Tag Archives: Health care

Monsoon HealthCare: দিদা-ঠাকুমার এই সহজ টিপস মানলেই বর্ষায় থাকবেন ফিট, ধারে কাছে ঘেঁষবে না জ্বর-সর্দি-শ্বাসকষ্ট

বর্ষা আসতেই ঘরে-ঘরে জ্বর-সর্দি-কাশির প্রকোপ। কথায় কথায় অ্যান্টিবায়োটিক নয়, মেনে চলুন দিদা-ঠাকুমার পুরনো সেই টিপস, বর্ষায় থাকবেন এক্কেবারে চাঙ্গা।
বর্ষা আসতেই ঘরে-ঘরে জ্বর-সর্দি-কাশির প্রকোপ। কথায় কথায় অ্যান্টিবায়োটিক নয়, মেনে চলুন দিদা-ঠাকুমার পুরনো সেই টিপস, বর্ষায় থাকবেন এক্কেবারে চাঙ্গা।
চিকিৎসক অসীম মুখোপাধ্যায় বলছেন, প্রত্যেকদিন বর্ষায় সকালে এক চামচ মধু এবং দুটি তুলসী পাতা খাওয়া উচিত। ছোট থেকে বড়, সবাই এটি খেতে পারেন। জ্বর-সর্দি সহজে হবে না।
চিকিৎসক অসীম মুখোপাধ্যায় বলছেন, প্রত্যেকদিন বর্ষায় সকালে এক চামচ মধু এবং দুটি তুলসী পাতা খাওয়া উচিত। ছোট থেকে বড়, সবাই এটি খেতে পারেন। জ্বর-সর্দি সহজে হবে না।
চিকিৎসক অসীম মুখোপাধ্যায় বলছেন, মধু - তুলসী পাতা ঘরোয়াভাবে কাশি থেকে মুক্তি পাওয়ার অন্যতম ভাল উপাদান। এছাড়াও এটি শ্বাসতন্ত্রের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
চিকিৎসক অসীম মুখোপাধ্যায় বলছেন, মধু – তুলসী পাতা ঘরোয়াভাবে কাশি থেকে মুক্তি পাওয়ার অন্যতম ভাল উপাদান। এছাড়াও এটি শ্বাসতন্ত্রের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
 চিকিৎসক জানিয়েছেন, মধু এবং তুলসীপাতায় অনেক ভেষজ গুণ রয়েছে। ফলে প্রত্যেকদিন এক চামচ মধু ও দুটি তুলসী পাতা খেতে পারলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
এই চিকিৎসক জানিয়েছেন, মধু এবং তুলসীপাতায় অনেক ভেষজ গুণ রয়েছে। ফলে প্রত্যেকদিন এক চামচ মধু ও দুটি তুলসী পাতা খেতে পারলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
অসীম বাবু জানিয়েছেন, মধু তুলসী পাতায় অনেক অ্যান্টিসেপটিক উপাদান থাকে যা শরীরে অ্যালার্জি কমাতে সাহায্য করে। কিডনির বিষাক্ত পদার্থ বার করে কিডনির পাথর দূর করতেও সাহায্য করে।
অসীম বাবু জানিয়েছেন, মধু তুলসী পাতায় অনেক অ্যান্টিসেপটিক উপাদান থাকে যা শরীরে অ্যালার্জি কমাতে সাহায্য করে। কিডনির বিষাক্ত পদার্থ বার করে কিডনির পাথর দূর করতেও সাহায্য করে।

Cervical Cancer: জরায়ুর মুখে ক্যানসার কেন হয়? পিরিয়ডসের সময় এই লক্ষণ দেখলেই সাবধান!

বাঁকুড়া: সারভাইক্যাল ক্যানসার অর্থাৎ জরায়ু মুখের ক্যানসার ভারতীয় মহিলাদের মধ্যে দেখতে পাওয়া যায় খুবই বেশি সংখ্যায়। ভয়ানক এই রোগের বিরুদ্ধে সময় থাকতেই খুব সামান্য খরচে প্রতিরোধ তৈরি করা সম্ভব। তবে জেনে নেওয়া যাক এই জরায়ুগত রোগ কাদের হতে পারে এবং কীভাবে একদম কম বয়স থেকেই মহিলারা এর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ তৈরি করতে পারবেন। বাঁকুড়ার ধর্মশালায় একটি সারভাইক্যাল ক্যানসার স্ক্রিনিং ক্যাম্পে উপস্থিত চিত্তরঞ্জন ক্যানসার হসপিটালের গাইনো অংকলোজি বিভাগের ডঃ কঙ্কনা উমারিয়া সরাসরি বললেন এই ক্যানসারের খুঁটিনাটি। তিনি বলেন, ” প্রতিরোধ তৈরি করতে প্রথমেই নিতে হবে প্রতিষেধক।”

এই ক্ষেত্রে সরকারি হাসপাতাল থেকে কিংবা প্রাইভেটে ৯-১৪ বছরের মেয়েদের এই ক্যানসারের প্রতিষেধক নিতে হবে। প্রক্রিয়া খুবই সহজ। এছাড়াও তিনি বলেন ঋতুস্রাব অনিয়মিত হলে বা না হলে কিংবা ঋতুস্রাবের সঙ্গে সাদা তরল ক্ষরণ হলে এই রোগের সম্ভাবনা থাকে। সে ক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। একাধিক ব্যক্তির সঙ্গে যৌন মিলন করলেও সারভাইক্যাল ক্যানসারের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। সেক্ষেত্রে জীবনধারাও অনুশাসন নিয়ে আসার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। আর্থসামাজিকভাবে পিছিয়ে যাওয়া মহিলাদের মধ্যে এই রোগ বেশি দেখা যায় কারণ, পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা এবং এবং খাদ্যাভাস ঠিক থাকে না। ফলেই পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখতে হ?বে, সঙ্গে প্রোটিন জাতীয় খাবার খেতে হবে।”

আরও পড়ুন: উত্তরে বৃষ্টি, দক্ষিণে তাপপ্রবাহ! তার মধ্যেই এগোচ্ছে বর্ষা! দিঘা-সহ দক্ষিণের কয়েকটি জেলায় বৃষ্টির পূর্বাভাস!

