Tag Archives: Electricity Bills

Indian State Most Electricity Consumption: বিদ‍্যুতের বিল দেখে আঁতকে ওঠেন? বলুন তো, কোন রাজ‍্যে খরচ সবচেয়ে বেশি? তালিকায় বাংলা কোথায়!

৫১.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস! অর্থাৎ ৫২ ছুঁই ছুঁই। এবার দেশে সর্বোচ্চ তাপমাত্রার পারদ রেকর্ড করেছে বারবার। চলতি সপ্তাহে দিল্লিতে ৫০ পেরিয়ে যাওয়ার পর যেন সকলেই বুঝতে পারছেন, পরিবেশের প্রতি যত্ন না নিলে কী ভয়ানক হতে পারে পরিস্থিতি। কিন্তু এমন অবস্থায় এসি, ফ্যান, এয়ার কুলার ছাড়াও যেন গতি নেই।
৫১.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস! অর্থাৎ ৫২ ছুঁই ছুঁই। এবার দেশে সর্বোচ্চ তাপমাত্রার পারদ রেকর্ড করেছে বারবার। চলতি সপ্তাহে দিল্লিতে ৫০ পেরিয়ে যাওয়ার পর যেন সকলেই বুঝতে পারছেন, পরিবেশের প্রতি যত্ন না নিলে কী ভয়ানক হতে পারে পরিস্থিতি। কিন্তু এমন অবস্থায় এসি, ফ্যান, এয়ার কুলার ছাড়াও যেন গতি নেই।
দেশের কোণায় কোণায় এই ধরনের উচ্চ তাপ নিয়ন্ত্রণ করা বা তাপমুক্তির জন্য যন্ত্র ব্যবহার হচ্ছে। যে যার সামর্থ্য মতো আরও নতুন নতুন মেশিন কিনছেন নিজেকে ঠান্ডা রাখার জন্য। আর এ সব কিছুর জন্য প্রয়োজন বিদ্যুৎ। ফলে দেশে বিদ্যুতের খরচ মাত্রা ছাড়ানো।
দেশের কোণায় কোণায় এই ধরনের উচ্চ তাপ নিয়ন্ত্রণ করা বা তাপমুক্তির জন্য যন্ত্র ব্যবহার হচ্ছে। যে যার সামর্থ্য মতো আরও নতুন নতুন মেশিন কিনছেন নিজেকে ঠান্ডা রাখার জন্য। আর এ সব কিছুর জন্য প্রয়োজন বিদ্যুৎ। ফলে দেশে বিদ্যুতের খরচ মাত্রা ছাড়ানো।
তথ্য দেখাচ্ছে, ২০১৩-২০১৪ থেকে ২০২২-২০২৩ পর্যন্ত শক্তির ক্ষেত্রে বিদ্যুতের চাহিদা ৫০.৮ শতাংশ বেড়েছে। সর্বোচ্চ বিদ্যুতের চাহিদা ২০১৩-২০১৪ সালের ১৩৬ গিগাওয়াট থেকে ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে ২৪৩ গিগাওয়াটৈ পৌঁছেছে।
তথ্য দেখাচ্ছে, ২০১৩-২০১৪ থেকে ২০২২-২০২৩ পর্যন্ত শক্তির ক্ষেত্রে বিদ্যুতের চাহিদা ৫০.৮ শতাংশ বেড়েছে। সর্বোচ্চ বিদ্যুতের চাহিদা ২০১৩-২০১৪ সালের ১৩৬ গিগাওয়াট থেকে ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে ২৪৩ গিগাওয়াটৈ পৌঁছেছে।
বিদ্যুৎ মন্ত্রকের তথ্য, ২০২৩ সালের গ্রীষ্মকালে দেশের বিদ্যুতের চাহিদা ২২৯ গিগাওয়াট স্পর্শ করেছে। সর্বোচ্চ চাহিদা ছিল জুনে। ২২৪.১ গিগাওয়াট। সে বছরই জুলাই মাসে ২০৯.৩ গিগাওয়াটে নেমে এসেছে৷ অগস্টে সর্বোচ্চ চাহিদা ২৩৮.৮২ গিগাওয়াট স্পর্শ করেছিল৷
