সম্প্রতি সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের একটি বিমানে ভয়ঙ্কর টার্বুলেন্সের ঘটনায় ১ জন যাত্রীর মৃত্যু এবং বেশ কয়েকজন আহত হওয়ার ঘটনা ঘটে ৷ লন্ডন থেকে সিঙ্গাপুর যাচ্ছিল সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট SQ321। বিমানে ছিলেন ২১১ জন যাত্রী, ১৮ জন ক্রু সদস্য। বিমানটি নিরাপদেই টেক অফ করে। কিন্তু মাঝ আকাশে হঠাৎই এয়ার টার্বুলেন্স। ত্রাহি ত্রাহি রব ওঠে বিমানের ভিতর। আতঙ্কিত হয়ে পড়েন যাত্রীরা। ব্যাপক দুলুনি আর ঝাঁকুনির চোটে প্রাণ হারান ৭৩ বছর বয়সী এক ব্রিটিশ নাগরিক। গুরুতর জখম হন ৪০ জন।

Seat Belt On Plane: কেন বিমানে সবসময় সিট বেল্ট পরা উচিত? এমনকী ‘সাইন অফ’ সঙ্কেত দিলেও, জানুন আসল কারণ

সম্প্রতি সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের একটি বিমানে ভয়ঙ্কর টার্বুলেন্সের ঘটনায় ১ জন যাত্রীর মৃত্যু এবং বেশ কয়েকজন আহত হওয়ার ঘটনা ঘটে ৷ লন্ডন থেকে সিঙ্গাপুর যাচ্ছিল সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট SQ321। বিমানে ছিলেন ২১১ জন যাত্রী, ১৮ জন ক্রু সদস্য। বিমানটি নিরাপদেই টেক অফ করে। কিন্তু মাঝ আকাশে হঠাৎই এয়ার টার্বুলেন্স। ত্রাহি ত্রাহি রব ওঠে বিমানের ভিতর। আতঙ্কিত হয়ে পড়েন যাত্রীরা। ব্যাপক দুলুনি আর ঝাঁকুনির চোটে প্রাণ হারান ৭৩ বছর বয়সী এক ব্রিটিশ নাগরিক। গুরুতর জখম হন ৪০ জন।
সম্প্রতি সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের একটি বিমানে ভয়ঙ্কর টার্বুলেন্সের ঘটনায় ১ জন যাত্রীর মৃত্যু এবং বেশ কয়েকজন আহত হওয়ার ঘটনা ঘটে ৷ লন্ডন থেকে সিঙ্গাপুর যাচ্ছিল সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট SQ321। বিমানে ছিলেন ২১১ জন যাত্রী, ১৮ জন ক্রু সদস্য। বিমানটি নিরাপদেই টেক অফ করে। কিন্তু মাঝ আকাশে হঠাৎই এয়ার টার্বুলেন্স। ত্রাহি ত্রাহি রব ওঠে বিমানের ভিতর। আতঙ্কিত হয়ে পড়েন যাত্রীরা। ব্যাপক দুলুনি আর ঝাঁকুনির চোটে প্রাণ হারান ৭৩ বছর বয়সী এক ব্রিটিশ নাগরিক। গুরুতর জখম হন ৪০ জন।
ল্যান্ডিংয়ের পর বিমানের যাত্রীরা জানান, সিট বেল্ট খোলার সঙ্কেত পাওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই সকালের ব্রেকফাস্ট দেওয়া হচ্ছিল। ঠিক সেই সময়ই এয়ার টার্বুলেন্সের কবলে পড়ে বিমানটি। যাঁরা সিট বেল্ট খুলে ফেলেছিলেন, তাঁরাই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হন। ঝাঁকুনির চোটে আসন থেকে ছিটকে পড়ে যান অনেকে। শূন্যে তুলে আছড়ে ফেলছিল একেকজনকে। Photo: X
ল্যান্ডিংয়ের পর বিমানের যাত্রীরা জানান, সিট বেল্ট খোলার সঙ্কেত পাওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই সকালের ব্রেকফাস্ট দেওয়া হচ্ছিল। ঠিক সেই সময়ই এয়ার টার্বুলেন্সের কবলে পড়ে বিমানটি। যাঁরা সিট বেল্ট খুলে ফেলেছিলেন, তাঁরাই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হন। ঝাঁকুনির চোটে আসন থেকে ছিটকে পড়ে যান অনেকে। শূন্যে তুলে আছড়ে ফেলছিল একেকজনকে। Photo: X