বাঁকুড়া শহরের, ধর্মশালায় শনিবার প্রতিধ্বনি সহচরী ক্লাবের পক্ষ থেকে এবং চিত্তরঞ্জন ন্যাশনাল ক্যান্সার ইনস্টিটিউট, কলকাতার সহযোগিতায় বাঁকুড়ায় একটি দু’দিন ব্যাপী সারভাইক্যাল ক্যানসার স্ক্রিনিং ক্যাম্পের আয়োজন করা হয়। বিনামূল্যে পরীক্ষার পরিষেবার পাশাপাশি ক্যানসার ধরা পড়লে সম্পূর্ণ চিকিৎসার পরিষেবা দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে সংশ্লিষ্ট সংস্থার পক্ষ থেকে। বিবাহিত মহিলা যাদের বয়স ৩০-৬০ এর মধ্যে তারা এই ক্যাম্পে এসে পরীক্ষা করাতে পারবেন। সময় সীমা হল সকাল ১১:৩০ থেকে বিকেল ৫ টা পর্যন্ত। প্রতিধ্বনি সহচরী ক্লাবের সম্পাদিকা অর্পিতা গুহ জানান, “প্রায় দুই বছর ধরে এই প্রজেক্ট করার ইচ্ছে ছিল। অবশেষে রূপায়িত হল। বাঁকুড়ায় আর্থসামাজিক পরিস্থিতি খুব একটা ভাল নয়। সেই কারণে প্রচুর মহিলা এই রোগ ধরা পড়ে। আশা করছি এই স্ক্রিনিং ক্যাম্পের মাধ্যমে তারা উপকৃত হবেন।”

আরও পড়ুন: গভীর জঙ্গলে রয়েছে জাগ্রত দেবীর মন্দির! পুজো দেওয়া, একদিনের ছোট্ট ঘোরাও হবে! জানুন

যদিও বিশিষ্ট চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, এই রোগ যদি প্রাক ক্যানসার স্তরে ধরা পড়ে তাহলে নিরাময়ের যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে। সেই কারণে সময়ের মূল্য অপরিসীম। ফলে মহিলাদের মধ্যে সচেতনতা, পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা এবং পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রতি ভীতি দূরীকরণ করতে পারলেই ভারতবর্ষ এবং বাঁকুড়াতে সারভাইকাল ক্যানসারের আক্রান্তের সংখ্যাটা কমিয়ে আনা সম্ভব হবে।

নীলাঞ্জন ব্যানার্জী

Anger Management Tips: ভোটের রেজাল্ট হোক বা অন্য কারণ, রাগ কমান! না হলে মৃত্যৃও হতে পারে! জানুন টিপস

আজ লোকসভা নির্বাচনের ফল ঘোষণা। সকাল আটটা থেকে শুরু হয়ে গেছে গণনা। কি হবে ভোটের ফলাফল তা যদিও সময় বলবে। তবে ভোটের ফলাফল বের হতেই প্রার্থী থেকে দলীয় কর্মী অনেকেই হতাশ এবং কেউ কেউ রেগে তেলে বেগুন অবস্থা।
আজ লোকসভা নির্বাচনের ফল ঘোষণা। সকাল আটটা থেকে শুরু হয়ে গেছে গণনা। কি হবে ভোটের ফলাফল তা যদিও সময় বলবে। তবে ভোটের ফলাফল বের হতেই প্রার্থী থেকে দলীয় কর্মী অনেকেই হতাশ এবং কেউ কেউ রেগে তেলে বেগুন অবস্থা।
ভোটের ফলাফল শুনতেই অনেকেই মেজাজ গরম করে ফেলছেন। কেউ কেউ আবার টিভির সামনে বসে খবর শুনেই তেলে বেগুনে জ্বলে উঠছেন। কিন্তু মেজাজ গরম মানেই কাণ্ডজ্ঞান থাকেনা। বোধ বুদ্ধি একেবারেই লোপ পেয়ে যায়। তাই এই সময় মনোবিদদের মতে রাগ নিয়ন্ত্রণ রাখা অত্যন্ত জরুরি।
ভোটের ফলাফল শুনতেই অনেকেই মেজাজ গরম করে ফেলছেন। কেউ কেউ আবার টিভির সামনে বসে খবর শুনেই তেলে বেগুনে জ্বলে উঠছেন। কিন্তু মেজাজ গরম মানেই কাণ্ডজ্ঞান থাকেনা। বোধ বুদ্ধি একেবারেই লোপ পেয়ে যায়। তাই এই সময় মনোবিদদের মতে রাগ নিয়ন্ত্রণ রাখা অত্যন্ত জরুরি।
মনোবিদ ডক্টর রঞ্জন দাস জানান, এ সময় অল্পতেই রাগ কিংবা মাথা গরম করে উত্তেজিত হয়ে নানা রকম শারীরিক ও মানসিক সমস্যায় ভোগেন অনেকেই। অনেকেরেই তাই প্রেশার বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। যাদের খুব বেশি রাগ তাদের মধ্যে আবার ইস্কিমিক হার্ট ডিজিজের আশঙ্কা স্বাভাবিক মানুষের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ ও হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা তিনগুণ বেড়ে যায়।
মনোবিদ ডক্টর রঞ্জন দাস জানান, এ সময় অল্পতেই রাগ কিংবা মাথা গরম করে উত্তেজিত হয়ে নানা রকম শারীরিক ও মানসিক সমস্যায় ভোগেন অনেকেই। অনেকেরেই তাই প্রেশার বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। যাদের খুব বেশি রাগ তাদের মধ্যে আবার ইস্কিমিক হার্ট ডিজিজের আশঙ্কা স্বাভাবিক মানুষের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ ও হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা তিনগুণ বেড়ে যায়।
কিন্তু রাগ যদি ক্রনিক হতে থাকে মানে ঘনঘন মেজাজ বিগড়াতে থাকে তাহলে কিন্তু চিন্তার কারণ আছে।তাই এই সময়ে মাথা গরম হয়ে গেলে কিভাবে মাথা ঠাণ্ডা রাখবেন তার উপায় বের করতে হবে আপনাকে।তবে রাগ কমানোর সহজ কিছু টোটকা দিলেন বিশিষ্ট মনোবিদ রঞ্জন দাস।
কিন্তু রাগ যদি ক্রনিক হতে থাকে মানে ঘনঘন মেজাজ বিগড়াতে থাকে তাহলে কিন্তু চিন্তার কারণ আছে।তাই এই সময়ে মাথা গরম হয়ে গেলে কিভাবে মাথা ঠাণ্ডা রাখবেন তার উপায় বের করতে হবে আপনাকে।তবে রাগ কমানোর সহজ কিছু টোটকা দিলেন বিশিষ্ট মনোবিদ রঞ্জন দাস।
রাগ হচ্ছে বুঝলে চুপ করে যান। অহেতুক এ দিন কারও সঙ্গে কথা বাড়াবেন না এতে সমস্যা বাড়বে।
রাগ হচ্ছে বুঝলে চুপ করে যান। অহেতুক এ দিন কারও সঙ্গে কথা বাড়াবেন না এতে সমস্যা বাড়বে।
ভীষণ মাথা গরম হয়ে গেলে কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করুন ও মাথায় জল ঢালুন। দরকারে পরিচিত কোন বন্ধুর সাথে মন খুলে কথা বলুন।
ভীষণ মাথা গরম হয়ে গেলে কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করুন ও মাথায় জল ঢালুন। দরকারে পরিচিত কোন বন্ধুর সাথে মন খুলে কথা বলুন।
এছাড়াও মাথা ঠান্ডা রাখতে চকলেট অথবা আপনার প্রিয় খাবার ও খেতে পারেন।
এছাড়াও মাথা ঠান্ডা রাখতে চকলেট অথবা আপনার প্রিয় খাবার ও খেতে পারেন।
তবে ভোটের রেজাল্ট হতাশ হবেন না ভেঙে পড়বেন না। দরকারে যোগাসন মেডিটেশন করে শরীর ও মন ঠান্ডা রাখুন চট করে উত্তেজিত হবেন না। (তথ্য: পিয়া গুপ্তা)
তবে ভোটের রেজাল্ট হতাশ হবেন না ভেঙে পড়বেন না। দরকারে যোগাসন মেডিটেশন করে শরীর ও মন ঠান্ডা রাখুন চট করে উত্তেজিত হবেন না। (তথ্য: পিয়া গুপ্তা)

