, এটি গিফট সিটি আমানতের জন্য ডিজিটাল সুবিধা প্রদানকারী প্রথম ব্যাঙ্ক হয়ে উঠেছে।
এই প্রসঙ্গে জানিয়ে রাখা উচিত হবে যে ভারতীয়রা অবশ্য এই ফিক্সড ডিপোজিট স্কিমের সুবিধা পাবেন না। আসলে Axis Bank GIFT সিটিতে অনাবাসী ভারতীয়দের জন্য ডিজিটাল US ডলার ফিক্সড ডিপোজিট স্কিম চালু করার ঘোষণা করেছে। Axis Bank জানিয়েছে যে, এটি গিফট সিটি আমানতের জন্য ডিজিটাল সুবিধা প্রদানকারী প্রথম ব্যাঙ্ক হয়ে উঠেছে।
Axis ব্যাঙ্কের NRI গ্রাহকরা এখন GIFT City-এ ব্যাঙ্কের মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন 'Open by Axis Bank'-এর মাধ্যমে একটি US ডলার ফিক্সড ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন।
Axis ব্যাঙ্কের NRI গ্রাহকরা এখন GIFT City-এ ব্যাঙ্কের মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ‘Open by Axis Bank’-এর মাধ্যমে একটি US ডলার ফিক্সড ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন।
মার্কিন ডলারের ফিক্সড ডিপোজিটের আওতায় গ্রাহকদের ৭ দিন থেকে ১০ বছর পর্যন্ত বিনিয়োগের সময়কালের বিকল্প দেওয়া হবে। গ্রাহকরা Axis Bank মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে FD আংশিক বা সম্পূর্ণ সময়ের আগে বন্ধ করার জন্য অনুরোধ করতে পারেন।
মার্কিন ডলারের ফিক্সড ডিপোজিটের আওতায় গ্রাহকদের ৭ দিন থেকে ১০ বছর পর্যন্ত বিনিয়োগের সময়কালের বিকল্প দেওয়া হবে। গ্রাহকরা Axis Bank মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে FD আংশিক বা সম্পূর্ণ সময়ের আগে বন্ধ করার জন্য অনুরোধ করতে পারেন।
Axis Bank-এর হোলসেল ব্যাঙ্কিং প্রোডাক্টের প্রেসিডেন্ট ও হেড বিবেক গুপ্তা জানিয়েছেন যে IBU-এর ডিজিটাল US ডলার FD NRI গ্রাহকদের বিভিন্ন মেয়াদ এবং সুদের হার থেকে বেছে নিতে সক্ষম করবে এবং IBU-এর নিবেদিত দল থেকে তাদের উচ্চ মানের পরিষেবার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে৷ অর্থাৎ Axis ব্যাঙ্কের NRI গ্রাহকরা এখন ডিজিটাল US ডলার ফিক্সড ডিপোজিট স্কিমের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের সুবিধা পেতে চলেছেন।
Axis Bank-এর হোলসেল ব্যাঙ্কিং প্রোডাক্টের প্রেসিডেন্ট ও হেড বিবেক গুপ্তা জানিয়েছেন যে IBU-এর ডিজিটাল US ডলার FD NRI গ্রাহকদের বিভিন্ন মেয়াদ এবং সুদের হার থেকে বেছে নিতে সক্ষম করবে এবং IBU-এর নিবেদিত দল থেকে তাদের উচ্চ মানের পরিষেবার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে৷ অর্থাৎ Axis ব্যাঙ্কের NRI গ্রাহকরা এখন ডিজিটাল US ডলার ফিক্সড ডিপোজিট স্কিমের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের সুবিধা পেতে চলেছেন।

How To Become Crorepati:  তৈরি করতে হবে শুধু এই একটা জিনিস, দু’হাত ভরে আসবে কোটি কোটি টাকা

আপনার কি মাছ ধরার নেশা আছে। আর আছে গভীর সমুদ্রে যাওয়ার ইচ্ছা, সঙ্গে দু'হাত ভরে টাকা উপার্জন করতে চান। তাহলে তৈরি করুন মাছ ধরা ট্রলার। গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে যাওয়ার জন‍্য মৎস‍্যজীবীদের একমাত্র ভরসা ট্রলার।
