জলপাইগুড়ি: কুচবিহার জেলার মেখলীগঞ্জ থেকে বাংলাদেশ সীমান্ত পর্যন্ত তিস্তা নদীর অসুরক্ষিত এলাকায় জারী লাল সতর্কতা। সকাল ৬ টায় ৩২৯৫.১৮ কিউসেক জলপাইগুড়ি গজলডোবা তিস্তা ব্যারেজ থেকে জল ছাড়ার পরিমান।
জলপাইগুড়ি জেলা জুড়েই রাতভর বিক্ষিপ্তভাবে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ভারী বৃষ্টি। তিস্তা মেখলিগঞ্জ বাংলাদেশ বর্ডার পর্যন্ত জারি ছিল হলুদ সতর্কতা। দুপুরে পরে লাল সংকেত জারি করা হয়। জলঢাকা নদীতে সংরক্ষিত এবং অসংরক্ষিত এলাকায় হলুদ সতর্কতা।
আরও পড়ুন: ‘প্রার্থনা করুন’, অসুস্থ অলকা ইয়াগনিক! বিরল স্নায়ুরোগে আক্রান্ত গায়িকা, শোনার ক্ষমতা হারালেন
গত কয়েকদিন থেকে একটানা বৃষ্টি জলপাইগুড়িতে। বৃষ্টির কারণে সাধারণ জনজীবন ব্যাহত। বুধবার রাতভর ভারী বৃষ্টি। বৃহস্পতিবার ভোর থেকেই থেকে জেলা জুড়েই বিক্ষিপ্তভাবে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি শুরু হয়েছে বৃহস্পতিবার জলঢাকা নদীতে হলুদ সর্তকতা এবং তিস্তার মেখলিগঞ্জ বাংলাদেশ পর্যন্ত হলুদ সতর্কতা রয়েছে দুপুরের পর পরিবর্তন হয় ।
ফুসছে তিস্তা-সহ জেলার বিভিন্ন নদীগুলো। চিন্তা নদী পাড়ের বাসিন্দাদের। জলপাইগুড়ি সেচ দফতরসূত্রে আজ সকালে জানা যায় ৩২৯৫.১৮ কিউসেক সকাল ৬ টায় জলপাইগুড়ি গজলডোবা তিস্তা ব্যারেজ থেকে জল ছাড়ার পরিমান।
সুরজিৎ দে