বিশেষজ্ঞরা তাই বলেন, গাড়ি হোক বা বিমান, সিট বেল্টই জীবন বাঁচায়। গাড়িতে সিটবেল্ট পরা বাধ্যতামূলক। ভ্রমণের পুরোটা সময় সিট বেল্ট পরতে হয়। বিমানেও সিটবেল্ট পরা বাধ্যতামূলক ৷ কিন্তু তা সবসময়ের জন্য নয় ৷ যাত্রীদের উপর সমীক্ষা চালিয়েই বেশ কয়েক বছর আগে দেখা যায়, ‘সাইন অফ’ সঙ্কেত মিললে অধিকাংশ যাত্রীই সিট বেল্ট খুলে ফেলেন। সমীক্ষার পর বহু বছর কেটে গিয়েছে। কিন্তু যাত্রীদের মানসিকতার খুব একটা পরিবর্তন হয়নি। Representative Image
বিশেষজ্ঞরা তাই বলেন, গাড়ি হোক বা বিমান, সিট বেল্টই জীবন বাঁচায়। গাড়িতে সিটবেল্ট পরা বাধ্যতামূলক। ভ্রমণের পুরোটা সময় সিট বেল্ট পরতে হয়। বিমানেও সিটবেল্ট পরা বাধ্যতামূলক ৷ কিন্তু তা সবসময়ের জন্য নয় ৷ যাত্রীদের উপর সমীক্ষা চালিয়েই বেশ কয়েক বছর আগে দেখা যায়, ‘সাইন অফ’ সঙ্কেত মিললে অধিকাংশ যাত্রীই সিট বেল্ট খুলে ফেলেন। সমীক্ষার পর বহু বছর কেটে গিয়েছে। কিন্তু যাত্রীদের মানসিকতার খুব একটা পরিবর্তন হয়নি। Representative Image
মিথ: বিমানে সিট বেল্ট খুলে ফেলার প্রধান কারণ হল, এটা অস্বস্তিকর। তাছাড়া দুর্ঘটনার হাত থেকে সিট বেল্ট বাঁচাতে পারে বলেও মনে করেন না অধিকাংশ যাত্রী। তবে একটা বড় মিথ হল, দুর্ঘটনার পর যাতে আসনের নম্বর দেখে মৃতদেহ সনাক্ত করা যায়, সে জন্য সিট বেল্ট ব্যবহার করা হয়। যাতে যাত্রীকে আসনের সঙ্গে আটকে রাখা যায়। বিতর্কিত মিথ সন্দেহ নেই। আবার অনেকে দুর্ঘটনার সময় যাতে দ্রুত আসন ছেড়ে পালানো যায়, তার জন্য সিট বেল্ট পরতে চান না। Representative Image
মিথ: বিমানে সিট বেল্ট খুলে ফেলার প্রধান কারণ হল, এটা অস্বস্তিকর। তাছাড়া দুর্ঘটনার হাত থেকে সিট বেল্ট বাঁচাতে পারে বলেও মনে করেন না অধিকাংশ যাত্রী। তবে একটা বড় মিথ হল, দুর্ঘটনার পর যাতে আসনের নম্বর দেখে মৃতদেহ সনাক্ত করা যায়, সে জন্য সিট বেল্ট ব্যবহার করা হয়। যাতে যাত্রীকে আসনের সঙ্গে আটকে রাখা যায়। বিতর্কিত মিথ সন্দেহ নেই। আবার অনেকে দুর্ঘটনার সময় যাতে দ্রুত আসন ছেড়ে পালানো যায়, তার জন্য সিট বেল্ট পরতে চান না। Representative Image
কেবিনে আগুন লাগলে মানুষ দ্রুত সেখান থেকে পালাতে চাইবে। এটাও সেই ভাবনা থেকেই এসেছে। এসবই অবাস্তব ধারণা। টার্বুলেন্সে পড়লে প্লেন হঠাৎ কিছুটা নেমে যায়। ফলে যাত্রীরা সিট থেকে লাফিয়ে ওঠেন। এই সময় সিট বেল্ট পরা না থাকলে বিপদ। প্রচণ্ড ঝাঁকুনি দিচ্ছে, এমন পরিস্থিতিতে যাত্রীকে ছিটকে ফেলে দিতে পারে। আঘাত তো লাগেই, হাড়গোড় গুঁড়িয়ে যাওয়াও অস্বাভাবিক কিছু নেই। কিন্তু সিট বেল্ট পরা থাকলে পুরোটাই নিরাপদ। তাই বিমানযাত্রার পুরোটা সময় সিট বেল্ট পরে থাকা উচিত যাত্রীদের। Representative Image
কেবিনে আগুন লাগলে মানুষ দ্রুত সেখান থেকে পালাতে চাইবে। এটাও সেই ভাবনা থেকেই এসেছে। এসবই অবাস্তব ধারণা। টার্বুলেন্সে পড়লে প্লেন হঠাৎ কিছুটা নেমে যায়। ফলে যাত্রীরা সিট থেকে লাফিয়ে ওঠেন। এই সময় সিট বেল্ট পরা না থাকলে বিপদ। প্রচণ্ড ঝাঁকুনি দিচ্ছে, এমন পরিস্থিতিতে যাত্রীকে ছিটকে ফেলে দিতে পারে। আঘাত তো লাগেই, হাড়গোড় গুঁড়িয়ে যাওয়াও অস্বাভাবিক কিছু নেই। কিন্তু সিট বেল্ট পরা থাকলে পুরোটাই নিরাপদ। তাই বিমানযাত্রার পুরোটা সময় সিট বেল্ট পরে থাকা উচিত যাত্রীদের। Representative Image