 

 

 

Morning Walk Rules: সঠিক নিয়ম না জেনে হাঁটলে ওজন কমবে না, শরীর সুস্থও হবে না! মানতে হবে এই তিন নিয়ম

শুধু হাঁটলেই চলবে না, জানতে হবে হাঁটার সঠিক নিয়ম, এই পদ্ধতিতে হাঁটুন ফল মিলবে হাতেনাতে!আফটার ডিনার ওয়াক এ মাইল’ এটা বাঙালির ধাতে শয়ে না। তাড়াতাড়ি ডিনার করে হাঁটতে ‌যাওয়াটা পুরোপুরি বিদেশি ঘরানার। তবে মর্নিংওয়াকে আপামর বঙ্গ সন্তান বেশ স্বচ্ছন্দ।
শুধু হাঁটলেই চলবে না, জানতে হবে হাঁটার সঠিক নিয়ম, এই পদ্ধতিতে হাঁটুন ফল মিলবে হাতেনাতে!আফটার ডিনার ওয়াক এ মাইল’ এটা বাঙালির ধাতে শয়ে না। তাড়াতাড়ি ডিনার করে হাঁটতে ‌যাওয়াটা পুরোপুরি বিদেশি ঘরানার। তবে মর্নিংওয়াকে আপামর বঙ্গ সন্তান বেশ স্বচ্ছন্দ।
প্রচুর হেঁটেও ফল পাচ্ছেন না এই আক্ষেপও অনেকেরই আছে। তার কারণ হাঁটার পদ্ধতি ঠিক না হওয়া। সঠিক পদ্ধতিতে হাঁটলে সাঁতার বা দৌড়ানোর মতই উপকার।
প্রচুর হেঁটেও ফল পাচ্ছেন না এই আক্ষেপও অনেকেরই আছে। তার কারণ হাঁটার পদ্ধতি ঠিক না হওয়া। সঠিক পদ্ধতিতে হাঁটলে সাঁতার বা দৌড়ানোর মতই উপকার।
হাঁটাকে ‌যদি খুব সহজমাপের শরীর চর্চা মনে করেন তাহলে ভুল করবেন। দেহের বিভিন্ন স্থানের পেশি সুগঠিত করতে সঠিক নিয়মে হাঁটা সঠিক শরীরচর্চা পদ্ধতি।
হাঁটাকে ‌যদি খুব সহজমাপের শরীর চর্চা মনে করেন তাহলে ভুল করবেন। দেহের বিভিন্ন স্থানের পেশি সুগঠিত করতে সঠিক নিয়মে হাঁটা সঠিক শরীরচর্চা পদ্ধতি।
হাঁ‌টায় হাতের ব্যবহার: হাঁটা কেবল দুই পায়ের ব্যায়াম না। সঠিক পদ্ধতিতে ব্যায়াম করতে চাইলে হাঁটার ছন্দের সঙ্গে দুই হাতকেও ব্যবহার করতে হবে। এতে হাত এবং কাঁধের ব্যায়াম হয়। ওজন কমানোর জন্য ‌যদি হাঁটতে চান, সে ক্ষেত্রে দুই হাত পায়ের সঙ্গে ছন্দ মিলিয়ে ৯০ ডিগ্রি কোণ পর্যন্ত ওঠান। বাম পা সামনে বাড়ার সঙ্গে ডান হাত ওপরে তুলে ফেলুন। একই কাজ ডান পায়ের ক্ষেত্রেও করুন।
হাঁ‌টায় হাতের ব্যবহার: হাঁটা কেবল দুই পায়ের ব্যায়াম না। সঠিক পদ্ধতিতে ব্যায়াম করতে চাইলে হাঁটার ছন্দের সঙ্গে দুই হাতকেও ব্যবহার করতে হবে। এতে হাত এবং কাঁধের ব্যায়াম হয়। ওজন কমানোর জন্য ‌যদি হাঁটতে চান, সে ক্ষেত্রে দুই হাত পায়ের সঙ্গে ছন্দ মিলিয়ে ৯০ ডিগ্রি কোণ পর্যন্ত ওঠান। বাম পা সামনে বাড়ার সঙ্গে ডান হাত ওপরে তুলে ফেলুন। একই কাজ ডান পায়ের ক্ষেত্রেও করুন।
আপনি দ্রুত হাঁটেন, তাতে কোনও সমস্যা নেই। কিন্তু স্বাভাবিক পদক্ষেপে হাঁটবেন। ছোট ছোট পদক্ষেপে দ্রুত হাঁটতে থাকবেন। ধীরে ধীরে গতি বাড়াতে হবে। পদক্ষেপ দীর্ঘ করার চেষ্টা করবেন না।
আপনি দ্রুত হাঁটেন, তাতে কোনও সমস্যা নেই। কিন্তু স্বাভাবিক পদক্ষেপে হাঁটবেন। ছোট ছোট পদক্ষেপে দ্রুত হাঁটতে থাকবেন। ধীরে ধীরে গতি বাড়াতে হবে। পদক্ষেপ দীর্ঘ করার চেষ্টা করবেন না।
সমান সোলের জুতো পরে হাঁটা : এটা আরেকটা অতি সাধারণ ভুল। জুতো পরে হাঁটলে এমন পরুন যার গোড়ালি অংশের সোল একটু উঁচু। এই কয়েকটি শর্ত মেনে হাঁটলে ফল অবসম্ভাবি।তাই ‌যাঁরা নিয়মিত হাঁটেন তাঁরা এই তিনটি বিষয়ে জোর দিন। তাহলেই হাঁটার সম্পূর্ণ উপকারিতা পাবেন।
সমান সোলের জুতো পরে হাঁটা : এটা আরেকটা অতি সাধারণ ভুল। জুতো পরে হাঁটলে এমন পরুন যার গোড়ালি অংশের সোল একটু উঁচু। এই কয়েকটি শর্ত মেনে হাঁটলে ফল অবসম্ভাবি।তাই ‌যাঁরা নিয়মিত হাঁটেন তাঁরা এই তিনটি বিষয়ে জোর দিন। তাহলেই হাঁটার সম্পূর্ণ উপকারিতা পাবেন

