সাপ-বিছের থেকেও ভয়ঙ্কর! প্রতিবছর ১০ লক্ষ মানুষের জীবন কেড়ে নেয় এই 'প্রাণী'! গ্রীষ্মকাল এলেই ঘরে ঘরে বাড়তে থাকে সংখ্যায়

সাপ-বিছের থেকেও ভয়ঙ্কর…! প্রতিবছর ১০ লক্ষ মানুষের জীবন কেড়ে নেয় এই ‘প্রাণী’! গ্রীষ্মকাল এলেই ঘরে ঘরে বাড়তে থাকে সংখ্যায়

সাপ, বাঘ, সিংহ, চিতাবাঘ, বিছে এই সব প্রাণীকে সাধারণত মানব জীবনের জন্য বিপজ্জনক বলে মনে করা হয়। তবে বেশিরভাগ মানুষই জানেন না আমাদের চারপাশে আমাদের বাড়িতেই বংশবৃদ্ধি করছে এমন একটি প্রাণী যা বাঘ-সিংহের চেয়েও বেশি ভয়ঙ্কর এবং মারাত্মক। বলুন তো দেখি এই প্রাণীটি আসলে কী এবং কেন এটি বন্য প্রাণীর চেয়েও বেশি বিপজ্জনক?
সাপ, বাঘ, সিংহ, চিতাবাঘ, বিছে এই সব প্রাণীকে সাধারণত মানব জীবনের জন্য বিপজ্জনক বলে মনে করা হয়। তবে বেশিরভাগ মানুষই জানেন না আমাদের চারপাশে আমাদের বাড়িতেই বংশবৃদ্ধি করছে এমন একটি প্রাণী যা বাঘ-সিংহের চেয়েও বেশি ভয়ঙ্কর এবং মারাত্মক। বলুন তো দেখি এই প্রাণীটি আসলে কী এবং কেন এটি বন্য প্রাণীর চেয়েও বেশি বিপজ্জনক?
সাপ, সিংহ, চিতাবাঘ, বাঘ ও বিছের চেয়েও ভয়ঙ্কর একটি প্রাণীর প্রতিদিন মুখোমুখি হয় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মানুষ। শুধু তাই নয়, এই ভয়ঙ্কর প্রাণীটির সঙ্গে স্বাচ্ছন্দ্যে বসবাসও করে থাকে মানুষ।
সাপ, সিংহ, চিতাবাঘ, বাঘ ও বিছের চেয়েও ভয়ঙ্কর একটি প্রাণীর প্রতিদিন মুখোমুখি হয় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মানুষ। শুধু তাই নয়, এই ভয়ঙ্কর প্রাণীটির সঙ্গে স্বাচ্ছন্দ্যে বসবাসও করে থাকে মানুষ।
সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের এক গবেষণায় বলা হয়েছে, বিশ্বের সবচেয়ে প্রাণঘাতী প্রাণী হল আমাদের বাড়িতে আমাদের চোখের সামনে হামেশাই উড়ে বেড়ানো মশা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, সারা বিশ্বে প্রতি বছর শুধু মশার কামড়ে ১০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়।
সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের এক গবেষণায় বলা হয়েছে, বিশ্বের সবচেয়ে প্রাণঘাতী প্রাণী হল আমাদের বাড়িতে আমাদের চোখের সামনে হামেশাই উড়ে বেড়ানো মশা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, সারা বিশ্বে প্রতি বছর শুধু মশার কামড়ে ১০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, প্রতি বছর সারা বিশ্বে সাপের কামড়ে দেড় লাখ মানুষ মারা যায়। আবার কুকুরের কামড়ে জলাতঙ্ক রোগে বিশ্বে প্রতি বছর ৬০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়। অথচ রিপোর্টে দাবি, সিংহ, চিতাবাঘ বা বাঘের আক্রমণেও প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী এত বেশি