Parenting Tips How to stop mobile phone addiction for kids

Parenting Tips: মোবাইলের নেশায় আসক্ত বাড়ির খুদে? এই ৫ টিপস্ কাজে লাগান, নিজে থেকেই ফোন দেখা ছেড়ে দেবে সন্তান

ছোট বয়স থেকেই সঙ্গী হয়ে উঠছে স্মার্টফোন। শিশুরাও মোবাইল ফোন, ইন্টারনেট, সোশ্যাল মিডিয়া এবং রিলে আসক্ত। মোবাইল থেকে সন্তানকে দূরে রাখাই বাবা-মায়েদের জন‍্য একটা বড় চ‍্যালেঞ্জ।
ছোট বয়স থেকেই সঙ্গী হয়ে উঠছে স্মার্টফোন। শিশুরাও মোবাইল ফোন, ইন্টারনেট, সোশ্যাল মিডিয়া এবং রিলে আসক্ত। মোবাইল থেকে সন্তানকে দূরে রাখাই বাবা-মায়েদের জন‍্য একটা বড় চ‍্যালেঞ্জ।
শিক্ষা হোক বা বিনোদন, শিশুরা সব কিছুতেই ফোনের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে। স্কুল, কলেজগামী কিশোর-কিশোরী এবং যুবক-যুবতীদের পাশাপাশি, ২-৩ বছর বয়সী খুদেরাও ফোনের নেশায় বুঁদ।
শিক্ষা হোক বা বিনোদন, শিশুরা সব কিছুতেই ফোনের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে। স্কুল, কলেজগামী কিশোর-কিশোরী এবং যুবক-যুবতীদের পাশাপাশি, ২-৩ বছর বয়সী খুদেরাও ফোনের নেশায় বুঁদ।
কেউ ফোন ছাড়া মুখে তোলে না খাবার, তো কারও ফোন হাতে পেলেই কান্না। অনেক বাবা-মাই সন্তানের এহেন ফোনের নেশায় বিব্রত।
কেউ ফোন ছাড়া মুখে তোলে না খাবার, তো কারও ফোন হাতে পেলেই কান্না। অনেক বাবা-মাই সন্তানের এহেন ফোনের নেশায় বিব্রত।
আবার জোর করে বাচ্চাদের ফোন থেকে দূরে রাখাও কঠিন। দিন দিন আরও বাড়ছে শিশুদের মধ‍্যে এই নেশা। বিশেষজ্ঞদের মতে, মোবাইলের নেশা বাচ্চাদের মানসিক বিকাশের ব্যাপক ক্ষতি করছে।
আবার জোর করে বাচ্চাদের ফোন থেকে দূরে রাখাও কঠিন। দিন দিন আরও বাড়ছে শিশুদের মধ‍্যে এই নেশা। বিশেষজ্ঞদের মতে, মোবাইলের নেশা বাচ্চাদের মানসিক বিকাশের ব্যাপক ক্ষতি করছে।
যশোদা সুপার-স্পেশালিটি হাসপাতালের সিনিয়র কনসালটেন্ট পেডিয়াট্রিক্স, ডাঃ দীপিকা রুস্তগী জানালেন কীভাবে খুব সহজে কাটানো যায় বাচ্চাদের মোবাইলের নেশা। এই পাঁচ টিপস মানলে বাচ্চারা হাসিমুখেই বিদায় জানাবে ফোনকে।
যশোদা সুপার-স্পেশালিটি হাসপাতালের সিনিয়র কনসালটেন্ট পেডিয়াট্রিক্স, ডাঃ দীপিকা রুস্তগী জানালেন কীভাবে খুব সহজে কাটানো যায় বাচ্চাদের মোবাইলের নেশা। এই পাঁচ টিপস মানলে বাচ্চারা হাসিমুখেই বিদায় জানাবে ফোনকে।
রুটিন বদলানসন্তানদের জন্য স্ক্রিন টাইমের জন্য একটি নির্দিষ্ট রুটিন সেট করা গুরুত্বপূর্ণ। তাদের স্পষ্টভাবে জানিয়ে টিভি, ফোন হোক বা ট‍্যাব, স্ক্রীনে কোনও কিছু দেখার জন‍্য বরাদ্দ সময় মাত্র ১ ঘণ্টা। এক্ষেত্রে অভিভাবকদের একটু কঠোর হতে হবে।
রুটিন বদলান