Health Tips: ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল দূর করে! অবহেলায় বেড়ে ওঠা এই শাক ক্যানসারেও কাজ দেয়!

এই শাক বড় হয় অবহেলায়। পাওয়া যায় যেখানে সেখানে। বাঙালির হেঁসেলে পরিচিত হলেও, এর পুষ্টিগুণ সম্পর্কে অনেকেই জানেন না। কিন্তু পুষ্টিগুণে সুপারফুড আম বাঙালির নটে শাক।
এই শাক বড় হয় অবহেলায়। পাওয়া যায় যেখানে সেখানে। বাঙালির হেঁসেলে পরিচিত হলেও, এর পুষ্টিগুণ সম্পর্কে অনেকেই জানেন না। কিন্তু পুষ্টিগুণে সুপারফুড আম বাঙালির নটে শাক।
নটে শাক খেলে পাওয়া যায় একাধিক উপকারিতা। বিশিষ্ট পুষ্টিবিজ্ঞানের শিক্ষিকা অন্তরা সামন্ত বলছেন, নটে শাক কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। কারণ এতে ফাইবারের উপাদান বেশি।
নটে শাক খেলে পাওয়া যায় একাধিক উপকারিতা। বিশিষ্ট পুষ্টিবিজ্ঞানের শিক্ষিকা অন্তরা সামন্ত বলছেন, নটে শাক কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। কারণ এতে ফাইবারের উপাদান বেশি।
তিনি জানিয়েছেন, নটে শাক যথেষ্ট কার্যকরী ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে। এই শাক টাইপ টু ডায়াবেটিস কমাতে সাহায্য করে। এর প্রোটিন রক্তে ইনসুলিনের মাত্রা কমায়।
তিনি জানিয়েছেন, নটে শাক যথেষ্ট কার্যকরী ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে। এই শাক টাইপ টু ডায়াবেটিস কমাতে সাহায্য করে। এর প্রোটিন রক্তে ইনসুলিনের মাত্রা কমায়।
তিনি জানিয়েছেন, এই পাতায় ভিটামিন ই, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, পটাসিয়াম এবং ভিটামিন সি সহ বিভিন্ন উপাদান থাকে যা শরীরে ক্যান্সারের বিরুদ্ধে সুরক্ষাবলয় তৈরি করে।
তিনি জানিয়েছেন, এই পাতায় ভিটামিন ই, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, পটাসিয়াম এবং ভিটামিন সি সহ বিভিন্ন উপাদান থাকে যা শরীরে ক্যান্সারের বিরুদ্ধে সুরক্ষাবলয় তৈরি করে।
এছাড়াও নটে শাক অতিরিক্ত খাওয়া রোধ করে। শরীরে হজমের জন্য সাহায্য করে। পাশাপাশি ডায়রিয়ার ক্ষেত্রেও নটে শাক খেলে উপকারী ফল পাওয়া যায়।
এছাড়াও নটে শাক অতিরিক্ত খাওয়া রোধ করে। শরীরে হজমের জন্য সাহায্য করে। পাশাপাশি ডায়রিয়ার ক্ষেত্রেও নটে শাক খেলে উপকারী ফল পাওয়া যায়।

Kolkata treatment: ২৫ সপ্তাহের শিশুকে সুস্থ করে চিকিৎসাশাস্ত্রে নয়া দিশা দেখাল ডিভাইন নার্সিং হোম

কলকাতা: চিকিৎসা ব্যবস্থায় ক্রমশ এগিয়ে চলেছে  কলকাতা। এখন আর শরীরের কোনও সমস্যা হলেই বাংলার মানুষকে বাইরে যেতে হয় না। কলকাতাতেই পাওয়া যায় আন্তর্জাতিক মানের চিকিৎসা। সম্প্রতি চিকিৎসার তেমনই নিদর্শন দেখা গেল ডিভাইন নার্সিং হোমে।

আরও পড়ুন: ১৯৯৯ সালে ভারতের ‘বিশ্বাস’ ভেঙেছিল পাকিস্তান, ২৫ বছর পর ভুল স্বীকার নওয়াজ শরিফের

