Tag Archives: Bengali rituals

South 24 Parganas News: এক পক্ষকালে দেবীর ১৫ রূপ! দেখা মেলে জয়নগরের ধন্বন্তরি কালীমন্দিরে পুজো ও মেলা ঘিরে ভক্ত সমাগম

সুমন সাহা, জয়নগর: ১৫ দিন ধরে নানা রূপে ভক্তদের সামনে ভক্তদের মনবাঞ্ছাপূর্ণ করতে ধরা দেন দেবী। বহু প্রাচীনকাল থেকেই এই ঘটনার সাক্ষী হন প্রতিবছর দক্ষিণ ২৪ পরগনার জয়নগর এলাকার মানুষজন। মায়ের এই রূপ পরিবর্তন উৎসবকে মহাবেশের মেলা বলে থাকে স্থানীয়রা। মায়ের এই রূপ পরিবর্তন দেখতে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভক্তরা ভিড় জমান জয়নগরের ধন্বন্তরি কালী মায়ের কাছে।

প্রতি বছর বৈশাখ মাসে এই কালী বিগ্রহকে কেন্দ্র করে একপক্ষ সময় ব্যাপী বিশাল মেলা বসে৷ শুক্লা প্রতিপদ থেকে পূর্ণিমা পর্যন্ত, প্রতিদিন দেবীকে ভিন্ন  রূপে উপস্থাপনা করা হয়৷ এই দিনগুলিতে প্রতিদিন গড়ে ২৫-৩০ হাজার মানুষ দেবীর রূপ ও মেলা দর্শন করেন৷ ‘রূপ’ অর্থে মায়ের ‘বেশ’ পরিবর্তন করা হয় বলে একে বেশ-এর মেলা বলা হয়৷

অষ্টাদশ শতাব্দীর প্রথমভাগে আদি গঙ্গার মজিলপুর গ্রামের ওপর দিয়ে প্রবাহিত হত। কথিত, সেই সময় ভৈরবানন্দ নামে এক তান্ত্রিক সাধক গঙ্গার এক চরার ওপর বসে সাধনা করতেন। বর্তমানে সেখানেই তৈরি হয়েছে মজিলপুরের ধন্বন্তরি কালীমন্দির। একদিন ওই তান্ত্রিক দেবীর স্বপ্নাদেশ পান। স্বপ্নাদেশ মেনে পুকুরে সন্ধান করে, ওই তান্ত্রিক কালো পাথরের কালী মূর্তি পান এবং একটি খড়ের চালার কুটিরে দেবীসম ওই মূর্তি পুজো করতে থাকেন।

আরও পড়ুন : ইউরিক অ্যাসিডের অসহ্য যন্ত্রণায় পা ফেলতে কুঁকড়ে যাচ্ছেন? এই খাবারগুলি খাবেন না! কমবে ইউরিক অ্যাসিড

নিত্যপুজো ছাড়াও প্রতি অমাবস্যা ও পূর্ণিমায় এখানে বিশেষ পুজো হয়। শত শত ভক্ত মায়ের পুকুরে স্নান করে রোগমুক্তির জন্য ওষুধ খায় ও পুজো দেন। প্রায় দেড় শতাব্দী আগে পাকা মন্দির গড়ে ওঠে। প্রায় শতাধিক বছর ধরে, ওই আদি পাথরের মূর্তির অনুকরণে একটি কাঠের মূর্তি নির্মাণ করে পুজো করা হচ্ছে। প্রতি বৈশাখ মাসের শুক্লা প্রতিপদ থেকে পূর্ণিমা পর্যন্ত ওই কাঠের মূর্তিতে বিভিন্ন মাতৃদেবীর মূর্তির রূপদান করা হয়।

দূর দূরান্ত থেকে মানুষ এই বেশ ও মেলা দেখতে ভিড় জমায়। মেলার পর ভাঙা মেলাও বেশ কিছুদিন চলে।বর্তমান মন্দিরের সেবায়েত কালিদাস চক্রবর্তী জানান, মন্দিরটি সাড়ে তিনশো থেকে চারশো বছরের প্রাচীন। মজিলপুর নামের উদ্ভব নিয়ে নদীর মজে যাওয়া তত্ত্বে দ্বিমত নেই তাঁর। রেললাইনের ওপারে মা জয়চন্ডী অধিষ্ঠান করছেন বলে জানান তিনি, এই জয়চন্ডী ধন্বন্তরি মায়ের থেকেও ৪০০-৫০০ বছরের প্রাচীন। তিনি আরও জানান নদী-সংলগ্ন স্থানেই একটি বিরাট শ্মশান ছিল। সেখানে বসবাস করতেন এক সন্ন্যাসী। তিনিই সেবা করতেন মা ধন্বন্তরিকে। নদী মজে যাওয়ার আগে নদীপথেই বাণিজ্য করতেন দেশ-বিদেশের বহু জমিদার।

একদিন রাত হয়ে যাওয়াতে কোনও এক জমিদার ডাকাতের ভয়ে এগোতে পারেননি নদীবক্ষে। নোঙর রেখে আশ্রয় নেন সন্ন্যাসীর কুটিরে। মাকে দেখে ভক্তি জন্মায় ও মাকে প্রতিষ্ঠা করেন। এখনও প্রতিবছর বৈশাখ মাসের প্রতিপদ থেকে পূর্ণিমা পর্যন্ত এক পক্ষকাল ধরে এই রূপ পরিবর্তন ও বিশাল মেলা চলে আসছে। যা এলাকায় বেশের মেলা বলে পরিচিত। এই মেলা দেখতে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষজন ছুটে আসে জয়নগরের মজিলপুরে।

Akshaya Tritiya 2024 Rituals:শুক্রবার অক্ষয় তৃতীয়া! পুণ্যতিথিতে ভুলেও খাবেন না এই খাবারগুলি! অভাবে তছনছ হতে পারে সংসার

আগামী ১০ মে, শুক্রবার পালিত হবে অক্ষয় তৃতীয়া। বৈশাখ মাসের শুক্লাপক্ষে পালিত হয় এই পার্বণ।
আগামী ১০ মে, শুক্রবার পালিত হবে অক্ষয় তৃতীয়া। বৈশাখ মাসের শুক্লাপক্ষে পালিত হয় এই পার্বণ।

 

শুধু বৈশাখ মাসই নয়। বছরভরই এই দিনটি অত্যন্ত শুভ। বলা হয় এই তিথিতে যা করা হয়, তার ফল অক্ষয় হয়ে থাকে।
শুধু বৈশাখ মাসই নয়। বছরভরই এই দিনটি অত্যন্ত শুভ। বলা হয় এই তিথিতে যা করা হয়, তার ফল অক্ষয় হয়ে থাকে।

 

সনাতন বিশ্বাস মতে এই তিথিতে দানধ্যান এবং পুণ্যদীতে স্নান করা খুবই গুরুত্বপ্ূর্ণ।
সনাতন বিশ্বাস মতে এই তিথিতে দানধ্যান এবং পুণ্যদীতে স্নান করা খুবই গুরুত্বপ্ূর্ণ।

