মণ্ডপসজ্জা

Money Making Tips For Women: গৃহবধূ থেকে কলেজছাত্রী, পুজোর আগে এই ভাবে মোটা টাকা আয় করছেন মহিলারা

গৃহবধূ থেকে কলেজছাত্রী, নিজেদের অবসর সময় নষ্ট না করে মন্ডপ সজ্জার বিভিন্ন কাজে নিজেদের নিয়োজিত করে বাড়তি উপার্জনের রাস্তা পেয়েছেন বালুরঘাটের বেশ কিছু মহিলা। পুজোর মরসুম আশা মানেই সংসারে একটু বাড়তি অর্থের প্রয়োজন।
গৃহবধূ থেকে কলেজছাত্রী, নিজেদের অবসর সময় নষ্ট না করে মন্ডপ সজ্জার বিভিন্ন কাজে নিজেদের নিয়োজিত করে বাড়তি উপার্জনের রাস্তা পেয়েছেন বালুরঘাটের বেশ কিছু মহিলা। পুজোর মরসুম আশা মানেই সংসারে একটু বাড়তি অর্থের প্রয়োজন।
বালুরঘাট শহরসহ পার্শ্ববর্তী গ্রামগুলির মহিলাদের উপার্জনের অন্যতম রাস্তাই হচ্ছে বিভিন্ন মন্ডপ সজ্জার জন্য কাজে নিযুক্ত হওয়া। সাধারণত প্যান্ডেলের ভারী কাজগুলো পুরুষ শ্রমিকরাই করেন। কিন্তু প্যান্ডেলকে সুন্দরভাবে সাজিয়ে তুলতে যে সুদক্ষ কাজ দর্শকরা দেখেন তার পিছনে থাকেন এই সমস্ত মহিলা শিল্পীরাই। কারণ তাঁরাই পারেন নিজেদের হাতের দক্ষতায় নিখুঁতভাবে সাজিয়ে তুলতে।
বালুরঘাট শহরসহ পার্শ্ববর্তী গ্রামগুলির মহিলাদের উপার্জনের অন্যতম রাস্তাই হচ্ছে বিভিন্ন মন্ডপ সজ্জার জন্য কাজে নিযুক্ত হওয়া। সাধারণত প্যান্ডেলের ভারী কাজগুলো পুরুষ শ্রমিকরাই করেন। কিন্তু প্যান্ডেলকে সুন্দরভাবে সাজিয়ে তুলতে যে সুদক্ষ কাজ দর্শকরা দেখেন তার পিছনে থাকেন এই সমস্ত মহিলা শিল্পীরাই। কারণ তাঁরাই পারেন নিজেদের হাতের দক্ষতায় নিখুঁতভাবে সাজিয়ে তুলতে।
জানা গেছে, দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা যার নাম রয়েছে সারা রাজ্যে। শিল্পী, সংস্কৃতি, নাট্যচর্চার সর্বোপরি আতুর ঘর এই দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা। জেলা জুড়ে রয়েছে বহু বিগ বাজেটের দুর্গা পুজো। যা এবার বেশ সারা ফেলতে চলেছে।
জানা গেছে, দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা যার নাম রয়েছে সারা রাজ্যে। শিল্পী, সংস্কৃতি, নাট্যচর্চার সর্বোপরি আতুর ঘর এই দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা। জেলা জুড়ে রয়েছে বহু বিগ বাজেটের দুর্গা পুজো। যা এবার বেশ সারা ফেলতে চলেছে।
ইতিমধ্যেই বালুরঘাট শহরসহ জেলার বড় বড় পুজো মন্ডপ গুলির সজ্জার জন্য বিভিন্ন সবজির বীজ দিয়ে, কখনও বা পুথি আবার কখনও বা শোলা বা পাতা দিয়ে সাজানোর কাজ হয়। তাতে নিয়োগ করা হয় মহিলাদের এবং এই কাজ সারা বছরে তাঁরা অন্ততপক্ষে পাঁচ মাস করতে পারেন। কখনও ঘন্টা ভিত্তিক চুক্তিতে, কখনো বা হাজিরার চুক্তিতে টাকা দিয়ে থাকেন মন্ডপ ব্যবসায়ীরা।
ইতিমধ্যেই বালুরঘাট শহরসহ জেলার বড় বড় পুজো মন্ডপ গুলির সজ্জার জন্য বিভিন্ন সবজির বীজ দিয়ে, কখনও বা পুথি আবার কখনও বা শোলা বা পাতা দিয়ে সাজানোর কাজ হয়। তাতে নিয়োগ করা হয় মহিলাদের এবং এই কাজ সারা বছরে তাঁরা অন্ততপক্ষে পাঁচ মাস করতে পারেন। কখনও ঘন্টা ভিত্তিক চুক্তিতে, কখনো বা হাজিরার চুক্তিতে টাকা দিয়ে থাকেন মন্ডপ ব্যবসায়ীরা।
প্রসঙ্গত, বালুরঘাট শহরের ব্রিজ কালি, উত্তামাশা, সাহেব কাছাড়ি, পাওয়ার হাউস সর্বত্রই বড় ডেকোরেটর ব্যবসায়ীদের ঘর, গোডাউনে বর্তমানে তিল ধারণের জায়গা নেই। সর্বত্রই ব্যস্ততা তুঙ্গে। গত এক মাসের বেশি সময় ধরে হাতের নানা কাজ করছেন প্রায় ৪০-৫০ জন। যারা সকলেই মহিলা।
প্রসঙ্গত, বালুরঘাট শহরের ব্রিজ কালি, উত্তামাশা, সাহেব কাছাড়ি, পাওয়ার হাউস সর্বত্রই বড় ডেকোরেটর ব্যবসায়ীদের ঘর, গোডাউনে বর্তমানে তিল ধারণের জায়গা নেই। সর্বত্রই ব্যস্ততা তুঙ্গে। গত এক মাসের বেশি সময় ধরে হাতের নানা কাজ করছেন প্রায় ৪০-৫০ জন। যারা সকলেই মহিলা।
দিনরাত এক করে কাজ করছেন তাঁরা। এই কাজ করে দিনে ২৫০ - ৩০০ টাকা করে উপার্জন করেন মহিলারা। তা দিয়ে পুজোর হাত খরচ অনায়াসে চলে যায়। তবে, অন্যান্য বারের তুলনায় এবারে কলেজ পড়ুয়াদের সংখ্যা অনেকটাই বেশি। যারা পড়াশোনার ফাঁকে মণ্ডপ সজ্জার কাজ করছেন। তাদের হাতের তৈরি সাঁঝ এবারে দেখবে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার পাশাপাশি পার্শ্ববর্তী জেলার মানুষ তথা দর্শনার্থী।
দিনরাত এক করে কাজ করছেন তাঁরা। এই কাজ করে দিনে ২৫০ – ৩০০ টাকা করে উপার্জন করেন মহিলারা। তা দিয়ে পুজোর হাত খরচ অনায়াসে চলে যায়। তবে, অন্যান্য বারের তুলনায় এবারে কলেজ পড়ুয়াদের সংখ্যা অনেকটাই বেশি। যারা পড়াশোনার ফাঁকে মণ্ডপ সজ্জার কাজ করছেন। তাদের হাতের তৈরি সাঁঝ এবারে দেখবে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার পাশাপাশি পার্শ্ববর্তী জেলার মানুষ তথা দর্শনার্থী।