সম্প্রতি বেলেঘাটার ডিভাইন নার্সিং হোমে, চিকিৎসক সুনীল কুমার যাদবের তত্ত্বাবধানে এক শিশুর চিকিৎসা হয়। শিশুটির জন্ম হয় মাত্র ২৫ সপ্তাহ বয়সে। এই অপরিণত শিশুটির জন্ম গ্রহণের সময় ওজন ছিল মাত্র ৬০৫ গ্রাম। জন্মের পরেই শিশুটি শ্বাসের সমস্যা- সহ বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হয়। প্রাথমিক ভাবে শিশুটির চিকিৎসা করা হয় সার্ফ্যাক্ট্যান্ট এবং যান্ত্রিক ভেন্টিলেশনের মাধ্যমে। তার পরে সিপ্যাপের মাধ্যমে শ্বাসের ব্যবস্থা এবং নলে দিয়ে শিশুটির শরীরে প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহের ব্যবস্থা করা হয়। এত কিছুর পরেও ষষ্ঠ দিনে শিশুটি সেপসিস (এক ধরনের সংক্রমণ) এবং নেক্রোটাইজিং এন্টারোকোলাইটিসে (অন্ত্রের সমস্যা) আক্রান্ত হয়।

এত কিছুর পরেও লড়াই থামাননি চিকিৎসকেরা। ৭০ দিন নার্সিংহোমে থাকার পর শিশুটিকে ১৬৫০ গ্রাম ওজন নিয়ে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়। শেষ পর্যন্ত লড়াইয়ে সফল হন চিকিৎসকেরা। ছেড়ে যাওয়ার সময় শিশুটির চোখ এবং কান পরীক্ষা করা হয় এবং স্বাভাবিক রিপোর্টে সবকিছুই স্বাভাবিক আসে।

Potassium Deficiency: ঘুমের মধ্যে পায়ে খিচ ধরে, সারাদিন ক্লান্ত লাগে? খালি জল তেষ্টা পায়? এখুনি সাবধান

 শরীরে সঠিক পুষ্টি বজায় থাকলেই শরীর চনমনে থাকে! ভিটামিন ও খনিজের পরিমাণও সঠিক থাকা দরকার! তবে কী করে বুঝবেন আপনার শরীরের ঠিক কী প্রয়োজন? বা কী হয়েছে? কোন খনিজ বা ভিটামিনের ঘাটতি হয়েছে! জানুন সহজেই photo source collected
শরীরে সঠিক পুষ্টি বজায় থাকলেই শরীর চনমনে থাকে! ভিটামিন ও খনিজের পরিমাণও সঠিক থাকা দরকার! তবে কী করে বুঝবেন আপনার শরীরের ঠিক কী প্রয়োজন? বা কী হয়েছে? কোন খনিজ বা ভিটামিনের ঘাটতি হয়েছে! জানুন সহজেই photo source collected

 

পায়ের পেশিতে টান ধরে? শক্ত হয়ে যায়? ব্যথা করে পায়ের পেশিতে? অনেক সয় রাতে ঘুমের মধ্যেও পায়ের শিরায় ব্যথা হয়? তাহলে সাবধান! আপনার শরীরের কোষে পটাশিয়ামের পরিমাণ সঠিক নেই! সাবধান হতে হবে! photo source collected
পায়ের পেশিতে টান ধরে? শক্ত হয়ে যায়? ব্যথা করে পায়ের পেশিতে? অনেক সয় রাতে ঘুমের মধ্যেও পায়ের শিরায় ব্যথা হয়? তাহলে সাবধান! আপনার শরীরের কোষে পটাশিয়ামের পরিমাণ সঠিক নেই! সাবধান হতে হবে! photo source collected
সারাক্ষণ ক্লান্ত লাগে, সামান্য কাজ করলেই হাঁপিয়ে যান, দুর্বল লাগে? শরীরে পটাশিয়ামের ঘাটতি হলে কিন্তু এমনটা হতে পারে! photo source collected
সারাক্ষণ ক্লান্ত লাগে, সামান্য কাজ করলেই হাঁপিয়ে যান, দুর্বল লাগে? শরীরে পটাশিয়ামের ঘাটতি হলে কিন্তু এমনটা হতে পারে! photo source collected
সারা শরীরে ব্যথা তো থাকেই, সেই সঙ্গে মাঝে মধ্যেই খিচ ধরতে পারে! যেমন হঠাৎ করে ঘাড়ের কাছে টান লাগতে পারে! ঘুমের মধ্যে পায়ের শিরায় খিচ বা টান ধরতে পারে! এসবই কিন্তু পটাশিয়াম ঘাটতির লক্ষণ! photo source collected
সারা শরীরে ব্যথা তো থাকেই, সেই সঙ্গে মাঝে মধ্যেই খিচ ধরতে পারে! যেমন হঠাৎ করে ঘাড়ের কাছে টান লাগতে পারে! ঘুমের মধ্যে পায়ের শিরায় খিচ বা টান ধরতে পারে! এসবই কিন্তু পটাশিয়াম ঘাটতির লক্ষণ! photo source collected
পটাশিয়ামের ঘাটি হলে বাড়তে পারে প্রেশার! হার্টবিটের গতি বাড়তে পারে! বুক ধড়ফড় করতে পারে অকারণে! দেরি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে! photo source collected
পটাশিয়ামের ঘাটি হলে বাড়তে পারে প্রেশার! হার্টবিটের গতি বাড়তে পারে! বুক ধড়ফড় করতে পারে অকারণে! দেরি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে! photo source collected
কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভুগতে পারেন! পটাশিয়ামের ঘাটতির জন্য হজমে সমস্যা হতে পারে! তবে খাবারের পাতে পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খেলে মুক্তি পেতে পারেন! photo source collected
কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভুগতে পারেন! পটাশিয়ামের ঘাটতির জন্য হজমে সমস্যা হতে পারে! তবে খাবারের পাতে পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খেলে মুক্তি পেতে পারেন! photo source collected
ঘন ঘন জল তেষ্টা পায়? সেই সঙ্গে বার বার মূত্রত্যাগের ইচ্ছে? পটাশিয়ামের ঘাটতি এর কারণ হতে পারে! এছাড়া শ্বাসকষ্টের সমস্যাও দেখা দিতে পারে! জেনে নিন চিকিৎসকের পরামর্শ তো নেবেনই তা ছাড়া কোন কোন খাবার শরীরের পটাশিয়ামের পরিমাণ বজায় রাখতে পারে! photo source collected
ঘন ঘন জল তেষ্টা পায়? সেই সঙ্গে বার বার মূত্রত্যাগের ইচ্ছে? পটাশিয়ামের ঘাটতি এর কারণ হতে পারে! এছাড়া শ্বাসকষ্টের সমস্যাও দেখা দিতে পারে! জেনে নিন চিকিৎসকের পরামর্শ তো নেবেনই তা ছাড়া কোন কোন খাবার শরীরের পটাশিয়ামের পরিমাণ বজায় রাখতে পারে! photo source collected
কলা, কমলালেবু, পালং শাক, মিষ্টি আলু, মাছ, টম্যাটোতে পটাশিয়াম থাকে প্রচুর পরিমাণে। প্রতিদিন এই সব খাবার ঘুরিয়ে ফিরিয়ে খান। কয়েকদিনেই ফল বুঝবেন। দূর হবে সব সমস্যা! তবে এসব খাবার তো খাবেনই সেই সঙ্গে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে ভুলবেন না!photo source collected
কলা, কমলালেবু, পালং শাক, মিষ্টি আলু, মাছ, টম্যাটোতে পটাশিয়াম থাকে প্রচুর পরিমাণে। প্রতিদিন এই সব খাবার ঘুরিয়ে ফিরিয়ে খান। কয়েকদিনেই ফল বুঝবেন। দূর হবে সব সমস্যা! তবে এসব খাবার তো খাবেনই সেই সঙ্গে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে ভুলবেন না!photo source collected

