কঠোর পরিশ্রমের পাশাপাশি সঠিক কোর্স বেছে নেওয়াটাও গুরুত্বপূর্ণ। তবেই ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত হবে। ফার্মাসিস্টের কোর্স সেরকমই। এর গুরুত্ব অনেক। পাশাপাশি স্বাস্থ্য পরিষেবার মাধ্যমে সমাজসেবার সুযোগও রয়েছে। ফার্মাসিস্ট কোর্সে ভর্তি হওয়ার আগে যোগ্যতা, নির্বাচন প্রক্রিয়া, বেতন এবং চাকরির সুযোগ সম্পর্কে বিস্তারিত জানা উচিত।

MBBS-এর সঙ্গে টক্কর দিতে পারে এই কোর্স, পাশ করলে লাখ লাখ টাকা আয় করতে পারবেন! দেখুন বিশদে

কঠোর পরিশ্রমের পাশাপাশি সঠিক কোর্স বেছে নেওয়াটাও গুরুত্বপূর্ণ। তবেই ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত হবে। ফার্মাসিস্টের কোর্স সেরকমই। এর গুরুত্ব অনেক। পাশাপাশি স্বাস্থ্য পরিষেবার মাধ্যমে সমাজসেবার সুযোগও রয়েছে। ফার্মাসিস্ট কোর্সে ভর্তি হওয়ার আগে যোগ্যতা, নির্বাচন প্রক্রিয়া, বেতন এবং চাকরির সুযোগ সম্পর্কে বিস্তারিত জানা উচিত।
কঠোর পরিশ্রমের পাশাপাশি সঠিক কোর্স বেছে নেওয়াটাও গুরুত্বপূর্ণ। তবেই ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত হবে। ফার্মাসিস্টের কোর্স সেরকমই। এর গুরুত্ব অনেক। পাশাপাশি স্বাস্থ্য পরিষেবার মাধ্যমে সমাজসেবার সুযোগও রয়েছে। ফার্মাসিস্ট কোর্সে ভর্তি হওয়ার আগে যোগ্যতা, নির্বাচন প্রক্রিয়া, বেতন এবং চাকরির সুযোগ সম্পর্কে বিস্তারিত জানা উচিত।
ফার্মাসিস্ট কোর্সে ভর্তি হওয়ার যোগ্যতা: ফার্মাসিস্ট মুসকান শেখ জানান, ভর্তি হওয়ার ন্যূনতম যোগ্যতা হল, পদার্থবিদ্যা, রসায়ন ও জীববিজ্ঞান বা গণিত নিয়ে দ্বাদশ শ্রেণী পাশ করতে হবে। এরপর ব্যাচেলার অফ ফার্মেসি (B.Pharm) নিয়ে পড়ার সুযোগ মিলবে। ব্যাচেলার অফ ফার্মেসি চার বছরের কোর্স। এরপর শিক্ষাগত যোগ্যতা বাড়াতে চাইলে মাস্টার অফ ফার্মেসি (M.Pharm) করা যায়। এটা দু’বছরের কোর্স। ফার্মেসিতে পিএইচডি-ও করা যায়। এক্ষেত্রে গবেষণা এবং শিক্ষকতার ক্ষেত্রে কেরিয়ার গড়ার সুযোগ পাওয়া যাবে।
ফার্মাসিস্ট কোর্সে ভর্তি হওয়ার যোগ্যতা: ফার্মাসিস্ট মুসকান শেখ জানান, ভর্তি হওয়ার ন্যূনতম যোগ্যতা হল, পদার্থবিদ্যা, রসায়ন ও জীববিজ্ঞান বা গণিত নিয়ে দ্বাদশ শ্রেণী পাশ করতে হবে। এরপর ব্যাচেলার অফ ফার্মেসি (B.Pharm) নিয়ে পড়ার সুযোগ মিলবে। ব্যাচেলার অফ ফার্মেসি চার বছরের কোর্স। এরপর শিক্ষাগত যোগ্যতা বাড়াতে চাইলে মাস্টার অফ ফার্মেসি (M.Pharm) করা যায়। এটা দু’বছরের কোর্স। ফার্মেসিতে পিএইচডি-ও করা যায়। এক্ষেত্রে গবেষণা এবং শিক্ষকতার ক্ষেত্রে কেরিয়ার গড়ার সুযোগ পাওয়া যাবে।
নির্বাচন প্রক্রিয়া: ব্যাচেলার অফ ফার্মেসিতে ভর্তির জন্য রাজ্য ও বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত প্রবেশিকা পরীক্ষায় পাশ করাতে হয়। এরপর মেধাতালিকার ভিত্তিতে হয় কাউন্সেলিং। সেই অনুযায়ী নির্বাচিত পড়ুয়ারা বিভিন্ন কলেজে ভর্তি হতে পারেন।