 

কিছু খাবার এই তিথিতে কখনওই গ্রহণ করা যাবে না। তাহলে সব পুণ্যফল হাতছাড়া হবে। নইলে অর্থাভাবে তছনছ হবে সংসার। বলছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ অরবিন্দ ত্রিপাঠী।
কিছু খাবার এই তিথিতে কখনওই গ্রহণ করা যাবে না। তাহলে সব পুণ্যফল হাতছাড়া হবে। নইলে অর্থাভাবে তছনছ হবে সংসার। বলছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ অরবিন্দ ত্রিপাঠী।

 

এই তিথিতে আমিষ খাবার বা পেঁয়াজ, রসুন, মুসুরডাল গ্রহণ করবেন না।
এই তিথিতে আমিষ খাবার বা পেঁয়াজ, রসুন, মুসুরডাল গ্রহণ করবেন না।

 

ভুলেও মাশরুম বা ছত্রাকজাতীয় খাবার এদিন খাবেন না। বাড়িতেও আনবেন না।
ভুলেও মাশরুম বা ছত্রাকজাতীয় খাবার এদিন খাবেন না। বাড়িতেও আনবেন না।

 

 কোনও পোড়া খাবার এই তিথিতে খাবেন না। বেগুন পোড়া, টম্যাটো পোড়া জাতীয় খাবার সম্পূর্ণ এড়িয়ে চলুন।
কোনও পোড়া খাবার এই তিথিতে খাবেন না। বেগুন পোড়া, টম্যাটো পোড়া জাতীয় খাবার সম্পূর্ণ এড়িয়ে চলুন।

 

এই তিথিতে এড়িয়ে চলুন নেশাজাতীয় সব রকম জিনিস।
এই তিথিতে এড়িয়ে চলুন নেশাজাতীয় সব রকম জিনিস।

 

প্রচলিত বিশ্বাস, এই নিয়মগুলি পালন করলে জীবনে ও সংসারে মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদ বজায় থাকে। কোনওদিন দারিদ্রে পড়তে হয় না।
প্রচলিত বিশ্বাস, এই নিয়মগুলি পালন করলে জীবনে ও সংসারে মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদ বজায় থাকে। কোনওদিন দারিদ্রে পড়তে হয় না।

Vaishakhi Amavasya 2024: মঙ্গল ও বুধ বৈশাখী অমাবস্যা! সন্ধ্যায় করুন এই কাজ, ঘর মোছার জলে দিন এই জিনিস! অভাব কাটিয়ে চুম্বকের টানে পাবেন অর্থসুখ

মঙ্গল এবং বুধবার পালিত হবে বৈশাখ মাসের অমাবস্যা বা বৈশাখী অমাবস্যা৷
মঙ্গল এবং বুধবার পালিত হবে বৈশাখ মাসের অমাবস্যা বা বৈশাখী অমাবস্যা৷

 

অমাবস্যা তিথি শুরু হবে ৭ মে, মঙ্গলবার সকাল ১১.৪০ মিনিটে। বৈশাখের এই অমাবস্যা থাকবে পর দিন বা ৮ মে সকাল ৮.৫১ মিনিট পর্যন্ত।
অমাবস্যা তিথি শুরু হবে ৭ মে, মঙ্গলবার সকাল ১১.৪০ মিনিটে। বৈশাখের এই অমাবস্যা থাকবে পর দিন বা ৮ মে সকাল ৮.৫১ মিনিট পর্যন্ত।

 

পূর্ণিমা তিথিতে যেখানে মাঙ্গলিক কাজ করা হয়, সেখানে সনাতনী মতে অমাবস্যা তিথিতে পূর্বপুরুষদের তর্পণ করা হয়৷
পূর্ণিমা তিথিতে যেখানে মাঙ্গলিক কাজ করা হয়, সেখানে সনাতনী মতে অমাবস্যা তিথিতে পূর্বপুরুষদের তর্পণ করা হয়৷

 

এই তিথিতে কোন কোন কাজ করবেন, কী কী কাজ করা থেকে বিরত থাকবেন তার উপর সংসারের শুভ অশুভ, জীবনের পাপ পুণ্য নির্ভর করে বলে মত জ্যোতিষশাস্ত্রে৷ সে বিষয়ে বলেছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ অরবিন্দ ত্রিপাঠী৷
এই তিথিতে কোন কোন কাজ করবেন, কী কী কাজ করা থেকে বিরত থাকবেন তার উপর সংসারের শুভ অশুভ, জীবনের পাপ পুণ্য নির্ভর করে বলে মত জ্যোতিষশাস্ত্রে৷ সে বিষয়ে বলেছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ অরবিন্দ ত্রিপাঠী৷

 

অমাবস্যায় শুভ মাঙ্গলিক কাজ নিষিদ্ধ৷ শুভ কাজের জন্য কেনাকাটা করা হয় না৷ আমিষের বদলে সাত্তিক আহার গ্রহণ করা হয়৷
অমাবস্যায় শুভ মাঙ্গলিক কাজ নিষিদ্ধ৷ শুভ কাজের জন্য কেনাকাটা করা হয় না৷ আমিষের বদলে সাত্তিক আহার গ্রহণ করা হয়৷

 

এই তিথিতে চুলদাড়ি কাটা অর্থাত ক্ষৌরকর্ম নিষিদ্ধ৷ গাছপাতা ফুল ইত্যাদি ছেঁড়া উচিত নয়৷ এই তিথিতে স্নানদানধ্যান করুন৷ কিন্তু অন্যের এঁটো খাবার খাবেন না৷
এই তিথিতে চুলদাড়ি কাটা অর্থাত ক্ষৌরকর্ম নিষিদ্ধ৷ গাছপাতা ফুল ইত্যাদি ছেঁড়া উচিত নয়৷ এই তিথিতে স্নানদানধ্যান করুন৷ কিন্তু অন্যের এঁটো খাবার খাবেন না৷

 

পরিবার থেকে অশুভ শক্তির কুপ্রভাব দূর করতে জলে লবণ মিশিয়ে ঘর মুছুন৷ এতে ঘর সংসার ও আপনার জীবন থেকে নেগেটিভিটি দূর করতে জলে এক চিমটি লবণ মিশিয়ে ঘর মুছুন৷
পরিবার থেকে অশুভ শক্তির কুপ্রভাব দূর করতে জলে লবণ মিশিয়ে ঘর মুছুন৷ এতে ঘর সংসার ও আপনার জীবন থেকে নেগেটিভিটি দূর করতে জলে এক চিমটি লবণ মিশিয়ে ঘর মুছুন৷

 

