প্রতিকী ছবি (ছবি সৌজন্য - ইন্টারনেট)

Calcium: দুধ তো আছেই, আর কী খেলে লৌহ কঠিন আপনার শিশুর হাড়? বয়স বাড়লেও ক্যালসিয়ামের অভাব হবে না, জানুন

*শিশুর ছ’মাস বয়স পর্যন্ত শিশুর খাওয়া নিয়ে চিন্তা করতে হয় না তাঁর মা-বাবাকে। আসল চিন্তা শুরু হয় ৬ মাস বয়সের পর। এই বয়স থেকেই শিশুদের শরীর ও মস্তিষ্কের বৃদ্ধি হতে থাকে।
*শিশুর ছ’মাস বয়স পর্যন্ত শিশুর খাওয়া নিয়ে চিন্তা করতে হয় না তাঁর মা-বাবাকে। আসল চিন্তা শুরু হয় ৬ মাস বয়সের পর। এই বয়স থেকেই শিশুদের শরীর ও মস্তিষ্কের বৃদ্ধি হতে থাকে।
*এই সময়ে সুষম আহার অত্যন্ত জরুরি। দু'বছর পর থেকে ধীরে ধীরে স্কুলে যেতে শুরু করে শিশু। তখন খাবার নির্বাচনের ব্যাপারে অনেক বেশি সতর্ক থাকতে হয় প্রত্যেক অভিভাবকদের।
*এই সময়ে সুষম আহার অত্যন্ত জরুরি। দু’বছর পর থেকে ধীরে ধীরে স্কুলে যেতে শুরু করে শিশু। তখন খাবার নির্বাচনের ব্যাপারে অনেক বেশি সতর্ক থাকতে হয় প্রত্যেক অভিভাবকদের।
*অভিজ্ঞ শিশু চিকিৎসক এ কে রায় জানান, সকলেই চান সন্তান যেন স্বাস্থ্য, বুদ্ধিতে হয় সকলের সেরা। তাই এই সময়ে খাদ্যতালিকা এমন হতে হবে যা শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ ঘটায়।
*অভিজ্ঞ শিশু চিকিৎসক এ কে রায় জানান, সকলেই চান সন্তান যেন স্বাস্থ্য, বুদ্ধিতে হয় সকলের সেরা। তাই এই সময়ে খাদ্যতালিকা এমন হতে হবে যা শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ ঘটায়।
*বাড়ির খাবারই দিতে হবে শিশুকে। বাইরের প্যাকেটজাত খাবার বা পানীয় দেওয়া যাবে না। বেশি নুন বা মিষ্টি দেওয়া খাবার দেওয়া যাবে না। নাহলে ছোট থেকেই গ্যাস-অম্বল, বদহজমের সমস্যা দেখা দেবে।
*বাড়ির খাবারই দিতে হবে শিশুকে। বাইরের প্যাকেটজাত খাবার বা পানীয় দেওয়া যাবে না। বেশি নুন বা মিষ্টি দেওয়া খাবার দেওয়া যাবে না। নাহলে ছোট থেকেই গ্যাস-অম্বল, বদহজমের সমস্যা দেখা দেবে।
*প্রোটিনের জন্য শিশুকে ডাল খাওয়াতে হবে। তবে শুরুতেই অড়হর, ছোলা, মটর ওদের পক্ষে হজম করা কঠিন হবে। তাই প্রথমে মুগ বা মুসুর ডাল দিয়েই শুরু করতে হবে। পরবর্তী সময়ে সব দেওয়া যাবে।
*প্রোটিনের জন্য শিশুকে ডাল খাওয়াতে হবে। তবে শুরুতেই অড়হর, ছোলা, মটর ওদের পক্ষে হজম করা কঠিন হবে। তাই প্রথমে মুগ বা মুসুর ডাল দিয়েই শুরু করতে হবে। পরবর্তী সময়ে সব দেওয়া যাবে।
*শিশুকে ছোট মাছ বা জিওল মাছ খাওয়ালে বেশি ভাল হয়। এতে শিঙি, মাগুরের মতো জিওল মাছ খাওয়া বেশ উপকারী শিশুর পক্ষে। এগুলিতে ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ভাল পরিমাণে পাবে শিশু।
*শিশুকে ছোট মাছ বা জিওল মাছ খাওয়ালে বেশি ভাল হয়। এতে শিঙি, মাগুরের মতো জিওল মাছ খাওয়া বেশ উপকারী শিশুর পক্ষে। এগুলিতে ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ভাল পরিমাণে পাবে শিশু।
*একদিনেই তিনটি (মাছ, মাংস, ডিম) না দেওয়াই ভাল। ভাগে-ভাগে শুরু করতে হবে। তা হলে বোঝা যাবে, শিশুর কোনও খাবারে অ্যালার্জি রয়েছে কিনা। মাংস দিলে প্রথমে সেদ্ধ চিকেন দিয়ে শুরু করুন।
*একদিনেই তিনটি (মাছ, মাংস, ডিম) না দেওয়াই ভাল। ভাগে-ভাগে শুরু করতে হবে। তা হলে বোঝা যাবে, শিশুর কোনও খাবারে অ্যালার্জি রয়েছে কিনা। মাংস দিলে প্রথমে সেদ্ধ চিকেন দিয়ে শুরু করুন।
*দুধ, দই, ছানা, পনির থেকে প্রচুর ক্যালসিয়াম পাবে শিশু। তবে যদি দুধে অ্যালার্জি থাকে। তবে সয়াবিন, টোফু, ডাল দিয়ে সেই অভাব মেটানো যাবে। এতে সেই পরিমাণ ক্যালসিয়ামে ঘাটতি পড়বে না।
*দুধ, দই, ছানা, পনির থেকে প্রচুর ক্যালসিয়াম পাবে শিশু। তবে যদি দুধে অ্যালার্জি থাকে। তবে সয়াবিন, টোফু, ডাল দিয়ে সেই অভাব মেটানো যাবে। এতে সেই পরিমাণ ক্যালসিয়ামে ঘাটতি পড়বে না।
*কখনই শিশুকে জোর করে খাওয়ানো উচিত নয়। যদি তাঁর খিদে পায়, তবে সে আবার খেতে চাইবে। একবারে অনেকটা খাওয়ালে শিশুর শুরু থেকেই খাবারে অরুচি আসে। ফলে খাদ্যাভ্যাস বিঘ্নিত হয়।
*কখনই শিশুকে জোর করে খাওয়ানো উচিত নয়। যদি তাঁর খিদে পায়, তবে সে আবার খেতে চাইবে। একবারে অনেকটা খাওয়ালে শিশুর শুরু থেকেই খাবারে অরুচি আসে। ফলে খাদ্যাভ্যাস বিঘ্নিত হয়।