Basil Health Benefits: এই নিয়মে তুলসী পাতা খেলেই, দূর হবে ডায়াবেটিস, হাই-প্রেশার-সহ ত্বক ও চুলের সব সমস্যা!

আমাদের বাড়ির উঠোনে বা ছাদে অনেকের বাড়িতেই তুলসী গাছ লাগান থাকে।ভগবানের সমান পুজো করা হয় তুলসী গাছকে।পুজোর পাশাপাশি ওষধি গুণের দিক থেকে তুলসী গাছের জুড়ি নেই কোনও। photo source collected
আমাদের বাড়ির উঠোনে বা ছাদে অনেকের বাড়িতেই তুলসী গাছ লাগান থাকে।ভগবানের সমান পুজো করা হয় তুলসী গাছকে।পুজোর পাশাপাশি ওষধি গুণের দিক থেকে তুলসী গাছের জুড়ি নেই কোনও। photo source collected
তুলসী পাতা রোজ খেলে অনেক উপকার।এমন জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।বিশিষ্ট ডাক্তার বিধান পোদ্দার জানাচ্ছেন চোখের দৃষ্টি ভাল রাখে এই তুলসীর পাতা।তিনি আর কী বলছেন চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক।photo source collected 
তুলসী পাতা রোজ খেলে অনেক উপকার।এমন জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।বিশিষ্ট ডাক্তার বিধান পোদ্দার জানাচ্ছেন চোখের দৃষ্টি ভাল রাখে এই তুলসীর পাতা।তিনি আর কী বলছেন চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক।photo source collected 
মূলত চুল এবং ত্বকের সমস্যা দূর করে তুলসী পাতা।রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।এমনকী ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপের সমস্যাও দূর করে তুলসীর পাতা।photo source collected
মূলত চুল এবং ত্বকের সমস্যা দূর করে তুলসী পাতা।রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।এমনকী ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপের সমস্যাও দূর করে তুলসীর পাতা।photo source collected
আপনি চাইলে সকালে চা এর সঙ্গে কয়েকটি তুলসী পাতা দিয়ে চা বানিয়ে খেতে পারেন।ডায়াবেটিস এবং রক্তশর্করা নিয়ন্ত্রণে তুলসীর ভূমিকার জুড়ি মেলা ভার।photo source collected 
আপনি চাইলে সকালে চা এর সঙ্গে কয়েকটি তুলসী পাতা দিয়ে চা বানিয়ে খেতে পারেন।ডায়াবেটিস এবং রক্তশর্করা নিয়ন্ত্রণে তুলসীর ভূমিকার জুড়ি মেলা ভার।photo source collected
তিন-চারটে তুলসী পাতা মুখে দিয়ে চিবোতে পারেন বা আগের দিন রাতে তুলসী পাতা জলে ভিজিয়ে রেখে পরের দিন সকালে সেটা খেতে পারেন।বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ‘তুলসী হজমে সাহায্য করে এবং গ্যাস ও ফোলাভাব কমাতে পারে। তুলসীর জল পান করলে হজমে সহয়তা করে।’photo source collected 
তিন-চারটে তুলসী পাতা মুখে দিয়ে চিবোতে পারেন বা আগের দিন রাতে তুলসী পাতা জলে ভিজিয়ে রেখে পরের দিন সকালে সেটা খেতে পারেন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ‘তুলসী হজমে সাহায্য করে এবং গ্যাস ও ফোলাভাব কমাতে পারে। তুলসীর জল পান করলে হজমে সহয়তা করে।’photo source collected
এ ছাড়া তুলসীর জল পান করলে আপনার শরীরের বিষাক্ত পদার্থ ও জীবাণু বের করে দিতে সাহায্য করে। এটি হজমের ব্যাধিগুলোকে দূরে রাখতে সাহায্য করে।photo source collected
এ ছাড়া তুলসীর জল পান করলে আপনার শরীরের বিষাক্ত পদার্থ ও জীবাণু বের করে দিতে সাহায্য করে। এটি হজমের ব্যাধিগুলোকে দূরে রাখতে সাহায্য করে।photo source collected
তুলসীতে অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা মুখের সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে এবং সামগ্রিক মুখের স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে সহায়তা করে। তুলসী ভেজানো জল দিয়ে গার্গল করলে নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধ কমাতে পারে।photo source collected 
তুলসীতে অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা মুখের সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে এবং সামগ্রিক মুখের স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে সহায়তা করে। তুলসী ভেজানো জল দিয়ে গার্গল করলে নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধ কমাতে পারে।photo source collected 
তুলসীর পাতা ব্যবহার করে ব্যবহার করে আপনি চুল সংক্রান্ত সমস্যা থেকেও মুক্তি পেতে পারেন। তুলসী আয়ুর্বেদিক ভেষজগুলির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।চুলের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে এর পাতা ব্যবহার করা যায়।photo source collected 
তুলসীর পাতা ব্যবহার করে ব্যবহার করে আপনি চুল সংক্রান্ত সমস্যা থেকেও মুক্তি পেতে পারেন। তুলসী আয়ুর্বেদিক ভেষজগুলির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।চুলের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে এর পাতা ব্যবহার করা যায়।photo source collected 
কীভাবে ব্যাবহার করবেন এই পাতা! মূলত এটি তৈরি করতে তুলসীর পেস্ট তৈরি করতে হবে।এবার নারকেলের দুধে মিশিয়ে নিন।এই মিশ্রণটি ফুটিয়ে নিন, ঠান্ডা হয়ে গেলে চুলে লাগান।প্রায় ৩০ মিনিট পরে ধুয়ে ফেলুন।এছাড়াও পেস্ট তৈরি করে নারকেল তেলের সঙ্গে ফুটিয়ে হালকা গরম অবস্থায় মাথায় মালিশ করুন। (তথ্য: সৌভিক রায়)
কীভাবে ব্যাবহার করবেন এই পাতা! মূলত এটি তৈরি করতে তুলসীর পেস্ট তৈরি করতে হবে।এবার নারকেলের দুধে মিশিয়ে নিন।এই মিশ্রণটি ফুটিয়ে নিন, ঠান্ডা হয়ে গেলে চুলে লাগান।প্রায় ৩০ মিনিট পরে ধুয়ে ফেলুন।এছাড়াও পেস্ট তৈরি করে নারকেল তেলের সঙ্গে ফুটিয়ে হালকা গরম অবস্থায় মাথায় মালিশ করুন। (তথ্য: সৌভিক রায়)

