পেন্সিল, পেন্সিল, কলম, পেন, পড়াশোনা, স্কুল-কলেজ পড়ুয়া, আঁকার পেন্সিল, বিজ্ঞান, সাধারণ জ্ঞান, জেনারেল নলেজ, সাধারণ জ্ঞান, কুইজ, সাইন্স ফ্যাক্ট, বিজ্ঞান, জ্ঞান বিজ্ঞানের তথ্য, বিজ্ঞান, ট্রেন্ডিং জেনারেল নলেজ, ট্রেন্ডিং জিকে, ভাইরাল নিউজ, ভাইরাল ট্রেন্ডিং নিউজ

বলুন তো HB, 2B 2H, 9H পেন্সিলের ‘H’ আর ‘B’-এর অর্থ কী…? ৯৯% মানুষই মাথা চুলকোচ্ছেন! আপনি জানেন?

জানলে অবাক লাগবে যে একটি পেন্সিল দিয়ে দাগ টেনে একটানা চলে যাওয়া সম্ভব প্রায় ৩৫ মাইল। এতটাই বিচিত্র এই ছোট্ট জিনিসটি। বস্তুত পড়াশোনার কাজ থেকে আঁকা, সেলাই সব ক্ষেত্রেই পেন্সিল নামক বস্তুটির কার্যকরিতা নিয়ে কোনও সন্দেহের অবকাশই নেই।
জানলে অবাক লাগবে যে একটি পেন্সিল দিয়ে দাগ টেনে একটানা চলে যাওয়া সম্ভব প্রায় ৩৫ মাইল। এতটাই বিচিত্র এই ছোট্ট জিনিসটি। বস্তুত পড়াশোনার কাজ থেকে আঁকা, সেলাই সব ক্ষেত্রেই পেন্সিল নামক বস্তুটির কার্যকরিতা নিয়ে কোনও সন্দেহের অবকাশই নেই।
কিন্তু এহেন পেন্সিলের গুণাগুণ আমরা কী সব জানি? বলুন তো লিখতে লিখতে হাত ব্যথা হয়ে যাবে, তারপরও পেন্সিল শেষ হবে না। কেন?
কিন্তু এহেন পেন্সিলের গুণাগুণ আমরা কী সব জানি? বলুন তো লিখতে লিখতে হাত ব্যথা হয়ে যাবে, তারপরও পেন্সিল শেষ হবে না। কেন?
পরীক্ষা করে দেখা গিয়েছে, একটি পেন্সিল দিয়ে প্রায় ৪৫ হাজার শব্দ লেখা যায়। দেখাই যাচ্ছে, পেন্সিলের অনেক গুণ। আবার পেন্সিল দিয়ে দাগ টেনে একটানা চলে যাওয়া সম্ভব প্রায় ৩৫ মাইল।
পরীক্ষা করে দেখা গিয়েছে, একটি পেন্সিল দিয়ে প্রায় ৪৫ হাজার শব্দ লেখা যায়। দেখাই যাচ্ছে, পেন্সিলের অনেক গুণ। আবার পেন্সিল দিয়ে দাগ টেনে একটানা চলে যাওয়া সম্ভব প্রায় ৩৫ মাইল।
এক হিসেবে দেখে গিয়েছে শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই প্রতিবছর ২০০ কোটি পেন্সিল ব্যবহার করা হয়। আমাদের দেশে কতগুলো ব্যবহার হয়, তার সঠিক পরিসংখ্যান না থাকলেও ব্যবহারের পরিমাণ কম নয়। সেটা সব শিক্ষার্থীর হাতে হাতে পেন্সিল দেখে সহজেই অনুমান করা যায়। পেন্সিলেরও আছে রকমভেদ।
এক হিসেবে দেখে গিয়েছে শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই প্রতিবছর ২০০ কোটি পেন্সিল ব্যবহার করা হয়। আমাদের দেশে কতগুলো ব্যবহার হয়, তার সঠিক পরিসংখ্যান না থাকলেও ব্যবহারের পরিমাণ কম নয়। সেটা সব শিক্ষার্থীর হাতে হাতে পেন্সিল দেখে সহজেই অনুমান করা যায়। পেন্সিলেরও আছে রকমভেদ।
পেন্সিলের এই রকমফের অনুযায়ী তাদের নাম ও হয় আলাদা আলাদা। অনেকেই হয়তো পেন্সিল ব্যবহার করেন কিন্তু কেন এই পেন্সিলকে কোনোটার লিড (Lead) বা শীষ নরম, কোনোটার শক্ত।
পেন্সিলের এই রকমফের অনুযায়ী তাদের নাম ও হয় আলাদা আলাদা। অনেকেই হয়তো পেন্সিল ব্যবহার করেন কিন্তু কেন এই পেন্সিলকে কোনোটার লিড (Lead) বা শীষ নরম, কোনোটার শক্ত।
