চিরাগ পাসওয়ান ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে দুর্দান্ত পারফর্ম করেছেন। তার স্ট্রাইক রেট ছিল ১০০। বিহারের পাঁচটি লোকসভা আসনে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন এবং সবকটিতেই জয়ী হন। লোক জনশক্তি পার্টি (রাম বিলাস) নেতা চিরাগ পাসোয়ান জয়ের কৃতিত্ব তাঁর মা রীনা পাসওয়ানকে দিয়েছেন। রীনা প্রয়াত রামবিলাস পাসোয়ানের দ্বিতীয়া স্ত্রী।

Love Story: স্বামীর প্রতি কর্তব্য, বিয়ের পর এক রাতও বাপের বাড়িতে কাটাননি চিরাগ পাসোওয়ানের মা, আর ছেলে যা বললেন ভোটে জিতে…

চিরাগ পাসওয়ান ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে দুর্দান্ত পারফর্ম করেছেন। তার স্ট্রাইক রেট ছিল ১০০। বিহারের পাঁচটি লোকসভা আসনে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন এবং সবকটিতেই জয়ী হন। লোক জনশক্তি পার্টি (রাম বিলাস) নেতা চিরাগ পাসোয়ান জয়ের কৃতিত্ব তাঁর মা রীনা পাসওয়ানকে দিয়েছেন। রীনা প্রয়াত রামবিলাস পাসোয়ানের দ্বিতীয়া স্ত্রী।
চিরাগ পাসওয়ান ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে দুর্দান্ত পারফর্ম করেছেন। তার স্ট্রাইক রেট ছিল ১০০। বিহারের পাঁচটি লোকসভা আসনে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন এবং সবকটিতেই জয়ী হন। লোক জনশক্তি পার্টি (রাম বিলাস) নেতা চিরাগ পাসোয়ান জয়ের কৃতিত্ব তাঁর মা রীনা পাসওয়ানকে দিয়েছেন। রীনা প্রয়াত রামবিলাস পাসোয়ানের দ্বিতীয়া স্ত্রী।
রাম বিলাস পাসোয়ান প্রথম বিয়ে করেছিলেন ১৪ বছর বয়সে রাজকুমারী দেবীকে৷ তিনি গ্রামের পরে তাঁর সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে গিয়েছিল। পাসোয়ান যখন তাঁর প্রথম স্ত্রীর সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদ কর তখন তা নিয়ে ব্যাপক তোলপাড় হয়। এনিয়ে বিস্তর বিতর্কও হয়েছিল। এরপর ১৯৮৩ সালে রীনাকে দ্বিতীয়বার বিয়ে করেন পাসোয়ান।
রাম বিলাস পাসোয়ান প্রথম বিয়ে করেছিলেন ১৪ বছর বয়সে রাজকুমারী দেবীকে৷ তিনি গ্রামের পরে তাঁর সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে গিয়েছিল। পাসোয়ান যখন তাঁর প্রথম স্ত্রীর সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদ কর তখন তা নিয়ে ব্যাপক তোলপাড় হয়। এনিয়ে বিস্তর বিতর্কও হয়েছিল। এরপর ১৯৮৩ সালে রীনাকে দ্বিতীয়বার বিয়ে করেন পাসোয়ান।
প্রদীপ শ্রীবাস্তব তাঁর বইতে লিখেছেন যে রীনা শ্রীবাস্তবের আসল নাম অবিনাশ কৌর। নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর যখন পাসওয়ান প্রথমবার দিল্লিতে আসেন, তখন তিনি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে নিযুক্ত গুরু বচন সিংয়ের সঙ্গে বন্ধুত্ব করেন। রীনা গুরু বচন সিংয়ের মেয়ে। আগে তার নাম ছিল অবিনাশ কৌর, এয়ার হোস্টেস হিসেবে তিনি কাজ করতেন। পাসওয়ানকে বিয়ে করার পর তিনি তার নাম পরিবর্তন করেন। 
প্রদীপ শ্রীবাস্তব তাঁর বইতে লিখেছেন যে রীনা শ্রীবাস্তবের আসল নাম অবিনাশ কৌর। নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর যখন পাসওয়ান প্রথমবার দিল্লিতে আসেন, তখন তিনি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে নিযুক্ত গুরু বচন সিংয়ের সঙ্গে বন্ধুত্ব করেন। রীনা গুরু বচন সিংয়ের মেয়ে। আগে তার নাম ছিল অবিনাশ কৌর, এয়ার হোস্টেস হিসেবে তিনি কাজ করতেন। পাসওয়ানকে বিয়ে করার পর তিনি তার নাম পরিবর্তন করেন।
রীনা পাসওয়ানের বাপের বাড়ি দিল্লিতে, তা সত্ত্বেও তিনি বিয়ের পরে কখনও তাঁর বাপের বাড়িতে রাত কাটাননি। প্রদীপ শ্রীবাস্তব লিখেছেন যে রামবিলাস পাসোয়ানের আমলে রীনা কখনও তাঁর বাপের বাড়িতে রাতে থাকেননি। তিনি লিখেছেন যে রীনা যদি কখনও নিজের বাপের বাড়িতে যেতেন তাহলে সন্ধ্যায় ফিরে আসতেন৷  কারণ তিনি পাসওয়ানের ওষুধ থেকে শুরু করে সমস্ত কিছুর যত্ন নিতেন।
রীনা পাসওয়ানের বাপের বাড়ি দিল্লিতে, তা সত্ত্বেও তিনি বিয়ের পরে কখনও তাঁর বাপের বাড়িতে রাত কাটাননি। প্রদীপ শ্রীবাস্তব লিখেছেন যে রামবিলাস পাসোয়ানের আমলে রীনা কখনও তাঁর বাপের বাড়িতে রাতে থাকেননি। তিনি লিখেছেন যে রীনা যদি কখনও নিজের বাপের বাড়িতে যেতেন তাহলে সন্ধ্যায় ফিরে আসতেন৷  কারণ তিনি পাসওয়ানের ওষুধ থেকে শুরু করে সমস্ত কিছুর যত্ন নিতেন।
রামবিলাস পাসোয়ানের প্রথম স্ত্রী-র দুই কন্যা রয়েছে। তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী-র  এক ছেলে চিরাগ পাসওয়ান এবং একটি মেয়ে রয়েছে। চিরাগ রাজনৈতিক কেরিয়ারের পাশাপাশি ফিল্মেও অভিনয়ের চেষ্টা করেছেন। ২০১১ সালে 'মিলে না মিলে হাম' সিনেমায় কাজ করেছেন। পরে অবশ্য তিনি  পুরো সময় রাজনীতিতে সরে আসেন৷
রামবিলাস পাসোয়ানের প্রথম স্ত্রী-র দুই কন্যা রয়েছে। তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী-র  এক ছেলে চিরাগ পাসওয়ান এবং একটি মেয়ে রয়েছে। চিরাগ রাজনৈতিক কেরিয়ারের পাশাপাশি ফিল্মেও অভিনয়ের চেষ্টা করেছেন। ২০১১ সালে ‘মিলে না মিলে হাম’ সিনেমায় কাজ করেছেন। পরে অবশ্য তিনি  পুরো সময় রাজনীতিতে সরে আসেন৷