নির্বাচন প্রক্রিয়া: ব্যাচেলার অফ ফার্মেসিতে ভর্তির জন্য রাজ্য ও বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত প্রবেশিকা পরীক্ষায় পাশ করাতে হয়। এরপর মেধাতালিকার ভিত্তিতে হয় কাউন্সেলিং। সেই অনুযায়ী নির্বাচিত পড়ুয়ারা বিভিন্ন কলেজে ভর্তি হতে পারেন।
কোর্স শেষে কোথায় চাকরি পাওয়া যায়: হাসপাতাল এবং ক্লিনিক - হাসপাতাল এবং ক্লিনিকগুলিতে ফার্মাসিস্ট প্রয়োজন হয়। এঁরাই চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী রোগীকে সঠিক ওষুধ দেন।
কোর্স শেষে কোথায় চাকরি পাওয়া যায়: হাসপাতাল এবং ক্লিনিক – হাসপাতাল এবং ক্লিনিকগুলিতে ফার্মাসিস্ট প্রয়োজন হয়। এঁরাই চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী রোগীকে সঠিক ওষুধ দেন।
ফার্মাসিউটিক্যাল ইন্ডাস্ট্রি - ওষুধের উৎপাদন, গুণমান নিয়ন্ত্রণ এবং গবেষণার কাজ করার জন্য ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানিগুলি ফার্মাসিস্ট নিয়োগ করে।
ফার্মাসিউটিক্যাল ইন্ডাস্ট্রি – ওষুধের উৎপাদন, গুণমান নিয়ন্ত্রণ এবং গবেষণার কাজ করার জন্য ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানিগুলি ফার্মাসিস্ট নিয়োগ করে।
খুচরো ফার্মেসি: ব্যাচেলার অফ ফার্মেসি পাশ করে যে কেউ ওষুধের দোকান খুলতে পারেন বা খুচরো ফার্মেসিতে কাজ করতে পারেন।
খুচরো ফার্মেসি: ব্যাচেলার অফ ফার্মেসি পাশ করে যে কেউ ওষুধের দোকান খুলতে পারেন বা খুচরো ফার্মেসিতে কাজ করতে পারেন।
রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স: সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ওষুধের রেজিস্ট্রেশন এবং অন্যান্য কাজের জন্যও ফার্মাসিস্ট প্রয়োজন হয়।শিক্ষকতা: শিক্ষকতার দুনিয়ায় আসতে চাইলে ফার্মেসি কলেজে অধ্যাপক হিসাবেও কাজ করা যায়।
রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স: সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ওষুধের রেজিস্ট্রেশন এবং অন্যান্য কাজের জন্যও ফার্মাসিস্ট প্রয়োজন হয়। শিক্ষকতা: শিক্ষকতার দুনিয়ায় আসতে চাইলে ফার্মেসি কলেজে অধ্যাপক হিসাবেও কাজ করা যায়।
বেতন লাখ টাকা: মুসকান শেখ বলেন, ফার্মাসিস্টের বেতন বিভিন্ন বিষয়ের ওপর নির্ভর করে। যেমন অভিজ্ঞতা, কাজের ক্ষেত্র এবং কাজের অবস্থান। একজন নবীন ফার্মাসিস্টের গড় বেতন বছরে আড়াই লাখ থেকে ৪ লাখ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। অভিজ্ঞতার সঙ্গে বেতন বৃদ্ধি পায়। একজন অভিজ্ঞ ফার্মাসিস্টের বেতন বছরে ৮ লক্ষ থেকে ১২ লক্ষ টাকা বা তারও বেশি হতে পারে।
বেতন লাখ টাকা: মুসকান শেখ বলেন, ফার্মাসিস্টের বেতন বিভিন্ন বিষয়ের ওপর নির্ভর করে। যেমন অভিজ্ঞতা, কাজের ক্ষেত্র এবং কাজের অবস্থান। একজন নবীন ফার্মাসিস্টের গড় বেতন বছরে আড়াই লাখ থেকে ৪ লাখ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। অভিজ্ঞতার সঙ্গে বেতন বৃদ্ধি পায়। একজন অভিজ্ঞ ফার্মাসিস্টের বেতন বছরে ৮ লক্ষ থেকে ১২ লক্ষ টাকা বা তারও বেশি হতে পারে।