এই তিথির সন্ধ্যায় বাড়ির ঠাকুরঘরে একটি ঘিয়ের প্রদীপ অবশ্যই প্রজ্বলন করবেন৷ তাহলে পূর্বপুরুষদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হবে৷ অশুভ প্রভাব কাটাতে বাড়ির সদর দরজায় প্রজ্বলন করুন দু’টি তিলতেলের প্রদীপ৷
এই তিথির সন্ধ্যায় বাড়ির ঠাকুরঘরে একটি ঘিয়ের প্রদীপ অবশ্যই প্রজ্বলন করবেন৷ তাহলে পূর্বপুরুষদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হবে৷ অশুভ প্রভাব কাটাতে বাড়ির সদর দরজায় প্রজ্বলন করুন দু’টি তিলতেলের প্রদীপ৷

 

এই তিথিতে শনির কুপ্রভাব থেকেও মুক্ত হতে পারবেন৷ শনি মন্দিরে গিয়ে কালো তিল, সরষের তেল এবং কালো বা ঘন নীল রঙের পোশাক দান করতে পারেন৷ তাহলে সাড়ে সাতী, ঢাইয়া-সহ একাধিক সমস্যা থেকে মুক্ত হবেন৷
এই তিথিতে শনির কুপ্রভাব থেকেও মুক্ত হতে পারবেন৷ শনি মন্দিরে গিয়ে কালো তিল, সরষের তেল এবং কালো বা ঘন নীল রঙের পোশাক দান করতে পারেন৷ তাহলে সাড়ে সাতী, ঢাইয়া-সহ একাধিক সমস্যা থেকে মুক্ত হবেন৷

 

অশ্বত্থগাছে প্রদীপ প্রজ্বলন করুন৷ এই পবিত্র গাছে ফুল ও ফল নিবেদন করতে পারেন৷
অশ্বত্থগাছে প্রদীপ প্রজ্বলন করুন৷ এই পবিত্র গাছে ফুল ও ফল নিবেদন করতে পারেন৷

Hanuman Jayanti Rituals: হনুমান জয়ন্তীর পুজোয় দিন বিশেষ ফুল ও পাতা! হনুমান চালিশা পাঠ করুন দিনের এই সময়ে! বজরঙ্গবলীর আশীর্বাদে পাল্টাবে জীবন

চৈতী পূর্ণিমায় প্রতি বছর পালিত হয় হনুমান জয়ন্তী। এ বছর বৈশাখের পূর্ণিমায় পালন করা হবে বজরঙ্গবলীর আবির্ভাবতিথি।
চৈতী পূর্ণিমায় প্রতি বছর পালিত হয় হনুমান জয়ন্তী। এ বছর বৈশাখের পূর্ণিমায় পালন করা হবে বজরঙ্গবলীর আবির্ভাবতিথি।

 

মঙ্গলবার জন্মতিথি পড়ায় এই পার্বণের গুরুত্ব বেড়ে যায় অনেকটাই। জানুন কোন কোন গাছের পাতা দরকার তাঁর পুজোয়। বলছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ মৃত্যুঞ্জয় তিওয়ারি।
মঙ্গলবার জন্মতিথি পড়ায় এই পার্বণের গুরুত্ব বেড়ে যায় অনেকটাই। জানুন কোন কোন গাছের পাতা দরকার তাঁর পুজোয়। বলছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ মৃত্যুঞ্জয় তিওয়ারি।

 

১০৮ টি বটপাতা দিয়ে মালা তৈরি করে নিবেদন করুন হনুমানজীকে। লালসুতো দিয়ে মালা গাঁথুন সব সময়। বলা হয়, হনুমানজীকে বটপাতা নিবেদন করলে অধরা মনস্কামনা পূর্ণ হয়।
১০৮ টি বটপাতা দিয়ে মালা তৈরি করে নিবেদন করুন হনুমানজীকে। লালসুতো দিয়ে মালা গাঁথুন সব সময়। বলা হয়, হনুমানজীকে বটপাতা নিবেদন করলে অধরা মনস্কামনা পূর্ণ হয়।

 

শনিেদবতার কুদৃষ্টি থেকে রক্ষা পেতে ৩, ৭, ১১ বা ২১ বা যে কোনও বিজোড় সংখ্যক অশ্বত্থপাতা নিবেদন করুন হনুমানজীকে।
শনিেদবতার কুদৃষ্টি থেকে রক্ষা পেতে ৩, ৭, ১১ বা ২১ বা যে কোনও বিজোড় সংখ্যক অশ্বত্থপাতা নিবেদন করুন হনুমানজীকে।

 

আকন্দগাছের পাতাও হনুমানজীর পুজোয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই গাছের পাতা নিবেদন করুন হনুমানজীর আরাধনায়। নিবেদন করতে পারেন মালা তৈরি করেও।
আকন্দগাছের পাতাও হনুমানজীর পুজোয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই গাছের পাতা নিবেদন করুন হনুমানজীর আরাধনায়। নিবেদন করতে পারেন মালা তৈরি করেও।

 

পানপাতাও হনুমানজীর পুজোয় প্রয়োজনীয়। নিবেদন করুন পানসুপুরি।
পানপাতাও হনুমানজীর পুজোয় প্রয়োজনীয়। নিবেদন করুন পানসুপুরি।

 

তুলসিপাতা অবশ্যই দিতে হবে হনুমানজীর পুজোয়।
তুলসিপাতা অবশ্যই দিতে হবে হনুমানজীর পুজোয়।

 

হনুমানজী প্রসন্ন হন বিশেষ কিছু ফুল নিবেদনে। সেগুলির মধ্যে অন্যতম পদ্মফুল। সনাতনী বিশ্বাস মতে পদ্ম অত্যন্ত পবিত্র।
হনুমানজী প্রসন্ন হন বিশেষ কিছু ফুল নিবেদনে। সেগুলির মধ্যে অন্যতম পদ্মফুল। সনাতনী বিশ্বাস মতে পদ্ম অত্যন্ত পবিত্র।

 

জবা, গোলাপ-সহ লাল রঙের ফুলের মালা তাঁকে নিবেদন করতে পারেন।
জবা, গোলাপ-সহ লাল রঙের ফুলের মালা তাঁকে নিবেদন করতে পারেন।

 

অর্পণ করতে পারেন হলুদ গাঁদার মালাও।
অর্পণ করতে পারেন হলুদ গাঁদার মালাও।

 

হনুমানজয়ন্তীতে বজরঙ্গবলীকে নিবেদন করুন জুঁইফুল বা জুঁইফুলের মালা। প্রজ্বলন করুন জুঁইতেলের প্রদীপ।
হনুমানজয়ন্তীতে বজরঙ্গবলীকে নিবেদন করুন জুঁইফুল বা জুঁইফুলের মালা। প্রজ্বলন করুন জুঁইতেলের প্রদীপ।

 

নীল অপরাজিতাও গুরুত্বপূর্ণ হনুমানজীর পুজোয়। ১০৮ নীল অপরাজিতার মালা নিবেদন করুন সঙ্কটমোচনকে।
নীল অপরাজিতাও গুরুত্বপূর্ণ হনুমানজীর পুজোয়। ১০৮ নীল অপরাজিতার মালা নিবেদন করুন সঙ্কটমোচনকে।