বিদ্যুৎ মন্ত্রকের তথ্য, ২০২৩ সালের গ্রীষ্মকালে দেশের বিদ্যুতের চাহিদা ২২৯ গিগাওয়াট স্পর্শ করেছে। সর্বোচ্চ চাহিদা ছিল জুনে। ২২৪.১ গিগাওয়াট। সে বছরই জুলাই মাসে ২০৯.৩ গিগাওয়াটে নেমে এসেছে৷ অগস্টে সর্বোচ্চ চাহিদা ২৩৮.৮২ গিগাওয়াট স্পর্শ করেছিল৷
২০২২-২০২৩ অর্থবছরের সেপ্টেম্বরে এটি রেকর্ড সর্বোচ্চ ২৪৩.২৭ গিগাওয়াট ছিল। অক্টোবরে সর্বোচ্চ চাহিদা ছিল ২২২.১৬ গিগাওয়াট, নভেম্বরে ২০৪.৭৭ গিগাওয়াট এবং ডিসেম্বরে ২১৩.৬২ গিগাওয়াট।
২০২২-২০২৩ অর্থবছরের সেপ্টেম্বরে এটি রেকর্ড সর্বোচ্চ ২৪৩.২৭ গিগাওয়াট ছিল। অক্টোবরে সর্বোচ্চ চাহিদা ছিল ২২২.১৬ গিগাওয়াট, নভেম্বরে ২০৪.৭৭ গিগাওয়াট এবং ডিসেম্বরে ২১৩.৬২ গিগাওয়াট।
এই বছর অনুমান করা হয়, নিশ্চয়ই তার থেকেও বেশি বেড়েছে বিদ্যুৎ খরচ। আর তাই তো দেশের চারদিকে বিদ্যুতের ঘাটতি পড়েছে। ২০২২ সালের তথ্য অনুযায়ী দেখুন কোন রাজ্যে সবথেকে বেশি বিদ্যুৎ ব্যবহার হয়। পুনে-ভিত্তিক অলাভজনক সংস্থা প্রয়াসের বিশ্লেষণ।
এই বছর অনুমান করা হয়, নিশ্চয়ই তার থেকেও বেশি বেড়েছে বিদ্যুৎ খরচ। আর তাই তো দেশের চারদিকে বিদ্যুতের ঘাটতি পড়েছে। ২০২২ সালের তথ্য অনুযায়ী দেখুন কোন রাজ্যে সবথেকে বেশি বিদ্যুৎ ব্যবহার হয়। পুনে-ভিত্তিক অলাভজনক সংস্থা প্রয়াসের বিশ্লেষণ।
মহারাষ্ট্র ভারতের রাজ্যগুলির মধ্যে বার্ষিক বিদ্যুতের ব্যবহারের ক্ষেত্রে গৃহস্থালী, কৃষি, শিল্প, বাণিজ্যিক এবং অন্যান্য সেক্টর জুড়ে সমষ্টিগতভাবে শীর্ষস্থান দখল করেছে।
মহারাষ্ট্র ভারতের রাজ্যগুলির মধ্যে বার্ষিক বিদ্যুতের ব্যবহারের ক্ষেত্রে গৃহস্থালী, কৃষি, শিল্প, বাণিজ্যিক এবং অন্যান্য সেক্টর জুড়ে সমষ্টিগতভাবে শীর্ষস্থান দখল করেছে।
মহারাষ্ট্রের পর মোট বিদ্যুৎ ব্যবহারের জন্য শীর্ষ পাঁচে গুজরাত, উত্তরপ্রদেশ, তামিলনাড়ু এবং ওড়িশার নাম রয়েছে। ওড়িশার বার্ষিক বিদ্যুতের ব্যবহার ৫০ BU বেড়েছে এক বছরে (২০২২)। ৩২ BU থেকে হয়েছে ৮২ BU।
মহারাষ্ট্রের পর মোট বিদ্যুৎ ব্যবহারের জন্য শীর্ষ পাঁচে গুজরাত, উত্তরপ্রদেশ, তামিলনাড়ু এবং ওড়িশার নাম রয়েছে। ওড়িশার বার্ষিক বিদ্যুতের ব্যবহার ৫০ BU বেড়েছে এক বছরে (২০২২)। ৩২ BU থেকে হয়েছে ৮২ BU।
