ইরান ও ইজরায়েলের মধ্যে পুরোদস্তুর যুদ্ধ লাগল বলে। ইতিমধ্যেই ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইরান। পাল্টা জবাব দেওয়ার জন্য ফুঁসছে ইজরায়েলও। ইরান ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনের মাধ্যমেই ইজরায়েলে হামলা চালাবে বলে মনে করছেন যুদ্ধ বিশারদরা। স্থলপথে আক্রমণের সম্ভাবনা কম। এখন প্রশ্ন হল, ইজরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধে জড়ানোর মতো ক্ষমতা ইরানের আছে কি না?

Israel vs Iran: ক্ষেপণাস্ত্র, বিমান বাহিনী, নৌ বাহিনী ও সৈন্য…ইরান ও ইজরায়েলের মধ্যে কে বেশি শক্তিশালী? যুদ্ধ হলে কী হতে পারে?

ইরান ও ইজরায়েলের মধ্যে পুরোদস্তুর যুদ্ধ লাগল বলে। ইতিমধ্যেই ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইরান। পাল্টা জবাব দেওয়ার জন্য ফুঁসছে ইজরায়েলও। ইরান ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনের মাধ্যমেই ইজরায়েলে হামলা চালাবে বলে মনে করছেন যুদ্ধ বিশারদরা। স্থলপথে আক্রমণের সম্ভাবনা কম। এখন প্রশ্ন হল, ইজরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধে জড়ানোর মতো ক্ষমতা ইরানের আছে কি না?
ইরান ও ইজরায়েলের মধ্যে পুরোদস্তুর যুদ্ধ লাগল বলে। ইতিমধ্যেই ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইরান। পাল্টা জবাব দেওয়ার জন্য ফুঁসছে ইজরায়েলও। ইরান ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনের মাধ্যমেই ইজরায়েলে হামলা চালাবে বলে মনে করছেন যুদ্ধ বিশারদরা। স্থলপথে আক্রমণের সম্ভাবনা কম। এখন প্রশ্ন হল, ইজরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধে জড়ানোর মতো ক্ষমতা ইরানের আছে কি না?
১১ এপ্রিল মার্কিন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা সংস্থার প্রকাশিত প্রতিবেদনেও উল্লেখ করা হয়েছে, ইরান ক্ষেপণাস্ত্র বা ড্রোন হামলাই চালাবে। বাহিনীতে তারা ক্ষেপণাস্ত্র এবং ড্রোনের সংখ্যা বাড়াচ্ছে বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, ইরানের কাছে এমন ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে যা ২ হাজার কিমি দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারে।
১১ এপ্রিল মার্কিন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা সংস্থার প্রকাশিত প্রতিবেদনেও উল্লেখ করা হয়েছে, ইরান ক্ষেপণাস্ত্র বা ড্রোন হামলাই চালাবে। বাহিনীতে তারা ক্ষেপণাস্ত্র এবং ড্রোনের সংখ্যা বাড়াচ্ছে বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, ইরানের কাছে এমন ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে যা ২ হাজার কিমি দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারে।
ইরান এবং ইজরায়েলি সেনাবাহিনীর মধ্যে কে এগিয়ে? ওয়ার্ল্ড ফায়ার পাওয়ার ইনডেক্স অনুযায়ী, ইরান বিশ্বের ১৪ তম শক্তিশালী দেশ। সেখানে ইজরায়েল ১৭ নম্বরে রয়েছে। Photo Courtesy: AP
ইরান এবং ইজরায়েলি সেনাবাহিনীর মধ্যে কে এগিয়ে? ওয়ার্ল্ড ফায়ার পাওয়ার ইনডেক্স অনুযায়ী, ইরান বিশ্বের ১৪ তম শক্তিশালী দেশ। সেখানে ইজরায়েল ১৭ নম্বরে রয়েছে। Photo Courtesy: AP
উভয় দেশের সৈন্য সংখ্যা: গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার ইনডেক্স জনশক্তি, বিমানশক্তি, স্থল, নৌবাহিনী, প্রাকৃতিক সম্পদ, অর্থনৈতিক অবস্থা, ভৌগলিক অবস্থান এবং সরবরাহের উপর ভিত্তি করে প্রত্যেক দেশের তালিকা তৈরি করে। এই ৮টি মানদণ্ডের মধ্যে ইজরায়েল মাত্র দুটিতে ইরানের চেয়ে এগিয়ে। Photo Courtesy: AP