 

আকন্দফুলও হনুমানজীর পুজোয় প্রয়োজনীয়। আকন্দফুল বা আকন্দপাতার মালা তৈরি করে তাঁকে নিবেদন করুন।
আকন্দফুলও হনুমানজীর পুজোয় প্রয়োজনীয়। আকন্দফুল বা আকন্দপাতার মালা তৈরি করে তাঁকে নিবেদন করুন।

 

সব সময় তাজা ফুল নিবেদন করুন আরাধ্য দেবতাকে। পোকায় কাটা, বাসি ফুল কখনওই দেবেন না পুজোয়।
সব সময় তাজা ফুল নিবেদন করুন আরাধ্য দেবতাকে। পোকায় কাটা, বাসি ফুল কখনওই দেবেন না পুজোয়।

 

হনুমানজয়ন্তীতে পাঠ করতে হবে হনুমান চালিশা। বলা হয়, এই তিথিতে হনুমান চালিশা পাঠে বা শ্রবণে সঙ্কট কাটে। তবে দিনের পরিবর্তে রাতে হনুমান চালিশা পাঠ ও শ্রবণ করলে বেশি পুণ্যলাভ করা যায় বলে বিশ্বাস।
হনুমানজয়ন্তীতে পাঠ করতে হবে হনুমান চালিশা। বলা হয়, এই তিথিতে হনুমান চালিশা পাঠে বা শ্রবণে সঙ্কট কাটে। তবে দিনের পরিবর্তে রাতে হনুমান চালিশা পাঠ
ও শ্রবণ করলে বেশি পুণ্যলাভ করা যায় বলে বিশ্বাস।

Hanuman Jayanti 2024: মঙ্গলে হনুমান জয়ন্তী! কত ক্ষণ থাকবে পূর্ণিমা? পুজোয় কী কী উৎসর্গ করলে সঙ্কটমোচনের আশীর্বাদ পাবেন, জানুন

রাত পোহালেই হনুমান জয়ন্তী৷ চৈত্র পূর্ণিমায় প্রতি বছর পালিত হয় এই পুণ্য পার্বণ৷ এ বছর বৈশাখ মাসে পালিত হবে এই উৎসব৷
রাত পোহালেই হনুমান জয়ন্তী৷ চৈত্র পূর্ণিমায় প্রতি বছর পালিত হয় এই পুণ্য পার্বণ৷ এ বছর বৈশাখ মাসে পালিত হবে এই উৎসব৷

 

এ বছর মঙ্গলবার পড়েছে হনুমান জয়ন্তী৷ তাই এই তিথির মাহাত্ম্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ৷ হনুমানজীকে বলা হয় সঙ্কটমোচন৷ বলা হয়, তাঁর উপাসনা করলে বিঘ্ননাশ হয় জীবনে৷
এ বছর মঙ্গলবার পড়েছে হনুমান জয়ন্তী৷ তাই এই তিথির মাহাত্ম্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ৷ হনুমানজীকে বলা হয় সঙ্কটমোচন৷ বলা হয়, তাঁর উপাসনা করলে বিঘ্ননাশ হয় জীবনে৷

 

২২ এপ্রিল, সোমবার এবং মঙ্গলবারের সন্ধিক্ষণে রাত ৩.২৫ মিনিটে শুরু হচ্ছে পূর্ণিমা তিথি৷ মঙ্গলবার দিনভর পূর্ণিমা তিথি থাকার পর শেষ হবে পর দিন অর্থাৎ বুধবার, ২৪ এপ্রিল ভোর ৫.১৮ মিনিটে৷
২২ এপ্রিল, সোমবার এবং মঙ্গলবারের সন্ধিক্ষণে রাত ৩.২৫ মিনিটে শুরু হচ্ছে পূর্ণিমা তিথি৷ মঙ্গলবার দিনভর পূর্ণিমা তিথি থাকার পর শেষ হবে পর দিন অর্থাৎ বুধবার, ২৪ এপ্রিল ভোর ৫.১৮ মিনিটে৷

 

এই তিথি পালনের জন্য ব্রতধারীরা ব্রহ্মমুহূর্তে ঘুম থেকে উঠে স্নান সেরে নিন৷ হনুমানজীর ছবি বা বিগ্রহের সামনে ঘিয়ের প্রদীপ প্রজ্বলন করতে ভুলবেন না৷
এই তিথি পালনের জন্য ব্রতধারীরা ব্রহ্মমুহূর্তে ঘুম থেকে উঠে স্নান সেরে নিন৷ হনুমানজীর ছবি বা বিগ্রহের সামনে ঘিয়ের প্রদীপ প্রজ্বলন করতে ভুলবেন না৷

 

এই তিথিতে অবশ্যই পাঠ করুন হনুমান চালিশা৷ হনুমানজীকে নিবেদন করুন জুঁইফুল বা জুঁইফুলের তেল এবং সিঁদুর৷
এই তিথিতে অবশ্যই পাঠ করুন হনুমান চালিশা৷ হনুমানজীকে নিবেদন করুন জুঁইফুল বা জুঁইফুলের তেল এবং সিঁদুর৷

 

তাঁর ফলপ্রসাদে অবশ্যই রাখুন পাকা কলা, নারকেল, ছোলা, লাড্ডু, গুড়, মরশুমি ফল, চিনি, ঘি এবং মিষ্টান্ন৷
তাঁর ফলপ্রসাদে অবশ্যই রাখুন পাকা কলা, নারকেল, ছোলা, লাড্ডু, গুড়, মরশুমি ফল, চিনি, ঘি এবং মিষ্টান্ন৷

 

তুলসিপাতা এবং পান সুপুরি রাখুন হনুমানজীর পুদোর নৈবেদ্যে৷
তুলসিপাতা এবং পান সুপুরি রাখুন হনুমানজীর পুদোর নৈবেদ্যে৷

Tips for Shanipuja on Saturdays: শনিসন্ধ্যায় প্রদীপ জ্বালুন ‘এই’ গাছের নীচে! এভাবে পুজো করুন শনিদেবের! কুদৃষ্টি কেটে জীবন সোনায় সোহাগা!