 

Colocasia leaves-Kachu Saak Benefits: কচুর শাক ভিটামিনের খনি! বহু রোগে মুক্তি দেয়! এই নিয়ম কাটলে চুলকাবে না হাতও

কচুর শাক বা কচুর লতি খেতে সকলেই ভালবাসেন। বাবা ঠাকুমার আমল থেকেই চলে আসছে এই সব রান্নার প্রবণতা। শহরের বাইরে গ্রামাঞ্চলে খুব জনপ্রিয় হল এই শাক।এর পাশাপাশি বিশেষজ্ঞদের মতে এই শাকের উপকারিতা রয়েছে বহু। photo source collected 
কচুর শাক বা কচুর লতি খেতে সকলেই ভালবাসেন। বাবা ঠাকুমার আমল থেকেই চলে আসছে এই সব রান্নার প্রবণতা। শহরের বাইরে গ্রামাঞ্চলে খুব জনপ্রিয় হল এই শাক।এর পাশাপাশি বিশেষজ্ঞদের মতে এই শাকের উপকারিতা রয়েছে বহু। photo source collected
শহরের বাইরে মূলত গ্রামাঞ্চলে এই শাক প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায় মাঠে ঘাটে।এই শাক বিভিন্ন ভাবে খাওয়া যেতে পারে। ইলিশ মাছের মাথা দিয়ে বা নারকেল দিয়েও বানিয়ে নিতে পারেন এই কচুর শাক। তবে খেতে যেমন সুস্বাদু হয়, এর স্বাস্থ্য গুণ রয়েছে অনেক। photo source collected
শহরের বাইরে মূলত গ্রামাঞ্চলে এই শাক প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায় মাঠে ঘাটে।এই শাক বিভিন্ন ভাবে খাওয়া যেতে পারে। ইলিশ মাছের মাথা দিয়ে বা নারকেল দিয়েও বানিয়ে নিতে পারেন এই কচুর শাক। তবে খেতে যেমন সুস্বাদু হয়, এর স্বাস্থ্য গুণ রয়েছে অনেক। photo source collected
সিউড়ির বিশিষ্ট ডাক্তার সুকান্ত সান্যাল এর কথায় কচুশাকে রয়েছে উচ্চমাত্রায় পটাশিয়াম, যা হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকিও কমায়। আছে প্রচুর পরিমাণ আয়রনও। তাই শরীরে রক্ত কমে গেলে কচুশাক খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয় ডক্টর দের তরফ থেকে।photo source collected
সিউড়ির বিশিষ্ট ডাক্তার সুকান্ত সান্যাল এর কথায় কচুশাকে রয়েছে উচ্চমাত্রায় পটাশিয়াম, যা হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকিও কমায়। আছে প্রচুর পরিমাণ আয়রনও। তাই শরীরে রক্ত কমে গেলে কচুশাক খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয় ডক্টর দের তরফ থেকে।photo source collected
এই শাকে ভিটামিন এ-এর পাশাপাশি এতে রয়েছে ভিটামিন বি এবং সি। এছাড়াও এই শাকের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ। রাতকানা রোগ সারাতে এবং দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে এই ভিটামিন এ খুবই কাজে লাগে।photo source collected
এই শাকে ভিটামিন এ-এর পাশাপাশি এতে রয়েছে ভিটামিন বি এবং সি। এছাড়াও এই শাকের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ। রাতকানা রোগ সারাতে এবং দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে এই ভিটামিন এ খুবই কাজে লাগে।photo source collected
তবে এতো গুণ থাকলেও , অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় মূলত হাত চুলকাবে বলে কাটতে ভয় পান অনেকেই। এই শাক কাটার কৌশল রয়েছে।তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক এর পদ্ধতি।photo source collected
তবে এতো গুণ থাকলেও , অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় মূলত হাত চুলকাবে বলে কাটতে ভয় পান অনেকেই। এই শাক কাটার কৌশল রয়েছে।তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক এর পদ্ধতি।photo source collected
কচুর শাক বা কচু কাটার আগে কখনই জলে ভিজিয়ে রাখবেন না। জলে ভিজিয়ে রাখলে তা কাটার সময় চুলকায়। তাই চেষ্টা করবেন কাটার পরে তা ধুয়ে নিয়ে জল ঝরিয়ে রান্না করার।photo source collected
কচুর শাক বা কচু কাটার আগে কখনই জলে ভিজিয়ে রাখবেন না। জলে ভিজিয়ে রাখলে তা কাটার সময় চুলকায়। তাই চেষ্টা করবেন কাটার পরে তা ধুয়ে নিয়ে জল ঝরিয়ে রান্না করার।photo source collected
যদি কেউ ভুল করে জলে ভিজিয়ে দেন তাহলে তাতে সামান্য পরিমান নুন মিশিয়ে দেবেন এবং চাইলে কচুর সঙ্গে কিছু পরিমাণ কাঁচা সর্ষের তেল এবং তার সঙ্গে আপনার হাতেও কিছু পরিমাণ কাঁচা সরষে তেল মাখিয়ে নেবেন।এর ফলে হাত চুলকোয় না।photo source collected
যদি কেউ ভুল করে জলে ভিজিয়ে দেন তাহলে তাতে সামান্য পরিমান নুন মিশিয়ে দেবেন এবং চাইলে কচুর সঙ্গে কিছু পরিমাণ কাঁচা সর্ষের তেল এবং তার সঙ্গে আপনার হাতেও কিছু পরিমাণ কাঁচা সরষে তেল মাখিয়ে নেবেন।এর ফলে হাত চুলকোয় না।photo source collected
এর পাশাপাশি হাত যাতে না চুলকায় তার জন্য এক পদ্ধতি রয়েছে। কচু যেহেতু মূলত জলাশয়ে হয়ে থাকে সেই কারণে সর্বদাই প্রচুর শাক ভিজে হয়ে থাকে। আর এর ফলেই হাত চুলকানোর সমস্যা দেখা দেয়।photo source collected
এর পাশাপাশি হাত যাতে না চুলকায় তার জন্য এক পদ্ধতি রয়েছে। কচু যেহেতু মূলত জলাশয়ে হয়ে থাকে সেই কারণে সর্বদাই প্রচুর শাক ভিজে হয়ে থাকে। আর এর ফলেই হাত চুলকানোর সমস্যা দেখা দেয়।photo source collected
তাই জন্য বাজার থেকে কচু শাক কিনে নিয়ে এলে অথবা জমি থেকে কচুর শাক তুললে সেটা এক থেকে দেড়  ঘণ্টার জন্য রোদে রাখলে রোদের ফলে কচুর শাকের জল শুকিয়ে যায় এরপর কাটলে হাত চুলকোয় না।photo source collected
তাই জন্য বাজার থেকে কচু শাক কিনে নিয়ে এলে অথবা জমি থেকে কচুর শাক তুললে সেটা এক থেকে দেড়  ঘণ্টার জন্য রোদে রাখলে রোদের ফলে কচুর শাকের জল শুকিয়ে যায় এরপর কাটলে হাত চুলকোয় না।photo source collected
এসব পদ্ধতি মানার পরেও যদি দেখেন হাত চুলকাচ্ছে সেই ক্ষেত্রে তা থেকে মুক্তি পেতে সঙ্গে সঙ্গে নারকেল তেল লাগান। কিছুক্ষণ নারকেল তেল দিয়ে হাত মালিশ করলে তাৎক্ষণিক চুলকানি থেকে মুক্তি মিলবে। (তথ্য: সৌভিক রায়) photo source collected
এসব পদ্ধতি মানার পরেও যদি দেখেন হাত চুলকাচ্ছে সেই ক্ষেত্রে তা থেকে মুক্তি পেতে সঙ্গে সঙ্গে নারকেল তেল লাগান। কিছুক্ষণ নারকেল তেল দিয়ে হাত মালিশ করলে তাৎক্ষণিক চুলকানি থেকে মুক্তি মিলবে। (তথ্য: সৌভিক রায়) photo source collected

