পেঁপে খেতে বেশ সুস্বাদু। আর তা স্বাস্থ্যের জন্যও খুবই উপকারী। কারণ পেঁপের মধ্যে রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ। যা হজম প্রক্রিয়াকে বাড়িয়ে দিতে পারে। কাঁচা এবং পাকা অবস্থায় পেঁপে খেলে দারুণ স্বাস্থ্য উপকারিতা পাওয়া যায়। তবে শুধু ফলই নয়, পেঁপে গাছের পাতাও আশ্চর্য রকমের ঔষধি গুণে ভরপুর।

স্বাদে মারাত্মক তেতো ! অথচ ডেঙ্গি-ম্যালেরিয়া থেকে শুরু করে বিভিন্ন কঠিন রোগ সারাতে জুড়ি মেলা ভার এই পাতার

পেঁপে খেতে বেশ সুস্বাদু। আর তা স্বাস্থ্যের জন্যও খুবই উপকারী। কারণ পেঁপের মধ্যে রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ। যা হজম প্রক্রিয়াকে বাড়িয়ে দিতে পারে। কাঁচা এবং পাকা অবস্থায় পেঁপে খেলে দারুণ স্বাস্থ্য উপকারিতা পাওয়া যায়। তবে শুধু ফলই নয়, পেঁপে গাছের পাতাও আশ্চর্য রকমের ঔষধি গুণে ভরপুর।
পেঁপে খেতে বেশ সুস্বাদু। আর তা স্বাস্থ্যের জন্যও খুবই উপকারী। কারণ পেঁপের মধ্যে রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ। যা হজম প্রক্রিয়াকে বাড়িয়ে দিতে পারে। কাঁচা এবং পাকা অবস্থায় পেঁপে খেলে দারুণ স্বাস্থ্য উপকারিতা পাওয়া যায়। তবে শুধু ফলই নয়, পেঁপে গাছের পাতাও আশ্চর্য রকমের ঔষধি গুণে ভরপুর।
পেঁপে পাতার রস পান করলে শরীর তরতাজা হয় এবং একাধিক রোগ দূর হয়। বহু গবেষণায় পেঁপে পাতার উপকারিতা প্রকাশ পেয়েছে। এই পাতায় এমন অনেক উপাদান রয়েছে, যা শরীরকে বিভিন্ন রোগের হাত থেকে রক্ষা করতে খুবই সহায়ক। ন্যাশনাল সেন্টার ফর বায়োটেকনোলজি ইনফরমেশন (এনসিবিআই)-এর রিপোর্ট অনুযায়ী, এশিয়ার দেশগুলোতে পেঁপে পাতা অনেক রোগের চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়েছে। আয়ুর্বেদশাস্ত্র-সহ অনেক ধরনের চিকিৎসা পদ্ধতিতে ওষুধের সঙ্গে মিশিয়ে ভেষজ ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে পেঁপে পাতা।

