ইরানের ক্ষেপনাস্ত্র

Iran Israel War: অসম্ভব ক্ষমতা! যুদ্ধ হলে ইরানের হাতে আছে ‘সেজ্জিল’! কী এই সেজ্জিল? শুনলে চোখ কপালে উঠবে

ইজরায়েলে হানা শুরু করেছে ইরান। আর ইরানের হামলার মোকাবিলায় আমেরিকাকে পাশে পেয়েছে ইজরায়েল। আরও দুই শক্তিশালী দেশ এই ঘটনার পর ইজরায়েলের পাশে দাঁড়িয়েছে। তারা হল ব্রিটেন এবং ফ্রান্স। উভয় দেশের তরফেই ইজরায়েলে ইরানি হামলার সমালোচনা করা হয়েছে। আর এই পরিস্থিতিতে যুদ্ধের আশঙ্কা করছে বিশ্ববাসী। আর তা হলে, ইরানের হাতে আছে এমন কিছু ক্ষেপনাস্ত্র, যা শত্রুপক্ষকে মুহূর্তে ঘায়েল করে দিতে পারে।
ইজরায়েলে হানা শুরু করেছে ইরান। আর ইরানের হামলার মোকাবিলায় আমেরিকাকে পাশে পেয়েছে ইজরায়েল। আরও দুই শক্তিশালী দেশ এই ঘটনার পর ইজরায়েলের পাশে দাঁড়িয়েছে। তারা হল ব্রিটেন এবং ফ্রান্স। উভয় দেশের তরফেই ইজরায়েলে ইরানি হামলার সমালোচনা করা হয়েছে। আর এই পরিস্থিতিতে যুদ্ধের আশঙ্কা করছে বিশ্ববাসী। আর তা হলে, ইরানের হাতে আছে এমন কিছু ক্ষেপনাস্ত্র, যা শত্রুপক্ষকে মুহূর্তে ঘায়েল করে দিতে পারে।
কী সেই সব ক্ষেপনাস্ত্র? ‘খেইবার শেকান’ এবং ‘সেজ্জিল’ ইরানের সামরিক ভান্ডারের দুই শক্তিশালী হাতিয়ার। ঘণ্টায় ৬ হাজার কিলোমিটার বেগে হামলা করতে পারে ‘খেইবার শেকান’। যে কোনও মুহূর্তে যে কোনও দিকে লক্ষ্য ঘোরানো যায় এর। ‘সেজ্জিল’ও শক্তির দিকে কম যায় না। ঘণ্টায় সাড়ে ১৭ হাজার কিলোমিটার গতিতে ২৫০০ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারে এটি। সর্বাধিক দূরত্ব অতিক্রম করতে পারে ৪৫০০ কিলোমিটার।
কী সেই সব ক্ষেপনাস্ত্র? ‘খেইবার শেকান’ এবং ‘সেজ্জিল’ ইরানের সামরিক ভান্ডারের দুই শক্তিশালী হাতিয়ার। ঘণ্টায় ৬ হাজার কিলোমিটার বেগে হামলা করতে পারে ‘খেইবার শেকান’। যে কোনও মুহূর্তে যে কোনও দিকে লক্ষ্য ঘোরানো যায় এর। ‘সেজ্জিল’ও শক্তির দিকে কম যায় না। ঘণ্টায় সাড়ে ১৭ হাজার কিলোমিটার গতিতে ২৫০০ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারে এটি। সর্বাধিক দূরত্ব অতিক্রম করতে পারে ৪৫০০ কিলোমিটার।
ইরানের সামরিক অস্ত্রভান্ডারে যে ক্ষেপণাস্ত্রগুলি রয়েছে সেগুলি কতটা শক্তিশালী? পাল্লাই বা কত? বেশ কয়েকটি প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ভান্ডারের অন্যতম সদস্য ‘শাহাব-৩’। এটি মাঝারি পাল্লার। উত্তর কোরিয়ার ‘নোডোং-১’ ক্ষেপণাস্ত্রের অনুকরণে তৈরি।
ইরানের সামরিক অস্ত্রভান্ডারে যে ক্ষেপণাস্ত্রগুলি রয়েছে সেগুলি কতটা শক্তিশালী? পাল্লাই বা কত? বেশ কয়েকটি প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ভান্ডারের অন্যতম সদস্য ‘শাহাব-৩’। এটি মাঝারি পাল্লার। উত্তর কোরিয়ার ‘নোডোং-১’ ক্ষেপণাস্ত্রের অনুকরণে তৈরি।
এই ক্ষেপণাস্ত্র ১০০০ থেকে সর্বাধিক ২০০০ কিলোমিটার দূরত্বের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারে। এই ক্ষেপণাস্ত্রটিকে আরও উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। এতে ‘ক্লাস্টার মিউনিশন’ পদ্ধতি যোগ করা হয়েছে। ফলে একসঙ্গে পাঁচ জায়গায় হামলা চালাতে পারে ‘শাহাব-৩’।