জ্যোতিষশাস্ত্রে অন্যতম নবগ্রহ শনিদেবকে গ্রহরাজও বলা হয়৷ তিনি উগ্র দেবতা হিসেবেও পরিচিত৷ তাঁর কুদৃষ্টি অশুভ ফল নিয়ে আসে বলে বিশ্বাস করা হয়৷
জ্যোতিষশাস্ত্রে অন্যতম নবগ্রহ শনিদেবকে গ্রহরাজও বলা হয়৷ তিনি উগ্র দেবতা হিসেবেও পরিচিত৷ তাঁর কুদৃষ্টি অশুভ ফল নিয়ে আসে বলে বিশ্বাস করা হয়৷

 

 সপ্তাহের শনিবার দিনটি তাঁর নামেই উৎসর্গীকৃত৷ এই দিনে তাঁর পুজো করলে অশুভ দৃষ্টি থেকে মুক্তি পাওয়া যায় বলেই বিশ্বাস জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞদের৷ কী করে শনিদেবকে তুষ্ট করা যায়, সে বিষয়ে বলেছেন বিশেষজ্ঞ অরবিন্দ ত্রিপাঠী৷
সপ্তাহের শনিবার দিনটি তাঁর নামেই উৎসর্গীকৃত৷ এই দিনে তাঁর পুজো করলে অশুভ দৃষ্টি থেকে মুক্তি পাওয়া যায় বলেই বিশ্বাস জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞদের৷ কী করে শনিদেবকে তুষ্ট করা যায়, সে বিষয়ে বলেছেন বিশেষজ্ঞ অরবিন্দ ত্রিপাঠী৷

 

প্রতিদিন সকালে সূর্যপূজার পর হাতজোড় করে শনিদেবের পুজো করুন এবং মন্ত্রপাঠ করুন৷ এতে তিনি সন্তুষ্ট হন বলে মনে করা হয়৷
প্রতিদিন সকালে সূর্যপূজার পর হাতজোড় করে শনিদেবের পুজো করুন এবং মন্ত্রপাঠ করুন৷ এতে তিনি সন্তুষ্ট হন বলে মনে করা হয়৷

 

শনিদেবের মন্দিরে বা বাড়ির বাইরে তাঁর পুজো করবেন৷ বাড়ির ঠাকুরঘরে তাঁর পুজো করা হয় না৷
শনিদেবের মন্দিরে বা বাড়ির বাইরে তাঁর পুজো করবেন৷ বাড়ির ঠাকুরঘরে তাঁর পুজো করা হয় না৷

 

নীল বা কৃষ্ণবর্ণের ঘট, ফুল, বস্ত্র, মাসকলাই, কালো তিল, দুধ, সরষের তেলের মতো উপকরণ শনিদেবের পুজোয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ৷
নীল বা কৃষ্ণবর্ণের ঘট, ফুল, বস্ত্র, মাসকলাই, কালো তিল, দুধ, সরষের তেলের মতো উপকরণ শনিদেবের পুজোয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ৷

 

শনিবার সন্ধ্যায় অশ্বত্থগাছের নীচে প্রদীপ প্রজ্বলন করুন৷ তাতে শনিদেব তুষ্ট হন বলেই বিশ্বাস৷ জীবনে পজিটিভ শক্তি প্রবাহিত হবে৷
শনিবার সন্ধ্যায় অশ্বত্থগাছের নীচে প্রদীপ প্রজ্বলন করুন৷ তাতে শনিদেব তুষ্ট হন বলেই বিশ্বাস৷ জীবনে পজিটিভ শক্তি প্রবাহিত হবে৷

 

শনিবার সূর্যোদয়ের আগেই ঘুম থেকে উঠে পড়ুন৷ শনিদেবের উদ্দেশে সব সময় প্রদীপ নিবেদন করুন৷ মোমবাতি জ্বালবেন না৷
শনিবার সূর্যোদয়ের আগেই ঘুম থেকে উঠে পড়ুন৷ শনিদেবের উদ্দেশে সব সময় প্রদীপ নিবেদন করুন৷ মোমবাতি জ্বালবেন না৷

 

শনিবার দান দান করুন কালো তিল, কালো কাপড় এবং লোহা৷ শনিবার সাত্তিক আহার গ্রহণ করুন৷ সবুজ ঘাসের উপর হাঁটুন খালি পায়ে৷
শনিবার দান দান করুন কালো তিল, কালো কাপড় এবং লোহা৷ শনিবার সাত্তিক আহার গ্রহণ করুন৷ সবুজ ঘাসের উপর হাঁটুন খালি পায়ে৷

Lakshmipuja Rituals: বৃহস্পতিবার লক্ষ্মীপুজোয় দিন এই ৫ পাতা! তার পর আপনার মানিব্যাগে রাখলেই কেল্লাফতে! উপচে পড়বে ধনসম্পদ! পালাবে দারিদ্রযোগ

 প্রতি বৃহস্পতিবার বাঙালি গৃহস্থ বধূর জন্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। কারণ সপ্তাহের এই দিনটি হল লক্ষ্মীবার। সংসারে শ্রী ও মঙ্গলকামনায় বৃহস্পতিবার ধনসম্পদের দেবী মা লক্ষ্মীর আরাধনা করা হয়।
প্রতি বৃহস্পতিবার বাঙালি গৃহস্থ বধূর জন্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। কারণ সপ্তাহের এই দিনটি হল লক্ষ্মীবার। সংসারে শ্রী ও মঙ্গলকামনায় বৃহস্পতিবার ধনসম্পদের দেবী মা লক্ষ্মীর আরাধনা করা হয়।

 

দেবদেবীর পুজোর উপকরণে থাকে প্রাকৃতিক ছোঁয়া। ফুল, ফল তো বটেই। ব্যবহৃত হয় বিভিন্ন পাতা ও গাছগাছালির বিভিন্ন অংশও।
দেবদেবীর পুজোর উপকরণে থাকে প্রাকৃতিক ছোঁয়া। ফুল, ফল তো বটেই। ব্যবহৃত হয় বিভিন্ন পাতা ও গাছগাছালির বিভিন্ন অংশও।

 

কিছু গাছের পাতা ছাড়া মা লক্ষ্মীর পুজো অসম্পূর্ণ। আসুন, জেনে নিই সেগুলি কী কী। বলছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ অরবিন্দ ত্রিপাঠী।
কিছু গাছের পাতা ছাড়া মা লক্ষ্মীর পুজো অসম্পূর্ণ। আসুন, জেনে নিই সেগুলি কী কী। বলছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ অরবিন্দ ত্রিপাঠী।

 

যে কোনও লক্ষ্মীপুজোয় ধানদূর্বার ব্যবহার অত্যাবশ্যক। ধান ও দূর্বা হল কৃষিজ সম্পদ ও সমৃদ্ধির প্রতীক। সম্পদ ও শ্রীর প্রতীক দেবীলক্ষ্মীর আরাধনায় এই দুই উপাদান প্রয়োজনীয়।
যে কোনও লক্ষ্মীপুজোয় ধানদূর্বার ব্যবহার অত্যাবশ্যক। ধান ও দূর্বা হল কৃষিজ সম্পদ ও সমৃদ্ধির প্রতীক। সম্পদ ও শ্রীর প্রতীক দেবীলক্ষ্মীর আরাধনায় এই দুই উপাদান প্রয়োজনীয়।

 

ভেষজ গুণে সমৃদ্ধ দূর্বাঘাস দীর্ঘায়ু ও দীর্ঘজীবনের প্রতীক। তাই লক্ষ্মীপুজোয় এই ঘাস প্রয়োজনীয়।
ভেষজ গুণে সমৃদ্ধ দূর্বাঘাস দীর্ঘায়ু ও দীর্ঘজীবনের প্রতীক। তাই লক্ষ্মীপুজোয় এই ঘাস প্রয়োজনীয়।