আপনার কি মাছ ধরার নেশা আছে। আর আছে গভীর সমুদ্রে যাওয়ার ইচ্ছা, সঙ্গে দু’হাত ভরে টাকা উপার্জন করতে চান। তাহলে তৈরি করুন মাছ ধরা ট্রলার। গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে যাওয়ার জন‍্য মৎস‍্যজীবীদের একমাত্র ভরসা ট্রলার।
একবার ট্রলার তৈরি হয়ে গেলে প্রথম মাছ ধরার সিজনে বড়লোক হয়ে যাবেন আপনি।তবে ট্রলার তৈরি করা কম ঝামেলার জিনিস নয়। ট্রলারটিকে মজবুত করে তৈরি করতে হয় প্রথমে। গভীর সমুদ্রে জলের ধাক্কা সহ‍্য করে টিকে থাকতে গেলে এই ট্রলারকে শক্তিশালী করে গড়ে তুলতে হয়।যার জন‍্য সময় লাগে অনেকটাই।
একবার ট্রলার তৈরি হয়ে গেলে প্রথম মাছ ধরার সিজনে বড়লোক হয়ে যাবেন আপনি।তবে ট্রলার তৈরি করা কম ঝামেলার জিনিস নয়। ট্রলারটিকে মজবুত করে তৈরি করতে হয় প্রথমে। গভীর সমুদ্রে জলের ধাক্কা সহ‍্য করে টিকে থাকতে গেলে এই ট্রলারকে শক্তিশালী করে গড়ে তুলতে হয়।যার জন‍্য সময় লাগে অনেকটাই।
প্রায় ৪ থেকে ৫ মাস পরিশ্রমের পর তৈরি হয় ট্রলার। খরচ হয় প্রায় ১ কোটি টাকার কাছে।যার মধ‍্যে ইঞ্জিনের মূল‍্য প্রায় ১৪ থেকে ১৫ লক্ষ টাকার কাছাকাছি। এছাড়াও একটি প্রপেলারের ফ‍্যানের দাম থাকে প্রায় ৬ লক্ষ টাকা।১০ থেকে ১২ জন শ্রমিকের মিলিত প্রচেষ্টায় একটি ট্রলার তৈরি হয়।
প্রায় ৪ থেকে ৫ মাস পরিশ্রমের পর তৈরি হয় ট্রলার। খরচ হয় প্রায় ১ কোটি টাকার কাছে।যার মধ‍্যে ইঞ্জিনের মূল‍্য প্রায় ১৪ থেকে ১৫ লক্ষ টাকার কাছাকাছি। এছাড়াও একটি প্রপেলারের ফ‍্যানের দাম থাকে প্রায় ৬ লক্ষ টাকা।১০ থেকে ১২ জন শ্রমিকের মিলিত প্রচেষ্টায় একটি ট্রলার তৈরি হয়।
ট্রলার তৈরিতে ব‍্যবহার করা শাল কাঠ, সেই কাঠের অভাবে ইউক‍্যালিপটাসের কাঠও ব‍্যবহার করা হয়ে থাকে। কাঠগুলিকে কেটে প্রথমে কাঠামো তৈরি করা হয়। এরপর সেটিকে জল প্রতিরোধক বানানো হয়। বর্তমানে ট্রলারের তলায় ফাইবার কোটিং করা হচ্ছে। যাতে জল একেবারেই প্রবেশ করতেনা পারে।
ট্রলার তৈরিতে ব‍্যবহার করা শাল কাঠ, সেই কাঠের অভাবে ইউক‍্যালিপটাসের কাঠও ব‍্যবহার করা হয়ে থাকে। কাঠগুলিকে কেটে প্রথমে কাঠামো তৈরি করা হয়। এরপর সেটিকে জল প্রতিরোধক বানানো হয়। বর্তমানে ট্রলারের তলায় ফাইবার কোটিং করা হচ্ছে। যাতে জল একেবারেই প্রবেশ করতেনা পারে।
এই ট্রলার সাধারণ কারিগর তৈরি করতে পারেনা। প্রথমে ছোট নৌকা তৈরি করা শিখতে হয়, পরে ধীরে ধীরে ট্রলার তৈরির কাজে হাত লাগাতে হয়। ট্রলারে ভিতরে অন্দরসজ্জা থেকে শুরু করে সবকিছু করতে হয়। একবার ট্রলার তৈরি হয়ে গেলে সেটিকে জলে নামানো হয়।
এই ট্রলার সাধারণ কারিগর তৈরি করতে পারেনা। প্রথমে ছোট নৌকা তৈরি করা শিখতে হয়, পরে ধীরে ধীরে ট্রলার তৈরির কাজে হাত লাগাতে হয়। ট্রলারে ভিতরে অন্দরসজ্জা থেকে শুরু করে সবকিছু করতে হয়। একবার ট্রলার তৈরি হয়ে গেলে সেটিকে জলে নামানো হয়।
এরপর ট্রলার সাগর থেকে ফিরে এলে আরও একবার ট্রলারের পাটাতন পরীক্ষা করা হয়। সারাবছর ছোটোখাটো কাজ লেগেই থাকে এই ট্রলার তৈরির জন‍্য। তবে একটি ট্রলার তৈরি হয়ে গেলে ট্রলারটি যতদিন নষ্ট না হয় ততদিন টাকা উপার্জন হতেই থাকে।
এরপর ট্রলার সাগর থেকে ফিরে এলে আরও একবার ট্রলারের পাটাতন পরীক্ষা করা হয়। সারাবছর ছোটোখাটো কাজ লেগেই থাকে এই ট্রলার তৈরির জন‍্য। তবে একটি ট্রলার তৈরি হয়ে গেলে ট্রলারটি যতদিন নষ্ট না হয় ততদিন টাকা উপার্জন হতেই থাকে।