পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য বিদ্যুৎ পর্ষদের বিদ্যুতের মাশুলের হেরফের নিয়ে নানারকম আলোচনা চলছে৷ সোশ্যাল মিডিয়ায় তা নিয়ে বিতর্ক তুঙ্গে উঠেছে৷ বিরোধীদের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ভোটের মধ্যে চুপিসাড়ে বিদ্যুতের মাশুল বাড়িয়েছে রাজ্য সরকার৷

Electricity Bill: বিদ্যুতের বিল জমা দেওয়ার সময় এমন ভুল করছেন না তো? না হলে বড় মাশুল দিতে হবে

বিদ্যুৎ বিল জমা করার সময় এই ভুল করছেন না তো? এমন ভুল করলে কিন্তু বড় মাশুল দিতে হবে। যে কোনওদিন আপনার বাড়ি ডুবে যেতে পারে অন্ধকারে।
বিদ্যুৎ বিল জমা করার সময় এই ভুল করছেন না তো? এমন ভুল করলে কিন্তু বড় মাশুল দিতে হবে। যে কোনওদিন আপনার বাড়ি ডুবে যেতে পারে অন্ধকারে।
কুলটির এই ঘটনা আপনাকে চোখে আঙুল দিয়ে তা দেখিয়ে দেবে। খুব সহজেই বুঝতে পারবেন এমন ভুল করলে কত বড় সমস্যায় পড়তে পারেন।
কুলটির এই ঘটনা আপনাকে চোখে আঙুল দিয়ে তা দেখিয়ে দেবে। খুব সহজেই বুঝতে পারবেন এমন ভুল করলে কত বড় সমস্যায় পড়তে পারেন।
উপভোক্তারা বকেয়া বিদ্যুৎ বিল জমা করেছিলেন।অভিযোগ,জমা দিয়েছিলেন বিদ্যুৎ দফতরের কর্মীদের হাতে। কিন্তু নানান অজুহাত দেখিয়ে তাদের হাতে তার রশিদ দেওয়া হয়নি।
উপভোক্তারা বকেয়া বিদ্যুৎ বিল জমা করেছিলেন।অভিযোগ,জমা দিয়েছিলেন বিদ্যুৎ দফতরের কর্মীদের হাতে। কিন্তু নানান অজুহাত দেখিয়ে তাদের হাতে তার রশিদ দেওয়া হয়নি।
শুধুমাত্র হাতে লিখে দেওয়া হয়েছিল। ফোনেও আসেনি কোনও মেসেজ। তবে গ্রাহকরা টাকা দিলেও সেই টাকা পৌঁছয়নি বিদ্যুৎ দফতরের কাছে। আর তার ফলে বিদ্যুৎ দফতরের কর্মীরা পৌঁছে যান সে সমস্ত উপভোক্তাদের বাড়ির বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে।
শুধুমাত্র হাতে লিখে দেওয়া হয়েছিল। ফোনেও আসেনি কোনও মেসেজ। তবে গ্রাহকরা টাকা দিলেও সেই টাকা পৌঁছয়নি বিদ্যুৎ দফতরের কাছে। আর তার ফলে বিদ্যুৎ দফতরের কর্মীরা পৌঁছে যান সে সমস্ত উপভোক্তাদের বাড়ির বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে।
কুলটির নিয়ামতপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ঘটনা। সেখানে বেশ কিছু উপভোক্তা অভিযোগ করছেন, বিদ্যুৎ দফতরের কর্মী সুব্রত চ্যাটার্জী এবং দেবাশীষ মাঝির হাতে তারা তাদের বিদ্যুতের বিল তুলে দিয়েছিলেন।
কুলটির নিয়ামতপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ঘটনা। সেখানে বেশ কিছু উপভোক্তা অভিযোগ করছেন, বিদ্যুৎ দফতরের কর্মী সুব্রত চ্যাটার্জী এবং দেবাশীষ মাঝির হাতে তারা তাদের বিদ্যুতের বিল তুলে দিয়েছিলেন।
কিন্তু তাদের হাতে তার রশিদ তুলে দেওয়া হয়নি। আর যখন তাদের বাড়িতে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে যাওয়া হয়, তখন তারা আসল ব্যাপার বুঝতে পারেন। বুঝতে পারেন ওই দুই কর্মী তাদের বকেয়া টাকা বিদ্যুৎ দফতরের কাছে জমাই করেননি।
কিন্তু তাদের হাতে তার রশিদ তুলে দেওয়া হয়নি। আর যখন তাদের বাড়িতে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে যাওয়া হয়, তখন তারা আসল ব্যাপার বুঝতে পারেন। বুঝতে পারেন ওই দুই কর্মী তাদের বকেয়া টাকা বিদ্যুৎ দফতরের কাছে জমাই করেননি।
এই ঘটনার পরেই উপভোক্তারা ওই বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সামনে জমা হন। সেখানে গিয়ে রীতিমততারা বিক্ষোভ দেখান। কিন্তু অভিযুক্ত দুই কর্মীর সেখানে দেখা পাওয়া যায়নি। তাতে আরও ক্ষিপ্ত হয়ে যান উপভোক্তারা।
এই ঘটনার পরেই উপভোক্তারা ওই বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সামনে জমা হন। সেখানে গিয়ে রীতিমততারা বিক্ষোভ দেখান। কিন্তু অভিযুক্ত দুই কর্মীর সেখানে দেখা পাওয়া যায়নি। তাতে আরও ক্ষিপ্ত হয়ে যান উপভোক্তারা।
ঘটনার খবর পেয়ে নিয়ামতপুর ফাঁড়ির পুলিশ সেখানে আসে। বিদ্যুৎ দফতরের এক কর্মীও মেনে নিয়েছেন, গ্রাহকরা বিল দিলেও তাদের হাতে কোন রশিদ দেওয়া হয়নি। পুলিশ ইতিমধ্যে এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। অন্যদিকে এই ছোট্ট ভুলের মাশুল দিতে হচ্ছে গ্রাহকদের ।
ঘটনার খবর পেয়ে নিয়ামতপুর ফাঁড়ির পুলিশ সেখানে আসে। বিদ্যুৎ দফতরের এক কর্মীও মেনে নিয়েছেন, গ্রাহকরা বিল দিলেও তাদের হাতে কোন রশিদ দেওয়া হয়নি। পুলিশ ইতিমধ্যে এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। অন্যদিকে এই ছোট্ট ভুলের মাশুল দিতে হচ্ছে গ্রাহকদের ।