সন্তানদের জন্য স্ক্রিন টাইমের জন্য একটি নির্দিষ্ট রুটিন সেট করা গুরুত্বপূর্ণ। তাদের স্পষ্টভাবে জানিয়ে টিভি, ফোন হোক বা ট‍্যাব, স্ক্রীনে কোনও কিছু দেখার জন‍্য বরাদ্দ সময় মাত্র ১ ঘণ্টা। এক্ষেত্রে অভিভাবকদের একটু কঠোর হতে হবে।
শিশুদের মোবাইল ফোন থেকে দূরে রাখার সবচেয়ে ভাল উপায় হল তাদের খেলাধুলা, বই পড়া বা সৃজনশীল কাজে জড়িত রাখা। সন্তানকে পার্কে খেলতে নিয়ে যান। সাইকেল চালানোও শেখাতে পারেন। নাচ, সাঁতার, আউটডোর গেম বা অন্যান্য কার্যকলাপের মতো যে কোনও একটি ক্লাসে ভরতি করতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনার সন্তান কী করতে ভালবাসছে, তার দিকেও খেয়াল রাখুন।
শিশুদের মোবাইল ফোন থেকে দূরে রাখার সবচেয়ে ভাল উপায় হল তাদের খেলাধুলা, বই পড়া বা সৃজনশীল কাজে জড়িত রাখা। সন্তানকে পার্কে খেলতে নিয়ে যান। সাইকেল চালানোও শেখাতে পারেন। নাচ, সাঁতার, আউটডোর গেম বা অন্যান্য কার্যকলাপের মতো যে কোনও একটি ক্লাসে ভরতি করতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনার সন্তান কী করতে ভালবাসছে, তার দিকেও খেয়াল রাখুন।
যখনই বাবা-মা সন্তানদের সঙ্গে থাকবেন, ফোনকে নিজেদের থেকে দূরে রাখুন। বাচ্চার সঙ্গে কথা বলুন, খেলুন, গল্প বলুন। এতে করে শিশুরা নিজে থেকেই ফোন থেকে দূরে থাকবে।
যখনই বাবা-মা সন্তানদের সঙ্গে থাকবেন, ফোনকে নিজেদের থেকে দূরে রাখুন। বাচ্চার সঙ্গে কথা বলুন, খেলুন, গল্প বলুন। এতে করে শিশুরা নিজে থেকেই ফোন থেকে দূরে থাকবে।
বাচ্চাদের বন্ধুদের সঙ্গে খেলতে দিন। খেলনা দেওয়ার সময় খেয়াল রাখবেন এই খেলনাগুলো যেন তাদের বয়স অনুযায়ী হয়। শিশুরা তাদের বয়সের চেয়ে ছোট বা বড় খেলনা নিয়ে খেলতে পছন্দ করে না।
বাচ্চাদের বন্ধুদের সঙ্গে খেলতে দিন। খেলনা দেওয়ার সময় খেয়াল রাখবেন এই খেলনাগুলো যেন তাদের বয়স অনুযায়ী হয়। শিশুরা তাদের বয়সের চেয়ে ছোট বা বড় খেলনা নিয়ে খেলতে পছন্দ করে না।
শিশুদের ছোট ছোট দায়িত্ব দিন। ঘরোয়া কাজে ওদেরও নিজের সঙ্গী করুন। জন্মদিন, ফাংশন ইত্যাদিতে কিছু ছোট বিশেষ কাজ দিন। গাছে জল দেওয়া, খেলনা গুছিয়ে রাখা, আলমারি পরিষ্কারে সাহায‍্য, ঘর সাজান। এমনই বিভিন্ন আপনার সঙ্গেই আপনার খুদেকেও কাজে লাগান। ভালবেসেই দায়িত্ব নেবে ছোটরা।
শিশুদের ছোট ছোট দায়িত্ব দিন। ঘরোয়া কাজে ওদেরও নিজের সঙ্গী করুন। জন্মদিন, ফাংশন ইত্যাদিতে কিছু ছোট বিশেষ কাজ দিন। গাছে জল দেওয়া, খেলনা গুছিয়ে রাখা, আলমারি পরিষ্কারে সাহায‍্য, ঘর সাজান। এমনই বিভিন্ন আপনার সঙ্গেই আপনার খুদেকেও কাজে লাগান। ভালবেসেই দায়িত্ব নেবে ছোটরা।