Jackfruit Seed Benefits: মাছ মাংসের বদলে খান কাঁঠালের বীজ! চোখ থেকে চুল, রক্তের সমস্যা সহ বহু রোগে মুক্তি!

কাঁঠাল এমন একটি ফল যার কোনো অংশ ফেলতে হয় না। যদিও এই ফল অনেকেরেই পছন্দ না। কিন্তু এর বীজের পুষ্টিগুণে জানলে খাওয়ার ইচ্ছে কিন্তু বাড়তেই পারে। পুষ্টিবিদের মতে কাঁঠাল খাওয়ার পর বীজগুলো একেবারেই ফেলে দেবেন না। স্বাদ ছাড়াও এই ফলের আরও একটি বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা খুব কম মানুষই জানেন
কাঁঠাল এমন একটি ফল যার কোনও অংশ ফেলতে হয় না। যদিও এই ফল অনেকেরেই পছন্দ না। কিন্তু এর বীজের পুষ্টিগুণে জানলে খাওয়ার ইচ্ছে কিন্তু বাড়তেই পারে। পুষ্টিবিদের মতে কাঁঠাল খাওয়ার পর বীজগুলো একেবারেই ফেলে দেবেন না। স্বাদ ছাড়াও এই ফলের আরও একটি বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা খুব কম মানুষই জানেন
কাঁঠালের বীজ খেলে মানসিক চাপ কমে, কারণ এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন ও মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টস
কাঁঠালের বীজ খেলে মানসিক চাপ কমে, কারণ এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন ও মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টস
এই বীজে ভরপুর মাত্রায় লোহা থাকে, যা হিমোগ্লোবিনের অন্যতম উপাদান। রক্তাল্পতা থাকলে আয়রন সমৃদ্ধ ডায়েটের জন্য পুষ্টিবিদরাও কাঁঠাল বীজ খেতে বলেন
এই বীজে ভরপুর মাত্রায় লোহা থাকে, যা হিমোগ্লোবিনের অন্যতম উপাদান। রক্তাল্পতা থাকলে আয়রন সমৃদ্ধ ডায়েটের জন্য পুষ্টিবিদরাও কাঁঠাল বীজ খেতে বলেন
কাঁঠাল বীজে ভিটামিন এ থাকে। তাই দৃষ্টি স্বচ্ছ রাখতে এবং চুলের গোড়া শক্ত করতে এই বীজ রাখা যেতেই পারে ডায়েটে
কাঁঠাল বীজে ভিটামিন A থাকে। তাই দৃষ্টি স্বচ্ছ রাখতে এবং চুলের গোড়া শক্ত করতে এই বীজ রাখা যেতেই পারে ডায়েটে
যারা নিরামিষ খান তাদের পক্ষে মাছ-মাংস থেকে প্রোটিন পাওয়া সম্ভব হয়ে ওঠে না। কাঁঠাল বীজ সেক্ষেত্রে ডায়েটে রাখা অত্যন্ত জরুরি। এটি পেশির শক্তি বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে। নিয়মিত যারা জিমে যান, তাদের ডায়েটে এই বীজ রাখা যেতে পারে
যারা নিরামিষ খান তাদের পক্ষে মাছ-মাংস থেকে প্রোটিন পাওয়া সম্ভব হয়ে ওঠে না। কাঁঠাল বীজ সেক্ষেত্রে ডায়েটে রাখা অত্যন্ত জরুরি। এটি পেশির শক্তি বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে। নিয়মিত যারা জিমে যান, তাদের ডায়েটে এই বীজ রাখা যেতে পারে
কাঁঠালের বীজ রোদে শুকিয়ে গুঁড়ো করে নিলে সেটি নিয়মিত খেলে গ্যাস-অম্বলের আশঙ্কা কমে। এছাড়া কাঁঠাল বীজে প্রিবায়োটিক থাকে। এগুলি শরীরে ভাল ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ বাড়ায়
কাঁঠালের বীজ রোদে শুকিয়ে গুঁড়ো করে নিলে সেটি নিয়মিত খেলে গ্যাস-অম্বলের আশঙ্কা কমে। এছাড়া কাঁঠাল বীজে প্রোবায়োটিক থাকে। এগুলি শরীরে ভাল ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ বাড়ায়