 

পানপাতাকে অত্যন্ত শুভ ও পবিত্র বলে মনে করা হয়। এই পাতার ওষধিগুণও প্রচুর। এই পাতা ছাড়া সম্পন্নই হবে না দেবী লক্ষ্মীর পুজো।
পানপাতাকে অত্যন্ত শুভ ও পবিত্র বলে মনে করা হয়। এই পাতার ওষধিগুণও প্রচুর। এই পাতা ছাড়া সম্পন্নই হবে না দেবী লক্ষ্মীর পুজো।

 

কলাপাতাও খুবই শুভ। জীবনে সুখসমৃদ্ধি ও সৌভাগ্যের প্রতীক কলাগাছ ও কলাপাতা। তাই মা লক্ষ্মীর আরাধনায় রাখুন এই পাতা। তাতেই সাজিয়ে দিন ফলপ্রসাদ ও ভোগনৈবেদ্য।
কলাপাতাও খুবই শুভ। জীবনে সুখসমৃদ্ধি ও সৌভাগ্যের প্রতীক কলাগাছ ও কলাপাতা। তাই মা লক্ষ্মীর আরাধনায় রাখুন এই পাতা। তাতেই সাজিয়ে দিন ফলপ্রসাদ ও ভোগনৈবেদ্য।

 

আমপাতা বা আম্রপল্লবও সনাতনী বিশ্বাসে অত্যন্ত শুভ। মালক্ষ্মীর ঘটে সাজিয়ে দিন বিজোড় সংখ্যক আমপাতা। সারা বছর আমগাছ ভরা থাকে পাতায়। তাই বলা হয় লক্ষ্মীপুজোয় আম্রপল্লব ব্যবহার করলে সংসারের ধনসম্পদের ভাণ্ডারও পরিপূর্ম থাকে সব সময়।
আমপাতা বা আম্রপল্লবও সনাতনী বিশ্বাসে অত্যন্ত শুভ। মালক্ষ্মীর ঘটে সাজিয়ে দিন বিজোড় সংখ্যক আমপাতা। সারা বছর আমগাছ ভরা থাকে পাতায়। তাই বলা হয় লক্ষ্মীপুজোয় আম্রপল্লব ব্যবহার করলে সংসারের ধনসম্পদের ভাণ্ডারও পরিপূর্ম থাকে সব সময়।

 

পবিত্র বিল্বপত্র বা বেলপাতাও দেবীলক্ষ্মীর পুজোয় গুরুত্বপূর্ণ। তাই ফুলের সঙ্গে নিবেদন করুন বেলপাতাও।
পবিত্র বিল্বপত্র বা বেলপাতাও দেবীলক্ষ্মীর পুজোয় গুরুত্বপূর্ণ। তাই ফুলের সঙ্গে নিবেদন করুন বেলপাতাও।

 

টাটকা অশ্বত্থপাতা নিন। তার উপর সিঁদুর বা কুমকুম দিয়ে আঁকুন যে কোনও মাঙ্গলিক চিহ্ন। তার উপর দিন কিছু অক্ষত আতপচাল এবং হলুদের তিলক।
টাটকা অশ্বত্থপাতা নিন। তার উপর সিঁদুর বা কুমকুম দিয়ে আঁকুন যে কোনও মাঙ্গলিক চিহ্ন। তার উপর দিন কিছু অক্ষত আতপচাল এবং হলুদের তিলক।

 

মা লক্ষ্মীকে অর্পণ করুন এই পাতা। তার পর রাখুন আপনার মানিব্যাগে। কোনওদিন ধনসম্পদের অভাব হবে না। জীবনে আসবে না দারিদ্রযোগ।
মা লক্ষ্মীকে অর্পণ করুন এই পাতা। তার পর রাখুন আপনার মানিব্যাগে। কোনওদিন ধনসম্পদের অভাব হবে না। জীবনে আসবে না দারিদ্রযোগ।

 

এই পাতা শুকিয়ে গেলে ফেলে দিন কোনও প্রবাহিত জলে। তার পর আবার নতুন অশ্বত্থপাতা নিবেদন করুন মা লক্ষ্মীকে।
এই পাতা শুকিয়ে গেলে ফেলে দিন কোনও প্রবাহিত জলে। তার পর আবার নতুন অশ্বত্থপাতা নিবেদন করুন মা লক্ষ্মীকে।

Thursday Lakshmipuja Rules: বৃহস্পতিবার পাঁচালি পড়ে এই নিয়মে লক্ষ্মীপুজো করলে মা লক্ষ্মী কোনওদিন আপনার সংসার ছেড়ে যাবেন না

প্রতি বৃহস্পতিবার গৃহস্থবাড়িতে লক্ষ্মীপুজো করেন বাঙালি বধূরা৷ মনে করা হয়, এর ফলে সংসারে শ্রী ও ধনসম্পদের যোগান অটুট থাকে সব সময়৷ বলছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ অরবিন্দ ত্রিপাঠী।
প্রতি বৃহস্পতিবার গৃহস্থবাড়িতে লক্ষ্মীপুজো করেন বাঙালি বধূরা৷ মনে করা হয়, এর ফলে সংসারে শ্রী ও ধনসম্পদের যোগান অটুট থাকে সব সময়৷ বলছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ অরবিন্দ ত্রিপাঠী।
বৃহস্পতিবারকে লক্ষ্মীবারও বলা হয়৷ এই ব্রত পালনের জন্য লাগবে একটি ঘট, আমের পল্লব, ধান, দূর্বা, মাটি, তুলসিপাতা, শ্বেতচন্দন, আতপচাল, কলা, পান, সুপুরি, হরিতকি, বাতাসা, ফুল, সিঁদুর, ধূপ, প্রদীপ৷
বৃহস্পতিবারকে লক্ষ্মীবারও বলা হয়৷ এই ব্রত পালনের জন্য লাগবে একটি ঘট, আমের পল্লব, ধান, দূর্বা, মাটি, তুলসিপাতা, শ্বেতচন্দন, আতপচাল, কলা, পান, সুপুরি, হরিতকি, বাতাসা, ফুল, সিঁদুর, ধূপ, প্রদীপ৷

 

স্নান সেরে শুদ্ধ বসনে মা লক্ষ্মীর আসনের সামনে বসুন৷ স্বস্তিকচিহ্ন এঁকে ঘটস্থাপন করুন৷ ঘটে আম্রপল্লব দিন৷ পল্লবে যেন বিজোড় সংখ্যক পাতা থাকে৷ ঘটে যে কোনও একটি ফল, পানপাতা ও হরিতকি দিন৷ সেগুলিতে সিঁদুরের ফোঁটা দিন৷
স্নান সেরে শুদ্ধ বসনে মা লক্ষ্মীর আসনের সামনে বসুন৷ স্বস্তিকচিহ্ন এঁকে ঘটস্থাপন করুন৷ ঘটে আম্রপল্লব দিন৷ পল্লবে যেন বিজোড় সংখ্যক পাতা থাকে৷ ঘটে যে কোনও একটি ফল, পানপাতা ও হরিতকি দিন৷ সেগুলিতে সিঁদুরের ফোঁটা দিন৷