আবার কোনোটা দিয়ে বেশি কালো টানা যায়, কোনোটায় দেওয়া যায় হালকা দাগ। লেখার সময়ও কোনও কোনও পেন্সিল কাগজে খসখস শব্দ করে। আর কিছু পেন্সিলে লেখা হয় সুন্দর, মসৃণ।
আবার কোনোটা দিয়ে বেশি কালো টানা যায়, কোনোটায় দেওয়া যায় হালকা দাগ। লেখার সময়ও কোনও কোনও পেন্সিল কাগজে খসখস শব্দ করে। আর কিছু পেন্সিলে লেখা হয় সুন্দর, মসৃণ।
পেন্সিলের দোষ-গুণের ভিত্তিতে পেন্সিলকে তিনটি প্রধান ভাগে ভাগ করা হয়। শীষ শক্ত হলে তাকে H (Hard) দিয়ে পেন্সিলের গায়ে দেখানো হয়। কোনো পেন্সিল দিয়ে কত কালো বা ঘন লেখা যাবে, তা প্রকাশ করতে ব্যবহার করা হয় B (Bold) দিয়ে।
পেন্সিলের দোষ-গুণের ভিত্তিতে পেন্সিলকে তিনটি প্রধান ভাগে ভাগ করা হয়। শীষ শক্ত হলে তাকে H (Hard) দিয়ে পেন্সিলের গায়ে দেখানো হয়। কোনো পেন্সিল দিয়ে কত কালো বা ঘন লেখা যাবে, তা প্রকাশ করতে ব্যবহার করা হয় B (Bold) দিয়ে।
পেন্সিলের দাগ যত মোটা হবে B-এর মাত্রাও তেমন বেড়ে হবে 2B, 3B, 4B, 5B। তবে এই H বা B-এর কোনও আদর্শ মান নেই। অর্থাৎ পেন্সিলের শীষ কত শক্ত ও এ দিয়ে কত ঘন লেখা যায়, তার মান সুনির্দিষ্ট নয়।
পেন্সিলের দাগ যত মোটা হবে B-এর মাত্রাও তেমন বেড়ে হবে 2B, 3B, 4B, 5B। তবে এই H বা B-এর কোনও আদর্শ মান নেই। অর্থাৎ পেন্সিলের শীষ কত শক্ত ও এ দিয়ে কত ঘন লেখা যায়, তার মান সুনির্দিষ্ট নয়।
আবার পেন্সিলটা কত সূক্ষ্ম ভাবে এবং সুন্দর ভাবে লিখবে, তা প্রকাশ করা হয় F (Fine Point) দিয়ে। পেন্সিলের শীষ যত শক্ত হবে, H-এর মাত্রাও বেড়ে 2H, 3H, 4H, 5H, 9H ইত্যাদি হবে।
আবার পেন্সিলটা কত সূক্ষ্ম ভাবে এবং সুন্দর ভাবে লিখবে, তা প্রকাশ করা হয় F (Fine Point) দিয়ে। পেন্সিলের শীষ যত শক্ত হবে, H-এর মাত্রাও বেড়ে 2H, 3H, 4H, 5H, 9H ইত্যাদি হবে।
আবার এর দাগ যত ঘন হবে B-এর মাত্রাও তেমন বেড়ে হবে 2B, 3B, 4B, 5B। তবে এই H বা B-এর কোনো আদর্শ মান নেই। অর্থাৎ পেন্সিলের শীষ কত শক্ত ও এ দিয়ে কত ঘন লেখা যায়, তার মান সুনির্দিষ্ট নয়।
আবার এর দাগ যত ঘন হবে B-এর মাত্রাও তেমন বেড়ে হবে 2B, 3B, 4B, 5B। তবে এই H বা B-এর কোনো আদর্শ মান নেই। অর্থাৎ পেন্সিলের শীষ কত শক্ত ও এ দিয়ে কত ঘন লেখা যায়, তার মান সুনির্দিষ্ট নয়।
একেকটি প্রতিষ্ঠান একেকভাবে শীষ বানায়। তবে যে কোনও প্রতিষ্ঠানের 2H থেকে 3H পেন্সিলের শীষ বেশি শক্ত হয়। লেখাপড়ার ক্ষেত্রে সাধারণভাবে আমরা ব্যবহার করি HB পেন্সিল। এর অর্থ হল পেন্সিলের শীষটি শক্ত এবং সেই সঙ্গে যথেষ্ট কালোও বটে। এই ধরণের পেন্সিলকে আদর্শ হিসেবে ধরা হয়।
একেকটি প্রতিষ্ঠান একেকভাবে শীষ বানায়। তবে যে কোনও প্রতিষ্ঠানের 2H থেকে 3H পেন্সিলের শীষ বেশি শক্ত হয়। লেখাপড়ার ক্ষেত্রে সাধারণভাবে আমরা ব্যবহার করি HB পেন্সিল। এর অর্থ হল পেন্সিলের শীষটি শক্ত এবং সেই সঙ্গে যথেষ্ট কালোও বটে। এই ধরণের পেন্সিলকে আদর্শ হিসেবে ধরা হয়।