পেঁপে পাতার রস পান করলে শরীর তরতাজা হয় এবং একাধিক রোগ দূর হয়। বহু গবেষণায় পেঁপে পাতার উপকারিতা প্রকাশ পেয়েছে। এই পাতায় এমন অনেক উপাদান রয়েছে, যা শরীরকে বিভিন্ন রোগের হাত থেকে রক্ষা করতে খুবই সহায়ক। ন্যাশনাল সেন্টার ফর বায়োটেকনোলজি ইনফরমেশন (এনসিবিআই)-এর রিপোর্ট অনুযায়ী, এশিয়ার দেশগুলোতে পেঁপে পাতা অনেক রোগের চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়েছে। আয়ুর্বেদশাস্ত্র-সহ অনেক ধরনের চিকিৎসা পদ্ধতিতে ওষুধের সঙ্গে মিশিয়ে ভেষজ ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে পেঁপে পাতা।
এখনও পর্যন্ত যেসব গবেষণা প্রকাশিত হয়েছে, তা থেকে জানা যাচ্ছে যে, পেঁপে গাছের পাতা ডেঙ্গি প্রতিরোধক। সেই সঙ্গে এর মধ্যে অ্যান্টিক্যানসার, অ্যান্টিডায়াবেটিক, নিউরোপ্রোটেক্টিভ এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান রয়েছে প্রচুর পরিমাণে। অনেক ক্লিনিক্যাল গবেষণায়ও এই ধরনের ফলাফল উঠে এসেছে। তবে হ্যাঁ, পেঁপে পাতার রস আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করেই পান করা উচিত। কারণ অনেক গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, পেঁপে পাতার নির্যাস শরীরের কিছু অংশের জন্য বেশ তাই বিপজ্জনক।
এখনও পর্যন্ত যেসব গবেষণা প্রকাশিত হয়েছে, তা থেকে জানা যাচ্ছে যে, পেঁপে গাছের পাতা ডেঙ্গি প্রতিরোধক। সেই সঙ্গে এর মধ্যে অ্যান্টিক্যানসার, অ্যান্টিডায়াবেটিক, নিউরোপ্রোটেক্টিভ এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান রয়েছে প্রচুর পরিমাণে। অনেক ক্লিনিক্যাল গবেষণায়ও এই ধরনের ফলাফল উঠে এসেছে। তবে হ্যাঁ, পেঁপে পাতার রস আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করেই পান করা উচিত। কারণ অনেক গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, পেঁপে পাতার নির্যাস শরীরের কিছু অংশের জন্য বেশ তাই বিপজ্জনক।
বিশেষজ্ঞের পরামর্শের পরেই এটি সেবন করা উচিত। ম্যালেরিয়া এবং ডেঙ্গি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য পেঁপে পাতা সেদ্ধ করে খাওয়ার পরামর্শ দেন আয়ুর্বেদ চিকিৎসকরা। পেঁপে পাতার নির্যাস ভাইরাল জ্বরে আক্রান্ত রোগীদের প্লেটলেট সংখ্যা বাড়ায়। সেই সঙ্গে তা শ্বেত ও লোহিত রক্তকণিকা বৃদ্ধিতে অত্যন্ত কার্যকর।
বিশেষজ্ঞের পরামর্শের পরেই এটি সেবন করা উচিত। ম্যালেরিয়া এবং ডেঙ্গি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য পেঁপে পাতা সেদ্ধ করে খাওয়ার পরামর্শ দেন আয়ুর্বেদ চিকিৎসকরা। পেঁপে পাতার নির্যাস ভাইরাল জ্বরে আক্রান্ত রোগীদের প্লেটলেট সংখ্যা বাড়ায়। সেই সঙ্গে তা শ্বেত ও লোহিত রক্তকণিকা বৃদ্ধিতে অত্যন্ত কার্যকর।
ভারত-সহ এশিয়ার অনেক অঞ্চলে পেঁপের পাতা বেরিবেরি রোগের চিকিৎসাতেও ব্যবহৃত হয়। পেঁপে পাতায় পঞ্চাশটিরও বেশি বায়ো-অ্যাকটিভ উপাদান শনাক্ত করা হয়েছে এবং তাই এটি বিভিন্ন রোগের চিকিৎসাতেও কার্যকর। বৈজ্ঞানিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, পেঁপে পাতা গ্লাইকোসাইড, ফ্ল্যাভোনয়েড, অ্যালকালয়েড, স্যাপোনিন, ফেনোলিক যৌগ, অ্যামাইনো অ্যাসিড, লিপিড, কার্বোহাইড্রেট, এনজাইম, ভিটামিন এবং মিনারেলসে ভরপুর। তবে এই পাতার রস সেবন করার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া আবশ্যক। (Disclaimer: প্রতিবেদনের লেখা তথ্য News18 বাংলার নিজস্ব মত নয় ৷ সঠিক ফল পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷)

ভারত-সহ এশিয়ার অনেক অঞ্চলে পেঁপের পাতা বেরিবেরি রোগের চিকিৎসাতেও ব্যবহৃত হয়। পেঁপে পাতায় পঞ্চাশটিরও বেশি বায়ো-অ্যাকটিভ উপাদান শনাক্ত করা হয়েছে এবং তাই এটি বিভিন্ন রোগের চিকিৎসাতেও কার্যকর। বৈজ্ঞানিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, পেঁপে পাতা গ্লাইকোসাইড, ফ্ল্যাভোনয়েড, অ্যালকালয়েড, স্যাপোনিন, ফেনোলিক যৌগ, অ্যামাইনো অ্যাসিড, লিপিড, কার্বোহাইড্রেট, এনজাইম, ভিটামিন এবং মিনারেলসে ভরপুর। তবে এই পাতার রস সেবন করার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া আবশ্যক। (Disclaimer: প্রতিবেদনের লেখা তথ্য News18 বাংলার নিজস্ব মত নয় ৷ সঠিক ফল পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷)