আপনার ছোট্ট বাচ্চা এতক্ষণ তার বাবা-মাকে সম্পূর্ণ রূপে পাচ্ছে। একদম শান্ত চারদিক। সবাই মিলে সারাদিনের ঝামেলা মাথা থেকে সরিয়ে কথা বলতে বসেছেন। তখন ছোট্ট কয়েকটি ভুলে ধ্বংস হতে পারে বাচ্চার মনোবল। তাই কয়েকটা কথা একেবারেই বলা উচিত নয়। সেগুলি কী?

Parenting Tips: সন্তান আঙুল চোষে? ছাড়াতে ছুটছে কালঘাম? একদম সহজ এই উপায়েই তুড়িতে হবে প্রতিকার

শিশুর মধ্যে বিভিন্ন আচরণগত সমস্যা দেখা যায়। এদিক-ওদিক অনবরত মাথা ঘোরানো, শরীর নাচানো, বৃদ্ধাঙুল চোষা, দাঁতে দাঁত ঘষা, দম বন্ধ করে থাকা অথবা হাঁ করে বাতাস গেলা, এই ধরনের অনেক অভ্যাসজনিত সমস্যা শিশুর মধ্যে দেখা যায়।
শিশুর মধ্যে বিভিন্ন আচরণগত সমস্যা দেখা যায়। এদিক-ওদিক অনবরত মাথা ঘোরানো, শরীর নাচানো, বৃদ্ধাঙুল চোষা, দাঁতে দাঁত ঘষা, দম বন্ধ করে থাকা অথবা হাঁ করে বাতাস গেলা, এই ধরনের অনেক অভ্যাসজনিত সমস্যা শিশুর মধ্যে দেখা যায়।
আঙুল চোষা অনেক শিশুর ক্ষেত্রেই একটি সাধারণ অভ্যাস। বিশেষজ্ঞদের মতে, কখনও কখনও আঙুল চোষা শিশুর জন্য কোনেও সমস্যা নয়। যদি শিশু বিক্ষুব্ধ বা উত্তেজিত হয় তাহলে এটা তাঁকে শান্ত করে। আর যদি একঘেয়েমিজনিত হয়, তাহলে এটা তাকে উদ্দীপ্ত করে।
আঙুল চোষা অনেক শিশুর ক্ষেত্রেই একটি সাধারণ অভ্যাস। বিশেষজ্ঞদের মতে, কখনও কখনও আঙুল চোষা শিশুর জন্য কোনেও সমস্যা নয়। যদি শিশু বিক্ষুব্ধ বা উত্তেজিত হয় তাহলে এটা তাঁকে শান্ত করে। আর যদি একঘেয়েমিজনিত হয়, তাহলে এটা তাকে উদ্দীপ্ত করে।
শিশুর বয়স যদি পাঁচ বছরের কম হয়, তাহলে ভাল উপায় হলো এটাকে উপেক্ষা করা। শিশু যদি শুধু মাঝেমধ্যে আঙুল চোষে এবং এটা তার দাঁত ও আঙুলের জন্য ক্ষতিকর না হয়, তাহলে কিছুই করার দরকার নেই। কিন্তু পাঁচ বছরের পরও যদি শিশু প্রবলভাবে আঙুল চুষতে থাকে, তাহলে দাঁত এবড়োখেবড়ো হওয়াসহ আরও নানা সমস্যার মুখে পড়তে পারে।
শিশুর বয়স যদি পাঁচ বছরের কম হয়, তাহলে ভাল উপায় হলো এটাকে উপেক্ষা করা। শিশু যদি শুধু মাঝেমধ্যে আঙুল চোষে এবং এটা তার দাঁত ও আঙুলের জন্য ক্ষতিকর না হয়, তাহলে কিছুই করার দরকার নেই। কিন্তু পাঁচ বছরের পরও যদি শিশু প্রবলভাবে আঙুল চুষতে থাকে, তাহলে দাঁত এবড়োখেবড়ো হওয়াসহ আরও নানা সমস্যার মুখে পড়তে পারে।
শিশুর আঙুল চোষার অভ্যাস ছাড়াবেন যেভাবে-খিদে পেলে অনেক বাচ্চা কাঁদে না, বরং আঙুল চোষে। মাঝে মাঝে এটা তাদের মায়েদের বোঝানোর উপায় যে তারা ক্ষুধার্ত। এ রকম পরিস্থিতিতে তাঁকে স্তন‍্যপান করান।