 

পুজোর শুরুতে প্রথমে ভগবান নারায়ণের পুজো করুন৷ লক্ষ্মীনারায়ণ না থাকলেও প্রথমে নারায়ণের পুজোই করবেন৷ তার পর মা লক্ষ্মীর পুজো করুন৷
পুজোর শুরুতে প্রথমে ভগবান নারায়ণের পুজো করুন৷ লক্ষ্মীনারায়ণ না থাকলেও প্রথমে নারায়ণের পুজোই করবেন৷ তার পর মা লক্ষ্মীর পুজো করুন৷

 

নারায়ণকে তুলসিপাতা নিবেদন করলেও মা লক্ষ্মীকে তুলসিপাতা দেবেন না৷ তাঁকে পুষ্প ও বিল্বপত্র দিন৷ নৈবেদ্য ও ভোগপ্রসাদ নিবেদন করুন৷
নারায়ণকে তুলসিপাতা নিবেদন করলেও মা লক্ষ্মীকে তুলসিপাতা দেবেন না৷ তাঁকে পুষ্প ও বিল্বপত্র দিন৷ নৈবেদ্য ও ভোগপ্রসাদ নিবেদন করুন৷

 

ধূপ ও প্রদীপ দিয়ে আরতি করুন৷ মন্ত্রপাঠে পুজো সমাপনে অবশ্যই হাতে ধানদূর্বা নিয়ে মা লক্ষ্মীর ব্রতকথা ও পাঁচালি পাঠ করুন৷ অনেকে সন্ধ্যাবেলাও পাঁচালি পাঠ করেন৷ তাহলে কিন্তু সন্ধ্যা পর্যন্ত উপবাস রাখতে হবে৷ তার পর প্রসাদ গ্রহণ করে উপবাস ভঙ্গ করতে পারবেন৷
ধূপ ও প্রদীপ দিয়ে আরতি করুন৷ মন্ত্রপাঠে পুজো সমাপনে অবশ্যই হাতে ধানদূর্বা নিয়ে মা লক্ষ্মীর ব্রতকথা ও পাঁচালি পাঠ করুন৷ অনেকে সন্ধ্যাবেলাও পাঁচালি পাঠ করেন৷ তাহলে কিন্তু সন্ধ্যা পর্যন্ত উপবাস রাখতে হবে৷ তার পর প্রসাদ গ্রহণ করে উপবাস ভঙ্গ করতে পারবেন৷

 

পটের ছবি হোক বা বিগ্রহ৷ মা লক্ষ্মী যেন সেখানে আসীন অবস্থায় থাকেন৷ লক্ষ্মীপুজোর ঘট প্রতি সপ্তাহে অবশ্যই পরিবর্তন করবেন৷ সব সময় ডানহাতের অনামিকা দিয়ে মাঙ্গলিক চিহ্ন আঁকুন ঘটে৷ ঘটের নীচে মাটি, ধান, দূর্বা দিতে পারেন৷
পটের ছবি হোক বা বিগ্রহ৷ মা লক্ষ্মী যেন সেখানে আসীন অবস্থায় থাকেন৷ লক্ষ্মীপুজোর ঘট প্রতি সপ্তাহে অবশ্যই পরিবর্তন করবেন৷ সব সময় ডানহাতের অনামিকা দিয়ে মাঙ্গলিক চিহ্ন আঁকুন ঘটে৷ ঘটের নীচে মাটি, ধান, দূর্বা দিতে পারেন৷

 

চঞ্চলা লক্ষ্মীকে গৃহে চিরস্থায়ী ভাবে রাখতে তাঁর কাছে নিবেদন করতে পারেন কড়ি৷ উলু ও শঙ্খধ্বনি দেওয়া যায়৷ তবে কখনওই কাঁসর ঘণ্টা বাজাবেন না৷ তাতে চঞ্চলা লক্ষ্মী অপ্রসন্ন হন৷
চঞ্চলা লক্ষ্মীকে গৃহে চিরস্থায়ী ভাবে রাখতে তাঁর কাছে নিবেদন করতে পারেন কড়ি৷ উলু ও শঙ্খধ্বনি দেওয়া যায়৷ তবে কখনওই কাঁসর ঘণ্টা বাজাবেন না৷ তাতে চঞ্চলা লক্ষ্মী অপ্রসন্ন হন৷

 

মা লক্ষ্মীকে সাদা ফুল নিবেদন করবেন না৷ সব সময় লাল বা গোলাপি ফুল নিবেদন করুন৷ তাঁর আসনে কালো কাপড় পাতবেন না৷ লাল বা হলুদ কাপড় পাতুন৷
মা লক্ষ্মীকে সাদা ফুল নিবেদন করবেন না৷ সব সময় লাল বা গোলাপি ফুল নিবেদন করুন৷ তাঁর আসনে কালো কাপড় পাতবেন না৷ লাল বা হলুদ কাপড় পাতুন৷

 

মা লক্ষ্মীর পুজোয় লোহার বাসন কোনওমতেই ব্যবহার করবেন না৷ তাঁর পুজোয় স্টিলের ঘটও স্থাপন করবেন না৷ সব সময় পিতলের ঘট ব্যবহার করুন৷
মা লক্ষ্মীর পুজোয় লোহার বাসন কোনওমতেই ব্যবহার করবেন না৷ তাঁর পুজোয় স্টিলের ঘটও স্থাপন করবেন না৷ সব সময় পিতলের ঘট ব্যবহার করুন৷

NilSashthi Vrat & Puja Rules 2024 : আজ নীলষষ্ঠীর পুজোয় ভুলেও দেবেন না এই ফল, এই ফুল এবং এই পাতা, জানুন বিশদে

চৈত্রের শেষবেলায় আজ, শুক্রবার নীলষষ্ঠী। সন্তানের কল্যাণ ও মঙ্গলকামনায় এদিন ঘরে ঘরে উপবাস ব্রত পালন করেন।
চৈত্রের শেষবেলায় আজ, শুক্রবার নীলষষ্ঠী। সন্তানের কল্যাণ ও মঙ্গলকামনায় এদিন ঘরে ঘরে উপবাস ব্রত পালন করেন।

 

জানেন কি নীলষষ্ঠীর ব্রতপালনের কিছু নিয়ম আছে। সেগুলি পালন করলে তুষ্ট হন মহাদেব। পাওয়া যায় ব্রতোপবাসের শ্রেষ্ঠ ফল। বলছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ অরবিন্দ ত্রিপাঠী।
জানেন কি নীলষষ্ঠীর ব্রতপালনের কিছু নিয়ম আছে। সেগুলি পালন করলে তুষ্ট হন মহাদেব। পাওয়া যায় ব্রতোপবাসের শ্রেষ্ঠ ফল। বলছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ অরবিন্দ ত্রিপাঠী।

 

সব সময় অখণ্ড, নিখুঁত ত্রিপত্র বেলপাতা নিবেদন করুন বাবা মহাদেবকে। বেলপাতার মসৃণ দিকটি যেন শিবলিঙ্গ স্পর্শ করে থাকে, সেদিকে খেয়াল রাখুন।
সব সময় অখণ্ড, নিখুঁত ত্রিপত্র বেলপাতা নিবেদন করুন বাবা মহাদেবকে। বেলপাতার মসৃণ দিকটি যেন শিবলিঙ্গ স্পর্শ করে থাকে, সেদিকে খেয়াল রাখুন।

 

ধুতুরা, নীল অপরাজিতা, আকন্দফুল রাখুন পুজোর ডালিতে। অন্যান্য ফুলের মধ্যে রাখতে পারেন জুঁই এবং নাগকেশর ফুল।
ধুতুরা, নীল অপরাজিতা, আকন্দফুল রাখুন পুজোর ডালিতে। অন্যান্য ফুলের মধ্যে রাখতে পারেন জুঁই এবং নাগকেশর ফুল।

 

ফুলের অর্ঘ্য যেন সবসময় টাটকা ও তাজা হয়। অর্পণের আগে ফুলে সব সময় অগরু এবং চন্দনের স্পর্শ দিন।
ফুলের অর্ঘ্য যেন সবসময় টাটকা ও তাজা হয়। অর্পণের আগে ফুলে সব সময় অগরু এবং চন্দনের স্পর্শ দিন।

 

শিবপুজোয় কখনও কদম্ব, কেতকীর মতো ফুল নিবেদন করবেন না। পানিফল ছাড়া যে কোনও পাঁচটি ফল রাখুন পুজোর অর্ঘ্যে।
শিবপুজোয় কখনও কদম্ব, কেতকীর মতো ফুল নিবেদন করবেন না। পানিফল ছাড়া যে কোনও পাঁচটি ফল রাখুন পুজোর অর্ঘ্যে।

 

শিবের পুজোয় তুলসিপাতা ব্যবহার করবেন না। ভোগপ্রসাদ ও জলের গ্লাসেও তুলসিপাতা দেবেন না। পরিবর্তে দিন বেলপাতা।
শিবের পুজোয় তুলসিপাতা ব্যবহার করবেন না। ভোগপ্রসাদ ও জলের গ্লাসেও তুলসিপাতা দেবেন না। পরিবর্তে দিন বেলপাতা।

 

এই তিথিতে উপবাস ভঙ্গ করুন সাবুদানা বা কোনও সাত্তিক আহার গ্রহণ করে। এই শুভ দিনে কালো রঙের পোশাক পরবেন না।
এই তিথিতে উপবাস ভঙ্গ করুন সাবুদানা বা কোনও সাত্তিক আহার গ্রহণ করে। এই শুভ দিনে কালো রঙের পোশাক পরবেন না।

Neel Sashthi 2024: রাত পোহালেই নীলষষ্ঠী! সন্তানের মঙ্গলকামনায় কখন জ্বালবেন নীলের বাতি? জানুন শুভ সময়

চৈত্র অবসানে এখন নতুন বছরকে বরণ করে নেওয়ার পালা৷ প্রতি বছরের মতো নতুন বঙ্গাব্দে পা দেওয়ার আগে এ বারও রয়েছে নীলষষ্ঠীর মতো লৌকিক পার্বণ৷
চৈত্র অবসানে এখন নতুন বছরকে বরণ করে নেওয়ার পালা৷ প্রতি বছরের মতো নতুন বঙ্গাব্দে পা দেওয়ার আগে এ বারও রয়েছে নীলষষ্ঠীর মতো লৌকিক পার্বণ৷

 

প্রতি বছর পয়লা বৈশাখের আগে চড়ক উৎসবের আগের দিন পালিত হয় নীলষষ্ঠী৷ এ বছর আগামিকাল, শুক্রবার, ১২ এপ্রিল পড়েছে নীলষষ্ঠী৷
প্রতি বছর পয়লা বৈশাখের আগে চড়ক উৎসবের আগের দিন পালিত হয় নীলষষ্ঠী৷ এ বছর আগামিকাল, শুক্রবার, ১২ এপ্রিল পড়েছে নীলষষ্ঠী৷

 

সন্তানের মঙ্গলকামনায় এই ব্রত পালন করেন মায়েরা৷ এই লৌকিক ব্রত পালিত হয়ে আসছে কয়েক যুগ ধরে৷
সন্তানের মঙ্গলকামনায় এই ব্রত পালন করেন মায়েরা৷ এই লৌকিক ব্রত পালিত হয়ে আসছে কয়েক যুগ ধরে৷

 

এই তিথিতে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হল নীলের বাতি প্রজ্বলন করা৷ বলছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ অরবিন্দ ত্রিপাঠী৷
এই তিথিতে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হল নীলের বাতি প্রজ্বলন করা৷ বলছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ অরবিন্দ ত্রিপাঠী৷

 

সন্তানের সুস্থ, নীরোগ ও দীর্ঘ জীবন কামনা করে মায়েরা ঘিয়ের বাতি নিবেদন করেন বাবা মহেশ্বরের কাছে৷ যত জন সন্তান, তত গুলি ঘিয়ের বাতি উৎসর্গ করা হয়৷
সন্তানের সুস্থ, নীরোগ ও দীর্ঘ জীবন কামনা করে মায়েরা ঘিয়ের বাতি নিবেদন করেন বাবা মহেশ্বরের কাছে৷ যত জন সন্তান, তত গুলি ঘিয়ের বাতি উৎসর্গ করা হয়৷

 

এ বছর নীলষষ্ঠীতে নীলের বাতি দেওয়ার শুভ সময় শুক্রবার বিকেল ৪.১১ মিনিট থেকে বিকেল ৫.৫ মিনিট পর্যন্ত৷
এ বছর নীলষষ্ঠীতে নীলের বাতি দেওয়ার শুভ সময় শুক্রবার বিকেল ৪.১১ মিনিট থেকে বিকেল ৫.৫ মিনিট পর্যন্ত৷

 

নীলষষ্ঠী তিথিতে আবার নীলের বাতি প্রজ্বলন করতে পারবেন সন্ধ্যা ৭.২৩ মিনিট থেকে ৮.৫৬ মিনিট পর্যন্ত৷
নীলষষ্ঠী তিথিতে আবার নীলের বাতি প্রজ্বলন করতে পারবেন সন্ধ্যা ৭.২৩ মিনিট থেকে ৮.৫৬ মিনিট পর্যন্ত৷

 

বাড়িতে পুজো করলে খেয়াল রাখুন নীলষষ্ঠীর বাতি যেন রাতভর প্রজ্বলিত থাকে৷
বাড়িতে পুজো করলে খেয়াল রাখুন নীলষষ্ঠীর বাতি যেন রাতভর প্রজ্বলিত থাকে৷