কেবল ব্যবহার বেশি নয়, দামের নিরিখে দেশের শীর্ষস্থানে রয়েছে মহারাষ্ট্র। ২০২৪ সালের রিপোর্ট অনুযায়ী (ব্যাঙ্ক বাজার ওয়েবসাইট) মহারাষ্ট্রে ভারতে সর্বোচ্চ গৃহস্থালী বিদ্যুতের শুল্ক। প্রতি ইউনিট ৮.৮০ টাকা।
কেবল ব্যবহার বেশি নয়, দামের নিরিখে দেশের শীর্ষস্থানে রয়েছে মহারাষ্ট্র। ২০২৪ সালের রিপোর্ট অনুযায়ী (ব্যাঙ্ক বাজার ওয়েবসাইট) মহারাষ্ট্রে ভারতে সর্বোচ্চ গৃহস্থালী বিদ্যুতের শুল্ক। প্রতি ইউনিট ৮.৮০ টাকা।
অন্যান্য রাজ্যগুলি যেগুলি ভারতে সর্বাধিক বিদ্যুতের হার, সেগুলি হল পশ্চিমবঙ্গ, কেরল, মধ্যপ্রদেশ এবং অন্ধ্রপ্রদেশ৷ ভারতের মহারাষ্ট্রে নন-ডোমেস্টিক বিদ্যুতের শুল্ক সবচেয়ে বেশি।
অন্যান্য রাজ্যগুলি যেগুলি ভারতে সর্বাধিক বিদ্যুতের হার, সেগুলি হল পশ্চিমবঙ্গ, কেরল, মধ্যপ্রদেশ এবং অন্ধ্রপ্রদেশ৷ ভারতের মহারাষ্ট্রে নন-ডোমেস্টিক বিদ্যুতের শুল্ক সবচেয়ে বেশি।

গরমে বিদ্যুতের বিল নিয়ে চিন্তায়? এক ধাক্কায় কমবে, দরকার শুধু এই ৫ সহজ পদক্ষেপ

আগে মধ্যবিত্তের ঘরে টিভি ও ফ্রিজ ছাড়া অন্য কোনও ভারি যন্ত্রপাতি ছিল না। কিন্তু এখন দেশের অবস্থানের পরিবর্তনের সঙ্গে মধ্যবিত্তের জীবনও দ্রুত বদলাতে শুরু করেছে। এখন যে কোনও বাড়িতেই ওয়াশিং মেশিন, মাইক্রোওয়েভ, এমনকি এয়ার ফ্রায়ার বা টোস্টারের মতো ছোটবড় নানা আকারের উন্নত প্রযুক্তির মেশিন রয়েছে। এছাড়া গ্রীষ্মকালে এসি এবং শীতকালে গিজার ও রুম হিটারের ব্যবহার তো রয়েছেই।
আগে মধ্যবিত্তের ঘরে টিভি ও ফ্রিজ ছাড়া অন্য কোনও ভারি যন্ত্রপাতি ছিল না। কিন্তু এখন দেশের অবস্থানের পরিবর্তনের সঙ্গে মধ্যবিত্তের জীবনও দ্রুত বদলাতে শুরু করেছে। এখন যে কোনও বাড়িতেই ওয়াশিং মেশিন, মাইক্রোওয়েভ, এমনকি এয়ার ফ্রায়ার বা টোস্টারের মতো ছোটবড় নানা আকারের উন্নত প্রযুক্তির মেশিন রয়েছে। এছাড়া গ্রীষ্মকালে এসি এবং শীতকালে গিজার ও রুম হিটারের ব্যবহার তো রয়েছেই।
আমাদের ঘরে এমন জিনিসের ভিড়ে বিদ্যুৎ বিলও ক্রমাগত বাড়ছে। তবে আর চিন্তা করার দরকার নেই। কারণ কিছু ছোট ছোট বিষয় মাথায় রেখেই কিন্তু আমরা বিদ্যুৎ বিলে বড়সড় পরিবর্তন আনতে পারি।
আমাদের ঘরে এমন জিনিসের ভিড়ে বিদ্যুৎ বিলও ক্রমাগত বাড়ছে। তবে আর চিন্তা করার দরকার নেই। কারণ কিছু ছোট ছোট বিষয় মাথায় রেখেই কিন্তু আমরা বিদ্যুৎ বিলে বড়সড় পরিবর্তন আনতে পারি।