এই ক্ষেপণাস্ত্র ১০০০ থেকে সর্বাধিক ২০০০ কিলোমিটার দূরত্বের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারে। এই ক্ষেপণাস্ত্রটিকে আরও উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। এতে ‘ক্লাস্টার মিউনিশন’ পদ্ধতি যোগ করা হয়েছে। ফলে একসঙ্গে পাঁচ জায়গায় হামলা চালাতে পারে ‘শাহাব-৩’।
ইরানের আরও একটি মাঝারি পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র হল ‘গদর’। ১৮০০ থেকে ২০০০ কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করতে পারে এই ক্ষেপণাস্ত্র। এটি অত্যন্ত দ্রুতগতির ক্ষেপণাস্ত্র। ঘণ্টায় ১১ হাজার কিলোমিটারেরও বেশি গতিতে গিয়ে লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালাতে পারে এটি।
ইরানের আরও একটি মাঝারি পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র হল ‘গদর’। ১৮০০ থেকে ২০০০ কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করতে পারে এই ক্ষেপণাস্ত্র। এটি অত্যন্ত দ্রুতগতির ক্ষেপণাস্ত্র। ঘণ্টায় ১১ হাজার কিলোমিটারেরও বেশি গতিতে গিয়ে লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালাতে পারে এটি।
ইরানের মাঝারি পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রের তালিকায় রয়েছে ‘এমাদ’। এটি ১৭০০ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করতে সক্ষম। এই ক্ষেপণাস্ত্রের বিশেষত্ব হল ‘ম্যানুভারেবল রিএন্ট্রি ভেহিকল’ প্রযুক্তি। অর্থাৎ যার মাধ্যমে প্রয়োজনে ক্ষেপণাস্ত্রের দিশাও বদলানো যায়। ২০১৬ থেকে এই ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করছে ইরান।
ইরানের মাঝারি পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রের তালিকায় রয়েছে ‘এমাদ’। এটি ১৭০০ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করতে সক্ষম। এই ক্ষেপণাস্ত্রের বিশেষত্ব হল ‘ম্যানুভারেবল রিএন্ট্রি ভেহিকল’ প্রযুক্তি। অর্থাৎ যার মাধ্যমে প্রয়োজনে ক্ষেপণাস্ত্রের দিশাও বদলানো যায়। ২০১৬ থেকে এই ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করছে ইরান।
আরও একটি ক্ষেপণাস্ত্র হল ‘খোররমশহর’। ২০ টনের এই ক্ষেপণাস্ত্রটি ২০০০ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারে। ঘণ্টায় ৯,৮৭৮ থেকে ১৭,২৮৭ কিলোমিটার বেগে লক্ষ্যবস্তুকে ধ্বংস করতে পারে। অর্থাৎ পাকিস্তানের যে কোনও জায়গাকে কয়েক সেকেন্ডে গুঁড়িয়ে দিতে পারে।
আরও একটি ক্ষেপণাস্ত্র হল ‘খোররমশহর’। ২০ টনের এই ক্ষেপণাস্ত্রটি ২০০০ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারে। ঘণ্টায় ৯,৮৭৮ থেকে ১৭,২৮৭ কিলোমিটার বেগে লক্ষ্যবস্তুকে ধ্বংস করতে পারে। অর্থাৎ পাকিস্তানের যে কোনও জায়গাকে কয়েক সেকেন্ডে গুঁড়িয়ে দিতে পারে।