শিশুর আঙুল চোষার অভ্যাস ছাড়াবেন যেভাবে-
খিদে পেলে অনেক বাচ্চা কাঁদে না, বরং আঙুল চোষে। মাঝে মাঝে এটা তাদের মায়েদের বোঝানোর উপায় যে তারা ক্ষুধার্ত। এ রকম পরিস্থিতিতে তাঁকে স্তন‍্যপান করান।
ঘুমানোর চেষ্টা করার সময় আপনার শিশুর নিরাপদ এবং সুরক্ষিত বোধ করার প্রয়োজন হতে পারে। কখনও কখনও শিশু এত ক্লান্ত থাকে যে তার ঘুমাতে অসুবিধা হয়। সেই সময় আঙুল চুষে সে নিজেকে আরাম দেয়ার চেষ্টা করে। ঘুমানোর সময় এ ধরনের শিশুর পাশে মায়ের থাকা প্রয়োজন। নিরাপদ বোধ করলে এই শিশু আঙুল চোষা ছেড়ে দেবে।
ঘুমানোর চেষ্টা করার সময় আপনার শিশুর নিরাপদ এবং সুরক্ষিত বোধ করার প্রয়োজন হতে পারে। কখনও কখনও শিশু এত ক্লান্ত থাকে যে তার ঘুমাতে অসুবিধা হয়। সেই সময় আঙুল চুষে সে নিজেকে আরাম দেয়ার চেষ্টা করে। ঘুমানোর সময় এ ধরনের শিশুর পাশে মায়ের থাকা প্রয়োজন। নিরাপদ বোধ করলে এই শিশু আঙুল চোষা ছেড়ে দেবে।
অলস বসে থাকা শিশু আঙুল চুষতে পারে। সে ক্ষেত্রে শিশুর হাতে খেলনা দিন। হাতের কাছে খেলনা থাকলে শিশু সেটাই আগে নিতে চাইবে এবং মুখ থেকে আঙুল বের করে ফেলবে।
অলস বসে থাকা শিশু আঙুল চুষতে পারে। সে ক্ষেত্রে শিশুর হাতে খেলনা দিন। হাতের কাছে খেলনা থাকলে শিশু সেটাই আগে নিতে চাইবে এবং মুখ থেকে আঙুল বের করে ফেলবে।
যদি একটু বড় বয়সেও সন্তান আঙুল চোষার অভ্যাস ছাড়তে না পারে, তাহলে তাকে এর ফলে সে কী কী সমস্যার মুখোমুখি হতে পারে, সেই বিষয়ে বুঝিয়ে বলুন। নিজে বুঝতে শিখলে হয়তো নিজেই এই অভ্যাস থেকে সে বেরিয়ে আসবে।
যদি একটু বড় বয়সেও সন্তান আঙুল চোষার অভ্যাস ছাড়তে না পারে, তাহলে তাকে এর ফলে সে কী কী সমস্যার মুখোমুখি হতে পারে, সেই বিষয়ে বুঝিয়ে বলুন। নিজে বুঝতে শিখলে হয়তো নিজেই এই অভ্যাস থেকে সে বেরিয়ে আসবে।
একটু বড় বয়সে শিশু আঙুল চুষলে সেই সময় তাকে ছবি আঁকা বা অন্য কোনও হাতের কাজে ব্যস্ত রাখার চেষ্টা করুন। অলস বসে থাকলেই তার মধ্যে আঙুল চোষার ইচ্ছা বাড়বে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
একটু বড় বয়সে শিশু আঙুল চুষলে সেই সময় তাকে ছবি আঁকা বা অন্য কোনও হাতের কাজে ব্যস্ত রাখার চেষ্টা করুন। অলস বসে থাকলেই তার মধ্যে আঙুল চোষার ইচ্ছা বাড়বে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)