রূপের জাদুতে মুগ্ধ হবেন আপনিও, চিনে নিন কেকেআর তারকার বউকে

Cricketer Love Story: রূপের জাদুতে মুগ্ধ হবেন আপনিও, চিনে নিন কেকেআর তারকার বউকে

২০০৯ সাল থেকে আইপিএল খেলছেন মনীশ পাণ্ডে। এর আগে কেকেআরের আইপিএল জয়া দলের সদস্যও ছিলেন। একাধিক দল ঘুড়ে ফের কেকেআরে খেলছেন তিনি। তবে মনীশ পাণ্ডের বউ কে চেনেনে? রূপে টেক্কা দেবে যে কোনও বলি অভিনেত্রীকে।
২০০৯ সাল থেকে আইপিএল খেলছেন মনীশ পাণ্ডে। এর আগে কেকেআরের আইপিএল জয়া দলের সদস্যও ছিলেন। একাধিক দল ঘুড়ে ফের কেকেআরে খেলছেন তিনি। তবে মনীশ পাণ্ডের বউ কে চেনেনে? রূপে টেক্কা দেবে যে কোনও বলি অভিনেত্রীকে।
ব্যক্তিগত জীবনে মণীশ পাণ্ডে বিয়ে করেছেন দক্ষিণী ছবির অভিনেত্রী আশ্রিতা শেট্টিককে। প্রেম করে বিয়ে হয় তাদের। ২০১৯ সালের ২ ডিসেম্বর বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন মণীশ ও আশ্রিতা। মণীশ পাণ্ডে ও আশ্রিতা শেট্টি দীর্ঘ বছর ধরে একে অপরের সঙ্গে সম্পর্কে ছিলেন। বেশ কয়েকবার ডেটিংয়ে দেখাও গিয়েছিল তাদের। অবশেষে তারা বিয়ে করে একসঙ্গে থাকার সিদ্ধান্ত নেন।
ব্যক্তিগত জীবনে মণীশ পাণ্ডে বিয়ে করেছেন দক্ষিণী ছবির অভিনেত্রী আশ্রিতা শেট্টিককে। প্রেম করে বিয়ে হয় তাদের। ২০১৯ সালের ২ ডিসেম্বর বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন মণীশ ও আশ্রিতা। মণীশ পাণ্ডে ও আশ্রিতা শেট্টি দীর্ঘ বছর ধরে একে অপরের সঙ্গে সম্পর্কে ছিলেন। বেশ কয়েকবার ডেটিংয়ে দেখাও গিয়েছিল তাদের। অবশেষে তারা বিয়ে করে একসঙ্গে থাকার সিদ্ধান্ত নেন।
দক্ষিণী ছবির ইন্ডাস্ট্রিতে আশ্রিতা শেট্টি একজন পরিচিত অভিনেত্রী। তার রূপেও মুগ্ধ সকলেই। ২৬ বছর বয়সী এই অভিনেত্রী বেশ কয়েকটি সুপার হিট ছবিতে কাজ করেছেন।  দক্ষিণী ছবির ইন্ডাস্ট্রিতে আশ্রিতা শেট্টি একজন পরিচিত অভিনেত্রী। তার রূপেও মুগ্ধ সকলেই।
দক্ষিণী ছবির ইন্ডাস্ট্রিতে আশ্রিতা শেট্টি একজন পরিচিত অভিনেত্রী। তার রূপেও মুগ্ধ সকলেই। ২৬ বছর বয়সী এই অভিনেত্রী বেশ কয়েকটি সুপার হিট ছবিতে কাজ করেছেন। দক্ষিণী ছবির ইন্ডাস্ট্রিতে আশ্রিতা শেট্টি একজন পরিচিত অভিনেত্রী। তার রূপেও মুগ্ধ সকলেই।
আশ্রিতা শেট্টির জন্ম ১৯৯৩ সালে ১৬ জুলাই। ২০১০ সালে একটি বিউটি কনটেস্ট জেতে আশ্রিতা। তারপর ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে অভিষেক হয় তার। তার প্রথম ছবির নাম, 'তেলিকেদা বলি'।  ২৬ বছর বয়সী এই অভিনেত্রী বেশ কয়েকটি সুপার হিট ছবিতে কাজ করেছেন।
আশ্রিতা শেট্টির জন্ম ১৯৯৩ সালে ১৬ জুলাই। ২০১০ সালে একটি বিউটি কনটেস্ট জেতে আশ্রিতা। তারপর ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে অভিষেক হয় তার। তার প্রথম ছবির নাম, ‘তেলিকেদা বলি’। ২৬ বছর বয়সী এই অভিনেত্রী বেশ কয়েকটি সুপার হিট ছবিতে কাজ করেছেন।
মণীশ পাণ্ডে জন্মগ্রহণ করেন ১৯৮৯ সালের ১০ সেপ্টেম্বর। নৈনিতালে জন্ম তার। ছোট বেলা থেকেই ক্রিকেটের প্রতি তার ভাললোবাসা ছিল। তার বন্ধুরা তাকে ভালোবাসে 'চুললবুল পাণ্ডে' বলেও ডাকে। স্কুল জীবন থেকেই ক্রিকেট খেলতেন মণীশ পাণ্ডে। রাজ্য স্তরের ক্রিকেটে অনুর্ধ্ব ১৬ ও অনুর্ধ্ব ১৯ বিভাগেও খেলেছেন তিনি। এছাড়াও ২০০৮ সালে অনুর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপ জয়ী টিমেরও সদস্য ছিলেন তিনি।
মণীশ পাণ্ডে জন্মগ্রহণ করেন ১৯৮৯ সালের ১০ সেপ্টেম্বর। নৈনিতালে জন্ম তার। ছোট বেলা থেকেই ক্রিকেটের প্রতি তার ভাললোবাসা ছিল। তার বন্ধুরা তাকে ভালোবাসে ‘চুললবুল পাণ্ডে’ বলেও ডাকে। স্কুল জীবন থেকেই ক্রিকেট খেলতেন মণীশ পাণ্ডে। রাজ্য স্তরের ক্রিকেটে অনুর্ধ্ব ১৬ ও অনুর্ধ্ব ১৯ বিভাগেও খেলেছেন তিনি। এছাড়াও ২০০৮ সালে অনুর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপ জয়ী টিমেরও সদস্য ছিলেন তিনি।
২০০৮ সালে প্রথম মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের হয়ে আইপিএলে সুযোগ পান মণীশ। তারপর ২০০৯ সালে আরসিবির হয়ে খেললেন। সেই বছরই প্রথম ভারতীয় ব্যাটসম্যান হিসেবে আইপিএল সেঞ্চুরি করেন মণীশ। এরপর কেকেআর, সানরাইজার্স, দিল্লি হয়ে ফের কেকেআরে মনীশ পাণ্ডে।
২০০৮ সালে প্রথম মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের হয়ে আইপিএলে সুযোগ পান মণীশ। তারপর ২০০৯ সালে আরসিবির হয়ে খেললেন। সেই বছরই প্রথম ভারতীয় ব্যাটসম্যান হিসেবে আইপিএল সেঞ্চুরি করেন মণীশ। এরপর কেকেআর, সানরাইজার্স, দিল্লি হয়ে ফের কেকেআরে মনীশ পাণ্ডে।
ব্যক্তিগত জীবনে খুবই রোমান্টিক মণীশ পাণ্ডে। যখনও সময় পান স্ত্রীর সঙ্গে কোয়ালিটা সময় কাটা তিনি। দুজনের একাধিক রোমান্টিক ছবিও পছন্দ করেন সকলে। সোশ্যাল মিডিয়ায় খুবই সক্রিয় আশ্রিতাও। তার এক একটি ছবিতে প্রচুর লাইক ও কমেন্টের বন্যা বয়ে যায়। আশ্রিতা এতটাই সুন্দর দেখতে যে তার থবির অপেক্ষা করেন ফলোয়ার্সরা। বিয়ের পরও খুব সুখেই দাম্পত্য জীবন কাটাচ্ছেন মণীশ পাণ্ডে ও আশ্রিতা শেট্টি।
ব্যক্তিগত জীবনে খুবই রোমান্টিক মণীশ পাণ্ডে। যখনও সময় পান স্ত্রীর সঙ্গে কোয়ালিটা সময় কাটা তিনি। দুজনের একাধিক রোমান্টিক ছবিও পছন্দ করেন সকলে। সোশ্যাল মিডিয়ায় খুবই সক্রিয় আশ্রিতাও। তার এক একটি ছবিতে প্রচুর লাইক ও কমেন্টের বন্যা বয়ে যায়। আশ্রিতা এতটাই সুন্দর দেখতে যে তার থবির অপেক্ষা করেন ফলোয়ার্সরা। বিয়ের পরও খুব সুখেই দাম্পত্য জীবন কাটাচ্ছেন মণীশ পাণ্ডে ও আশ্রিতা শেট্টি।