মৃত্যু হয় না। প্রতি বছর বিশ্বজুড়ে মাত্র কয়েক হাজার মানুষ এই বন্য প্রাণীদের আক্রমণে প্রাণ হারায়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, প্রতি বছর সারা বিশ্বে সাপের কামড়ে দেড় লাখ মানুষ মারা যায়। আবার কুকুরের কামড়ে জলাতঙ্ক রোগে বিশ্বে প্রতি বছর ৬০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়। অথচ রিপোর্টে দাবি, সিংহ, চিতাবাঘ বা বাঘের আক্রমণেও প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী এত বেশি মৃত্যু হয় না। প্রতি বছর বিশ্বজুড়ে মাত্র কয়েক হাজার মানুষ এই বন্য প্রাণীদের আক্রমণে প্রাণ হারায়।
রিপোর্ট বলছে, ছোট শিশু, গর্ভবতী মহিলা এবং কম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন ব্যক্তিদের জন্য মারাত্মক প্রমাণিত হয় ম্যালেরিয়া। WHO -এর মতে, আফ্রিকায় ম্যালেরিয়ায় মৃত্যুর ৮০ শতাংশই ঘটে ৫ বছরের কম বয়সি শিশুদের।
রিপোর্ট বলছে, ছোট শিশু, গর্ভবতী মহিলা এবং কম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন ব্যক্তিদের জন্য মারাত্মক প্রমাণিত হয় ম্যালেরিয়া। WHO -এর মতে, আফ্রিকায় ম্যালেরিয়ায় মৃত্যুর ৮০ শতাংশই ঘটে ৫ বছরের কম বয়সি শিশুদের।
এ ছাড়া ডেঙ্গি, চিকুনগুনিয়া, জিকা ভাইরাস এবং ফাইলেরিয়াসিসের মতো বিপজ্জনক রোগও ছড়ায় মশার মাধ্যমে। এগুলির কারণেও প্রতিবছর গোটা বিশ্বে বহু মানুষের মৃত্যু হয়।
এ ছাড়া ডেঙ্গি, চিকুনগুনিয়া, জিকা ভাইরাস এবং ফাইলেরিয়াসিসের মতো বিপজ্জনক রোগও ছড়ায় মশার মাধ্যমে। এগুলির কারণেও প্রতিবছর গোটা বিশ্বে বহু মানুষের মৃত্যু হয়।
মশার বংশবৃদ্ধির জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল জল। একই সঙ্গে মানুষও জলের উপর নির্ভরশীল। এমতাবস্থায় দুজনকেই কার্যত একে অপরের সঙ্গে থাকতে বাধ্য হতে হয়। স্ত্রী মশার বংশবৃদ্ধির জন্য মানুষের রক্ত ​​চুষে খাওয়া প্রয়োজন।
মশার বংশবৃদ্ধির জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল জল। একই সঙ্গে মানুষও জলের উপর নির্ভরশীল। এমতাবস্থায় দুজনকেই কার্যত একে অপরের সঙ্গে থাকতে বাধ্য হতে হয়। স্ত্রী মশার বংশবৃদ্ধির জন্য মানুষের রক্ত ​​চুষে খাওয়া প্রয়োজন।
আর এই স্ত্রী মশা যখন মানুষের ত্বকে হুল ঢুকিয়ে রক্ত ​​চুষে খায়, তখন এটি জীবাণুগুলিকে একজনের রক্তপ্রবাহ থেকে অন্য ব্যক্তির শরীরে স্থানান্তরিত করে। এতে ম্যালেরিয়া-সহ একাধিক সংক্রামক রোগ হতে পারে বলেই মনে করেন বিজ্ঞানীরা।
আর এই স্ত্রী মশা যখন মানুষের ত্বকে হুল ঢুকিয়ে রক্ত ​​চুষে খায়, তখন এটি জীবাণুগুলিকে একজনের রক্তপ্রবাহ থেকে অন্য ব্যক্তির শরীরে স্থানান্তরিত করে। এতে ম্যালেরিয়া-সহ একাধিক সংক্রামক রোগ হতে পারে বলেই মনে করেন বিজ্ঞানীরা।