চলছে খোল ও মৃদঙ্গ তৈরির কাজ

New Business Idea: অনলাইন বেচাকেনায় চাহিদা বাড়ছে এই জিনিসের ! বিক্রি করে লাভ হচ্ছে অনেক

খোল ও মৃদঙ্গ তৈরি করাই পারিবারিক পেশা পাথরপ্রতিমার দাস পরিবারের। তিন পুরুষ ধরে পাথরপ্রতিমার প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে এই খোল ও মৃদঙ্গ তৈরি করলেও সেই সেগুলি বিক্রি হত না তেমন একটা।এই সমস্যার সমাধান করতে দীপক দাস অনলাইনে এই খোল ও মৃদঙ্গ বিক্রির পরিকল্পনা করেন। যেমন ভাবনা তেমন কাজ।
খোল ও মৃদঙ্গ তৈরি করাই পারিবারিক পেশা পাথরপ্রতিমার দাস পরিবারের। তিন পুরুষ ধরে পাথরপ্রতিমার প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে এই খোল ও মৃদঙ্গ তৈরি করলেও সেই সেগুলি বিক্রি হত না তেমন একটা।এই সমস্যার সমাধান করতে দীপক দাস অনলাইনে এই খোল ও মৃদঙ্গ বিক্রির পরিকল্পনা করেন। যেমন ভাবনা তেমন কাজ।
এরপর থেকে খোল ও মৃদঙ্গ তৈরি করে সামাল দিতে পারছেন না দাস পরিবারের সদস্যরা। ছেলের এই বুদ্ধিতে খুশি দীপক দাসের বাবা রামদাস ও মা সবিতা দাস।
এরপর থেকে খোল ও মৃদঙ্গ তৈরি করে সামাল দিতে পারছেন না দাস পরিবারের সদস্যরা। ছেলের এই বুদ্ধিতে খুশি দীপক দাসের বাবা রামদাস ও মা সবিতা দাস।
তারা জানিয়েছেন আগে এত পরিমাণে অর্ডার আসত না এখন আসছে। এ নিয়ে স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধান মানস কুমার মন্ডল জানিয়েছেন, দীপক দাসের এই প্রয়াস নজির সৃষ্টি করেছে এলাকায়। এই শিল্পকে তাঁরা বাঁচিয়ে রাখতে পেরেছেন।
তারা জানিয়েছেন আগে এত পরিমাণে অর্ডার আসত না এখন আসছে। এ নিয়ে স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধান মানস কুমার মন্ডল জানিয়েছেন, দীপক দাসের এই প্রয়াস নজির সৃষ্টি করেছে এলাকায়। এই শিল্পকে তাঁরা বাঁচিয়ে রাখতে পেরেছেন।
উল্লেখ্য দীপক দাস ও তার বাবা রাম দাস তিন পুরুষ ধরে পাথরপ্রতিমার আড্ডির বাজার সংলগ্ন রাধাকৃষ্ণপুর এলাকায় খোল ও মৃদঙ্গ তৈরি করে আসছেন। অর্ডার পেলে মাঝে মধ্যে ঢোল ও তবলাও তৈরি করেন।তবে আগে বিক্রি হত না খুব একটা।
উল্লেখ্য দীপক দাস ও তার বাবা রাম দাস তিন পুরুষ ধরে পাথরপ্রতিমার আড্ডির বাজার সংলগ্ন রাধাকৃষ্ণপুর এলাকায় খোল ও মৃদঙ্গ তৈরি করে আসছেন। অর্ডার পেলে মাঝে মধ্যে ঢোল ও তবলাও তৈরি করেন।
তবে আগে বিক্রি হত না খুব একটা।
এখন অনলাইনে ব্যবসা শুরুর পর থেকে নদীয়া থেকে বেশি অর্ডার আসে। বাইরের রাজ্য থেকেও আসে অর্ডার। ফলে আর অসুবিধা হচ্ছেনা তাদের। প্রত্যন্ত গ্রামে থেকে এই ব্যবসা সাফল্যের সঙ্গে চালিয়ে যাচ্ছেন তাঁরা।
এখন অনলাইনে ব্যবসা শুরুর পর থেকে নদীয়া থেকে বেশি অর্ডার আসে। বাইরের রাজ্য থেকেও আসে অর্ডার। ফলে আর অসুবিধা হচ্ছেনা তাদের। প্রত্যন্ত গ্রামে থেকে এই ব্যবসা সাফল্যের সঙ্গে চালিয়ে যাচ্ছেন তাঁরা।