আজকাল  ঘড়ির চল আগের তুলনায় অনেকটাই কমে গিয়েছে। কারণ মোবাইল বাজার দখল করায়, ঘড়ির কদর অনেকটাই কমে গিয়েছে। তবে অফিসিয়াল কাজে ঘড়ি ব্যবহার চালু আছে। পরিসংখ্যান বলছে, বিশ্বের মোট জনসংখ্যার সিংহভাগই বাঁ-হাতে ঘড়ি পরে থাকে। আর মজার বিষয় হল বেশিরভাগই জানেন না কেন এমনটা করে থাকেন তারা। photo source collected 

Knowledge Story: ঘড়ি কেন বাম-হাতে পরা হয়? উত্তর জানেন না বহু মানুষ!

আজকাল  ঘড়ির চল আগের তুলনায় অনেকটাই কমে গিয়েছে। কারণ মোবাইল বাজার দখল করায়, ঘড়ির কদর অনেকটাই কমে গিয়েছে। তবে অফিসিয়াল কাজে ঘড়ি ব্যবহার চালু আছে। পরিসংখ্যান বলছে, বিশ্বের মোট জনসংখ্যার সিংহভাগই বাঁ-হাতে ঘড়ি পরে থাকে। আর মজার বিষয় হল বেশিরভাগই জানেন না কেন এমনটা করে থাকেন তারা। photo source collected 
আজকাল  ঘড়ির চল আগের তুলনায় অনেকটাই কমে গিয়েছে। কারণ মোবাইল বাজার দখল করায়, ঘড়ির কদর অনেকটাই কমে গিয়েছে। তবে অফিসিয়াল কাজে ঘড়ি ব্যবহার চালু আছে। পরিসংখ্যান বলছে, বিশ্বের মোট জনসংখ্যার সিংহভাগই বাঁ-হাতে ঘড়ি পরে থাকে। আর মজার বিষয় হল বেশিরভাগই জানেন না কেন এমনটা করে থাকেন তারা। photo source collected
বেশ কিছু গবেষণার পর একদল গবেষকের মনে হয়েছিল, শরীরের গঠনকে যদি গুরুত্ব দেওয়া হয়, তাহলে ছেলেদের নাকি ডান হাতে এবং মেয়েদের বাঁ-হাতে ঘড়ি পরা উচিত। কিন্তু তারপরও এই নিয়মটা কেউ মেনে চলে না কেন।photo source collected 
বেশ কিছু গবেষণার পর একদল গবেষকের মনে হয়েছিল, শরীরের গঠনকে যদি গুরুত্ব দেওয়া হয়, তাহলে ছেলেদের নাকি ডান হাতে এবং মেয়েদের বাঁ-হাতে ঘড়ি পরা উচিত। কিন্তু তারপরও এই নিয়মটা কেউ মেনে চলে না কেন।photo source collected
প্রথমে যখন ছোট ঘড়ির জন্ম হয়েছিল, তখন বেশিরভাগই তা পকেটে রাখতেন। এ জন্য পকেট ঘড়ির চল সে সময় বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছিল কবজিতেও যে ঘড়ি পরা যেতে পারে, সে বিষয়ে কারও সে সময় কোনও ধারণা ছিল না।
প্রথমে যখন ছোট ঘড়ির জন্ম হয়েছিল, তখন বেশিরভাগই তা পকেটে রাখতেন। এ জন্য পকেট ঘড়ির চল সে সময় বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছিল কবজিতেও যে ঘড়ি পরা যেতে পারে, সে বিষয়ে কারও সে সময় কোনও ধারণা ছিল না।
তবে বোর যুদ্ধের সময় একদল সৈনিক চামড়ার স্ট্র্যাপে ঘড়ি আটকে কবজিতে পরা শুরু করে। তাদের মূল লক্ষ্য ছিল মিলিটারি অপারেশনের প্রতি মিনিটকে নথিবদ্ধ করা। আর এমনটা করতে গেলে বারে বারে পকেট থেকে ঘড়ি বের করা ছিল বেজায় মুশকিলের কাজ। আর এ জন্যই সে সময় থেকে শুরু হয়েছিল কবজিতে ঘড়ি পরা।
তবে বোর যুদ্ধের সময় একদল সৈনিক চামড়ার স্ট্র্যাপে ঘড়ি আটকে কবজিতে পরা শুরু করে। তাদের মূল লক্ষ্য ছিল মিলিটারি অপারেশনের প্রতি মিনিটকে নথিবদ্ধ করা। আর এমনটা করতে গেলে বারে বারে পকেট থেকে ঘড়ি বের করা ছিল বেজায় মুশকিলের কাজ। আর এ জন্যই সে সময় থেকে শুরু হয়েছিল কবজিতে ঘড়ি পরা।
তবে তখনও তা আম জনতার মধ্যে সেভাবে জনপ্রিয় হয়ে ওঠেনি।  হাত ঘড়ির জন্মলগ্ন থেকেই বাঁহাতে ঘড়ি পরা শুরু হয়েছিল। কারণ বিভিন্ন কাজ করতে ডান হাত যতটা কাজে লাগে, ততটা কিন্তু বাঁ হাত কাজে আসে না।
তবে তখনও তা আম জনতার মধ্যে সেভাবে জনপ্রিয় হয়ে ওঠেনি।  হাত ঘড়ির জন্মলগ্ন থেকেই বাঁহাতে ঘড়ি পরা শুরু হয়েছিল। কারণ বিভিন্ন কাজ করতে ডান হাত যতটা কাজে লাগে, ততটা কিন্তু বাঁ হাত কাজে আসে না।
তাই যদি বাঁহাতে ঘড়ি পরা যায়, তাহলে ভাঙার আশঙ্কা কম। তাই তখন থেকেই শুরু। তারপর থেকে যত সময় এগিয়েছে বাঁ হাতের ঘড়ি পরার চল জনপ্রিয়তা পেয়েছে। (তথ্য: সুমন সাহা)
তাই যদি বাঁহাতে ঘড়ি পরা যায়, তাহলে ভাঙার আশঙ্কা কম। তাই তখন থেকেই শুরু। তারপর থেকে যত সময় এগিয়েছে বাঁ হাতের ঘড়ি পরার চল জনপ্রিয়তা পেয়েছে। (তথ্য: সুমন সাহা)