পুরনো যন্ত্রপাতি প্রায়ই বেশি বিদ্যুৎ খরচ করে এবং আমাদের মাসিক বিদ্যুতের বিল বাড়িয়ে দেয়। এখন শক্তি সাশ্রয়ী ৫ স্টার রেটযুক্ত যন্ত্রপাতি বাজারে আসতে শুরু করেছে যা আমাদের বিদ্যুৎ সাশ্রয় করতে সাহায্য করে।

পুরনো যন্ত্রপাতি প্রায়ই বেশি বিদ্যুৎ খরচ করে এবং আমাদের মাসিক বিদ্যুতের বিল বাড়িয়ে দেয়। এখন শক্তি সাশ্রয়ী ৫ স্টার রেটযুক্ত যন্ত্রপাতি বাজারে আসতে শুরু করেছে যা আমাদের বিদ্যুৎ সাশ্রয় করতে সাহায্য করে।
সুইচ অফ রাখা: আমরা যখন ঘর থেকে বের হই তখন অনেকেই লাইট এবং ইলেকট্রনিক প্রোডাক্টগুলি সুইচ অফ করতে ভুলে যাই, এমনটা একেবারেই করা যাবে না। প্রসঙ্গত জানিয়ে রাখা যায় যে, ফোন চার্জার এবং ল্যাপটপের মতো ছোট ডিভাইসগুলি ব্যবহার না করলেও এগুলিও কিন্তু বিদ্যুৎ বাড়িয়ে দেয়। অতএব, যখন এগুলি ব্যবহার করি না তখন বন্ধ রাখাই ভাল।
সুইচ অফ রাখা: আমরা যখন ঘর থেকে বের হই তখন অনেকেই লাইট এবং ইলেকট্রনিক প্রোডাক্টগুলি সুইচ অফ করতে ভুলে যাই, এমনটা একেবারেই করা যাবে না। প্রসঙ্গত জানিয়ে রাখা যায় যে, ফোন চার্জার এবং ল্যাপটপের মতো ছোট ডিভাইসগুলি ব্যবহার না করলেও এগুলিও কিন্তু বিদ্যুৎ বাড়িয়ে দেয়। অতএব, যখন এগুলি ব্যবহার করি না তখন বন্ধ রাখাই ভাল।
বাল্ব পরিবর্তন: এলইডি আলোর বাল্বগুলি প্রচলিত বাল্বের তুলনায় কম বিদ্যুৎ ব্যবহার করে। এগুলি কম বিদ্যুৎ ব্যবহার করে এবং বেশি সময় আলো দেয়।
বাল্ব পরিবর্তন: এলইডি আলোর বাল্বগুলি প্রচলিত বাল্বের তুলনায় কম বিদ্যুৎ ব্যবহার করে। এগুলি কম বিদ্যুৎ ব্যবহার করে এবং বেশি সময় আলো দেয়।
চার্জার, পিসি বন্ধ রাখা: কম্পিউটারে কাজ করার পর সবসময় পাওয়ার সুইচ বন্ধ করে রাখতে হবে। এছাড়াও মোবাইল চার্জার চালু রাখলেও কিছু বিদ্যুৎ খরচ হয়। পাশাপাশি, টিভিকে স্ট্যান্ডবাই মোডে একেবারেই রাখা ঠিক নয়।
চার্জার, পিসি বন্ধ রাখা: কম্পিউটারে কাজ করার পর সবসময় পাওয়ার সুইচ বন্ধ করে রাখতে হবে। এছাড়াও মোবাইল চার্জার চালু রাখলেও কিছু বিদ্যুৎ খরচ হয়। পাশাপাশি, টিভিকে স্ট্যান্ডবাই মোডে একেবারেই রাখা ঠিক নয়।
এয়ার কন্ডিশনার সেটিংস: এখন যেহেতু গ্রীষ্মকাল আসছে, তাই অবশ্যই এসির প্রয়োজন হবে এবং কেউই অস্বীকার করতে পারবেন না যে এসি প্রচুর বিদ্যুৎ খরচ করে। এমন পরিস্থিতিতে, যদি বিদ্যুৎ সাশ্রয় করতে হয়, তবে একটি জিনিস আমরা করতে পারি- তা হল এটিকে ২৪ ডিগ্রি অটোমেটিক সেটিংয়ে চালানোর চেষ্টা করা, যাতে এটি মাঝে মাঝে সুইচ অফ হতে থাকে। (Disclaimer: প্রতিবেদনের লেখা তথ্য News18 বাংলার নিজস্ব মত নয় ৷ সঠিক ফল পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷)
