বাচ্চার দুধের দাঁত পড়ার সময়? মাথায় রাখুন জাস্ট কয়কটা টিপস!

Parenting Tips: বাচ্চার দুধের দাঁত পড়ার সময়? মাথায় রাখুন জাস্ট কয়কটা টিপস! নতুন দাঁত হবে মজবুত! চকচক করবে মুক্তের মত!

বর্তমান সময়ে জাঙ্ক ফুড ও ফাস্টফুড শিশুদের অসুস্থ করে তুলছে। আজকের অনেক শিশুর দুধের দাঁত সময়মতো পড়ে না, কিছু বাচ্চার দুধের দাঁত সময়ের আগেই পড়ে যায় আবার কারও দাঁত দেরিতে পড়ে।
বর্তমান সময়ে জাঙ্ক ফুড ও ফাস্টফুড শিশুদের অসুস্থ করে তুলছে। আজকের অনেক শিশুর দুধের দাঁত সময়মতো পড়ে না, কিছু বাচ্চার দুধের দাঁত সময়ের আগেই পড়ে যায় আবার কারও দাঁত দেরিতে পড়ে।
সময়মতো দুধের দাঁত ফুটতে না পারা একটি বড় সমস্যা; এর কারণে শিশুর যে নতুন দাঁত বের হয় তা সমানভাবে এবং সঠিকভাবে তৈরি হবে না।
সময়মতো দুধের দাঁত ফুটতে না পারা একটি বড় সমস্যা; এর কারণে শিশুর যে নতুন দাঁত বের হয় তা সমানভাবে এবং সঠিকভাবে তৈরি হবে না।
আজকাল বেশিরভাগ বাচ্চাদের মধ্যে এই সমস্যা দেখা যায়। এমন পরিস্থিতিতে জেনে নেওয়া যাক কোন বয়সে শিশুদের দাঁত পড়া উচিত। যদি কোনও সমস্যা হয়, তাহলে তা সংশোধন করার জন্য অভিভাবকদের কী কী সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত?
আজকাল বেশিরভাগ বাচ্চাদের মধ্যে এই সমস্যা দেখা যায়। এমন পরিস্থিতিতে জেনে নেওয়া যাক কোন বয়সে শিশুদের দাঁত পড়া উচিত। যদি কোনও সমস্যা হয়, তাহলে তা সংশোধন করার জন্য অভিভাবকদের কী কী সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত?
কোন বয়সে বাচ্চাদের দুধের দাঁত পড়া উচিত নয়?গবেষকদের মতে, বাচ্চাদের দুধের দাঁত সাধারণত ৭ বছর বয়সের মধ্যে নড়াচড়া শুরু করা উচিত এবং ১৩ বছর বয়সের মধ্যে পড়ে যাওয়া উচিত। সহজ কথায়, বাচ্চাদের দুধের দাঁত ৭-১৩ বছর বয়সের মধ্যে পড়ে যাওয়া উচিত।
কোন বয়সে বাচ্চাদের দুধের দাঁত পড়া উচিত নয়?
গবেষকদের মতে, বাচ্চাদের দুধের দাঁত সাধারণত ৭ বছর বয়সের মধ্যে নড়াচড়া শুরু করা উচিত এবং ১৩ বছর বয়সের মধ্যে পড়ে যাওয়া উচিত। সহজ কথায়, বাচ্চাদের দুধের দাঁত ৭-১৩ বছর বয়সের মধ্যে পড়ে যাওয়া উচিত।
দুধের দাঁত পড়া শুরু করলে কয়েকটি কাজ বাবা-মাকে মেনে চলতে পারে- ১- বাচ্চাদের খাওয়ার পরে গার্গল করার অভ্যাস করুন।
২- অন্তত প্রতিদিন সকালে দাঁত ব্রাশ করার অভ্যাস করুন।
দুধের দাঁত পড়া শুরু করলে কয়েকটি কাজ বাবা-মাকে মেনে চলতে পারে-
১- বাচ্চাদের খাওয়ার পরে গার্গল করার অভ্যাস করুন।
২- অন্তত প্রতিদিন সকালে দাঁত ব্রাশ করার অভ্যাস করুন।
৩- যতটা সম্ভব মিষ্টি এবং চকলেট খেতে দিন বাচ্চাদের।৪- শিশুদের আঙুল চোষা বা আঙুল চিবানোর মতো অভ্যাস করা থেকে বিরত রাখুন।
৩- যতটা সম্ভব মিষ্টি এবং চকলেট খেতে দিন বাচ্চাদের।
৪- শিশুদের আঙুল চোষা বা আঙুল চিবানোর মতো অভ্যাস করা থেকে বিরত রাখুন।