উভয় দেশের সৈন্য সংখ্যা: গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার ইনডেক্স জনশক্তি, বিমানশক্তি, স্থল, নৌবাহিনী, প্রাকৃতিক সম্পদ, অর্থনৈতিক অবস্থা, ভৌগলিক অবস্থান এবং সরবরাহের উপর ভিত্তি করে প্রত্যেক দেশের তালিকা তৈরি করে। এই ৮টি মানদণ্ডের মধ্যে ইজরায়েল মাত্র দুটিতে ইরানের চেয়ে এগিয়ে। Photo Courtesy: AP
উভয় দেশের সেনাবাহিনীর কথা বললে, ইরানের ৬,১০,০০০ সক্রিয় সৈন্য রয়েছে। সেখানে ইজরায়েলের সৈন্য সংখ্যা মাত্র ১৭০,০০০। অবশ্য ইজরায়েলের প্রতিরক্ষা বাজেট অনেক বেশি। ইরানের উপর দীর্ঘদিন মার্কিন নিষেধাজ্ঞা রয়েছে, ফলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভও ইজরায়েলের চেয়ে অনেক কম। Photo Courtesy: AP
উভয় দেশের সেনাবাহিনীর কথা বললে, ইরানের ৬,১০,০০০ সক্রিয় সৈন্য রয়েছে। সেখানে ইজরায়েলের সৈন্য সংখ্যা মাত্র ১৭০,০০০। অবশ্য ইজরায়েলের প্রতিরক্ষা বাজেট অনেক বেশি। ইরানের উপর দীর্ঘদিন মার্কিন নিষেধাজ্ঞা রয়েছে, ফলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভও ইজরায়েলের চেয়ে অনেক কম। Photo Courtesy: AP
বিমান বাহিনীর শক্তি: বিমান শক্তিতে ইরানের চেয়ে অনেক এগিয়ে ইজরায়েল। ইরানের ৫৫১টি বিমান রয়েছে। ইজরায়েলের বিমান সংখ্যা ৬১২। ইজরায়েলের কাছে ২৪১টি ফাইটার জের রয়েছে। ইরানের ১৮৬টি। এর মধ্যে ইজরায়েলের কাছে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী F-16 এবং F-35 বিমানও রয়েছে। Photo Courtesy: AP
বিমান বাহিনীর শক্তি: বিমান শক্তিতে ইরানের চেয়ে অনেক এগিয়ে ইজরায়েল। ইরানের ৫৫১টি বিমান রয়েছে। ইজরায়েলের বিমান সংখ্যা ৬১২। ইজরায়েলের কাছে ২৪১টি ফাইটার জের রয়েছে। ইরানের ১৮৬টি। এর মধ্যে ইজরায়েলের কাছে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী F-16 এবং F-35 বিমানও রয়েছে। Photo Courtesy: AP
স্থলশক্তিতে ইরান কিছুটা হলেও এগিয়ে। ইরানের কাছে ইজরায়েলের চেয়ে বেশি ট্যাঙ্ক রয়েছে। ইজরায়েলি ট্যাঙ্কের মোট সংখ্যা ১৩৭০। ইরানের কাছে ১৯৯৬টি ট্যাঙ্ক রয়েছে। আবার ইজরায়েলের ৬৫০টি স্বয়ংক্রিয় আর্টিলারি ইউনিট রয়েছে। যেখানে ইরানের রয়েছে মাত্র ৫৮০টি। Photo Courtesy: AP
স্থলশক্তিতে ইরান কিছুটা হলেও এগিয়ে। ইরানের কাছে ইজরায়েলের চেয়ে বেশি ট্যাঙ্ক রয়েছে। ইজরায়েলি ট্যাঙ্কের মোট সংখ্যা ১৩৭০। ইরানের কাছে ১৯৯৬টি ট্যাঙ্ক রয়েছে। আবার ইজরায়েলের ৬৫০টি স্বয়ংক্রিয় আর্টিলারি ইউনিট রয়েছে। যেখানে ইরানের রয়েছে মাত্র ৫৮০টি। Photo Courtesy: AP
নৌশক্তি: ইরানের নৌবাহিনী ইজরায়েলের চেয়ে বেশি শক্তিশালী। ইরানের মোট ১০১টি নৌবহর রয়েছে। ইজরায়েলের মাত্র ৬৭টি। কারও কাছেই এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার নেই। সাবমেরিনের কথা বললে, ইরানের রয়েছে ১৯টি এবং ইজরায়েলের ৫টি। Photo Courtesy: AP
নৌশক্তি: ইরানের নৌবাহিনী ইজরায়েলের চেয়ে বেশি শক্তিশালী। ইরানের মোট ১০১টি নৌবহর রয়েছে। ইজরায়েলের মাত্র ৬৭টি। কারও কাছেই এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার নেই। সাবমেরিনের কথা বললে, ইরানের রয়েছে ১৯টি এবং ইজরায়েলের ৫টি। Photo Courtesy: AP