এয়ার কন্ডিশনার সেটিংস: এখন যেহেতু গ্রীষ্মকাল আসছে, তাই অবশ্যই এসির প্রয়োজন হবে এবং কেউই অস্বীকার করতে পারবেন না যে এসি প্রচুর বিদ্যুৎ খরচ করে। এমন পরিস্থিতিতে, যদি বিদ্যুৎ সাশ্রয় করতে হয়, তবে একটি জিনিস আমরা করতে পারি- তা হল এটিকে ২৪ ডিগ্রি অটোমেটিক সেটিংয়ে চালানোর চেষ্টা করা, যাতে এটি মাঝে মাঝে সুইচ অফ হতে থাকে। (Disclaimer: প্রতিবেদনের লেখা তথ্য News18 বাংলার নিজস্ব মত নয় ৷ সঠিক ফল পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷)

Electricity Bill: বিদ্যুতের বিল জমা দেওয়ার সময় এমন ভুল করছেন না তো? না হলে বড় মাশুল দিতে হবে

বিদ্যুৎ বিল জমা করার সময় এই ভুল করছেন না তো? এমন ভুল করলে কিন্তু বড় মাশুল দিতে হবে। যে কোনওদিন আপনার বাড়ি ডুবে যেতে পারে অন্ধকারে।
বিদ্যুৎ বিল জমা করার সময় এই ভুল করছেন না তো? এমন ভুল করলে কিন্তু বড় মাশুল দিতে হবে। যে কোনওদিন আপনার বাড়ি ডুবে যেতে পারে অন্ধকারে।
কুলটির এই ঘটনা আপনাকে চোখে আঙুল দিয়ে তা দেখিয়ে দেবে। খুব সহজেই বুঝতে পারবেন এমন ভুল করলে কত বড় সমস্যায় পড়তে পারেন।
কুলটির এই ঘটনা আপনাকে চোখে আঙুল দিয়ে তা দেখিয়ে দেবে। খুব সহজেই বুঝতে পারবেন এমন ভুল করলে কত বড় সমস্যায় পড়তে পারেন।
উপভোক্তারা বকেয়া বিদ্যুৎ বিল জমা করেছিলেন।অভিযোগ,জমা দিয়েছিলেন বিদ্যুৎ দফতরের কর্মীদের হাতে। কিন্তু নানান অজুহাত দেখিয়ে তাদের হাতে তার রশিদ দেওয়া হয়নি।
উপভোক্তারা বকেয়া বিদ্যুৎ বিল জমা করেছিলেন।অভিযোগ,জমা দিয়েছিলেন বিদ্যুৎ দফতরের কর্মীদের হাতে। কিন্তু নানান অজুহাত দেখিয়ে তাদের হাতে তার রশিদ দেওয়া হয়নি।
শুধুমাত্র হাতে লিখে দেওয়া হয়েছিল। ফোনেও আসেনি কোনও মেসেজ। তবে গ্রাহকরা টাকা দিলেও সেই টাকা পৌঁছয়নি বিদ্যুৎ দফতরের কাছে। আর তার ফলে বিদ্যুৎ দফতরের কর্মীরা পৌঁছে যান সে সমস্ত উপভোক্তাদের বাড়ির বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে।
শুধুমাত্র হাতে লিখে দেওয়া হয়েছিল। ফোনেও আসেনি কোনও মেসেজ। তবে গ্রাহকরা টাকা দিলেও সেই টাকা পৌঁছয়নি বিদ্যুৎ দফতরের কাছে। আর তার ফলে বিদ্যুৎ দফতরের কর্মীরা পৌঁছে যান সে সমস্ত উপভোক্তাদের বাড়ির বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে।
