Money Making Tips: এই ভাবে আপনিও প্রতি মাসে সহজেই ১৬০০০ টাকা আয় করতে পারবেন

অসমে ঘুরতে গিয়ে সেখান থেকে এই লঙ্কার চারা নিয়ে এসে বর্তমানে হাজার হাজার টাকা উপার্জন করছেন নিত্যানন্দ বর্মন।উত্তর দিনাজপুর জেলার যোগীপুকুরের বাসিন্দা নিত্যানন্দ বর্মন।
অসমে ঘুরতে গিয়ে সেখান থেকে এই লঙ্কার চারা নিয়ে এসে বর্তমানে হাজার হাজার টাকা উপার্জন করছেন নিত্যানন্দ বর্মন।উত্তর দিনাজপুর জেলার যোগীপুকুরের বাসিন্দা নিত্যানন্দ বর্মন।
বছর খানেক ধরে তিনি অসমের মাইক্রো লঙ্কা চাষ শুরু করেছেন। দেখতে অন্যান্য লঙ্কার থেকে সামান্য ছোট হলেও এই লঙ্কার তেজ অনেক বেশি। তাই নিজের বাড়িতে এক বিঘা জমিতেই বর্তমানে এই লঙ্কা চাষ করছেন নিত্যানন্দ বর্মন।
বছর খানেক ধরে তিনি অসমের মাইক্রো লঙ্কা চাষ শুরু করেছেন। দেখতে অন্যান্য লঙ্কার থেকে সামান্য ছোট হলেও এই লঙ্কার তেজ অনেক বেশি। তাই নিজের বাড়িতে এক বিঘা জমিতেই বর্তমানে এই লঙ্কা চাষ করছেন নিত্যানন্দ বর্মন।
নিত্যানন্দ বর্মন জানান,বাজারে বর্তমানে এই লঙ্কা ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। দশ কাঠা জমিতে লঙ্কা লাগিয়েছিলেন। অসম থেকে এই লঙ্কার বীজ এনে ভাদ্র মাসে রোপন করেছিলেন। প্রায় সারা বছর এই লঙ্কা ফলন দেয়। লঙ্কা চাষ করে বর্তমানে মোটা টাকা লাভ করেন নিত্যানন্দ বর্মন।
নিত্যানন্দ বর্মন জানান,বাজারে বর্তমানে এই লঙ্কা ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। দশ কাঠা জমিতে লঙ্কা লাগিয়েছিলেন। অসম থেকে এই লঙ্কার বীজ এনে ভাদ্র মাসে রোপন করেছিলেন। প্রায় সারা বছর এই লঙ্কা ফলন দেয়। লঙ্কা চাষ করে বর্তমানে মোটা টাকা লাভ করেন নিত্যানন্দ বর্মন।
তবে এই লঙ্কা গাছে সঠিকভাবে যত্ন নিতে হবে না হলে এক ধরনের প্রকার আক্রমণ এই লঙ্কাতে প্রচুর দেখা যায়। এক্ষেত্রে লঙ্কাতে পোকার আক্রমণ দেখা দিলে লঙ্কা তে স্প্রে করতে হবে। বর্ষাকালের শুরুতেই যদি অসমের এই লঙ্কার চাষ শুরু করা যায় তবে ফলন ভাল আসে।

তবে এই লঙ্কা গাছে সঠিকভাবে যত্ন নিতে হবে না হলে এক ধরনের প্রকার আক্রমণ এই লঙ্কাতে প্রচুর দেখা যায়। এক্ষেত্রে লঙ্কাতে পোকার আক্রমণ দেখা দিলে লঙ্কা তে স্প্রে করতে হবে। বর্ষাকালের শুরুতেই যদি অসমের এই লঙ্কার চাষ শুরু করা যায় তবে ফলন ভাল আসে।
শীতকালে লঙ্কা গাছের পাতা শুকিয়ে আসে এজন্য জমিতে সার ভালভাবে দিতে হয়। মাইক্রো লঙ্কা চাষ করতে সবথেকে উত্তম দোআঁশ যুক্ত মাটি। চারা রোপনের আগে এই মাটিতে দিতে হবে পচা গোবর সার।
শীতকালে লঙ্কা গাছের পাতা শুকিয়ে আসে এজন্য জমিতে সার ভালভাবে দিতে হয়। মাইক্রো লঙ্কা চাষ করতে সবথেকে উত্তম দোআঁশ যুক্ত মাটি। চারা রোপনের আগে এই মাটিতে দিতে হবে পচা গোবর সার।
এই লঙ্কার চারা লাগানোর প্রায় এক থেকে দেড় মাসের মধ্যেই এ লঙ্কা গাছে ফল দেখা যায়। তাই আপনার বাড়িতে সামান্য জায়গা থাকলে অসম থেকে নিয়ে আসা এই মাইক্রো লঙ্কা চাষ করে মোটা টাকা উপার্জন করুন মাসে মাসে।
এই লঙ্কার চারা লাগানোর প্রায় এক থেকে দেড় মাসের মধ্যেই এ লঙ্কা গাছে ফল দেখা যায়। তাই আপনার বাড়িতে সামান্য জায়গা থাকলে অসম থেকে নিয়ে আসা এই মাইক্রো লঙ্কা চাষ করে মোটা টাকা উপার্জন করুন মাসে মাসে।
এই লঙ্কা গাছে গরমকালে একটু বেশি পরিমাণে জল দিতে হয়।এই লঙ্কা প্রতিমাসে প্রায় দশ কুইন্টাল এর মত ফলন দেয়। একবার এই লঙ্কা বিক্রি করলে প্রায় ১৬ হাজার টাকার মত লাভ হয়। সারা বছর এই লঙ্কা বিক্রি করলে মিলবে লক্ষ লক্ষ টাকা ।

এই লঙ্কা গাছে গরমকালে একটু বেশি পরিমাণে জল দিতে হয়।এই লঙ্কা প্রতিমাসে প্রায় দশ কুইন্টাল এর মত ফলন দেয়। একবার এই লঙ্কা বিক্রি করলে প্রায় ১৬ হাজার টাকার মত লাভ হয়। সারা বছর এই লঙ্কা বিক্রি করলে মিলবে লক্ষ লক্ষ টাকা ।