High Blood pressure remedies: শুধু রান্নায় স্বাদ বাড়ানোই নয়, রক্তচাপ কমাতেও সাহায্য করে এই পাতা

যে কোনও রান্নার স্বাদ বাড়াতে কারিপাতার জুরি মেলা ভার। দক্ষিণ ভারতের রান্নায় বেশি ব্যবহার করা হলেও বাঙালিরাও রান্নার স্বাদ বাড়াতে কারিপাতা ব্যবহার করেন। তবে শুধু রান্নার স্বাদ বাড়াতেই নয়, স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্যও কারিপাতা বেশ কার্যকর। অনেকে কারিপাতা জলে ফুটিয়ে সেই জলও পান করেন। এছাড়াও শুকনো কারিপাতা গুঁড়ো করে রাখা যায়, কারিপাতার গুঁড়ো রান্নাকে যেমন সুস্বাদু করবে, তেমন শরীরও সুস্থ রাখবে।

আরও পড়ুন: মাঠের পর কি সম্পর্ক নিয়েও চাপে হার্দিক? পান্ডিয়া পদবি মুছলেন হার্দিক-পত্নী নাতাশা

গরম কালে উচ্চ রক্তচাপের রোগীরা বেশ চিন্তায় থাকেন। তবে পুষ্টিবিদদের মতে, রান্নায় নিয়মিত কারিপাতা খেলে রক্তচাপের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। এই পাতা একাধিক কারণে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।

১) গবেষকদের মতে, কারিপাতায় দুই রকমের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বর্তমান- ফ্ল্যাভোনয়েড এবং পলিফেনল। এই দুটো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে। এছাড়া রক্তনালির ক্ষয় কমিয়ে উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এই অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট।

আরও পড়ুন: দিঘা, মন্দারমণিতে ছাড় পাবেন না পর্যটকরা! রিমল নিয়ে সতর্ক নবান্ন, কড়া নির্দেশ

২) কারিপাতায় রয়েছে পটাশিয়াম। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে পটাশিয়াম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়। এছাড়াও শরীরে পটাশিয়াম- সোডিয়ামের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। সেই সঙ্গে কারিপাতা খেলে শরীরে ইলেক্ট্রোলাইটের ভারসাম্য ঠিক থাকে, যার ফলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।

৩) বিজ্ঞানীদের মতে, কারিপাতায় থাকা বেশ কিছু যৌগ রক্তনালির মুখকে প্রসারিত করে, যার ফলে শরীরে রক্তপ্রবাহের হার বেড়ে যায়। যেই কারণে নিয়ন্ত্রণে থাকে রক্তচাপ।