কুলটির নিয়ামতপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ঘটনা। সেখানে বেশ কিছু উপভোক্তা অভিযোগ করছেন, বিদ্যুৎ দফতরের কর্মী সুব্রত চ্যাটার্জী এবং দেবাশীষ মাঝির হাতে তারা তাদের বিদ্যুতের বিল তুলে দিয়েছিলেন।
কুলটির নিয়ামতপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ঘটনা। সেখানে বেশ কিছু উপভোক্তা অভিযোগ করছেন, বিদ্যুৎ দফতরের কর্মী সুব্রত চ্যাটার্জী এবং দেবাশীষ মাঝির হাতে তারা তাদের বিদ্যুতের বিল তুলে দিয়েছিলেন।
কিন্তু তাদের হাতে তার রশিদ তুলে দেওয়া হয়নি। আর যখন তাদের বাড়িতে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে যাওয়া হয়, তখন তারা আসল ব্যাপার বুঝতে পারেন। বুঝতে পারেন ওই দুই কর্মী তাদের বকেয়া টাকা বিদ্যুৎ দফতরের কাছে জমাই করেননি।
কিন্তু তাদের হাতে তার রশিদ তুলে দেওয়া হয়নি। আর যখন তাদের বাড়িতে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে যাওয়া হয়, তখন তারা আসল ব্যাপার বুঝতে পারেন। বুঝতে পারেন ওই দুই কর্মী তাদের বকেয়া টাকা বিদ্যুৎ দফতরের কাছে জমাই করেননি।
এই ঘটনার পরেই উপভোক্তারা ওই বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সামনে জমা হন। সেখানে গিয়ে রীতিমততারা বিক্ষোভ দেখান। কিন্তু অভিযুক্ত দুই কর্মীর সেখানে দেখা পাওয়া যায়নি। তাতে আরও ক্ষিপ্ত হয়ে যান উপভোক্তারা।
এই ঘটনার পরেই উপভোক্তারা ওই বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সামনে জমা হন। সেখানে গিয়ে রীতিমততারা বিক্ষোভ দেখান। কিন্তু অভিযুক্ত দুই কর্মীর সেখানে দেখা পাওয়া যায়নি। তাতে আরও ক্ষিপ্ত হয়ে যান উপভোক্তারা।
ঘটনার খবর পেয়ে নিয়ামতপুর ফাঁড়ির পুলিশ সেখানে আসে। বিদ্যুৎ দফতরের এক কর্মীও মেনে নিয়েছেন, গ্রাহকরা বিল দিলেও তাদের হাতে কোন রশিদ দেওয়া হয়নি। পুলিশ ইতিমধ্যে এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। অন্যদিকে এই ছোট্ট ভুলের মাশুল দিতে হচ্ছে গ্রাহকদের ।
ঘটনার খবর পেয়ে নিয়ামতপুর ফাঁড়ির পুলিশ সেখানে আসে। বিদ্যুৎ দফতরের এক কর্মীও মেনে নিয়েছেন, গ্রাহকরা বিল দিলেও তাদের হাতে কোন রশিদ দেওয়া হয়নি। পুলিশ ইতিমধ্যে এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। অন্যদিকে এই ছোট্ট ভুলের মাশুল দিতে হচ্ছে গ্রাহকদের ।